এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • paTal | 24.96.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ১৪:১৮558884
  • ঃ) পাগল বললেও ভুল হত না একটুও। আস্তে আস্তে লিখুন, হাতের ব্যাথা বাঁচিয়ে। আমরা শুনছি।
  • ঘনাদা | 233.223.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ১৪:৩৬558885
  • আমি একটু অন্য প্রসঙ্গান্তরে যাই! আপাত দৃষ্টিতে একটু অপ্রাসঙ্গিক মনে হলেও পরবর্তী কালে বোধহয় বুঝতে সুবিধে হবে কেন এই সব ঝুট- ঝামেলা হয়ে এসেছে এবং এখনও হচ্ছে।
    আমার ভুল হতে পারে, তবুও জোর দিয়ে বলছি, এইভাবে আমাদের ভাবতে দেওয়া হয় নি।কারণ, প্রথম থেকেই আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থায় গোড়ায় গলদ। তাই আমরা আজ দিশাহারা হয়ে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান বা অন্য মতকে অবহেলা করে নিজেদের মত তৈরি করে সেটা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি।
    এই উপমহাদেশে উচ্চবর্ণের প্রভাব শাশ্বত ভাবে বিরাজ মান। এই উচ্চবর্ণের লোকেরাই বরাবর শাসন ক্ষমতায় থেকেছে এবং এখনও আছে।
    আসলে যেটা শাশ্বত ভাবে চলেছে সেটা হল-“সচিবায়ত্ব রাজতন্ত্র”। যার পোশাকী নাম “ সংসদীয় গণতন্ত্র”।
    “সচিবায়ত্ব রাজতন্ত্র” কথাটি চাণক্যের সৃষ্টি। তিনি বলেছিলেন- “ রাজা কর্ণেণ পশ্যতি” অর্থাৎ, রাজা কানের দ্বারাই দেখে। সচিব বা মন্ত্রীরা যা বলেন সেটাই ধ্রুব সত্য বলে মনে করেন!
    রাজা, সচিব বা মন্ত্রীরা চান প্রশ্নহীন আনুগত্য। কোনো প্রশ্ন করা চলবে না! বলতে দুঃখ হয়, সব দেশের কমিউনিষ্ট পার্টিও এই প্রশ্নহীন আনুগত্য চান।ছোট মুখে বড় কথা হবে, তাও বলি- লেনিন নিজে বলেছিলেন, রাষ্ট্র হল প্রজাদের শোষণ যন্ত্র। তবুও তিনি রাষ্ট্রের ধারণাটা কার্যক্ষেত্রে প্রয়োগ করেছিলেন।
    ষ্টালিন চেয়েছিলেন- প্রশ্নহীন আনুগত্য।
    যাক, ফিরে আসি, আমাদের এই উপমহাদেশের কথায়।
    চাণক্যের কথা বলছিলাম। তিনি লিখেছিলেন:- প্রণিপাতেন, পরিপ্রশ্নেন, সেবয়া। এই তিনটি সংস্কৃত কথার অর্থ কি?
    প্রণিপাতেন= প্রণাম করে।
    পরিপ্রশ্নেন = প্রশ্ন করবে।
    সেবয়া = সেবা দ্বারা।
    এই তিনটি ভাবে রাজার সেবা করা যাবে। পরে, দেখা গেল, পরিপ্রশ্নেন বা প্রশ্ন করলে সমূহ বিপদ। তাই, প্রণিপাতেন,সেবয়া এই দুটি শব্দই টিকল, কারণ শাসককূলের এইগুলোই পছন্দ।
    চানক্য আরও চারটি উপায় বলেছিলেন:-
    সাম, মান, দণ্ড এবং ভাগ। সাম হলো আগে প্রজাদের মধ্যে সাম্য আনার চেষ্টা করবে না হলে মান বা সন্মান দেবে ( অবশ্যই বেছে বেছে) , তাও না হলে দণ্ড দেবে কিন্তু প্রাণহরণ করবে না আর তাতেও না হলে ভাগ বা ভেদ করবে প্রজাদের মধ্যে।
    সুতরাং, দেখা যাচ্ছে প্রজাদের মধ্যে ভাগ বা ভেদ করে শাসন করাটাই প্রকৃষ্ট উপায়।
    ইংরেজরা চাণক্য পড়েছিল কিনা জানা যায় না, তবে ডিভাইড আণ্ড রুল পলিসির উদগাতা, কে জানেন?
    ডিউক অফ সলসবেরী।
    একটু ধান ভানতে শিবের গাজন হলো, কিন্তু মোদ্দা কথাটা হল:-
    শাসকদের দাসত্ব মেনে নিলেই প্রভু হওয়া যায় অন্যদের।
    ( চলবে)
  • ঘনাদা | 233.223.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ১৫:০৩558886
  • পুরোনো কথায় ফিরে যাই। পুঁথিপত্র ঘাঁটলে দেখা যায় যে, ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন সারা ভারতেই হচ্ছিল।(এই প্রতিবাদী আন্দোলনের সূচনা বুদ্ধদেব এবং তীর্থংকর জৈন করে গেছিলেন।)তাই কুমারিল ভট্ট; মীমাংসা সূত্রের শবর ভাষ্যর ১ টীকা লিখে আবার বৈদিক ধর্মের প্রচারের চেষ্টা করছিলেন। কুমারিল ভট্ট তখন কনৌজের ব্রাহ্মণদের নেতা। কনৌজ তখন ১ জন প্রবল পরাক্রান্ত ব্রাহ্মণ্যধর্মাবলম্বী মহারাজার রাজধানী।
    সুযোগও এসে গেল। বাংলার রাজা আদিশূর পুত্রেষ্টি যজ্ঞ করবেন বলে ঠিক করলেন। আবার ইতিহাসের গুঁতো!বৈজ্ঞানিক ঐতিহাসিকরা বললেন বাংলার রাজা আদিশূর বলে কেউ ছিলেন না! কারণ কোন তাম্রশাসনে আদিশূরের নাম পাওয়া যায় না। কেউ বললেন; তাম্রশাসনেই কি সব পাওয়া যায়? জনশ্রুতির কোন মূল্য নেই! আর ইতিহাস কি সব সময় সব নিয়ম মেনে চলে!!
    কনৌজের ২ টি ভাগ ছিল। মূল কনৌজ এবং কোলাঞ্চ। কনৌজের রাজা ছিলেন রাজা আদিশূর বা জয়ন্তর শ্বশুর “চন্দ্রদেব”। আর পূর্বাদ্ধ কোলাঞ্চের রাজা ছিলেন “চন্দ্রদেবের” ভাই “বীরসিংহ”। এই বীরসিংহের রাজ্য কোলাঞ্চ থেকে ৫ জন ব্রাহ্মণ সস্ত্রীক এসেছিলেন বঙ্গদেশে। এঁরা এসেছিলেন কুমারিল ভট্ট ও তাঁর শিষ্য ভবভূতির নির্দ্দেশে।
    কুমারিল ভট্ট ও তাঁর শিষ্য ভবভূতির প্রকৃত উদ্দেশ্য ছিল বাংলাতে আবার বৈদিক ধর্মের প্রচারের চেষ্টা।
    তা হলে, ঔড্র দেশেও বৈদিক ধর্ম প্রচার করা যাবে। আর হলও তাই।
    বাংলাতে ধীরে ধীরে “সচিবায়ত্ব রাজতন্ত্র”র প্রভাবে আবার বৈদিক ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হল। এদিকে তার আগেই শঙ্করাচার্য হাজির হলেন- পুরীতে।
    মন্দিরে তখন শুধু শালগ্রাম শিলায় পূজা হচ্ছে। আর ওদিকে, তখন পাণ্ডারা ভুলেই ( ?) গিয়েছে জগন্নাথ, সুভদ্রা, বলরামের মূর্ত্তি কোথায় রাখা আছে।
    কড়ির হিসেব বাঘেও খায় না! শঙ্করাচার্য ধ্যানে বসলেন আর পটাৎ করে বলে দিলেন- জগন্নাথ, সুভদ্রা, বলরামের মূর্ত্তি কোথায় রাখা আছে !
    চারিদিকে ধন্য ধন্য! এবার তো একটা যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যা দিতে হবে। কারণ, মূর্ত্তিদের হাত পা নেই! সাধারণ মানুষও ভুলে গেছে চেহারা কেমন ছিল!
    তৈরি হল সেই বহু প্রচলিত পৌরাণিক গল্প!
    কৃষ্ণ তাঁর ভক্ত রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের সম্মুখে আবিভূর্ত হয়ে পুরীর সমুদ্রতটে ভেসে আসা একটি কাষ্ঠখণ্ড দিয়ে তাঁর মূর্তি নির্মাণের আদেশ দেন। মূর্তিনির্মাণের জন্য রাজা একজন উপযুক্ত কাষ্ঠশিল্পীর সন্ধান করতে থাকেন। তখন এক রহস্যময় বৃদ্ধ কাষ্ঠশিল্পী (দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা), অনন্ত বাসুদেব মহারণা ( তখনকার কাষ্ঠ/ খোদাই/ কারিগরী শিল্পীদের পদবী) নামে তাঁর সম্মুখে উপস্থিত হন এবং মূর্তি নির্মাণের জন্য কয়েকদিন সময় চেয়ে নেন। সেই কাষ্ঠশিল্পী রাজাকে জানিয়ে দেন মূর্তি নির্মাণকালে কেউ যেন তাঁর কাজে বাধা না দেন। বন্ধ দরজার আড়ালে শুরু হয় কাজ। রাজা ও রানি সহ সকলেই নির্মাণকাজের ব্যাপারে অত্যন্ত আগ্রহী হয়ে ওঠেন। প্রতিদিন তাঁরা বন্ধ দরজার কাছে যেতেন এবং শুনতে পেতেন ভিতর থেকে খোদাইয়ের আওয়াজ ভেসে আসছে। ৬-৭ দিন বাদে যখন রাজা বাইরে দাঁড়িয়েছিলেন এমন সময় আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়। অত্যুৎসাহী রানি কৌতুহল সংবরণ করতে না পেরে দরজা খুলে ভিতরে প্রবেশ করেন। দেখেন মূর্তি তখনও অর্ধসমাপ্ত এবং কাষ্ঠশিল্পী অন্তর্ধিত। মূর্তির হস্তপদ নির্মিত হয়নি বলে রাজা বিমর্ষ হয়ে পড়েন। কাজে বাধাদানের জন্য অনুতাপ করতে থাকেন। তখন দেবর্ষি নারদ তাঁর সম্মুখে আবির্ভূত হন। নারদ রাজাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন এই অর্ধসমাপ্ত মূর্তি পরমেশ্বরের এক স্বীকৃত স্বরূপ।
    মানে, সনাতন ধর্মের যা যা ক্ষুণ্ণ হয়েছিল, এক ধাক্কায় তাকে ফিরিয়ে নিয়ে এসে ব্রাহ্মণ্যবাদের প্রতিষ্ঠা হল।
    এটা ঘটেছিল অষ্টম শতকে। আর প্রচার করা হল:- সনাতন ধর্ম কলুষ মুক্ত হল।
    ( চলবে)
  • paTal | 24.99.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ১৫:০৯558887
  • অর্ধসমাপ্ত মূর্তির কোন তান্ত্রিক ব্যাখ্যা আছে?
  • paTal | 24.99.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ১৫:১০558888
  • পড়ছি না, গিলছি বলা চলে ঃ)
  • ঘনাদা | 233.223.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ১৫:৪৭558889
  • ত্রিমূর্ত্তি কেন ভাঙা তার, তান্ত্রিক ব্যাখ্যা, ঠিক সেই ভাবে নেই, মানে আমি জানি না!
    তবে একটা কথা শোনা যায়! পরে লিখব
  • pi | 82.83.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ১৮:০৯558890
  • দুটো প্রশ্ন ছিল ঘনাদা।
    ১।'পরিপ্রশ্নেন' টা উঠে গেল, মানে কি কার্যতঃ, নাকি পরে সেটা লিখিতভাবেও উঠে যায়, বা সেই মর্মে কিছু লেখা হয় ?

    ২। সাম কে তো প্রথম অপশন হিসেবে দেওয়া হয়েছে, সেটার চেষ্টাই প্রথমে করতে বলা হয়েছে, ভাগ লাস্ট রেসর্ট। তাহলে ওটাকে প্রকৃষ্ট বলা হচ্ছে কেন ? মানে, ওখানেও প্রকৃষ্ট বলা হয়েছে কি?
  • ঘনাদা | 233.223.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ১৯:০৭558891
  • পরিপ্রশ্নেন কথাটা শাসকরাই উড়িয়ে দিয়েছিল কার্য্যত। বই থেকে ওড়ায় নি, কারণ সাধারণ লোকেরা এই সব বইয়ের নাগাল পেত না।
    কিছু লিবারেল লোক তো সব সময়ই থাকে। তাদের আর শাসন ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হয় নি।
    চাণক্য লিখলেও স্বাভাবিক কারণেই ভেদটাই ছিল শাসকদের প্রিয়!
    বেদের সার সংক্ষেপ নিয়েই তৈরি হয়েছিল মনুসংহিতা। এই মনুসংহিতার বা বলা যায়, প্রিনসিপলস্ নিয়েই তৈরি হয়েছিল চতুবর্ণ প্রথা।
    চাণক্য ছিলেন ব্রাহ্মণ। তাই, ওসব কথা লিখলেও, আমার মনে হয় (ভুল হতে পারে)
    তিনি ব্রাহ্মণ্যবাদ থেকে মুক্ত ছিলেন না। সনাতন ধর্মের প্রধান দোষ হলো অসহিষ্ণুতা। আজকাল যেমন পছন্দ না হলেই তাকে হঠিয়ে দেওয়া হয়, ঠিক সেই ভাবেই চাণক্য পরবর্তী যুগে এসব অপছন্দের জিনিস সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
    কলিঙ্গ যুদ্ধের (খ্রীষ্টপূর্ব ২৬১) রক্তপাত, আহত- ও নিহতদের প্রচুর সংখ্যা আর যুদ্ধের বীভৎসতায় বিচলিত হয়ে যান, সম্রাট অশোক। তিনি সাম্যবাদী বৌদ্ধ ধর্মে চলে যান। তাঁর আমল পর্যন্ত ঠিক ছিল, কিন্তু তারপর আবার যে কে সেই
    আবার সেই বৈদিক আধিপত্য।
  • Blank | 180.153.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ২০:১০558894
  • বেদের সারসংক্ষেপ মনুসংহিতা?
  • Sibu | 84.125.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ২০:৫৬558895
  • স্মৃতি থেকে বলছি, ভুলও হতে পারে। মনে হচ্ছে "প্রণিপাতেন পরিপ্রশ্নেন সেবয়া" ফ্রেজটা গীতায় আছে।

    তদ্বিদ্ধি প্রণিপাতেন পরিপ্রশ্নেন সেবয়া
    উপদেক্ষন্তি তে জ্ঞানম্‌ জ্ঞানিনস্তত্ত্বদর্শিনঃ।

    ম্যাক্ষিমিন বা আর কেউ কনফার্ম বা রেবাট করতে পারেন?
  • b | 135.2.***.*** | ২১ জুন ২০১২ ২১:৩২558896
  • ঠিক। জ্ঞানযোগ, ৩৪ নং শ্লোক। চাণক্য-র কোথায় রয়েছে এই কথা?
  • ঘনাদা | 233.223.***.*** | ২২ জুন ২০১২ ১০:১০558897
  • ঠিক ! গীতাতেই আছে। তবে, এটারই প্রয়োগ চাণক্য অন্য ভাবে করেছিলেন। আমি, লিখতে ভুলে গিয়েছিলাম।
  • ঐশিক | 213.2.***.*** | ০৪ জুলাই ২০১২ ১০:৩৮558898
  • তুলে দিলাম, ঘনাদা লিখুন।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন