এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ভিডিও দেখে মন্তব্য করুন

    Kaataakutu
    অন্যান্য | ১৯ মে ২০১২ | ২০৫৫০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • maximin | 69.93.***.*** | ৩০ মে ২০১২ ০৩:৫৪545797
  • আমার ২৭ মে ৫-৫১ এক লাইনের মন্তব্যটি আমি উইথড়্ব করছি। কথাটার অর্থ আমি যা জানতাম, মানে হল 'ডাউন উইথ'। জিন্দাবাদের উল্টোটা। মিছিলে ও ট্রেড ইউনিয়ন সমাবেশে যেমন বলা হয় আর কি। কিন্তু অন্য মানেও হতে পারে। সাইটের অ্যাডমিনের কাছে অনুরোধ রইল মন্তব্যটি যেন ডিলিট করে দেন।
  • সিদ্ধার্থ | 141.104.***.*** | ৩০ মে ২০১২ ০৪:১৯545798
  • রাজা লিয়ারের শো আবার ক্যানসেল করল এই সরকার। ফেসবুকে সুমন মুখোপাধ্যায়ের মন্তব্য।

    Nonetheless, Raja Lear shows cancelled in June. Unbelievable! At least, this decision is not FOR the people. All truth is simple... is that not doubly a lie?
  • Ishan | 60.82.***.*** | ৩০ মে ২০১২ ০৯:০২545799
  • দুইখান কথা আছে।

    প্রথমতঃ গুঃগঃ এর লিস্টে কতটা কনসেনসাস আছে, সেটা তর্কসাপেক্ষ। কিন্তু মোটা দাগে যদি কনসেনসাস আছে ধরেও নিই, সেটা হনুকথিত ঐকমত্যের বিরাট ছাতাটি নয়। বেশ কয়েকটি বাজ-ওয়ার্ড এখন দিগ্বিদিকে কান পাতলেই শোনা যায়। যেমন, মুক্ত অর্থনীতি। যেমন উন্নয়ন। যেমন গুঃগঃ। সুস্পষ্ট না হলেও এদের প্রত্যেকেরই একটা মোটা দাগের সীমানা আছে। যেমন শিলিগুড়ি বা জঙ্গলমহলের কি চাই, এই প্রশ্ন করলে ঝটাকসে উত্তর আসবে "উন্নয়ন"। এবার সেই "উন্নয়ন" কেমন হবে, কিভাবে হবে, তার কিছু মতৈক্য চোখে পড়ে। মতৈক্যের বিরোধিতাও চোখে পড়ে। চালু রেটরিকে "শিল্প চাই" হল "উন্নয়ন"এর একটা বড়ো সূচক। আরও কিছু সূচক আছে। উদাহরণ দেবার প্রয়োজন নেই, আনন্দবাজার দিন নেই রাত সেসব প্রোমোট করে চলেছে।
    সেসব যে যা করছে করুক, সেটা এখানে পয়েন্ট না। পয়েন্ট হল, চালু সীমারেখা ধরলেও গুঃগঃ এর মধ্যে "উন্নয়ন"কে এবং খানিকটা "মুক্ত বাজার"কে ঢুকিয়ে ফেলেছে। মূলতঃ "উন্নয়ন" এর মডেলের বিরোধিতা করতে গিয়ে গুঃগঃ এর বিরোধিতা করেছে। এটা একরকম উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানো।

    দ্বিতীয়তঃ মোটা দাগের একটা সীমারেখা থাকার জন্যই গুঃগঃ নিয়ে চিন্তাভাবনার একটা ঘরানা আছে। মতপার্থক্য নেই, তা নয়। যেমন, ধরুন, কথার কথা কইছি, হকার উচ্ছেদ টা গুঃগঃ এর অংশ কি অংশ নয় এ নিয়ে বাদানুবাদ থাকতে পারে। কেউ বলবেন, রাস্তায় মানুষকে হাঁটার অধিকার দেওয়াটাই গুঃগঃ। কেউ বলবেন, হাঁটার অধিকারের আগেও আসে বেঁচে থাকার অধিকার। ইত্যাদি। তা, সে মতবিরোধ থাকবেই। সেটা স্বাস্থ্যকরও। এই সব ক্ষেত্রে উন্নয়নের মডেলের সঙ্গে এর একটা যোগাযোগ আছে। কিন্তু অনেক জায়গাতেই কোনো যোগাযোগ নেই। সেখানে মতপার্থক্যের বিশেষ অবকাশও নেই। যেমন, "আইনের শাসন", "প্রশাসনকে জনমুখী করা" ইত্যাদি। এগুলোলে উন্নয়নের মডেল বা মুক্ত অর্থনীতির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে অন্ধ বিরোধিতার কোনো কারণ দেখিনা।
    বিরোধিতার একটা কারণ অবশ্য আন্দাজ করতে পারি। সেটা মূলতঃ দার্শনিক। কোনো কোনো ঘরানার চিন্তায় মনে করা হয়, এই রাষ্ট্রযন্ত্রকে একদম বদলে না ফেলে কোনো রকম জনমুখী প্রশাসনিকতাই সম্ভব নয়। বড়জোর কিছু রিলিফ দেওয়া যায়। অতএব, গুঃগঃ এর দাবী আসলে রাষ্ট্রযন্ত্রকে টিকিয়ে রাখার দাবী। ফলে এই ঘরানা থেকে মূলতঃ গুঃগঃ কে "উন্নয়নের মডেল" বা "মুক্ত অর্থনীতি"র সঙ্গে যোগ করে একটা ঘোলাটে সমালোচনা উপস্থাপন করা হয়। হনুর আলোচনাতেও তাইই দেখতে পাচ্ছি।
    এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। একদিকে সমাজ বদলের দাবী, অন্যদিকে লোকপাল বা রাইট টু রিকল নিয়ে অবস্থানহীনতা, এ বোধহয় কোথাওই নিয়ে যায়না।
  • lcm | 60.136.***.*** | ৩০ মে ২০১২ ০৯:১৬545800
  • ই-গভর্নেন্স ব্যাপার্টি যে কি বস্তু কে জানে। এক তেলুগু কলিগ বলেছিল, যে, অন্ধ্রে এর মানে হল সব এমএলএ-রা একটি করে ল্যাপটপ পাবে, প্রথম দিনে চন্দ্রবাবুর সামনে হাসিমুখে এন্টার মারবে, আর তারপর জীবনে কোনোদিন লগ ইন করবে না।
  • ranjan roy | 24.99.***.*** | ৩০ মে ২০১২ ১৪:২৮545801
  • লসাগু,
    হাহাপগেঃ)))
  • h | 127.194.***.*** | ০৪ জুন ২০১২ ০৬:৪১545802
  • এইসব আলোচনায় একটা সুবিধে হল, অনেক অভিনব গাল শোনা যায় শুধু তাই নয়, নিজের সম্পর্কেই অনেক অজানা তথ্য উপস্থাপিত হয়। এই যেমন আমি যে, আইনের শাসন বা প্রশাসন কে জনমুখী করার বিরোধী শুধু নই, অন্ধ বিরোধী, এটা এতদিন অবধি আমার জানা ছিল না ঃ-)

    জনমুখী প্রশাসন সম্পর্কে কয়েকটা মৌলিক ভাবে আলাদা ধারণা রয়েছে। প্রশাসন কে জনমুখী করা টা ব্যুরোক্রেসি আর আইন শৃংখলার ক্ষেত্রে পুলিশ দিয়ে করাটা হল গিয়ে চালু পদ্ধতি। এইবার সেই সেট আপে, লোকাল সেল্ফ গভর্মেন্ট এর নির্বাচিত জন প্রতিনিধি ঢোকানো, বা এন জি ও বা ব্যক্তিগত ভাবে এক্সপার্ট দের দিয়ে পুলিশ কর্মী দের জন্য নানা কোর্স চালু করা বা অ্যানসিলিয়ারি সার্ভিস (যেমন কাউন্সেলিং) সম্প্রতি শুরু হয়েছে। ভালো কথা। কিন্তু পুলিশ সম্পর্কে দুটি স্কুল অফ থট, একটা হল, পোলিটিকাল ইনটারভেনশন এর জন্যই অপরাধ দমন সম্ভব হয় না, কারণ রাজনীতি অপরাধীদের এবং অপরাধ এ প্রশ্রয় দেয় শুধু নয়, সংগঠিত করে। আর অন্যদিকের মত হল, নির্বাচিত জন প্রতিনিধি দের কাছে যদি পুলিশ অ্যাকাউন্টেবল না থাকে, তাইলে পুলিশ নিজেই জনগণ বিরোধী একটা সংগঠন হয়ে উঠবে, অবশ্য হওয়ার কি বাকি আগে ছিল বা এখন আছে সেটা দুটি ক্ষেত্রেই পরিষ্কার না ঃ-)
    কাগজে এই সব নিয়ে মাইনে করা প্রাবন্ধিক রা লিখে থাকেন, এবং তাঁদের কে কেউ জনমুখী প্রশাসন এর অন্ধ বিরোধী বলে না।
    তো আমার বক্তব্য ছিল, দুটি এই সিমিংলি ভীষণ কন্ট্রাডিকটরি পদ্ধতি দিয়েও যাকে বলে গুজরাট বলুন, নন্দীগ্রাম বলুন, অযোধ্যা বলুন বা রিজওয়ানুর এর হত্যা বলুন বা কোনোটাই আটকানো সম্ভব না। তার মূল কারণ হলঃ পুলিশের নিজস্ব একটা প্রশাসনিক ভাবধারা দিয়ে তৈরী। সেটা হল দমন নীতি চালাতে হবে, মানুষকে ভয় দেখাতে হবে, সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রভাবশালী দের বাপু সামলে চলতে হবে, বড়বাজার গোছের ভালো পোস্টিং এ থাকার সময়ে যত পারো লুটে লিতে হবে। তার উপরে আবার আজকাল হনেস্ট পুলিশ অফিসার মানে এনকাউন্টার স্পেশালিস্ট অথবা মেয়েদের পোষাক নিয়ে গ্যান দেওয়া স্মার্ট সব কমিশনার। আরেকটা দিক ও কম গুরুত্ত্ব পূর্ণ না, শৌর্য্য বীর্য্য, প্রভাবশালী হওয়ার পধ্ধতি, এই সব ই এখন উর্দী, পুরুষচিত ক্যারিয়ার চয়েস এর পক্ষে নিরন্তর প্রচার মানুষ কে নানা ভাবে প্রভাবিত করেন, অবশ্য অন্য চাকরি ও যে বেশি আসে তা তো না।
    পুলিষের ব্যবহার তো বিভিন্ন সরকার এক ই ভাবে করে থাকেন। তবে মঃ একটু ইউনিক, কারণ তিনি জঙ্গল মহলে যৌথ বাহিনী তুলে দেওয়ার কথা বলে ভোটে জিতলেন, আর কিষেণজি হত্যা হওয়ার দিনে দিল্লী গেলেন, নিজেকে অপারেশন টা থেকে দূরে রাখলেন, আর এখন বলছেন, জংগলে হাসি ফুতিয়েছি, আর ক্যারিয়ার অপশন হিসেবে, সকলকে পুলিশ বা এস পি ও হতে বল্লেন এবং আমাদের ধরে নিতে হবে এতে হাসি প্রশস্ত হবে।

    এইবার এই পরিস্থিতিতে, একটাই আশা, যে ছোটো থেকে বড় না না মাপের, নানা ডিনোমিনেশন এর , নানা অ্যাম্বিট এর সামাজিক প্রগতিশীল ধ্যান ধারণা নিয়ে এগোনো, পুলিশ কে নানা ধরণের মনিটরিং এর মধ্যে রাখা, বিচার ব্যবস্থার উপরে কিছুটা ভরসা রাখা এইসব নিয়ে থাকা ছাড়া সাধারণ ভাবে কোন উপায় বিশেষ নেই। তো এই গুলোর অন্ধ বিরোধীতা আমি নিয়মিত করে থাকি এই সংবাদ আমার কাছে ছিল না।

    আইনের শাসন এর আরেকটা বিতর্ক হল, জুডিশিয়াল অ্যাকটিভিজম কতটা পর্যন্ত সমীচীন। এই ডিবেট এর কোন শেষ নেই, আমার জেনেরালি বক্তব্য দেখেছি, যে জুদিশিয়ারি পরিবেশ নিয়ে গুরুত্ত্বপূর্ণ অর্ডার দেন, তাঁরাই জেনেরাল স্ট্রাইকের বিরুদ্ধে মত দেন, বা শহরে চামড়া কারখানা রাখা যাবে না বলেন, কিন্তু শহরতলী নিয়ে বিশেষ কিছু বলেন না, মেয়েদের বরের পেছন পেছন ঘোরা উচিত বা অযোধ্যার জমি ভাগ এর এক ভাগ পাবেন রামলালা আরেক ভাগ পাবেন সীতার কিচেন এইসব বলেন। সাধারণ ভাবে আমার অবসারভেশন হল, বিদেশে যেরকম ভাবে হিউম্যান রাইট্স, জাতি বা বর্ণ বিদ্বেশ, বা একনায়কতন্ত্র বিরোধীতা ইত্যাদি বিষয়ে প্রায় প্রগতিশীল অবস্থানের পুরোভাগে জুডিশিয়ারি কে দেখা যায়, কিন্তু যুদ্ধের সময়ে, গুয়ানতানামো বে বন্ধ করার সময়ে দেখা যায় না, ঠিক সেরকম ই আমাদের দেশে ও একটা লক্ষন রেখা আছে, যার ওপারে সংবেদন শীল উকিল বা বিচারক রা যান না, এখন সেই লক্ষন রেখা কে চ্যালেন`য করার কাজ কেউ করলে, করার জন্য রাজনইতিক প্রচার চালালে, তার বিরোধীতা করার কারণ দেখ্হি না।

    লোকপাল নিয়ে কিরণ বেদী দের ড্রাফ্ট এর থেকে সন্তোশ হেগড়ে র বক্তব্য আর অরুনা রায় এর ড্রাফ্ট অনেক বেশি গ্রহণ যোগ্য। প্রকাশ কারাতের বক্তব্য ও গ্রহণযোগ্য। গণতন্ত্রের চেক্স অ্যান্ড ব্যালেন্স এর মধ্যে, রাইট টু ইন্ফরমেশন আওতায় কর্পোরেট কে আনা, বা লোকপালের ক্ষেত্রে, ইমপিচমেন্ট প্রসিডিওর গুলো কে শক্তিশালী করা এই সব নিয়েই বলেছেন এরা তিনজন।প্রশান্ত ভূশণ এর কাষ্মীর সম্পর্কে বক্তব্য অ্যাকচুয়ালি এখন দিলীপ পদগাঁওকর এর বক্তব্যের সঙ্গে অনেকটাই মিলছে।

    তো সেইসব আলোচনায় এত দিন পর্যন্ত আন্না হাজারে - কিরণ বেদী রাই অন্ধ বিরোধিতা করছেন, গাল টা তাঁদের দিলে ভালো হয়।

    অবস্থানহীনতার অভিযোগ টা আমাকে করা হল বলে অবাক লাগলো। আমি মাইনে করা বা মহান ব্যক্তিত্ত্ব নই। কোনো কাগজ বা টিভি র পাঠক দর্শক কুল আমার বক্তব্য শোনার জন্য বা বিভিন্ন বিষয়ে আমার মরাল অবস্থান জানার জন্য উদগ্রীব তা না, পড়তায় পোশালে দু চারটে কথা এই সব ব্লগ পগ এ লিখি। যে যে বিষয়ে লিখি নি বা লিখবো না, সে সে বিষয়ে আমি অবস্থানহীন এই তথ্য ও আবিষ্কার করার জন্য ধন্যবাদ। আমি জানতাম না আমি srk বা AB বা নিদেনপক্ষে sonam kaapur, পৃথিবীর সব বিষয়ে টুইট করা বাঞ্ছনীয়, মানুষে নইলে আকুল হচ্ছেন ঃ-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন