এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বেকার যন্ত্রণা সব মেয়েদের কাছে আসুক নেমে

    Nilanjan Sayed লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৭ মে ২০১৫ | ২৫০৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Nilanjan Sayed | ২৭ মে ২০১৫ ১৮:০৪679542
  • শুনেছিলাম বিখ্যাত বাঙালি চিত্রপরিচালক, অভিনেতা এবং নাট্যব্যক্তিত্ব মধু বসুর মৃত্যুর পর তাঁর নৃত্যশিল্পী স্ত্রী সাধনা বসুর অসহায় অবস্থা হয়েছিল।উনি নাকি ভিক্ষা বৃত্তি করতে বাধ্য হয়েছিলেন।
    অনেক পরের ঘটনা ,আপনাদের নিশ্চয় দুটি পাতা সিনেমার কথা মনে আছে।নায়িকা ছিলেন মিতা দেব রায়।উনিও ভিক্ষা বৃত্তি গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছিলেন।উনি তারাপীঠে ভিক্ষা করতেন।স্বামীর কারণেই সম্ভবত।।
    আজকে পড়লাম দুজন মহিলার কথা একজন সম্ভ্রান্ত ঘরের মেয়ে ছিলেন।বিয়ের তিন দিন পর স্বামীর মৃত্যু হয়।তিনি গ্র্যাজুয়েট মহিলা ছিলেন,নিয়মিত ইংরেজি খবরের কাগজ পড়েন।স্বামী হীণ হয়ে তাঁর করুন অবস্থা হয়।তিনি এখন ভিক্ষা করেন।
    আরেক জন মহিলা একটি পুরুষের জন্য ভবিষ্যত জলাঞ্জলি দিয়ে তাঁর সাথে পালিয়ে যান।বর্তমানে তাঁর ঠিকানা স্টেশন,তিনি ভিক্ষা বৃত্তি করেন।
    এই খবর গুলো পড়ে মন টা খুব খারাপ হয়ে গেল।আমাদের দেশের মহিলা রা এখনও পুরুষ নির্ভর।পুরুষ ছাড়া নিজেদের স্বয়ং সম্পূর্ণ ভাবতে পারেন না।
    কিছুদিন আগে একটি লেখা পোষ্ট করেছিলাম ।সেখানে একটি ক্লাশ ওয়ানের একটি বই এ মায়ের কাজ কি,লিখেছিল।
    অনেকে জানিয়েছিলেন বই টা বাজে কথা লিখেছে।বলেছিলেন সময় অনেক পালটে গেছে।মেয়ে সম্পর্কে এমন কথা কেউ পোষণ করেনা
    চারিদিক চেয়ে দেখলে কিন্তু আমার মনে হয় বই টি সমাজেরই ভাবনা চিন্তা প্রতিফলিত করেছে।
    প্রচুর মেয়ে পড়াশুনো করছেন।কিন্তু কত জন মানসিক ভাবে স্বনির্ভর?অধিকাংশ বাবা মা মেয়েকে লেখা পড়া করান স্রেফ বিয়ের জন্য।নিদেন পক্ষে মাধ্যমিক পাস হওয়া দরকার,না হলে ভাল পাত্র পাওয়া যাবেনা।সব কিছুই একটি পুরুষ কে ঘিরে মেয়েদের জীবন আবর্তীত হচ্ছে।সে বাড়ির বাইরে যাওয়া ত্যাগ করে।সে একটা ঘরের মধ্যে জীবন অতিবাহিত করে।তার সমস্ত শক্তি , নিজের প্রতি,বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে।এর পর স্বামীর কিছু হলে অসহায় অবস্থা শুরু হয়ে যায়।দেখতে পায় বড় বড় দাঁত নখ বার করে সমাজ আক্রমণ করার জন্য তৈরি হয়ে আছে।একটু বেচাল হলে নিস্তার নেই।
    তার যা কিছু আছে সব লুঠ করবার জন্য তৈরি,এমন কি সম্মান টাও নেবার জন্যও...
    যেদিন ছেলেদের মতই সব মেয়েরা বেকার যন্ত্রণা অনুভব করবে,সেদিন জানব মেয়েদের এই অসহায়তার দিন শেষ হতে চলেছে।বেকার যন্ত্রণা প্রগতির প্রতীক...
  • de | 69.185.***.*** | ২৭ মে ২০১৫ ১৮:১০679553
  • একমত - নীলাঞ্জন! আরো লিখুন!
  • সিকি | ২৭ মে ২০১৫ ২০:২১679563
  • "অনেকে জানিয়েছিলেন বই টা বাজে কথা লিখেছে।" - এখানে কেউ বলেছিলেন কি? কারণ আমারও অনুরূপ অভিজ্ঞতা, এখানে নার্সারিতে বাচ্চাদের জিওমেট্রিক ফিগার শেখানো হয় - পাপা কে প্যায়সে গোল-মটোল, মাম্মি কি রোটি গোল মটোল।
  • mumu | 219.2.***.*** | ২৮ মে ২০১৫ ০২:৩৮679564
  • ঘরকন্যা দের বেতনক্রম এ যে ঝগড়া গুলো হয়নি সেগুলো এবারে কোরবো।খুব পচন্দো হোলো টই খানা।

    তবে ঐ বার বার ভিক্ষা বৃত্তি,ভিক্ষা বৃত্তি। একটা কথা বলেন তো যারা স্বামী নেই বলে অসহায়,তাদের অন্য কাজ করতে অসুবিধে,কিন্তু যে কাজ সব থেকে লজ্জার সেটাই করলো।কেন? অন্য কাজ শেখা কি এর থেকে সহজ না?
  • Abhyu | 179.237.***.*** | ২৮ মে ২০১৫ ০২:৫১679565
  • স্বামীহারা ভদ্রমহিলা যাঁর অন্য কাজ শেখার বয়স আছে তিনি তবু কিছু শিখে নিতে পারেন। জীবনের শেষ বেলায় একা হয়ে যাওয়া এবং আর্থিক দুর্দশায় পড়া ভদ্রমহিলাদের অবস্থা আরো করুণ।

    যাক এটাও দেখুন http://www.anandabazar.com/supplementary/rabibashoriyo/a-story-about-the-beggars-who-lived-in-railway-station-1.149237
  • সে | ২৮ মে ২০১৫ ০৪:১৮679566
  • প্রথমেই বলে দিই যে নীলাঞ্জনের লেখাটা ভালো লেগেছে।
    এবার নিজস্ব কয়েকটা অভিজ্ঞতা। বেশ কিছু মেয়েকে জানি যারা পড়াশুনো করেছে, অন্ততঃ বিএ পাশ, চাকরি করে, কেউ ডাক্তারও- কিন্তু নিজের রোজগার করা অর্থের ওপরে তাদের নিজেদের সেরকম কোনো কন্ট্রোল নেই। এরা সবাই আমার খুব কাছের, খুব পরিচিত।
    বিএ পাশ একটি মেয়ে, তার তখনো বিয়ে হয় নি বাবা মায়ের সঙ্গেই থাকত, মাইনের টাকার জন্যে প্রথমে স্যালারী অ্যাকাউন্ট খুলতে অস্বীকার করে। বাবার সঙ্গে ব্যাঙ্কে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট আছে তার, সেইজন্যে চেক পেমেন্ট হেয়েছিলো, যাতে বাবা সরাসরি সেই অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতে পারেন। স্যালারী অ্যাকাউন্ট সাধারণতঃ সিঙ্গল নেম এ হয়। প্রায় ছমাস এভাবে চলবার পরে কোম্পানী জোর করে, এবং সে স্যালারী অ্যাকাউন্ট খুলতে বাধ্য হয়। কিন্তু নিজের রোজগারের টাকায় তার কোনো অধিকার ছিলো না। নিজের পছন্দমতো কিছু কিনতে পারত না ঐ টাকা থেকে। বিদেশী ভাষা শিখবার খুব ইচ্ছে ছিলো, কিন্তু ভাষা শিখবার খরচ নিজের স্বোপার্জিত অর্থ থেকে করতে পারে নি। "বাবা খুব রেগে যাবেন!", "বাবা রাজী হবেন না", "আমার ইনকাম বাবার হাতেই তুলে দিই, বাবাই ঠিকমতো বুঝে শুনে ইনভেস্ট করে, আমি ওসব নিয়ে মাথা ঘামাই না", এই ধরণের মন্তব্য শুনেছি বরাবর মেয়েটির কাছে। যেটুকু খরচ করত, সব বাবামাকে লুকিয়ে। মা ও জানতে পারলে বাবার কাছে নালিশ করে দেবেন।
    আরেকটি মেয়ে। সে বিবাহিতা। সে ও গ্র্যাজুয়েট। বেসরকারী অফিসের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাজ করে, অফিসে ভালো বেতন পায়, কিন্তু সমস্ত টাকা স্বামীর হাতে তুলে দিতে হয়। শুধু রাহাখরচটুকু এবং টিফিন বাক্স সঙ্গে নিয়ে রোজ কাজে বেরোত সে। দিনে পাঁচ টাকা কি দশটাকা, বাসভাড়া। একটুও বেশি নয়। কোনো প্রতিবাদ করতে পারে নি। একবার হাত থেকে টাকা পড়ে গিয়ে হারিয়ে গেছল, হেঁটে ফিরবার মতো অবস্থা। তখন সহকর্মী ওকে বাসের ভাড়ার টাকা দিয়েছিলো।
    আরেকটি মেয়ে, প্রেসীডেন্সী কলেজ থেকে ইকোনমিক্স অনার্স। রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্কের অফিসার। আমার খুব ভালো বন্ধু ছিলো। সমস্ত মাইনের টাকা শাশুড়ির হাতে তুলে দিতে হোতো। বিয়ের পরে প্রথম দু বছর এভাবে চলেছে। ব্যাঙ্কের চাকরীতে তাড়াতাড়ি কাজে বেরোতে হয়, সকালে রান্না চাপত এত দেরীতে যে রোজ না খেয়ে কাজে বেরোতে হোতো। নো টিফিন। স্বামী চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট, এবং পড়াশুনোয় খুব ভালো (মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক দুটোতেই র‌্যাঙ্ক করা ছেলে), একটি পয়সাও স্ত্রীর হাতে দিতেন না। তার পরে মেয়েটি বুদ্ধি বের করে। শাশুড়িকে ডেকে ঘোষণা করে দেয় যে সে চাকরি ছেড়ে দিয়ে হাউজওয়াইফ হবে। শাশুড়ি তৎক্ষণাৎ সমস্ত অত্যাচার বন্ধ করে দেন। এর পর থেকে সকালে অফিসে যাবার সময়ে সে ভাত খেয়ে বেরোতে পারে।
    দেখুন, আমার কাছে লিঙ্ক নেই। সবই তুচ্ছ আনেকডোট। এই লেখায় কোনো রিসার্চ জার্ণালের সাইটেশন নেই। সবই জীবনের অভিজ্ঞতার কথা। শুধু যে গরীব গুর্ব্বো মেয়েদেরই এই অবস্থা, তা নয়। আমরা মনে করি ঘরে যে কাজের মাসী কাজ করে তার বর হয়তো নেশার টাকার জন্যে মাসীর ওপরে জুলুম করে টাকা ছিনিয়ে নেয়। কিন্তু তথাকথিত ভদ্র শিক্ষিত ঘরেও এরকম নিদর্শন কম নয়।
    এসব পরিবারে ইমোশানাল ব্ল্যাকমেলিং করেও মেয়েদের রোজগারের টাকা খুব চালাকির সঙ্গে ছিনিয়ে নেওয়া হয়ে থাকে। "তুমি কি আমাকে এটুকুও বিশ্বাস করো না?", "তোমার টাকা কি আমার টাকা নয়?", "আমাকে দাও, আমি ঠিকমতো জায়গায় ইনভেস্ট করে দেবো" গোছের সংলাপ কম নয়।
    অসংখ্য ঘটনা জানি।
    শুধু রোজগার করা নয় বা শুধু লেখাপড়া শিখে পণ্ডিত হওয়া নয়, স্বাবলম্বী হওয়াটা অন্য ব্যাপার।

    আরেকটা কথা। শুনতে খারাপ লাগতে পারে। ভিক্ষা করা চেয়ে অন্য যেকোনো প্রোফেশন বেছে নেওয়া অধিক সম্মানের। এ আমার নিজস্ব মত।
  • mumu | 219.2.***.*** | ২৮ মে ২০১৫ ০৪:২৭679567
  • এ এক আজব জিনিশ।
    কত মেয়েকে যে বলতে শুনলাম, "আমি বাবা ওসব পারিনা" বা "টাকা পয়্সার ব্যাপার আমার বর ই ভালো বোঝে"। যে চোখ থাকতে অন্ধ তার আর কে কি কোরবে?
  • Abhyu | 118.85.***.*** | ২৮ মে ২০১৫ ০৫:৪২679568
  • "শাশুড়িকে ডেকে ঘোষণা করে দেয় যে সে চাকরি ছেড়ে দিয়ে হাউজওয়াইফ হবে" - সুপার্ল্লাইক। এ কি আবদার রে বাবা? নিজের পরিশ্রমের টাকায় অন্যে বগল বাজাবে?
  • ঊমেশ | 118.17.***.*** | ২৮ মে ২০১৫ ১১:৩০679569
  • স্যালারী অ্যাকাউন্ট সিঙ্গল নামে হতে হয়, এটা মনে হয় পুরোপুরি ঠিক নয়।
    আমার তো স্যালারী অ্যাকাউন্ট আমার বউ এর সাথে জয়েন্টে ছিল/আছে/থাকবে(ঃ-)))))।
    আমার মনে হয় এটা ব্যাংক বা কম্পানী'র ওপর ডিপেন্ড করে।
  • pi | 127.194.***.*** | ২৮ মে ২০১৫ ১২:০৭679543
  • আমারো জয়েন্ট আছে। কোন অসুবিধে হয়নি।
  • সে | ২৮ মে ২০১৫ ১২:২২679544
  • হ্যাঁ, এটা ১৯৯৭/৯৮ এর ঘটনা। UTI ব্যাঙ্ক, গোলপার্ক ব্রাঞ্চ। বাপের সঙ্গে মেয়ের জয়েন্ট স্যালারী অ্যাকাউন্টের অপশন দেয় নি। আমি সামনেই ছিলাম। ব্যাঙ্কের থেকে লোক এসে অফিসের মধ্যেই অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে দিতো। ব্যাঙ্কে যেতে হোতো না। পরবর্তীকালে এই ব্যাঙ্কের নাম সম্ভবতঃ অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক হয়েছে। এখন কী নিয়ম জানি না। মেয়েটির বাবাও তখন গ্রীন সিগন্যাল দেন নি আরেকটি অ্যাকাউন্ট খুলবার।
  • ঊমেশ | 118.17.***.*** | ২৮ মে ২০১৫ ১২:৩৩679545
  • কলকাতা'র ব্যাংকের লোকদের জন্যে আলাদা নিয়ম থাকে।
    আমার নিজের অভিজ্ঞতা, মুম্বাই এ ব্যাংকে যে কাজ সহজে হয়ে যেত, সেটাই কলকাতাতে 'আমাদের নিয়মে নেই' বলে ভাগিয়ে দিত।

    আমিও বিয়ে করেছি ১৯৯৯ এ, আর তখন থেকে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট, সেটা Central Bank of India থেকে শুরু।
  • ঊমেশ | 118.17.***.*** | ২৮ মে ২০১৫ ১২:৩৫679546
  • স্যরি, টই টা হাইজ্যাক করার কোনো ইচ্ছে নেই, খুব ভালো হচ্ছে, চলুক, আর বেলাইনে কিছু বলছি না।
  • সে | ২৮ মে ২০১৫ ১২:৩৬679547
  • এবার আরো শুনুন। অফিস থেকে হেল্থ ইন্‌শিওরেন্স কভার করে এমপ্লয়ী ও তার নিকট ফ্যামিলি মেম্বারদের মধ্যে। তবে এমপ্লয়ীর নিজস্ব ইনশিওর্ড অ্যামাউন্ট কিছুতেই অন্য কোনো মেম্বারের থেকে যেন কম না হয়, এরকম একটা ক্লজ ছিলো (এখন কী আছে জানিনা)। তিন লাখ কভার্ড। মেয়েটি কিছুতেই নিজে থেকে ঠিক করতে পারল না কিভাবে এটা ডিস্ট্রিবিউট করবে। বাড়ী গিয়ে বাবার কাছ থেকে জেনে এসে তবে সেটা লিখল। এঠিক পরমর্শ করে করা নয়, তার থেকে অন্যরকম। আর্থিক ভাবে উপার্জনশীল হওয়া সত্ত্বেও, নিজের ডিসিশন নেবার ক্ষমতাহীনতা/অধিকারহীনতা। এরকম মেয়েদের সংখ্যা কম নয়।
    পরিবারের যা আয়, তাই থেকে ফাইনাশিয়াল ইনভেস্টমেন্ট কোথায় কী হবে, মূলতঃ পুরুষই ঠিক করেন, মহিলাটি সেই সমস্ত যোজনার অংশীদার হলে কেবল সই করে দেন কাগজে, কোনো মতামত দেন না। বাবা/বর যা ভালো বুঝবে তাতেই ভরসা করার রেওয়াজ আছে। এর মধ্যে শাড়ী বা ভ্যানিটি ব্যাগ কেনাটা যদিও তার নিজের পছন্দ। কিন্তু কোথায় কী ইনভেস্টমেন্ট হবে, কোন প্রপার্টি কেনা হবে, এসব "চিন্তা ভাবনা" পুরুষেরাই করেন। গাড়ী কিনবার ক্ষেত্রেও, গাড়ীর রংটুকু পছন্দ করেন স্ত্রী, কলকব্জা যত্রপাতি মাইলেজ এসমস্ত বেছে জেনে বুঝে নেওয়া এখনো পুরুষদেরই এরিয়া।
  • সে | ২৮ মে ২০১৫ ১২:৫৬679548
  • এবার বিদেশ মানে সুইটজারল্যান্ডের মেয়েদের আর্থিক পরিস্থিতির কথা কিছু বলব। এঁরাও বিশেষ কিছু এগিয়ে নেই/ছিলেন না কিছুদিন অবধি।
    শহরতলী/গ্রাম এলাকায় অধিকাংশ মেয়েকেই শুধু মাথাপিছু ট্যাক্স দিতে হোতো/হয়। http://de.wikipedia.org/wiki/Kopfsteuer
    এর কারণ অদ্ভুত। অধিকাংশ মেয়েই উপার্জন করতেন না বা এখনো করেন না। গ্রামের স্কুলগুলোতে মেয়েদের পাঠক্রম ছেলেদের পাঠক্রম থেকে কিঞ্চিৎ আলাদা ছিলো। মেয়েরা শিখতেন ঘরের কাজ, রান্না, ঘর পরিষ্কার রাখা, সেলাই ফোঁড়াই, স্বাস্থ্য। অন্য অপশনও থাকত, কিন্তু অধিকাংশ মেয়েদেরই মানসিকতা/বক্তব্য ছিলো, ওসব শিখে কী হবে? আমরা কি ইউনিভার্সিটিতে পড়তে যাবো? চাকরি করব নাকি বেটাছেলেদের মতো? তাহলে সংসার ঘরকন্যা এসব দেখবে কে? ছেলেরা? হো হো। এইসব মেয়েদের অনেকেরই আজ অবধি কোনো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই। সংসার খরচের জন্যে বা নিত্যনৈমিত্তিক বাজার কেনাকাটার জন্যে স্বামী বা লিভীং পার্টনারের থেকে টাকা নেন। ক্যাশ। ঐ থেকে টুকাঅক বাঁচিয়ে লুকিয়ে চুরিয়ে "নিজের ইচ্ছেমতো" শখের জিনিস কেনেন, সাধ আহ্লাদ মেটান। এমন অনেক মেয়েকে আমি চিনি।
  • pi | 127.194.***.*** | ৩০ মে ২০১৫ ০৮:২১679549
  • মেয়েদের জান্য জন্য কি এখনো লেখাপড়া ছাড়া গতি নেই ? মানে, বিয়েই যেখানে গতি ? অবশ্য বিয়ের জন্য ও একটা লেভেল অব্দি পড়াশুনো করতেই হয়, অনেক সময় উচ্চশিক্ষিত ও হতে হয়। নীলাঞ্জন সৈয়দ এর লেখাটা পড়ে কতগুলো প্রশ্নও পেল।
    উচ্চমাধ্যমিক স্তরে ছেলে মেয়ে পরীক্ষার্থীর রেশিও কত ?
    মেয়ে পরীক্ষার্থী কি আগের থেকে বেড়েছে ?
    শিক্ষিত মেয়েরা কতজন কোন চাকরি করে, সেই সংখ্যা কি বেড়েছে ?
    এক আত্মীয়ার বিয়ে ছিল, সব তত্বের উপরে ছড়া কাটা, মেয়ের প্রসাধনী তত্ত্বের উপর লেখা, যত খুশি সাজো, করবে ঘরের কাজও।
    বৌভাতের দিন কথা বলতে গিয়ে শুনি, চাকরি নিয়ে এরমধ্যেই একদফা খটাখটি হয়ে গেছে, ওকে বলা হয়েছে, তোমার প্রধান কর্তব্য শাশুড়ির দেখাশুনা করা। চাকরির কোন প্রয়োজন নেই, যেন মনেও না আনে।
    পাশাপাশি আরেকটি কেস মনে পড়লো, সেখানে আবার মেয়েটি বসে ছিল কবে বিয়ে হবে, পড়াশুনা চলাকালীনই বলতো, কবে বিয়ে হবে, আরাম করে ঘর সংসার করতে পারবে।
    ঐ ঘরকন্যার বেতনক্রমেও প্রশ্ন করেছিলাম, মেয়েদের চাকরি করার সংখ্যা বাড়ছে না কমছে ? কিছু পরিসংখ্যান বোধহয় দেখিয়েছিল, শহুরে শিক্ষিত মেয়েদের মধ্যে আদৌ বাড়েনি বা এরকম কিছু।
  • S | 139.115.***.*** | ৩০ মে ২০১৫ ০৮:৩২679550
  • "টাকা পয়্সার ব্যাপার আমার বর ই ভালো বোঝে"

    এইটা খুব খুব খুব ভুল ধারনা। পার্সোনাল ফাইনান্সে অন্ততঃ ইন্ডিয়ার মেয়েরা অনেক ভালো ডিসিশান নেয়। গুজরাতী ফ্যামিলিতে পুরুষরা নাকি পুরো ইনকামটাই বাড়ির মহিলাদের (মা, স্ত্রী, বৌদি) হাতে তুলে দেয়, আর তারাত ঘর চালায়, ইনভেস্ট করে ইত্যাদি।
  • PM | 37.97.***.*** | ০১ জুন ২০১৫ ১০:২৫679551
  • কাল সৌমিত্র/স্বাতীলেখার "বেলাশেষে" দেখলাম। বিবাহিত মহিলাদের পুরুষ নির্ভরতার বিষয় বেশ ভালো ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    এক লেখকের মৃত্যুর পরে তার অসহায় স্ত্রী--জানেনো না তাঁর স্বামী কোন ব্যান্কে টাকা রাখতেন, কোথায় ইন্ভেস্টমেন্ট করেছেন। এক স্বচ্চ্বাল পরিবারের মহিলা প্রয় রাস্তায় এসে গেছেন।

    একটি কথোপোকথন ঃ

    সৌঃ তুমি কি জানো , আমার কোন ব্যান্কে কোতো তাকা আছে?

    স্বাতী ঃ তুমি কি জানো রান্নাঘরে কোথায় হলুদ আছে, নুন আছে।

    সৌঃ ওসোব আমি জানতে চাই না। ও জেনে কি হবে?

    স্বাতী ঃ আমিও তোমার ওসব জানতে চাই না

    চাকরী করেন না, এরকম মহিলাদের বেশীর ভাগ মনে এখনো এরকম-ই ভাবেন। পুরুষরাও
  • | 213.99.***.*** | ০১ জুন ২০১৫ ১০:২৭679552
  • আরে PM ভাটে এসো
  • s | 108.214.***.*** | ০১ জুন ২০১৫ ১২:১৬679554
  • ব্যাঙ্ক বা অন্যান্য জায়গায় টাকা পয়সা যা লগ্নী করা হয়েছে, তা জয়েন্ট হোক বা স্ত্রীর নামে হোক, সবসময় স্ত্রীর উচিৎ সে সম্পর্কে অবহিত থাকা, এবং দরকারে অদরকারে সেই অর্থ কিভাবে পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে জেনে রাখা। এটা মাস্ট।
    এবং যে কোনো ইনভেস্টিং ডিসিশন স্বামী স্ত্রীর দুজনে আলোচনা করে করা উচিৎ।
    স্ত্রী চাকরি করুন বা না করুন, এই মিনিমাম প্রসেসটা মেনটেন করা ভীষণ দরকার।
    আর স্ত্রী চাকরি করলে, এটা অপশনাল কিন্তু আমার মতে হওয়া উচিৎ, যে স্ত্রীর সম্পূর্ণ নিজস্ব সিংগল অ্যাকাউন্ট থাকবে যাতে স্ত
  • s | 108.214.***.*** | ০১ জুন ২০১৫ ১২:১৮679555
  • * ধেত্তেরি
    যাতে স্ত্রী ইচ্ছে অনুযায়ী টাকা জমা খরচ করতে পারবেন।
  • pi | 24.139.***.*** | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:০৫679556
  • তুললাম।
  • | 213.99.***.*** | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:০৭679557
  • উফ্ফ পাই!! ঃ))
  • PT | 213.***.*** | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:৪৯679558
  • "আমাদের দেশের মহিলা রা এখনও পুরুষ নির্ভর।পুরুষ ছাড়া নিজেদের স্বয়ং সম্পূর্ণ ভাবতে পারেন না।"

    এ বাবাঃ! এসব তো অর্ধসত্য। পুরুষরা বাড়ির বাইরে একটু লাফালাফি বেশী করে বলে এইসব মনে হয়।
    আমি তো গুচ্ছের পুরুষকে জানি যারা বাড়ির মহিলাদের সাহায্য ছাড়া সেরেফ শুকিয়ে আমসি হয়ে যাবে!!
  • pi | 24.139.***.*** | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:৫৪679559
  • ভাটে একটা প্রশ্ন করেছিলাম। এখানেও রেখে গেলাম।

    সেদিন প্রথম কদমফুল দেখতে গিয়ে একটা জায়গায় একটা প্রশ্ন পেয়ে গেল। মেয়েটি উচ্চশিক্ষিতা , বর এবং শ্বশুরবাড়িতে চাইছে মেয়েটি চাকরি করুক। এর পিছনে সংসারের সাশ্রয়, পড়াশুনা করে বাড়ি বসে থাকা ঠিক মনে না হওয়া সবই আছে মনে হল। কিন্তু মেয়েটি চাকরি করতে চায়না, সে গুছিয়ে সংসার করতেই ভালোবাসে না। এও বললো, সবাই সব কিছু পারেনা। তাই নিয়ে আপত্তি তুললাম, যার যা চয়েজ , ভালোলাগা, তারই। কোন্কাজ দরকারি, অদরকারি, বেটার , তাই নিয়েও কিছু বলছিনা, কিন্তু এই যে মেয়েটির মনে হওয়া এটা তো বাস্তব, লেখককল্পনা তো নয়। অনেক মেয়েরই মনে হত, এমনকি এখনো অনেক মেয়ের এরকম মনে হতে দেখেছি। এই মনে হওয়াটাকে কী বলবো ? এটাকেও পিতৃতন্ত্র বলবো, বললে কোন দিন থেকে ? মেয়েটির আশেপাশে কিন্তু সেভাবে মেয়েদের কেবল সংসার করাটাকেই গ্লোরিফাই করা হয়নি, উল্টে চাকরি করাকে করা হয়েছে বলে মনে হয়েছে।

    গল্পে মেয়েটি নানা পাকেচক্রে পড়ে চাকরি করার পরের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে বলছিনা, সেখানে মেয়েরা চাকরি করতে বেরোলে কী ফেস করতে হতে পারে যা দেখানো হয়েছে ( যা আবারো বেশ বাস্তবই মনে হয়েছে),তাকে পিছনে এক্স্ট্রাপোলেট ক'রে শাশুড়ি, বরের ঐ চাওয়ার মধ্যে পিতৃতন্ত্র খুঁজে পাওয়াই যেতে পারে। তাই নিয়ে প্রশ্ন করছিনা, মেয়েটির ইনিশিয়াল ভাবনাটা নিয়ে ভাবছি। সেদিনই আবার পাকে চক্রে শিবাংশুদার লেখার নিচের মন্তব্যের খেই ধরে শ্যামাপোকার নিচের বিতর্কটাও পড়েছিলাম বলেই বোধহয় আরো মনে হল;)

    একটা ডিসক্লেইমার দিয়ে যাই, ঐ সিনেমা বা অচিন্ত্যকুমারের লেখায় কেন এমন দেখানো হল, এরকম চরিত্র চিত্রণ উচিত কিনা তাই নিয়ে আমার কোন প্রশ্ন নাই, কিন্তু এরকম চরিত্র ও তার ভাব্না বাস্তবে দেখেছি, মানে এখনো। আগে যে এরকম ছিলো, সেটাও অবাস্তব মনে হয়নি, তাই প্রশ্ন। কারণ সাধারণতঃ, মেয়েদের ঘরে থাকাটাকেও পুংতন্ত্র দিয়েই ব্যাখ্যা করতে দেখেছি। অনিচ্ছাকৃত হলে তো অবশ্যই করা যায়, ইচ্ছাকৃত হলে, ইচ্ছার নির্মাণের প্রশ্নে পুংতন্ত্রকে আনা হয়, কিন্তু এরকম ধরণের কেসে ?

    ভাটের তর্কটাও থাক এখানে ঃ
    http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?portletId=4&porletPage=1&porletSubPage=31093#.Vff_mBGqqko
  • I | 233.176.***.*** | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:৫৭679560
  • অন্যে পরে কা কথা, আমিই তো হয়ে যাবো।আমসি।
  • PM | 233.223.***.*** | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২৩:৪০679561
  • বাপরে জমাটি তর্ক হয়ে গেছে ভাটে ঃ)
  • Du | 107.79.***.*** | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:৩০679562
  • আমিও তাই। আমি মাইনের ভরসায় জীবন কাটাই। কিন্তু ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে মাথা ঘামানোয় উত্সাহ হয় না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন