এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • হারাতে বসা যা কিছু ...

    π লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৪ মার্চ ২০১৪ | ২২৮৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • π | ১৪ মার্চ ২০১৪ ১১:৪৬630524
  • এই ফুড ফেস্টিভ্যালটার কথা কয়েকজনের কাছে শুনছিলাম। রিপোর্টটা পড়ে ভাল লাগল।
    http://www.tehelka.com/the-culture-of-eating-right/

    অনেক কিছুই জানতাম না। জানতাম না, প্রায় হাজার রকমের 'uncultivated food' এর কথা ।

    'If I were to ask you to list the natural foods you eat, it would go somewhat like this. Wheat, rice, tomato, cucumber, apple, banana… you begin to reel out the names. Not many can go beyond 20. Try a little harder, and you will probably end up with another 10. Push yourself a little more, that number could go up to 35. That’s it.

    That’s how limited our knowledge of natural foods is. Modern living has all but snapped our relationship with nature. How many of us know that there are over 51,000 plant species in India? The more urbanised we become, the less we know about the rich food culture that prevails in our country. This disconnect with the huge diversity of food has actually alienated modern civilisation from the virtues of the vast repository of biological wealth that exists around us.

    Laxmi Pidikaka explained all this to me as she talked about the importance of each of the 1,582 food kinds that were on display. We were at Munda village in Odisha’s Rayagada district, some 400 km from capital Bhubaneswar. The village was hosting the Adivasi Food Festival, the first of its kind in the country. Laxmi, a tribal woman, was telling me something incredible. Of the 1,582 foods that lay before us — and that included different kinds of fish, crabs and birds that are part of the daily diet of some tribals — as many as 972 were uncultivated. Yes, you heard it right. Uncultivated foods!..

    কিন্তু তার সাথে এটাও মনে হচ্ছে, এগুলো অন্যরা জানা তো দূরের কথা, এই আদিবাসীদের মধ্যেও বা কতদিন টিঁকবে এইসব ? আমাদের 'সভ্য' সমাজের নিয়ম কানুন অভ্যাসের রোলারের চাপে এইসব দুরমুশ হতে আর কতদিন ?

    এই লেখাতেও রয়েছে সেই কনসার্ন রয়েছে। নতুন খাদ্য সুরক্ষা বিলের পরিপ্রেক্ষিতে।
    here was an overriding concern about how to protect traditional farming systems from the onslaught of the National Food Security Act that aimed at providing them with 5 kg of wheat, rice or millets.

    “We don’t need your food security system,” said Minati Tuika of Katlipadar village. “The more ration shops you open in our villages, the more you force us to abandon our own food security system so painstakingly built by our forefathers.” This was strange, coming from someone who perfectly fit the bill of the typical underdeveloped tribal that policymakers had in mind while drafting the Act. In a larger sense, this was what we, the educated, have been thinking all along: that all efforts must be made to bring these underdeveloped tribals into the mainstream.

    এই আশংকার কথাটা কিছুদিন কিছুদিন আগে জয়াদির কাছেও শুনছিলাম। অন্ধ্রপ্রদেশে দু টাকায় চাল দেবার স্কিম প্রসঙ্গে। আমাদের সাদা ভাতের কালচার কীভাবে খেয়ে নিচ্ছে আঞ্চলিক নানা খাওয়া দাওয়ার অভ্যাস রীতি নীতিকে। পুষ্টির মাপকাঠি হয়ে উঠছে দুবেলা ভাত খেতে পাওয়া, চাহিদাকেও সেইভাবে কন্ডিশন করা হচ্ছে।

    শুধু আদিবাসী কেন, আমাদের মধ্যেও তো ট্র্যাডিশানাল নানা খাদ্যাভ্যাস ছিল, সেগুলো এখনো কতটা কী কেমনভাবে রয়েছে, চলছে বা হারিয়ে যাচ্ছে ? যার যা জানা আছে, এখানে জড়ো হোক না। এনিয়ে কিছু লেখালেখিও হয়েছে, সেগুলোও এখানে থাক।

    আর শুধু খাওয়াদাওয়াই বা কেন, বিশ্বায়িত বিজ্ঞাপিত সমসত্ত্ব সংস্কৃতির দুনিয়ায় হারাতে বসা যা কিছু.. তা নিয়েই কথা হোক।
  • π | ১৪ মার্চ ২০১৪ ১১:৫৪630525
  • এপ্রসঙ্গে কদিন আগে বের হওয়া দেবর্ষিদাদের এই লেখাটার কথাও মনে পড়লো। http://www.guruchandali.com/default/2014/01/23/1390500936907.html#.UyKc2vldWSo
    এই যে, ক্যালোরি হেঁয়ালি, অপুষ্টি বেড়ে চলা, এর পিছনেও কি এইসব শস্তার ক্যালোরি ছেড়ে দামী খাবারের উপর ঝোঁক বেড়ে যাওয়া দায়ী ?
    এইসব ট্র্যাডিশনাল খাবারদাবারের খাদ্যগুণ, পুষ্টিগুণ নিয়েও যাঁরা জানেন, বলুন।
  • sosen | 24.139.***.*** | ১৪ মার্চ ২০১৪ ১২:০৮630526
  • শুধু চাল নিয়েই অনেক কিছু বলার আছে। দেখি সপ্তাহান্তে।
  • কল্লোল | 111.63.***.*** | ১৮ মার্চ ২০১৪ ০৯:৪৯630527
  • ঢেঁকি ছাঁটা লাল সেদ্ধচাল এখন কলকাতায় কোথাও দেখি না। ব্যাঙ্গালোরে সেদ্ধচাল বললেই মোটা দানার লালচাল দেয়। এগুলো আসে কোদ্দিয়ে? খেতে বেশ ভালো, মানে যদি মোটা দানা নিয়ে কোন ঝামেলা না থাকে।

    ঘুঁটে দিতে দেখিনি কোথাও ব্যাঙ্গালোরে। কলকাতাতেও নেই। কারন শহরে গরু মোষ রাখা যাবে না।
    ছোটবেলায় ঘুঁটে ও কয়লার ছাই, সরষের তেল-নুন দিয়ে দাঁত মেজেছি। গ্রামের দিকে গেলে নিমডাল বা অভাবে বাবলা ডাল দিয়েও দাঁত মেজেছি।
    এগুলোর চেয়ে যেকোন টুথপেস্ট ব্যবহার করা সুবিধার, কিন্তু স্বাস্থ্যকর কি?
    টমেটো যেটা এখন পাওয়া যায়, কি অখাইদ্য। না আছে টক না আছে রস, খানিক মোটা খোসা। ইহার খাদ্যগুণ কি রকম?
    সকালে উঠে ছোলা-কাঁচা মুগ ভেজা খেতাম। তাতে নাকি স্বাস্থ্য ভালো হয়। এটা কি ঠিক?
  • π | ১৮ মার্চ ২০১৪ ১৪:১৩630528
  • Great gene robbery থেকে ঃ
    India is rice country. Rice is a critical component of a complex eco-system, tied to legends, used as symbol, essential witness at religious ceremonies and rituals. Such an immense preoccupation with rice would, which is to be expected, call forth its own brand of competence to grow it; so we find a bewildering number of techniques, some of which even today place Indian rice farmers, some Adivasis, in a class far ahead of international science.
    In the Jagannath Temple at Puri in Orissa, I was told, freshly harvested rice is presented to the deity everyday, and various varieties of rice, placed in pots, one on top of the other, with a single flame beneath the lowermost, still cook simultaneously. In Chhattisgarh region there is a rice variety called Bora, which can be ground directly into flour and made into rotis. Other varieties have fascinating names, like the kali-mooch of Gwalior, the moti-chur and the khowa; the latter, as its name signifies, tastes like dried milk. The dhokra-dhokri, with its length of grain over 14 mm is the longest rice in the world and the variety Bhimsen has the largest width; there is variety called udan pakheru – because of its long, featherlike structure.
    There may have been as many as 1,20,000 varieties of rice in the country, adapted to different environments, and selected and evolved by farmers for specific human needs. These varieties are a product of nature’s desire for diversity, eagerly husbanded by indigenous and non-formal science.
  • π | ১৮ মার্চ ২০১৪ ১৪:১৭630529
  • দেবল দেবের সাথে একসময় কথা হয়েছিল। অনেকদিন ধরে বীজ সংরক্ষণ নিয়ে খুব ভালো কাজ করে চলেছেন, এবং প্রায় একা। ওঁর কিছু লেখাপত্তর দেবার ইচ্ছা রইলো। আপাততঃ আজকের গার্ডিয়ানে ওঁর কাজ নিয়ে লেখা।
    http://www.theguardian.com/global-development/2014/mar/18/india-rice-warrior-living-seed-bank

    কী ছিল, আর কী হইয়াছেঃ
    Fifty years ago, every Indian village would probably have grown a dozen or more rice varieties that grew nowhere else. Passed down from generation to generation and family to family, there would have been a local variety for every soil and taste – rice that would grow well in droughts or deep floods, which had the aroma of mangoes or peanuts, tolerance for saltwater or medicinal value.

    Back then, says the rice conservationist Debal Deb, India may have had more than 100,000 landraces, or local varieties. "Today there could be just 6,000, with fewer being grown every year. Every community had its own varieties. The rest are no longer cultivated and the knowledge of how to grow them will have been lost."
  • pi | 120.224.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ১৯:৩৪630530
  • অনেক দিক দিয়েই এই খবরটা ভাল লাগলো।

    The restaurant, Nahari, is located on the highway which is a perfect spot to attract customers. Serving authentic tribal food and nutritional products at affordable prices, this restaurant had all the ingredients to be a hit but failed to attract customers due to its setup and services. Nahari offered no variety, with just one meal plan, and its focus on authentic tribal food meant that only the adventurous would stop to try such unfamiliar foods. In addition, the women running the restaurant were shy and could not communicate well with customers. ..This was the scenario when Sunayana got involved. She started with some research into the kind of customers Nahari gets, what kind of vegetables are available and how the enterprise could be scaled up. She improved the decor of the restaurant, worked with the 18 women of the SHG to boost their confidence and communication skills. She also designed a menu card offering different meal plans and dishes suitable for both local villagers and outsiders.

    Thanks to Sunayana’s efforts, Nahari’s profits have increased by 30 per cent in just a few months. “The women are more energetic and confident. They now go and talk to the customers and tell them about various offers. The change in attitude is clearly visible,” says an upbeat Sunayana.

    She has helped the women open personal bank accounts so they can save some money every month. In addition, she is bringing tribal vegetables back on the menu and is experimenting with recipes...

    With the success of Sunayana’s model in Nahari, it will be replicated in other branches of the restaurant. There are currently eight Nahari restaurants run by local women at different locations in Gujarat.

    http://www.thebetterindia.com/23429/the-young-lawyer-from-mumbai-who-revived-a-highway-restaurant-run-by-tribal-women-in-gujarat/?utm_source=The+Better+India+Newsletter&utm_campaign=0bc11788dc-RSS_EMAIL_CAMPAIGN&utm_medium=email&utm_term=0_cd579275a4-0bc11788dc-73718805#sthash.pkx1BmUQ.dpuf

    এ চত্বরে এরকম কিছু ট্রাইবাল রেস্তোরাঁ কে ভাল চ্লতে দেখেছি। তবে সংখ্যায় তারা বেশি নয়। কোন মেলা হলে অবশ্য অনেক স্টল দেখি।
  • dc | 132.164.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ২০:১২630531
  • বাঃ এই টইটা পড়তে ভাল্লাগলো। চেন্নাইতে কিন্তু চালের দোকানগুলোয় নানারকম চাল মেলে। মোটা লাল চাল, একটু সরু লাল চাল, ভাঙ্গা চাল (এটাকে বোধায় কান্জি বলে, বাকিগুলোর নাম মনে পড়ছে না), নানারকম বয়েলড রাইস আর পোন্নি রাইস। বোধায় ইডলি বানানোরও আলাদা চাল হয়, ঠিক শিওর না। তবে পবর মতো চালের ভ্যারাইটি নেই (এটা নিয়ে কয়েক দিন আগেই ভাটে কথা বলছিলাম)।
  • I | 192.66.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ২০:২২630532
  • পড়ছি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন