এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কৈফিয়ত প্রতিশ্রুতি ও কিছু কবিতা

    নিশান
    অন্যান্য | ১৭ জুন ২০১৪ | ৬৩৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • নিশান | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:০১642277
  • এই সাইটে প্রায় ৪-৫ বছর হয়ে গেলো আমার যাতায়াত, লেখা মতামত সবই দিব্য লাগে। যাঁরা আমার বেলুড়ের লেখা পড়তেন তাঁরা নিঃসন্দেহে খার খেয়ে খাপ্পা, তিতিবিরক্ত, এবং সে বিরক্তি নিঃসন্দেহে আমার প্রাপ্য।

    আমার জীবন সাম্প্রতিক কালে বিশেষ সুখে চলেনি, প্রেম (একপ্রকার আছোলা বংশদণ্ড বিশেষ), কলেজ (আছোলা বংশদণ্ড আবারো!), আমেরিকা (একগুচ্ছ বাঁশ) তদুপরি বাড়িওলা ( বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড়) এসবের যুগপৎ আক্রমণে আমার কলম গেছিলো থেমে।

    পেছনে তাকিয়ে দেখছি হাজার একটা আধখ্যাঁচড়া লেখা। যেগুলো শেষ করতে হবে।

    এবং বেলুড়ের লেখাও বাকি, অনেক কথা বলা বাকি।

    কিন্তু (সবকিছুতেই একটা কিন্তু থাকে), বর্তমানে আমি ভারতবর্ষে, এবং গ্রীষ্মকালে বীরভূম জেলা চাঁদের পাহাড় সিনেমার কালাহারি মরুভূমির চেয়েও বিপজ্জনক, তাই ৫ জুলাইয়ের পর যাবতীয় আধাখ্যাঁচড়া লেখা, মূলতঃ বেলুড় নিযে আবার সবো, এবং আশা রাখি নিয়মিত আপডেট দিতে পারবো।

    আপাততঃ তাই, যারা আমার লেখা ভালোবেসে/ক্ষমাঘেন্না করে পড়ছেন/পড়েছেন/পড়বেন তাদের জন্য কিছু কবিতা রইলো। সব মোটে ভালো না। বাছার ক্ষমতাও নেই, একটু মানিয়ে গুছিয়ে নিতে হবে!
  • Abhyu | 109.172.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:০৪642281
  • কবিতা আমি পড়ি বটে (সে তো ট্রামের টিকিটও পড়ি, আমার এক বন্ধু রেলের টাইম টেবিল মুখস্ত করত, হবি) কিন্তু আপনার বেলুড়ের গল্প দিব্যি মনে আছে, আরো লিখুন, আর বাড়িওলার গল্পও বাদ দেবেন না (বলতে মনে পড়ল, ভুতুদা আমেরিকার বাড়িওলা, দেশী, তাকে বলেছিল, চাবি তো উপরওয়ালাকে পাস হ্যায়)।
  • নিশান | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:০৫642282
  • উন্মাদের পাঠক্রম - ১৩



    যৌবনে কুক্কুরী ধন্যা
    বার্ধক্যেতে মাসী
    এমনই প্রবাদ বাক্য মনে নিয়ে চাষী
    কর্ষণ আকর্ষণ গিয়ে বিকর্ষণে ঠেকে,
    দুপুরে খেতের থেকে বাড়ি ফিরছে। দেখে,

    কেবলই থালার প্রান্তে কয়টি ভাত বাসি।

    একমুষ্টি অন্নদানা, গোটা ছয়েক মাছি,
    ভাসিয়ে দিয়ে যাও তুমি টুকরো করে কাছি

    যৌবনে কুক্কুরী ধন্যা
    বার্ধক্যেতে মাসী
    এমনই প্রবাদবাক্য মনে নিয়ে চাষী

    অভুক্ত খেতেতে ফিরছে
    অশক্ত শরীরে

    বিকর্ষণ গিয়ে যদি আকর্ষণে লাগে
    যদি বা অন্নের দানা ফোটে কোন দিকে



    কবিও প্রবাদবাক্য আওড়েছে মনে
    আদ্ধেক বুঝেছে তার আদ্ধেক ফ্যাসানে।

    কি যাতনা কি বিচ্ছেদ কি বিষাদ কি মানা
    কি করে হয়েছে বাসি কটি ভাত দানা

    স্টেশনে যে লোকটি বসে বিষাদ কুড়োচ্ছে
    কিম্বা যে লোকটি হাতে অজস্র প্যাকেটে

    এটা খুলছে ওটা রাখছে তুলে ধরছে ছেঁড়া
    কয়েকটি অপ্রয়োজন তার সবই বেঁকা টেরা

    আঁধারে আহুতি দিয়ে বিষাদে বিবাদে
    কবিও রেখেছে হাত কবিতারই কাঁধে

    কি বাসনা কি বিবাদ, বিষাদে বিলাসে
    কবিও মনেতে যাচ্ছে চাষীটির পাশে।



    হাতেতে অজস্র তুলি মেঘে রামধনু
    কি বা সে অপূর্ব বেশে সেজেছেন তনু

    প্রকৃতি পরমা কেউ দেখতে পেলো না
    কখনও হাতের থেকে দুচোখ তুলোনা

    খাতায় ছেলেটি লিখছে ছবি কবি চাষী
    কি চায় কবিতা? সে কি তুরুপের তাসই?
  • নিশান | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:০৭642283
  • উন্মাদের পাঠক্রম - ২০

    মেয়েটিও নদী, যাচ্ছে নদীটির পাশে
    সন্ধ্যার বাতাসে কিছু আলোছায়া ভাসে।

    পাখির পালকে কিছু শীতও লেগেছিলো
    গাছের আদরে কটি পাতা জেগেছিলো

    গাছের প্রতীক্ষা শুধু তৃষ্ণা নিশি জাগে
    পাতা ঝরে গেছে বাঁধা সময়েরও আগে

    পূর্ণিমার কিছু ভয় প্রতিপদে পেলে
    মেয়েটিও নদী, মেয়ে শাখা ধরে মেলে।

    বিরাগ ও আবর্তন, অনুরাগে শোকে,
    সবই আলোছায়া। ভাসে, সন্ধ্যার ঝোঁকে।
  • নিশান | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:০৯642284
  • উন্মাদের পাঠক্রম - ২৩

    যে শিশু জন্মের পর কুকুরের ভোগে
    কিম্বা যে বুড়োটি থাকে বয়েসের রোগে,

    সকলে জেনেছে কিছু মিছিমিছি কথা
    জেনেছে সুখের নাম, অবসাদ, ব্যথা।

    দুপুরের আগে
    অযথা বিড়াল মাতা কেঁদে কেঁদে জাগে

    পানিও বহতা, হাওয়া, সময়ের মত
    বেড়েছে সহসা তীব্র চাবুকেরই মত

    বিপাশা মেঘনা পদ্মা যমুনার জলে
    ভেসে যায় ভেসে যায় আদরের ছেলে

    বিকেলের পরে
    কখানি বেকার কথা বৃথা জলে মরে

    মেয়েটি আঁচলে রাখছে কি গোপন কথা,
    ছেলেটি বাক্স ভরে কি আপন ব্যথা,

    লুকিয়ে রাখছে, আরো লুকোতে লুকোতে,
    রাখে নাগরিক ক্ষত যারা শুকোতে শুকোতে,

    প্রজাপতি রঙে
    মেয়েটির পিঠ জোড়া প্রজাপতি রঙে

    আশ্রয় নিয়েছে, থাকছে বিবশ অভাবে।
    তাদের গৃহটি পূর্ণ শ্মশান স্বভাবে।

    এমনই প্রত্যেক রাত মায়া ছায়া থাকে
    এমনই প্রত্যেক রাত তারা সব জাগে

    তারাও জেনেছে সৃষ্টি মাদকতাময়
    যে ঘ্রাণ এনেছে বয়ে হাওয়ায় হাওয়ায়।
  • নিশান | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:১১642285
  • New York Journal 21

    বিকেলের তোকে
    কিছু কথা বলে গেছি
    মনকেমনের স্রোতে
    লেখাহারা ঝোঁকে

    কয়টি মাত্র কচি পাতা
    কিছু ছেলেমেয়ে
    যেটুকু কমলাবর্ণ
    মেখে নিলো গায়ে

    সমস্ত শুষছে রোদ
    যা সবুজ ছিলো
    তাদের সমস্ত গন্ধে
    রৌদ্র লেগে গেলো

    সুপক্ক আমের মত
    সাবলীল জরা
    কোথাও যাবার নেই
    কিছু নেই ত্বরা!

    এসব আমার ছিলো।
    এ স-ব
    আমারই!
    ট্রেনের জানালা পথে
    সারি দেওয়া নীলরঙা বাড়ি
    এসব আমারই ছিলো
    আমার
    আমারই

    সমস্ত রোদের গন্ধ শুষে নিলে তারা
    আমাকেও যেতে হোলো
    বড় ছিলো তাড়া।

    এসবেরই মাঝে,
    কথারা বাতাস হয়ে
    উড়ে গেলো বিকেলের স্রোতে

    হলুদ পেটের পাখি
    সাদা গাংচিলও
    সমস্ত হারিয়ে গেলো
    চিবুকের তিলও,

    বিকেলের ঝোঁকে
    মনে নেই
    কি যে কথা
    বলে গেছি তোকে!
  • nishan | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:১২642286
  • হলুদ
    6 May 2014 at 12:08 AM

    হিংসায় হলুদ বর্ণ, ডোরাকাটা গায়ে
    চলেন পশুর রাজা, চলে চারপায়ে

    কি বিচিত্র কি গতি, লোভে অন্ধ চোখ
    সকলই কামনা করে, সবই তার হোক

    হিংসায় হলুদ জামা রাস্তা দিয়ে হাঁটে,
    সমস্ত গল্পের জট লাগে এসে ঘাটে,

    সমস্ত খাতাতে তাই লিখি অন্যনাম,
    হিংসায় হলুম জামা তোমাকে বললাম

    কি বোঝাচ্ছে কি বোঝে কি সহজ কি মানে?
    কি কথা বলছে গাছটি আমাদের কানে?

    হিংসায় হলুদ ফুল, পথিপার্শ্বে ফোটে
    কত কি বোঝাতে চাচ্ছে কলমে ও ঠোঁটে

    কিছুই বুঝিনা। ফুল, শব্দ ও লেখারা
    সমস্ত মাথাতে আছে,
    সমস্ত চেহারা।

    হিংসায় হলুদ লেখা হলুদে সবুজে
    কি বোঝাবে তোমাকে, কি বোঝাবে অবুঝে?

    সমস্ত কবিতা তাই সব সর্বনাম
    হিংসায় হলুদ জামা, তোমায় দিলাম।
  • nishan | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:১৪642287
  • *****

    তাও তো ভালো ছিলো
    যখন দূরেই ছিলে প্রিয়।
    এখন ভীষণ কাছে তবু,
    কেমন অপাঙক্তেয়,
    কোন বেদনায় বৃষ্টি উঠোন ধন্য করে পড়ে?
    তোমায় নিকট পেতে কিন্তু ইচ্ছে বিষম করে।
    গন্ধে, সুখে, দৃষ্টি শ্রুতি সমস্ত ইন্দ্রিয়।
    তখন বোধহয় ভালোই ছিলো
    দূরেই ছিলে প্রিয়।
    একতরফের বৃষ্টি উঠোন, ছিটের বেড়া, সঙ্গসুখ
    ওষ্ঠ শুকোয়, শুকোয় নাসা, কর্ণ এবং আমার মুখ
    সমস্ত ইন্দ্রিয়রাও বোঝে, কেমন অতীন্দ্রিয়
    সেই তো ছিলো ভালো যখন দূরেই ছিলে প্রিয়।
  • নিশান | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:১৫642288
  • *****

    তখন আমার মগজ জুড়ে নির্বাসনের বৃষ্টি নামে,
    এই নগরীই তিলোত্তমা, সম্মোহনের মন্ত্রজালে।

    রোদ ভেসে যায় শহরজুড়ে, আমিই শুধু বৃষ্টি ভাসি
    আমিই জ্বরে ভুগছি, সাথে সঙ্গী বাদল, সর্দি, কাশি।

    নির্বাসনের কি আনন্দ, কি আনন্দ সর্দি জ্বরের,
    কি আনন্দ যাচ্ছে ভেসে, বাংলা কাগজ সেই খবরের,

    তখন আমি ভাসছি জলে, আনন্দে আর নির্বাসনে,
    যখন তুমি ডাক দিয়েছো, অনন্ত দূর, সাগরপারে।
  • নিশান | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:১৫642278
  • *****

    তারপর কি হোলো আর কেউ জানে না
    সারাদিন রৌদ্রধারায় ঘরবন্দি

    দিবসে রাইকিশোরী অভিসারের
    আঁটছে একলা বসে কোন ফন্দি?

    বিগত বিরস দিনে নিবিড় স্রোতে
    হারালো রাস্তামোড়ে মরাল প্রাণে

    গ্রীবাতে ভঙ্গি কত চক্ষু মাপে,
    রাখছো আনমনা ফুল কার সোপানে?

    অভিসার ভুল সময়ে অন্যরকম,
    অভিসার ফুলের শোকে আত্মহারা

    সোপানে শ্যাওলা জমে পিছল হোলো
    কবিতাও হোঁচট খেয়ে ছন্দহারা।

    স্বপনের রঙ বদলায় অম্লজলে
    দুহাতের কোদাল খুঁড়ে ফেললে কবর

    মাটিতে বিষাদ জমে ফাটলো মাটি
    তারপর কি হোলো আর নিইনি খবর!
  • নিশান | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:১৬642280
  • *****
    ফুল শুকিয়ে গুঁড়ো,

    তুমি তখন চুড়ো
    করা মাথার চুলের
    মধ্যে হাসো শেষ বিকেলের হাসি।

    আমরা বসে কোন অকাজে
    অনন্ত রাত কিম্বা সাঁঝে,

    আমিই দেখি নির্ণিমেষে
    আলগা রকম ভালোইবেসে,

    কেমন বাঁশি বাজা।

    তখন তারা তাজা।

    ফুল শুকিয়ে গুঁড়ো

    দেখছো?
    কেমন ঘুরছে কথা এই মুড়ো ওই মুড়ো?

    সমস্ত দেশ জানলো কথা।
    জানলো কেমন নীরবতা,

    রাত্রিবেলা বিঘ্নিত হয়
    মগজ কথা বলে।

    রক্ত যেন ঝর্ণা আমার।
    থমকে দাঁড়ায়
    বাঁধের গোড়ায়,

    নীরব করে শুকোনো ফুল
    কোন ঠিকানায় চলে?

    ফুল শুকিয়ে গুঁড়ো

    তুমি নাহয় দুহাত ভরে,
    উড়িয়ে দিয়ো সে ফুৎকারে,

    নদীর স্রোতে, সাগর জলে,
    বনের ছায়ায় গাছের মূলে

    এবং পাহাড় চুড়োয়।
  • নিশান | 127.2.***.*** | ১৭ জুন ২০১৪ ০৮:১৬642279
  • *****
    ফুল শুকিয়ে গুঁড়ো,

    তুমি তখন চুড়ো
    করা মাথার চুলের
    মধ্যে হাসো শেষ বিকেলের হাসি।

    আমরা বসে কোন অকাজে
    অনন্ত রাত কিম্বা সাঁঝে,

    আমিই দেখি নির্ণিমেষে
    আলগা রকম ভালোইবেসে,

    কেমন বাঁশি বাজা।

    তখন তারা তাজা।

    ফুল শুকিয়ে গুঁড়ো

    দেখছো?
    কেমন ঘুরছে কথা এই মুড়ো ওই মুড়ো?

    সমস্ত দেশ জানলো কথা।
    জানলো কেমন নীরবতা,

    রাত্রিবেলা বিঘ্নিত হয়
    মগজ কথা বলে।

    রক্ত যেন ঝর্ণা আমার।
    থমকে দাঁড়ায়
    বাঁধের গোড়ায়,

    নীরব করে শুকোনো ফুল
    কোন ঠিকানায় চলে?

    ফুল শুকিয়ে গুঁড়ো

    তুমি নাহয় দুহাত ভরে,
    উড়িয়ে দিয়ো সে ফুৎকারে,

    নদীর স্রোতে, সাগর জলে,
    বনের ছায়ায় গাছের মূলে

    এবং পাহাড় চুড়োয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন