এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ব্যাদে সব আছে

    Ishan
    অন্যান্য | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ | ৪৮৪৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২১:৫৭668857
  • অভ্যু ঊনপঞ্চাশজনের পর? ঊনপঞ্চাশ পবনের নৃত্য হয়ে গেল মাঝে? ঃ-)
  • sswarnendu | 138.178.***.*** | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২২:২৩668858
  • একটু পরিষ্কার করে categorically লেখার চেষ্টা করি...

    প্রাচীন ভারতে জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চার ধারায় তা লিখে রাখার গুরুত্ব নেহাতই গৌণ... তাই যে ধারা রেকর্ডেড হিস্টরি নিয়ে মাথা ঘামায় নি, তাকে খামকা হিস্টরিকাল রেকর্ড এ খোঁজাখুঁজি করব কেন? প্রসঙ্গত, এ বিষয়ে ভারত খুব কিছু ব্যতিক্রম নয় বোধহয়... গ্রীকদের ও লিখেছে অল্প লোকে, ভেবেছে করেছে অনেক বেশি লোকে... সক্রেতিস এর সব বক্তব্য প্লেটোর লেখায়... নিজে লেখার লোড নেয় নি... ছাত্রদের সাথে প্রশ্নোত্তর কিম্বা আখড়ায় মাল খেয়ে টং হয়ে বিশুদ্ধ হ্যাজ...
    আগেও লিখেছি, আমার মনে হয় রেকর্ডেড হিস্টরি ওয়েস্টের প্রিওকুপেশন... তথা জুডিয়-ক্রিসচিয়ান মরালিটির। প্যাগানরা রসেবশে থাকত, জ্ঞান, কোয়েস্ট সব ই ছিল, কিন্তু সেটা ভীষণই নন-ওয়েস্টার্ন। সেগুলোকে ওয়েস্টার্ন চশমা দিয়ে খুঁড়ে বার করতে চেয়ে কি হবে? ওয়েস্টের ফুটনোট ছাড়া? যাদের আর্কিওলজি অফ নলেজ লিখে যাওয়া নিয়ে মাথাব্যাথা ( বইটা আর ফুকোর সাথে সম্পর্কহীন এই শব্দচয়ন ) , তারা করলে করুগগে... আমাদের জেনিওলজি ফেনোমেনোলজি নিয়ে কারবার, সিচুএটেড ট্রুথ নিয়েই ভাবিত ছিলাম... আজ সেই ট্র্যাডিশন খোঁজার নাম করেই সেইটার শেষ তলানিটুকুও খুন করতে যাব?

    photke আর একক কে,

    ব্যাক প্রপাগেট করা যাবে কি যাবে না, কিম্বা স্ট্রাকচারটা কিরকম তাই নিয়ে আমার খুব মাথাব্যাথা নেই। প্রাচীন ভারতে জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চার ধারায় যেটা গুরুত্ব পেয়ে এসেছে সেটা লিখে যাওয়া নয়, ব্যক্তিগতভাবে শিখিয়ে যাওয়া... নাড়া না বাঁধলে শিক্ষা হত না, গুরুগৃহে না থাকলেও নয়... সেই জীবন্ত ট্র্যাডিশন যখন ডিস্কন্টিনিউড হয়েছে, সেটা মৃত। রেকর্ডস এ প্রিসার্ভেশন হয়, প্রোপাগেশন নয়।
    কয়লাখনিতে গাছের ফসিলই মেলে, গাছ মেলে না।
  • একক | 24.99.***.*** | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২৩:২৭668859
  • স্বর্নেন্দু

    ট্রাডিশন এর নামে ওয়েস্টার্ন প্যাটার্ন এ লাইব্রেরি তৈরী তে আমারও উত্সাহ নেই । কনফ্লিক্ট এরিয়া নিয়ে উত্সাহ আছে । আর এইযে আমাদের বলা হয় কেও লিখতে চায়নি ,শ্রুতি ইত্যাদি এগুলো মনে হয় এরকম না । এরজন্যে লিপির পপ্রচলনের সময় কাল এবং কাস্ট সিস্টেমের যোগ আছে কিনা ভাবা দরকার।

    কাস্ট সিস্টেম এর একচুয়াল দরকার টা কী ছিল প্রয়োগগত দিক দিয়ে এটা সরিয়ে রাখার জন্যে "চতুর্বর্ণ ময়া সৃষ্টা" ইত্যাদি বানানো হয়েছে । গীতা ইটসেলফ একটা রিভিসনিস্ট এপ্রোচ যেটা গর্গের ইস্কুল থেকে বেড়িয়ে কিছু লোক করেছিল যাদের গাইড ছিল কৃষ্ণ নামধারী এক বা একাধিক কেও । এর সঙ্গে ফয়েরবাখ এর মার্ক্সসিস্ম কে রিমডেল করা তুলনীয় ।

    যেটা প্রয়োগগত দিক দিয়ে সম্ভাব্য মনে হয় তা হলো ,লিপির প্রচলন শুরু না হওয়ায় একটা বিশাল জনগোষ্ঠী বাধ্য হয় তাদের প্রায়োগিক এবং তাত্ত্বিক বিদ্যাকে নিজের কুল,বংশের এর মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে । তাই তাদের গোটা পেডাগগী টাই এভাবে তৈরী হয়ে যায় । প্রি-বৌদ্ধ যুগের লোকজন যে টেকনিকালি খুব সাউন্ড ছিল এমন কিন্তু নিদর্শন কোথাও পাচ্ছি না । দেশ জুড়ে তিনরকম পেশা । এক যারা ল্যাজ তুলে যুদ্ধু করে বেড়ায় ,এদের ছেলেপুলেকে রাখার জন্যে সেফ জায়গা দরকার( খেয়াল করে দেখো আশ্রমে যুদ্ধের প্রভাব কম বাইরে সর্বদা আগুন জ্বললেও)। আরেক যারা গরিব-গুরব চাষা-দাস যারা শিক্ষা থেকে অনেক দুরে । আরেক দল লোক মাঝখানে যারা বেসিকালি একাদেমিশিয়ান এবং রিসার্চার । ধ্যান ফ্যান বেসিকালি রিসার্চ,কোথাও লেখা নেই যে চোখ বুজে ধ্যান করতে হবে । অমুকের তমুক পাঠের অধিকার নেই টা হলো একাডেমিয়া কে কন্সারভেটিভ করে রাখা এবং তমুক দেবতা ধ্যানে তুষ্ট হয়ে বর দিলেন মানে তুমি ওই স্কুলের বিশাল বড় একজন গাইডের রেকো পেয়ে গেলে ,লাইফ সেট ।

    যাইহোক ,আবার আগের কথায় ফিরি । এই যে শ্রুতি , লেখার লোড না নেওয়া এগুলো সর্বদা একেবারে চয়েস ছিলো তা মনে হয়না ।কারণ এদের মধ্যে রেষারেষি-দ্বন্দ-স্বীকৃতি ছিনিয়ে নেওয়া এই সমস্ত রাজনীতি ছিল । ত্রবাদুর দের মত গেয়ে বেড়ানো বা সক্রেটিসের মত শুধু ডায়ালগ দেওয়া লোক ছিলনা এরা । সক্রেটিস কোনদিন মাথা ঘামিয়েছে কীভাবে তার কথা বাকিরা বেটার ওয়েতে মনে রাখবে ? ঘামায় নি। বৈদিক রা ঘামিয়েছে । গোটা বেদের শ্লোক গণপত যোগ -এ পড়ার রীতি তৈরী হয়েছিল । একটা বিশেষ ধরনের মাত্রাবিভক্ত রীপিটেটিভ পাঠরীতি যাতে একেকটা শ্লোক পড়তেই আজকের হিসেবে মিনিমাম তিন মিনিট সময় লাগে । দক্ষিনে এখনো এর প্রচলন আছে শঙ্কর এর মঠে গেলে শুনতে পাবে । সো দিস গাইস ওয়ার নট রিলাকট্যানট এট অল।

    এদের বিশাল বড় করে পশ্চাতপ্রহৃত হয় লিপি আসার পরেও বর্ণভেদ তুলে না দিতে পারায় । আর বিভিন্ন স্কুলের একাদেমিশিয়ান দের ক্ষমতার খেওখেই তে । কশ্যপ এত পাওয়ারফুল ছিল যে দল পাকিয়ে বেন রাজা কে হত্যা করায় । বেন ছিলেন বর্ণবৈষম্য বিরোধী । এইযে পটেনশিয়াল ইঞ্জিনিয়ার অর্থাত খেটে খাওয়া শ্রেনীর মধ্যে শিক্ষার প্রসার ঘটাতে বিফলতা বর্ণবৈষম্যের কারনে এরই জন্যে পরবর্তিতে আমাদের দেশে ইন্ডাসট্রিয়াল রেভেলিউশন ও আসেনি । থীয়রিবাজ শ্রেণী আর হাতে কলমে "হাতিয়ার" বানানো শ্রেণী কানেক্টেড হয়নি । কাজেই হাতিয়ার উন্নত হয়ে যন্ত্র হয়নি ।

    কাজেই.........আমরা যদি স্ট্রাকচারাল মডেলিং এর চেষ্টা করি তাতে কিছু "খুন" হবে বলে মনে হয়না । ও ব্যাটারা নিজেরাই যথেষ্ট খুনোখুনি করে গেছে । অবশ্যই পুরো ব্যাপারটাকে স্ট্রাকচারে আনা সম্ভব না । কিন্তু একটা এপ্রোচ হিসেবেই না হয় থাকলো ! একসময় তো আমরা এরকমও ভাবতুম যে ভারতীয় ধ্রুপদী সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য ধ্রুপদী সঙ্গীত একেবারে মূলগত ভাবে আলাদা দুটি জগৎ । যতদিন যাচ্ছে বোঝা যাচ্ছে ব্যাপারটা তা নয় ,যোগ আছে প্রচুর ; ফারদার এক্সপ্লরেষণ আলাদা । এক্ষেত্রেও কোথায় পৌছবে সেটা হাঁটতে না শুরু করে বোঝা সম্ভব না । এইটুকুই বক্তব্য ।
  • b | 24.139.***.*** | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২৩:২৯668860
  • স্বর্নেন্দু, কি বলে, এগ্রী টু ডিসেগ্রী।

    এখানে সেই ট্র্যাডিশন কেউ তো প্রপাগেট করতে চাইছে না।
    আমি আবার ঐ জুডীয় ক্রিশ্চিয়ান ভাবধারার মানুষ। কেউ লিখলে আগ্রহসহকারে পড়ব। আপনি পড়বেন না। ব্যাস, মিটে গেলো তো।
  • একক | 24.99.***.*** | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২৩:৩০668861
  • *মার্ক্সিসম নয় ওটা হেগেল হবে ।
  • একক | 24.99.***.*** | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২৩:৩৬668862
  • কশ্যপ কিন্তু লিপির অনেক আগের লোক । আমার লেখার ধরণও কেমন ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে :/
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২৩:৪৯668863
  • বেনরাজা খুন হবার পরে কোনো ক্রাইসিস হয় নি? পৃথু কি তারপরেই এলেন? কী একটা যেন নিয়ম বদলে দিয়ে পৃথুকে রাজা করা হলো না?
  • sswarnendu | 138.178.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০০:০০668864
  • একক
    ইন্টারেস্টিং ভিউ পয়েন্ট... রেকর্ড করার প্রতি কনশাস অ্যাপাথি ছিল না ধরে নিলে অবশ্যই আমি যা বললাম তার অনেকটারই খুব মানে থাকে না... কিন্তু সেইটায় আমি এখনো কনভিন্সড হলাম না... মনে রাখার পদ্ধতি থেকেই "সো দিস গাইস ওয়ার নট রিলাকট্যানট এট অল।" প্রমাণ হয়না... নলেজ প্রোপাগেশন নিয়ে রিলাকট্যানট ছিল তো বলি নি কোথাও, আলাদা করেই উল্টে শেষে লিখলাম। রেকর্ড করার প্রতি কনশাস অ্যাপাথি অন্য জিনিস। সক্রেটিস ও একা আখড়ায় নিশ্চয়ই ওগুলো বকত না। তার উদ্ভাবিত জিনিসের কথা আর কয়েকটা লোকে জানবে এইটা চায় না এমন মানুষ হয় নাকি?

    কিন্তু কোথাও নাম নেই, সেটা রেকর্ড করার প্রতি কনশাস অ্যাপাথি নয় ?
    ওয়েস্টে x^3 = 1 এর তিনতে রুট বার করলে লিখে রেখেছে, আমি অমুক, এত তারিখে এই ইকুয়েশনের ৩ টে রুট বার করলাম, প্রথমবারের জন্য।
    আমাদের দেশে লিখে গেছে এভাবে সল্ভ করা যাবে... লেখক বার করলও না আগে জানা ছিল, কোন উচ্চবাচ্য নেই। না অঙ্কে, না দর্শন এ, না কাব্যে... শ্লোক লিখে গেছে, তাতে প্রায় কি দিয়ে দাঁত মাজত লেখা আছে, কে শ্লোকটা লিখল তা নিয়ে নিয়ার কমপ্লিট সাইলেন্স...। একটা 'আধটা বিশেষ পিরিয়ডে না, গোটা ইতিহাস জুড়েই এ কনশাস অ্যাপাথি নয় মানতে আমার আর একটু কনভিন্সিং গ্রাউন্ড লাগবে।
  • একক | 24.99.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০০:০৩668865
  • পৃথুকে বলা হয় বেন এর ছেলে যে আবার অযোনিজ । বেন খুন হবার পর দেশে নাকী দুর্ভিক্ষ লেগেছিলো তারপর ঋষিরা বেন এর শরীর থেকে প্রথমে একজন ভীষণ আকৃতি নিষাদ কে এবং তারপর পৃথু কে নিষ্কাশন করে ।

    আমার ধারণা বেন একচুয়ালি মার্কেট ডিরেগুলেট করে বৈদিক সেন্ট্রাল সিস্টেম তুলে দিয়ে বৈদিক দের খেপিয়ে দেয় । বেন খুন যেতে তার কোনো অনুচর নিষাদগোত্রীয় অভ্যুত্থান এর চেষ্টা করে কিন্তু বৈদিক দের সঙ্গে যুদ্ধে হেরে যায় তাই তাকে বেন এর পাপ অংশ ইত্যাদি বলা হয় । এরপর এরা পৃথুকে ক্যান্দিদেট খাড়া করে যার সঙ্গে কৃষি ও গো বলয়ের ভালো সাপোর্ট ছিল । এরপর প্রচুর দুধ দোয়া-চাষ করা এসবের গল্প আছে । সেটা পড়েই মনে হয়েছে ।
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০০:১৮668867
  • নিষাদরা মনে হয় কিছুদিন ক্ষমতায় ছিল, কিন্তু সামলাতে পারেনি বেশিদিন, মনে হয় স্যাবোট্যাজ ট্যাবোট্যাজ করে ওদের সরানো হয়। তারপরে পৃথু সম্ভবত ওদের সঙ্গে একটা কিছু রফা করে পাওয়ারে যায়।
    আবার এমনও হতে পারে পৃথুদের দলের কৃষি আর পশুপালনের হাইটেক ব্যাপারটি ততদিনে এতটাই গেঁড়ে গেছে যে নিষাদদের শিকারনির্ভর জীবনযাত্রা কিছুতেই আর গ্রহণযোগ্য হলো না, দিন বদলে গেছিল।
  • একক | 24.99.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০০:২৭668868
  • হতে পারে ।এই সময়টা রাজনৈতিক ভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ । অর্থনৈতিক ইতিহাস হিসেবেও । পৃথুর গরু তাড়া করা , শেষে একটা চুক্তিতে আসা এগুলো তো পরিস্কার ইঙ্গিত পলিটিকাল এবং ফার্মিং লবি কীভাবে দেশ জুড়ে হই চৈ লাগিয়েছিল ।
  • riddhi | 146.165.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০০:৩৮668869
  • যাই হোক, গ্রাভিটি নিয়ে সিরিয়াস 'কাজ' (বিশ্বের অন্য জায়গার থেকে) ভারতে হয়েছে এই নিয়ে যথেষ্ট সন্দ আছে। হ্যাঁ, অন্ক নিয়ে অনেক ভাল কাজ ই হয়েছে, এইটাও কেউ অস্বীকার করবে না।

    কিন্তু কি করিতে হইবে এটা পরিষ্কার হল না। আমার মতে কোন চাপ ই নেবার দরকার নেই। চাড্ডিদের মাইনে করা চাকর আছে, তাদের কাজ ই হল, বেদের গোবর খুঁটে যা কিছু সাইন্স মত দেখায়, সেগুলো তোলা আর সেই নিয়ে বাদর নাচ নাচা।আমরা(মানে প্রপার শিক্ষিত লোক) ওগুলো দেখব ঠিকঠাক লাগলে রাখব, না তো লাথ মারব। সিম্পল এলগো।
  • sswarnendu | 198.154.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০০:৫৮668870
  • রিদ্ধি,
    সন্দেহ থাকার ও কারণ বোধহয় নেই... হয়নি খুব সেফলি ই বলা চলে। ইনভার্স স্কোয়ার ল টাই আসল কথা...

    আর সিম্পল এলগো ঠিকই, কিন্তু অত সিম্পল থাকেনা সবসময়, গীতার বয়স ৫১৫১ বছরের যুক্তি অনেকেরই ঠিকঠাক লেগে গেলে আমি খুব অবাক হব না।
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০১:০৪668871
  • আরে এই সাইটেই তো সেই আট হাজার বছর আগের ভারতের মার্কারির এরোপ্লেন নিয়ে লিংক দিয়েছিলেন কে যেন! ঃ-)
  • riddhi | 146.165.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০১:১৫668872
  • স্বর্ণেন্দু, একদম সহমত। এইটাই ১১-৩৬ am পোস্টে লিখলুম।
  • cb | 213.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৬:০২668873
  • এই পৃথুরাজা টাজা নিয়ে আলোচনা শুনে রয়েল বেংগল রহস্যের দেবতোষ সিংহরায়ের কথা মনে পড়ল :)
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৬:০৬668874
  • কোন রয়েল বেঙ্গল? বাবুলালেরটা? ঃ-)
  • তাপস | 233.29.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৪৬668875
  • প্রপার শিক্ষিত মানে কী? মিনিময় না, সিরিয়াসলি জানতে চাইলাম, ঋদ্ধির বোঝাটা জানতে। একটা ক্লোজড ক্যাটিগরি ? ল্যাক আছে না নাই?
  • যম | 193.9.***.*** | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২১:৫১668876
  • কোরান হাদিসে আরো অনেককিছু আছে, বিগ ব্যাং থেকে ডোবার ব্যাং পর্যন্ত।
  • - | 109.133.***.*** | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৩:০৬668878
  • আমার তো ২৫শের ১২টা৩৮ পিএম এবং এনার বিভিন্ন কনটেক্সটে পোস্ট পড়ে মনে হয়েছে "প্রপার শিক্ষিত" মানে কথায় কথায় খিস্তি করা আর লাথ মারার মানুষের মত দেখতে কিছু একটা ব্যাপার ঃ-)
  • pi | 24.139.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ০৮:১৪668879
  • তুললাম।
  • pi | 24.139.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ০৮:১৮668880
  • ভাটে আবার এনিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে, এখানেও থাক।

    name: Rit mail: country:

    IP Address : 213.110.243.22 (*) Date:10 Oct 2015 -- 02:03 AM

    প্রাচীন চীনা পুঁথি পড়ে কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ের/মেডিক্যাল স্কুলের ডিগ্রী ছাড়াই নোবেল পুরস্কার পেলেন চীনের To Youyou। মাও এর কথায় উনি এই পুরোনো পুঁথি পড়া শুরু করেছিলেন। আর তাতেই পেয়েছিলেন ম্যালেরিয়ার ওষুধ।
    তাহলে আর কি? প্রাচীন ভারতীয় পুঁথি নিয়ে গবেষণা করেও নোবেল পাওয়া যেতেই পারে। গোবর এর অ্যান্টি রেডিওঅ্যাকটিভ যে গুণাবলী জানা গেছে তার গবেষককে পরের বছরের মেডিসিন বা ফিজিক্সের প্রাইজটা দেওয়াই যায়। বা শান্তির টা হলেও চলবে।

    name: ঈশান mail: country:

    IP Address : 214.54.36.245 (*) Date:10 Oct 2015 -- 02:21 AM

    এই চিন্তনপদ্ধতিটা নিয়ে আমার সত্যিই একটু সমস্যা হয়। অতীতকে নিয়ে আরেসেসপনায় সবাই খিল্লি করে, আমিও। কিন্তু এই করতে গিয়ে মাঝে মাঝে মনে হয়, অতীতকে সত্যিই শুধু আরেসেসের হাতে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে, সেটা ভালো হচ্ছে কি? মাও তো ছেড়ে দেন নি। আমি নিজে আর্যভটের কিছু লেখা, যেটুকু পেয়েছি, মাঝখানে পড়ার চেষ্টা করছিলাম। এখনও শেষ করে উঠতে পারিনি, কিন্তু যেটুকু পড়েছি, তাতে সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি। গ্রীকরা পিথাগোরাস আর্কিমিডিস প্লেটো সক্রেটিসকে মাথায় তুলে নাচে, আমরা আর্যভট্টকে তুলিনা। শ্রীধরাচার্যকে নিয়ে কিচ্ছু জানিনা। প্রাচীন চিকিৎসাবিদ্যা নিয়ে তো জাস্ট কিচ্ছু না। গ্রিক পুঁথিও সব হারিয়ে গেছিল। সবই আবার আরবী থেকে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। ডকুমেন্ট করা করেছে। আমরা করিনি। অতীতটাকে আরেসেসের হাতে ছেড়ে দিয়েছি। ঠিক করিনি মনে হয়।

    name: h mail: country:

    IP Address : 127.194.243.118 (*) Date:10 Oct 2015 -- 07:09 AM

    এই বিষয়ে/বিতর্কে সম্পূর্ণ ঈশান এর বক্তব্য কে সমর্থন করি। এনশেন্ট টেক্সট পড়তে হবে এর কোনো বিকল্প নেই, একাধিক ক্লাসিকাল ও আর্লি মেডিয়েভাল ভাষা জানা দরকার। পড়া দরকার। আমরা বলতে কারা অবশ্য, আর এস এস নন এরকম প্রচুর লোক আছেন যাঁরা প্রাচীন পুঁথি নিয়ে কাজ করেন ও পড়াশুনো করেন। ঈশান যদি সৈকত হয়, এ সব ই তো জানে। আমি বছর দুয়েক আগে যত্ন করে কৃষি পরাশর এর টীকা ইত্যাদি পড়েছি। কিন্তু ঐ গেরো, সংস্কৃত বুঝতে অনেক সময় লাগে। বার বার একে তাকে জিগ্যেস করতে হয়, অতি ইরিটেটিং। ডিডি দা মাইরি সংস্কৃত টা এত সুন্দর মনে রেখেছে কি করে কে জানে।

    আমার মাশ্টারমশাই ইন ল , শিকাগোর স্কলার দাউদ আলি, অর্থ শাস্ত্র, কাম সূত্র, এবং প্রাচীন তামিল পন্ডিত। তাঁর এন্টায়ার জাপানী ছাত্রকুল গম্ভীর ভাবে প্রাকৃত ও পালি ও সিন্হলা ভাষা পড়ে পড়ে রোগা হচ্ছে ও মোটা বই লিখে চলেছে। মেডিয়েভাল ফার্সী শেখার আপ্রাণ চেষ্টা করছেন অনেকে, মানে আলিগড় স্কুলের বাইরে। এ প্রসঙ্গে একটা মজার গল্প শোনা গেল। এক প্রখ্যাত হিস্টরিয়ান কে সম্প্রতি জিজ্ঞাসা করে একজন তরুণ ছাত্র, আপনি এত ভালো ফার্সী জানলেন কি করে। তিনি বলেন, দেখুন, আমার মা মাসী পিশি রা ছোটোদের সামনে গোপন কথা বলার সময়ে ফার্সী তে বা আরবী তে কথা বলতেন। তো বুঝি না বুঝি না এই ভাব করতে করতে আমিও শিখে গেলাম, মা এখন খুব রাগারাগি করেন, যে ছেলেমেয়েরা তাঁদের অনেক প্রাইভেট কথা জেনে ফেলেছেন ;-)
  • ঈশান | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ০৮:২৪668881
  • টইয়ে লেখা হোক বলে এটা খুলতেই দেখি, লেখা হয়ে গেছে। :-)
  • pi | 24.139.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ০৮:৫০668882
  • এটা এই টইতে তর্কের সময় অনেক দিন আগে লিখছিলাম, আর পোস্ট করা হয়নি। ম্যালেরিয়ার ওষুধ নিয়ে আবার আলোচনা হল বলে মনে হল লিখে দি।

    বলার এটাই ছিল, যে, আয়ুর্বেদ নিয়ে চর্চার 'দরকার আছে'। আয়ুর্ব্যাদে অবশ্যই সব নাই, কিন্তু কিছু নাই, এরকমও না।একদম অন্ধকারে লক্ষ লক্ষ মলিকুলের ড্রাগ লাইব্রেরি হাতড়ে বেড়ানোর থেকে টাইম টেস্টেড কিছু জিনিস, যার কিছু উপযোগিতা আছে বলে লেখা আছে, শোনা যায়, সেই সেট নিয়ে শুরু করার এক্টা অ্যাডভান্টেজ তো আছেই। সেটা নেওয়া উচিত। দরকার। কিন্তু কিন্তু যেমনটি যে ফর্মে যা আছে তাকে সেভাবেই না নিয়ে আরো কিছু কিছু জিনিসও করা দরকার। এই দরকার শুধু আগে কী হয়েছিল, সেই ইতিহাস নিয়ে গবেষণা, তার পুনর্পাঠ বা পুনর্লিখন কিম্বা আর্কাইভিং নয় ( তারও দরকার অবশ্যই আছে, কারণ এর মধ্যে অনেক জ্ঞানই পারিবারিক পরম্পরায় চলে এসেছে,সেভাবে কোন লিখিত সূত্র ছাড়া বা থাকলেও তার যথাযথ সংরক্ষণ ছাড়াই, তো সেগুলো তো ঠিকভাবে লিপিবদ্ধ হওয়া দরকার, নলেজ ফর নলেজ'স সেকের জন্যও হলেও দরকার আর যদি বাস্তবে ভবিষ্যতে কোন প্রয়োগের জন্য ভাবা হয়, সেদিন থেকেও দর্কার ) , দরকার শুধু আয়ুর্বেদে বর্ণিত ভেষজ ওষধিগুলোকে মার্কেটে প্রোডাক্ট হিসেবে আনা, তার প্রচার, প্রসারের নয় ( যা কিনা ডাবর, বৈদ্যনাথ, রামদেবাদিদের কল্যাণে মোটামুটি ভালোই চলছে) , আমার মতে আরো বেশি দরকার হল ওষধি এবং সেগুলো বানানোর প্রসেস নিয়ে নতুন করে বৈজ্ঞানিক গবেষণা করার এবং তার উপর ভিত্তি করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার। এই গবেষণা ভবিষ্যতের অনেক দরকার মেটাতে পারে। সম্ভাবনা অনেক। কীরকম কী বলার আগে বরং উদাহরণ দি।

    চীনের। চীনকে দেখে আমাদের সত্যি শেখার আছে। ম্যালেরিয়া নিয়েই বলি। ম্যালেরিয়ার ম্যাজিক ওষুধ আর্টেমেসিনিন, যা না থাকলে আজ কত লাখ বেলাখ লোক মারা যেতেন ইয়ত্তা নেই, তাকে পাওয়াই যেত না হয়তো, যদি না মাও বৈজ্ঞানিকদের নির্দেশ দিতেন চীনের সব পুরানো পুঁথিপত্তর খুঁড়ে পুরানো দাওয়াই উদ্ধার করার। সেটা উদ্ধারের পরেও তাকে কার্যকরী ফর্মে আনতে বিস্তর গবেষণা হয়েছে। ওদের পুঁথিতে উল্লিখিত পদ্ধতির থেকে বেটার পদ্ধতি বের করা হয়েছে। এবং তার পর বের করা হয়েছে ঐ ওষধি এক্স্ট্র্যাক্ট থেকে আসল কার্যকরী মলিকুল। আজকের ওয়াণ্ডার ড্রাগ। এবার মলিকুল চিহ্নিত হয়ে যাওয়ার পরে বের করা গেছে ওরকম আরো কার্যকরী মলিকুল, আরো নানা এবং অধিকতর কার্যকরী ওষুধ। গবেষণা চলছে আরো কিছু বের করার, কারণ যে কোন সময়েই এই ওষুধগুলোয় রেসিস্ট্যান্স চলে আসতে পারে এবং আসছেও। এবার এই রেসিস্ট্যান্স মনিটর করার জন্যও অ্যাকটিভ মলিকিউলটা কিন্তু জানা দরকার।

    আমাদের আয়ুর্বেদ নিয়েও এই ধরণের কিছু হওয়া দরকার।
    টাইম টেস্টেড মানেই আর কোন টেস্টের প্রয়োজনীয়তার ঊর্ধে, এই কমফর্ট জোনেও থাকার মানে নেই, বরং এর থেকে বেরোতে পারলে নানাবিধ লাভ। একেবারে কেঁচে গণ্ডুষ করতে হবে বলছিনা, ডাবল ব্লাইণ্ড র‌্যান্ডমাইজড ফোল্ডেক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রতিটা স্টেপ পেরোতে হবে এটা বলছিনা কারণ তা প্রচুর ব্যয় ও সময়সাপেক্ষ। কিন্তু কিছু পরীক্ষা হওয়া দরকার। কার্যকারিতা দেখানোর জন্য। এবং তার সাথে আরো অনেক কিছু। যেমন, দরকার তার কোয়ালিটি কন্ট্রোল, টক্সিসিটি পরীক্ষা, যেগুলো আগে সেভাবে ছিলই না, এবং যেগুলো না থাকার কারণে আধুনিক চিকিৎসা জগতে এর স্বীকৃতিও সেভাবে নেই , আর সেটা না থাকার কারণে যতটা যেভাবে তার ঠিকঠাক এপ্লিকেশন হতে পারতো, হয় না। আবার এখন যেরকম নানা জায়গায়, বিশেষতঃ কিছু সেগমেন্টের কাছে 'হার্বাল' ট্যাগ লাগালেই তা ধোয়া তুলসীপাতা হয়ে আয় ও মুড়কির মত বিকোতে থাকে, সে ধরণের প্রসারেরও মানে নেই। উল্টে ক্ষতিও থাকতে পারে।

    আর সর্বোপরি, ঐ উপরের ম্যালেরিয়ার উদাহরণটার মতই আয়ুর্বেদের অনেক ওষধিই গাছগাছড়া, আর সেগুলো কোন রোগে কীভবে প্রযুক্ত হবে এবং হওয়ার উপযোগী হিসেবে কী কী করতে হবে তার সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিও আছে। এবার গবেষণা দরকার , এর মধ্যে অ্যাক্টিভ মলিকিউল কোনটা বা কোন কোন মলিকিউলের কম্বিনেশন সেটা জানার জন্য।

    সেই মলিকিউল কেন কীভাবে কোথায় গিয়ে কাজ করে সেটা জানা দরকার।

    এর আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের স্বীকৃত পরীক্ষা পদ্ধতি ও পিয়ার রিভ্যুর গ্রিলিং এর ছাঁকনির মধ্যে দিয়ে পাঠানোর একটা প্রয়োজনীয়তা আছে বৈকি।।

    এতো গেল ওষুধের কথা। এর পর আছে পদ্ধতি।

    এখানে আবার চীনের উদাঃ টানি। আকুপাঙ্চার, আকুপ্রেশার।

    সরকার এখন আয়ুশ করেছে বটে, সেখানে এসব নিয়েও কাজ হওয়ারও কথা বটে কিন্তু দুঃখের কথা সেভাবে কিছু হয় না। কাছের কিছু লোকজন এই গবেষণার কাজে যুক্ত থাকার সুবাদে যেটুকু যা জেনেছি আরকি।

    আর হ্যাঁ,এক্ষেত্রে প্রাচীন ভারতীয় ঐতিহ্য মানে শুধুই সংস্কৃত গ্রন্থ ভিত্তিক আয়ুর্বেদ চর্চা নয়, আরো একটা ক্ষেত্রে খুবই কম চর্চা হয়েছে বা হয়। অন্ততঃ যা হতে পারতো বা দরকার ছিল, তার তুলনায়। আদিবাসীদের স্থানীয় জ্ঞান ও প্র্যাকটিস। হ্যাঁ গুচ্ছ কুসংস্কার আছে, তার প্রচুর খারাপ প্রভাবও আছে, আদিবাসীদের ঘাসপাতা মানেই সর্বরোগহর তো নয়ই , অনেক সময় চিকিৎসা ফেলে এসব করা কীকরে প্রাণঘাতী হতে পারে তাও নিজের চোখে প্রায়ই দেখি এখন। পরে সেসব গল্প লিখবো কখনো। কিন্তু কথা হল, এসবের পরেও, এসবের মাঝেও অনেক জিনিসই কাজের। দরকার সেগুলোকে ফিল্টার করে আনা। আবার ম্যালেরিয়াতেই ফিরি। এই উত্তর পূর্ব ভারতের এক প্রত্যন্ত পাহাড় থেকে আনা শিকড়বাকড়, যা আদিবাসীরা ম্যালেরিয়ার ওসধি হিসেবে কিছু উপজাতি ব্যবহার করেন, তাকে টেস্ট করে ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকরিতা দেখতে পাওয়া, সেখান থেকে ওষুধ বের করার কাজ আমাদের ল্যাবেই দেখতে পেয়েছি।

    দরকার এরকম আরো কাজের। ঐ কোন বাবার কথায় সমকামিতা থেকে ক্যান্সার সারানোর দাওয়াই দেশীয় পদ্ধতিতে আছে বিশ্বাস করারও যেমন দর্কার নেই, অন্য এক্সট্রিমে গিয়ে ব্যাদে সবই আছে বলে ব্যঙ্গ করে তাকে অস্পৃশ্য ক'রে রাখারও।

    মঝঝিমপন্থা অনেকসময়ই ভালো ঃ)
  • PM | 116.78.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ১০:২২668883
  • এই সুত্রে কি নালন্দা আর তক্ষশীলার ডকুমেন্টেড পুঁথি ধ্বংশ কি বিবেচ্য? শোনা যায় নালন্দায় লাইব্রেরী পুড়েছিলো ৭ দিন ধরে? সত্য মিথ্যা জানি না অবশ্য
  • i | 134.17.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ১১:১২668884
  • একদম অন্য কথা বলছি।
    পাই এর পোস্টে ওষধি শব্দটি বেশ কয়েকবার ব্যবহৃত। যে উদ্ভিদে একবারই ফলন হয়, তাকে ওষধি বলে- এরকমই জানতাম। পাইএর লেখায় সেই অর্থে ব্যবহৃত বলে মনে হল না।
    আমার কি বুঝতে কোথাও ভুল হচ্ছে? সামান্য কনফিউসড।
  • Ekak | 113.6.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ১১:৩০668885
  • ছোটাই ঠিকই জানেন :) ওষধি ,ঔষধি দুটো আলাদা শব্দ । তবে অনেক ঔষধি গাছ ,গাছ হিসেবে ওষধি তাই অনেকেই সমার্থক ব্যবহার করেন ।
  • pi | 24.139.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ১১:৩১668886
  • ইন্দ্রাণীদি, আমি নানা জায়গায় মেডিসিনাল প্লান্ট অর্থে ব্যবহৃত হতে দেখেছি, সেই অর্থেই বলেছি।

    একটা অভিধানেও পেলাম,
    ওষধি /Noun/ Herb ; medicinal plants ; plant that perishes annually down to the root.
  • pi | 24.139.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ১১:৪৫668887
  • এখন এটাও দেখলাম।
    ' ঔষধ শব্দটিকে বিশ্লেষণ করলে দাঁড়ায়: ওষধি+অ(অণ্)। তবে ওষধি শব্দটির অর্থ যে গাছ একবার ফল দিয়েই মারা যায়।[২] তবে সংস্কৃতে শব্দটি প্রচলিত অর্থেই ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। যেমন যজুর্বেদের মাধ্যন্দিন শাখার ১২ অধ্যায়ের ৮০ সংখ্যক সূক্তটিতে তার প্রমাণ মেলে:

    …"ওষধয়ঃ সমবদন্ত সোমেন সহ রাজ্ঞা।
    যস্মৈ কৃনোতি ব্রাহ্মণস্তং রাজানং পারয়ামাসি"

    —যজুর্বেদ''
  • Ekak | 113.6.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৫ ১২:১৫668889
  • উদ্যোগ নেওয়া হোক । যেভাবে সম্ভব সঙ্গে আছি । টেক্সট গুলো নেট এ এভেইলেবল কিন্তু বেশিরভাগই ওই স্ক্যান করা পিডিএফ যা কোনো কাজের না । এগুলো আগে সার্চেবল টেক্সট এ কনভার্ট করে নতুন ভাবে ইউটিলিটি ধরে ধরে ইন্ডেক্সিং করা জরুরি ।অমুক শ্লোকে এই আছে ওরকম ভাবে থাকা টা কোনো উপকারে আসে না । রোগ -উপসর্গ -প্লান্ট ধরে যেন আলাদা আলদা সার্চ চালানো যায় সেরকম দরকার । একটা ডেটাবেস বানানো যা রিসার্চার দের কাজে লাগবে । এবার তারা সেটা নিয়ে এগোক ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন