এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • একটি খাদ্যজনিত উপাখ্যান

    rana alam
    অন্যান্য | ১৩ মার্চ ২০১৩ | ৯০২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রাণা আলম | 111.218.***.*** | ১৩ মার্চ ২০১৩ ২১:১৪586208
  • একটি ডালপুরি-জনিত দুর্ঘটনা

    রোজ একই দৃশ্য...কাঁহাতক আর সহ্য করা যায়?
    বোফর্স কি তাহেলকা নয়,মানে,খাবারের কথা বলছি আর কি...
    আমি তিরিশ না পেরোলেও,আমার সুগার ইতিমধ্যেই ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে বসেছে,তাকে বাগে আনতেই রোজ সাতসকালে হাঁটতে বেরোতে হয়।ব্যারাক স্কোয়ারের ধারে তথ্যসংস্কৃতি দপ্তর পেরিয়ে ডান হাতে বার অ্যাশোসিয়েশনের দিকে যে রাস্তাটা ঢুকেছে,সেইখানে এক ভদ্রমহিলা ডালপুরি আর আলুর দম বিক্রি করেন।কাকডাকা ভোরে,আমি যখন হেঁটে যাই,উনি তখন আলুর দম রান্না করছেন।গরম মশলা দেওয়া দমের সৌরভে চারিদিক সুরভিত হয়ে যায়।ওই দশগজ রাস্তা পেরোনো দায় হয়ে যায়।
    আমি দস্তুরমত খেতে ভালোবাসি।বাদশা শাহজাহান যেমন গোলাপের গন্ধ ভালোবাসতেন,আমি তেমনি খাবারের গন্ধ ভালোবাসি।রাস্তায় চলতে চলতে কোন অজানা পাকশালা থেকে চেনা সৌরভ ভেসে আসলে আমি হাঁ করে দাঁড়িয়ে পড়ি।যতটা পারি সেই বিশুদ্ধ বাতাসে শ্বাস নিই।ভবিষ্যতের কালো সময়ের কথা মাথায় রেখে যতটা পারি,সুখাদ্যের সৌরভজনিত অক্সিজেন ফুসফুসে জমিয়ে রাখি।তবে খাবারের ব্যাপারে আমার দুর্বলতা সর্বজন বিদিত।ধরুণ,রাস্তার ধারে সিঙ্গাড়া ভাজা হচ্ছে।গরম তেলে চান করে এক একটি ক্লিওপেট্রার নাকের সাথে তুলনীয় সাইজের টাটকা সিঙ্গাড়া উঠে আসছে,ঠিক যেন সাদা শাড়িতে জিনাত আমন নদী থেকে অবগাহন করে উঠে আসছেন।ওই দু-তিন মিটার রাস্তা আমি পেরোতে পারিনা।পা এমনি শ্লথ হয়ে যায়।মনের সাথে রীতিমত তর্ক করতে হয়।নেহাত পকেট পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কোষাগার না হলে সে তর্কে বেশীরভাগ দিনই আমার হার হয়।
    ডাক্তারের ভয়ে মাসখানেক খাবার-দাবারে স্পৃহা ত্যাগ করে শাক-সব্জি ইত্যাদি অখাদ্য-কুখাদ্য খেয়ে বাঁচছিলাম (যদি একে বাঁচা বলে,তাহলে)।তা আজকের ঘটনায় আসি,রোজ যখন সাতসকালে আলুর দম রান্নাকারী মহিলা’কে পেরোই,নিজেকে তখন গৌতম বুদ্ধ মনে হয়।আজ একইভাবে দৈনন্দিন গৌতম বুদ্ধ হবার পথে এগোচ্ছি,নাকে যথারীতি আলুর দমের গন্ধ হানা দিয়েছে,এমন সময় আমার পেটুক মন বলে উঠলো,
    ‘এটা কি ঠিক হচ্ছে?’
    আমি জানতাম ও ক্যানো এটা বলছে।তাই,পাত্তা দিলাম না, বললাম, ‘বাজে বকিস না,চল এখান থেকে’
    শক্তি চাটুজ্যে থেকে বেমালুম টুকে আমার মন বললো, ‘যেতে পারি,কিন্তু কেন যাবো?’
    আমি বললাম, ‘অ্যাই ...বিদ্বজন হওয়ার চেষ্টা করবিনা,ও কোটা আগেই পূরণ হয়ে গেছে’
    উত্তর এলো, ‘তুমি বড্ড অমানুষ।সেই যে রথের মেলায় বলেছিলে একদিন চুটিয়ে পুরি-তরকারি খাবে।তিরিশ বছর হয়ে গেল,কেউ কথা রাখেনি,তুমিও রাখলেনা রাণা আলম’
    আমি বিব্রত হলেও নিজের স্টান্ট বজায় রাখলাম, ‘নানা...ওসব লোভ আমি ত্যাগ করেছি’
    ‘আরে,তোমার নিজের জন্য খেতে কে বলেছে?এই যে ভদ্রমহিলা সাতসকালে পরোটা-তরকারি বিক্রি করতে বসেছেন,তাকে প্যাট্রোনাইজ করা কি তোমার কর্তব্য নয়?বাঙালি কে বাঙালি না দেখলে কে দেখবে বলো তো?’
    ভিতরে ভিতরে দুর্বল হতে শুরু করেছি,তাও বাইরে টসকাচ্ছি না...
    ‘যা যা,আজ নয়, পরে কোনোদিন খাবি’
    ‘তুমিও একটা যাচ্ছেতাই রাণা আলম।এই ভাবে খালি শুকনো প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছো।ওয়েটিং লিস্ট দিন কে দিন বেড়েই যাচ্ছে।এভাবে চলতে থাকলে তুমি শেষ অব্দি ওই শ্রীমতি ম-
    ‘আরে থাম,থাম।এভাবে প্রপার নাউন ব্যবহার করিস না’
    ‘ঠিক আছে,প্রপার নাউন না হোক,প্রপার অ্যাডজেকটিভ তো ব্যবহার করতে পারি।তুমিও দিন কে দিন শ্রীমতি শিলান্যাস বন্দ্যোপাধ্যায় হয়ে যাচ্ছো’
    নিজের অপরাধটা স্বীকার করলাম।জিজ্ঞেস করলাম, ‘তাহলে পরিত্রাণের উপায়?’
    ‘খাও রাণা আলম,খাও।এভাবে খাবার দাবার কে অবহেলা করা ঠিক নয়। ওই যে কার পাত থেকে মরা শোল মাছ জ্যান্ত হয়ে পালিয়ে গেছিল,শেষে তোমার দশাও তাই না হয়’
    তাই আমাকে খেতে হল।বাঙালি হয়ে বাঙালিকে দেখার জন্য খেতে হল।কে যেন তিরিশ বছর ধরে কথা রাখেনি।তার জন্য খেতে হল।শেষে রাজা হরিশচন্দ্র না হয়ে পড়ি,সেই ভয়ে খেতে হল।এতগুলো কারণের জন্য,খাওয়াটা খুব কম হল না।
    স্কুলে বেরোতে হবে,তাই ষোলটাতেই ক্ষান্তি দিলাম।যারা এই সাতসকালে নাকে মুখে গুঁজে অফিস যাচ্ছেন,তারা দৃশ্যটা ভেবে দেখুন।হাতে গরম পুরি।মাঝখান টা ফুলে উঁচু হয়ে রয়েছে।আঙ্গুল দিয়ে ভেঙ্গে অল্প মিষ্টি আলুর দমে ডুবিয়ে...আহা হা...সেই স্বর্গীয় অবর্ণনীয় আস্বাদ।এরকম খেলে মন ভালো হয়ে যায়।রাজ্য সরকারের বেকার ভাতা দেওয়া আর কর্মসংস্থানের পরিসংখ্যান-কেউ বাস্তব বলে মনে নিতে ইচ্ছে করে।বন্ধের দিন অফিস যেতে ইচ্ছে করে।ইত্যাদি ইত্যাদি...
    পুরি’র আবার দুটো পরত রয়েছে।উপরে পাতলা একটা আস্তরণ,যেটা হাত দিলেই ভেঙ্গে যাচ্ছে,তারপর আরেকটা স্তর যাতে ডাল মাখানো আছে।আলু সেদ্ধ করে দম করেছে,তাই বড় টুকরো নেই।আর সম্ভবত পেঁয়াজ মশলা ভাজার সাথে সাথেই অল্প চিনি দিয়েছে,তাতে স্বাদ বেশ খোলতাই হয়েছে।খেয়ে মনে হল,খানিক সস মেশানো আছে।তবে একবার খেয়েই সেটা ধরা যাবেনা।আরও কয়েকবার খেলে রান্নার উপাদান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
    ফেরার পথে মনে পড়লো,আজ সুগার টেস্টের ডেট ছিল।এখন ডাক্তার কে কি বলবো,সেই অজুহাতটা খুঁজে বের করতে হবে আমায়।সক্কলকে সুপ্রভাত রইলো।ভালো থাকুন।
  • রাণা আলম | 111.218.***.*** | ১৩ মার্চ ২০১৩ ২১:১৪586207
  • একটি ডালপুরি-জনিত দুর্ঘটনা

    রোজ একই দৃশ্য...কাঁহাতক আর সহ্য করা যায়?
    বোফর্স কি তাহেলকা নয়,মানে,খাবারের কথা বলছি আর কি...
    আমি তিরিশ না পেরোলেও,আমার সুগার ইতিমধ্যেই ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে বসেছে,তাকে বাগে আনতেই রোজ সাতসকালে হাঁটতে বেরোতে হয়।ব্যারাক স্কোয়ারের ধারে তথ্যসংস্কৃতি দপ্তর পেরিয়ে ডান হাতে বার অ্যাশোসিয়েশনের দিকে যে রাস্তাটা ঢুকেছে,সেইখানে এক ভদ্রমহিলা ডালপুরি আর আলুর দম বিক্রি করেন।কাকডাকা ভোরে,আমি যখন হেঁটে যাই,উনি তখন আলুর দম রান্না করছেন।গরম মশলা দেওয়া দমের সৌরভে চারিদিক সুরভিত হয়ে যায়।ওই দশগজ রাস্তা পেরোনো দায় হয়ে যায়।
    আমি দস্তুরমত খেতে ভালোবাসি।বাদশা শাহজাহান যেমন গোলাপের গন্ধ ভালোবাসতেন,আমি তেমনি খাবারের গন্ধ ভালোবাসি।রাস্তায় চলতে চলতে কোন অজানা পাকশালা থেকে চেনা সৌরভ ভেসে আসলে আমি হাঁ করে দাঁড়িয়ে পড়ি।যতটা পারি সেই বিশুদ্ধ বাতাসে শ্বাস নিই।ভবিষ্যতের কালো সময়ের কথা মাথায় রেখে যতটা পারি,সুখাদ্যের সৌরভজনিত অক্সিজেন ফুসফুসে জমিয়ে রাখি।তবে খাবারের ব্যাপারে আমার দুর্বলতা সর্বজন বিদিত।ধরুণ,রাস্তার ধারে সিঙ্গাড়া ভাজা হচ্ছে।গরম তেলে চান করে এক একটি ক্লিওপেট্রার নাকের সাথে তুলনীয় সাইজের টাটকা সিঙ্গাড়া উঠে আসছে,ঠিক যেন সাদা শাড়িতে জিনাত আমন নদী থেকে অবগাহন করে উঠে আসছেন।ওই দু-তিন মিটার রাস্তা আমি পেরোতে পারিনা।পা এমনি শ্লথ হয়ে যায়।মনের সাথে রীতিমত তর্ক করতে হয়।নেহাত পকেট পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কোষাগার না হলে সে তর্কে বেশীরভাগ দিনই আমার হার হয়।
    ডাক্তারের ভয়ে মাসখানেক খাবার-দাবারে স্পৃহা ত্যাগ করে শাক-সব্জি ইত্যাদি অখাদ্য-কুখাদ্য খেয়ে বাঁচছিলাম (যদি একে বাঁচা বলে,তাহলে)।তা আজকের ঘটনায় আসি,রোজ যখন সাতসকালে আলুর দম রান্নাকারী মহিলা’কে পেরোই,নিজেকে তখন গৌতম বুদ্ধ মনে হয়।আজ একইভাবে দৈনন্দিন গৌতম বুদ্ধ হবার পথে এগোচ্ছি,নাকে যথারীতি আলুর দমের গন্ধ হানা দিয়েছে,এমন সময় আমার পেটুক মন বলে উঠলো,
    ‘এটা কি ঠিক হচ্ছে?’
    আমি জানতাম ও ক্যানো এটা বলছে।তাই,পাত্তা দিলাম না, বললাম, ‘বাজে বকিস না,চল এখান থেকে’
    শক্তি চাটুজ্যে থেকে বেমালুম টুকে আমার মন বললো, ‘যেতে পারি,কিন্তু কেন যাবো?’
    আমি বললাম, ‘অ্যাই ...বিদ্বজন হওয়ার চেষ্টা করবিনা,ও কোটা আগেই পূরণ হয়ে গেছে’
    উত্তর এলো, ‘তুমি বড্ড অমানুষ।সেই যে রথের মেলায় বলেছিলে একদিন চুটিয়ে পুরি-তরকারি খাবে।তিরিশ বছর হয়ে গেল,কেউ কথা রাখেনি,তুমিও রাখলেনা রাণা আলম’
    আমি বিব্রত হলেও নিজের স্টান্ট বজায় রাখলাম, ‘নানা...ওসব লোভ আমি ত্যাগ করেছি’
    ‘আরে,তোমার নিজের জন্য খেতে কে বলেছে?এই যে ভদ্রমহিলা সাতসকালে পরোটা-তরকারি বিক্রি করতে বসেছেন,তাকে প্যাট্রোনাইজ করা কি তোমার কর্তব্য নয়?বাঙালি কে বাঙালি না দেখলে কে দেখবে বলো তো?’
    ভিতরে ভিতরে দুর্বল হতে শুরু করেছি,তাও বাইরে টসকাচ্ছি না...
    ‘যা যা,আজ নয়, পরে কোনোদিন খাবি’
    ‘তুমিও একটা যাচ্ছেতাই রাণা আলম।এই ভাবে খালি শুকনো প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছো।ওয়েটিং লিস্ট দিন কে দিন বেড়েই যাচ্ছে।এভাবে চলতে থাকলে তুমি শেষ অব্দি ওই শ্রীমতি ম-
    ‘আরে থাম,থাম।এভাবে প্রপার নাউন ব্যবহার করিস না’
    ‘ঠিক আছে,প্রপার নাউন না হোক,প্রপার অ্যাডজেকটিভ তো ব্যবহার করতে পারি।তুমিও দিন কে দিন শ্রীমতি শিলান্যাস বন্দ্যোপাধ্যায় হয়ে যাচ্ছো’
    নিজের অপরাধটা স্বীকার করলাম।জিজ্ঞেস করলাম, ‘তাহলে পরিত্রাণের উপায়?’
    ‘খাও রাণা আলম,খাও।এভাবে খাবার দাবার কে অবহেলা করা ঠিক নয়। ওই যে কার পাত থেকে মরা শোল মাছ জ্যান্ত হয়ে পালিয়ে গেছিল,শেষে তোমার দশাও তাই না হয়’
    তাই আমাকে খেতে হল।বাঙালি হয়ে বাঙালিকে দেখার জন্য খেতে হল।কে যেন তিরিশ বছর ধরে কথা রাখেনি।তার জন্য খেতে হল।শেষে রাজা হরিশচন্দ্র না হয়ে পড়ি,সেই ভয়ে খেতে হল।এতগুলো কারণের জন্য,খাওয়াটা খুব কম হল না।
    স্কুলে বেরোতে হবে,তাই ষোলটাতেই ক্ষান্তি দিলাম।যারা এই সাতসকালে নাকে মুখে গুঁজে অফিস যাচ্ছেন,তারা দৃশ্যটা ভেবে দেখুন।হাতে গরম পুরি।মাঝখান টা ফুলে উঁচু হয়ে রয়েছে।আঙ্গুল দিয়ে ভেঙ্গে অল্প মিষ্টি আলুর দমে ডুবিয়ে...আহা হা...সেই স্বর্গীয় অবর্ণনীয় আস্বাদ।এরকম খেলে মন ভালো হয়ে যায়।রাজ্য সরকারের বেকার ভাতা দেওয়া আর কর্মসংস্থানের পরিসংখ্যান-কেউ বাস্তব বলে মনে নিতে ইচ্ছে করে।বন্ধের দিন অফিস যেতে ইচ্ছে করে।ইত্যাদি ইত্যাদি...
    পুরি’র আবার দুটো পরত রয়েছে।উপরে পাতলা একটা আস্তরণ,যেটা হাত দিলেই ভেঙ্গে যাচ্ছে,তারপর আরেকটা স্তর যাতে ডাল মাখানো আছে।আলু সেদ্ধ করে দম করেছে,তাই বড় টুকরো নেই।আর সম্ভবত পেঁয়াজ মশলা ভাজার সাথে সাথেই অল্প চিনি দিয়েছে,তাতে স্বাদ বেশ খোলতাই হয়েছে।খেয়ে মনে হল,খানিক সস মেশানো আছে।তবে একবার খেয়েই সেটা ধরা যাবেনা।আরও কয়েকবার খেলে রান্নার উপাদান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
    ফেরার পথে মনে পড়লো,আজ সুগার টেস্টের ডেট ছিল।এখন ডাক্তার কে কি বলবো,সেই অজুহাতটা খুঁজে বের করতে হবে আমায়।সক্কলকে সুপ্রভাত রইলো।ভালো থাকুন।
  • কৃশানু | 213.147.***.*** | ১৩ মার্চ ২০১৩ ২১:২৩586209
  • ভালো হয়েছে!!
    অন্যটার চেয়ে ইটা বেটার, কিছু মনে করবেননা। জিনাত এমন আর ক্লিওপেট্রার সাথে সিঙ্গারার তুলোনাতে ফাটায়ে দেসেন।
  • mila | 212.156.***.*** | ১৪ মার্চ ২০১৩ ০৮:২১586210
  • ৩০ এই সুগার? বাড়িতে আর কারোর আছে নাকি?
  • SIbu | 118.13.***.*** | ১৪ মার্চ ২০১৩ ০৮:৫৫586211
  • ভাল সিঙ্গারার সাথে নীতু সিংএর তুলনা হওয়া উচিত। B-)
  • siki | 132.177.***.*** | ১৪ মার্চ ২০১৩ ০৯:০৪586212
  • বেড়ে হইসে!
  • debu | 82.13.***.*** | ২৭ মার্চ ২০১৩ ০২:২৩586213
  • শি`ংগারা আর শামোসা দুটো আলাদা জিনিস
    সাইজের অনেক তফাত
  • siki | 132.177.***.*** | ২৭ মার্চ ২০১৩ ১৪:০১586214
  • সামোসা খায় রাজমাখেকোদের জাত। ওর সাথে সিঙাড়ার তুলনা চলে না, করা উচিত নয়।
  • kabya | 59.249.***.*** | ২৭ মার্চ ২০১৩ ১৫:৩১586215
  • আহা বড় ভালো টই এটা। আম্মো ও বড্ড খেতে ভালোবাসি। এমন করে বল্লে তো আমার ও এখন খেতে মন চাচ্ছে।

    কি ব্যাথা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন