এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • জন্মদিন মোহ ব--শুরু হোক মোহ

    Nina
    অন্যান্য | ১৭ মার্চ ২০১২ | ৮২৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Nina | 69.14.***.*** | ১৭ মার্চ ২০১২ ০৫:০৯534345
  • জন্মদিনের সকাল-----

    যখন ছোট্ট ছিলাম সক্কালবেলা মা তুলে দিত
    ওঠ ওঠ আজ জন্মদিন---
    এমনিতে সকালে ওঠা আমার বিষ লাগে আজও, কিন্তু জন্মদিনে তড়াক করে উঠে পড়তাম! একটু মার গল্ল জড়িয়ে আদর , মনটা একেবারে ফুরফুরে থাকত আজ আমার জন্মদিন আমার দিন !
    স্নান করে, নতুন জামা পরে, কপালে চন্দন মা পরাত লবঙ্গ দিয়ে, বড়দের প্রণাম করে মায়ের হাতের তৈরি পায়েস মায়ের হাতে খাওয়া আর বাবার সেই আগফা ক্লিকে সেই দশ্য কয়েদ করা !#৬১৫১৪;

    আমার মা না পায়েসে একটু বাতাসা দিত সে নতুন গুড়ের পায়েস হলেও।
    তাতে নাকি পায়েসের সুষমা বাড়ে ---আমিও দি ই এখনও কি বাড়ে কমে জানিনা কিন্তু মায়ের মুখের কথা ফেলতে পারিনা
    আর আমার মায়ের ছিল বাগানের শখ । ফল ফুল তরিতরকারি কত্তকি! মা ফুল বড় ভালবাসত কত ফুল যে ফুট মর বাগানে।
    বাবা এদিকে স্বদেশি আমলের সেপাই, লাঠি খেলা, ছোরাখেলা বন্দুক কিন্তু আবার খাতা ভর্তী গল্প কবিতাও ছিল বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জেলে বসে লেখা--
    খুব রোম্যানটিক মানুষ।
    একবার না, আমি খুব ছোট তখনকার কথা-- বাবা হাইকোর্ট থেকে ফিরেছে মা গাড়ীবারান্দায় বেরিয়ে এসেছে পেছনে আমি ( রোজ আসত মা গাড়ীর আওয়াজ শুনলেই) বাবার হাতে ফুলের তোড়া---মাকে দিয়ে বল্ল
    তোমাকে , অকারণে !!
    আমি সেই ছোটবেলায় ফুলের রঙ সুন্দর,গন্ধ সুন্দর , বাবা কি ভাল এইসব বুঝেছিলাম কিন্তু
    "তোমাকে অকারণে "
    সবথেকে সুন্দর ফুলটা বড় হয়ে বুঝলাম!
    কি কি বলতে গিয়ে কোথায় চলে এলুম অ্যাল!!

    ক্রমশ জন্মদিনের সঙ্গে যোগ হতে লাগল বয়েস--- শুরু হল বন্ধুদের আসা --বিকেলে বাবা মার বন্ধু সেইসঙ্গে আমার বন্ধুরা ----ডালপুরি আলুর দম কষা মাংস দহিবড়া মাছের চপ -পায়েস আর মিষ্টি- --সব মা নিজে করত । আর না কেক ও ক্যান্ডেলের কোনো চান্স ছিলনা কারণ বাবার ঘোর আপত্তি :-(

    বই বই বই কত্ত কত্ত নতুন বই গিফ্‌ট ছিল জন্মদিনের বেস্ট অ্যাট্রাকশন ! নতুন বইএর গন্ধ যে আমার কি ভা লাগে চকচকে নতুন বইএর গায়ে হাত বোলাতেও কি দারুণ লাগে! আহ!

    এই যাহ: একটা আসল জিনিষই তো ভুলে গেছি-- তিনজনে বাবা মা আমি ঘোষকাকুর স্টুডিওতে গিয়ে ছবি তোলানো। আহা সে যা সব বিচিত্র ছবি আছে আমার ন্যাড়া মাথা একচোখ কাজল:-) বাবারে, মা যে কি সাজিয়ে রাখত উফ!
    এই ছবি তোলা ছিল যতদিন দেশে ছিলাম, বিয়ের পরও, অবশ্যই তখন আর একজন ও অ্যাড হত ।

    মোটমাট জন্মদিন ছিল এক উৎসব।

    বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ীতেও এটা বহাল রইল। তারাও খুব সুন্দর করে এই বিশেষ দিনটি হৈ চৈ করে পালন করে।

    ঐ যে কবি বলেছেন -- বয়েস এখন বাড়তির দিকে না কমতির দিকে ?
    উফ! এখন বুঝি ঠিক কি বলেছেন । ৪০ থেকে বলেছেন কমতির দিকে হা হা হা হা তারমানে হল ৪০ অব্দি জন্মদিনে বয়েস যোগ হয় আর তারপর থেকে আয়ূ থেকে একটা করে বছর বিয়োগ হয় :)
    অবশ্য তাতে কোনো দু:খু নেই সুখে দুখে জীবন বেশ তো চলেছে। চলুক।

    এবারকার জনমদিন--

    এখন আর জন্মদিনের সক্কালে আসেনা ফোন----বাবার তারপর মার ---কিন্তু শাশুড়িমার ফোন আসে এখনও। আবার ছেলে মেয়ে তাদের ফোন আসে। বন্ধুরা ফোন করে আর আছে ভার্চুয়াল জগতের
    আপনজনেদের শুভেচ্ছা,আত্মীয়স্বজনদের ফোন ইত্যাঅদি।

    এবার যেন জন্মদিনটা একেবারে রামধনু হয়ে উঠল---১৪ তারিখ থেকে মনে এই প্রান্তের ১৪ কিন্তু পৃথিবীর অন্য প্রান্তে শুরু হয়ে গেছে ১৫ ! হুঁ হুঁ বাবা আম্রিগা যতই দাদাগিরি করু আর ইন্ডিয়াকে 3rd world country বলুক কিছুতেই সময়ে তার থেকে এগোতে পারবেনা---কোন্নোদিনোনা!

    যাই হোক ক্রমশ আমি যেন অবাক আর তর পর বেবাক অভিভুত !! 14th কাজের পর হঠাত কাজের বন্ধুর ডিনারে নিয়ে চল্ল। বল্ল
    আগামি কাল তো ফ্যামিলির সঙ্গে ডিনার করবে তাই আজ আমরা নিয়ে যাব। ভাল লাগল।
    তারপর মায়াপাতায় মুখবইতে ইমেলে এক একটি করে টুপটাপ ঝরে পরতে লাগল স্নিগ্‌ধ জলে ফোঁটার মতন শুভেচ্ছা পাতার পর পাতা যেদিকে তাকাই সেদিকে। দেখি যাদের আমি খুব পছন্দ করি তাদের গুণের জন্যে কিন্তু একেবারে আশা করিনা তারা আমার কথা ভাবার সময় পান তাদেরও কাছ থেকে যখন দেখি জন্মদিনের শুভেচ্ছা সত্যি আনন্দে চোখে জল এসে গেল

    (আজকাল না চোখটা একটু ওভার ফ্লাডেড থাকে -বয়েসের লক্ষণ ?-কে জানে)

    না না আর বোর করব না, প্রমিস।( প্লিজ এটার আবার নির্মোহ ব কোরোনা)

    last but not the list
    বেটার হাফ বল্ল কোথায় খাবে আজ---তারপরই বল্ল সায়নদের চলে আসতে বল---কি আশর্য্য এটা আমি ভাবছিলামই! ওদের তিনজন কেমন যেন আমাদের বড় আপন হয়ে গেছে ---রেস্টুরেন্টে ঢুকেই ছোট্ট হোহাগের মুখে
    হ্যা বাদ্দে নিনাদি
    -শুনে মনটা কতটা ভরে গেল ঠিক বলে বোঝাতে পারবনা আর হুতোসুতোর কাছে একটি সকসকে গিফ্‌ট প্যাচা আর প্যাচানি র কথা বলে আমার চেঁচানি আজ শেষ করছি এখানেই--

    না আর একটু বলে নিই প্লিজ--

    ( ছোটবেলায় আশাপূর্ণা দেবির বেশ কাছে একদিন কাটাবার সৌভাগ্য হয়েছিল , বেশ ছোট ছিলাম, কিন্তু ছোটদের গল্পের মাধ্যমে উনি আমার তখনই খুব প্রিয়---বড়রা গল্প করছে আমি কেন পাত্তা পাব? তবু জলটা চা টা এগিয়ে দিচ্ছি- চোখে পড়েই ছাড়লাম
    জিজ্ঞেস করলেন
    তুমি কি ভালবাস?
    বল্লাম আমি ভলবাসতে ভালবাসি
    বল্লেন বাহ! বলতো রেলগাড়ি কি বলে?
    আমি চুপ--
    বল্লেন বলে যত দিবি তত পাবি যত দিবি তত পাবি
    তোমার এই ভালবাসাটাকে রেলগাড়ী কোরো কেমন? সারাজীবন!

    সেদিন কিচ্ছু বুঝিনি কথাটার মনে---পরে বড় হয়ে কিছুটা বুঝেছিলাম---আজ এই জন্মদিনে পুরোটা বুঝলাম ।।
  • aranya | 144.16.***.*** | ১৭ মার্চ ২০১২ ০৬:১৯534346
  • বা:, খুব সুন্দর লেখা। জন্মদিনের শুভেচ্ছা, একটু দেরীতে।
  • shrabani | 59.94.***.*** | ১৭ মার্চ ২০১২ ১০:৩৭534347
  • এমা, দ্যাখো আমি জানতাম না..দেরী হয়ে গেল যে!:(
    অনেক অনেক শুভেচ্ছা, আর বালাই ষাট, যা কমতির দিকে হওয়া উচিত তাই কমে যাক, দু:খ, ব্যথা, মনখারাপের মুহূর্তগুলো ইত্যাদি............ বাড়তির দিকে থাকুক ভালোবাসা, ভালোলাগা, যা কিছু ভালো সব ব ব ...
  • Nina | 12.149.***.*** | ২০ মার্চ ২০১২ ০১:১৭534348
  • ইহা কিরূপ অন্যায় :-x এতগুলি গোটা গোটা মানুষ--নির্মোহ নিয়ে মোহের অন্ত নাই--আর মোহ তে য্যাত্তো নির্মোহ ক্যান ?

    কোন জন্মদিন কাকে কি ভাবায়--কোন বয়সে কোন নাম্বারটা কি ভাবে মোহে/নির্মোহে ফেলে --এগুলো জানতে সাধ হইছিল--তা কেহই একটুও কান কল্ল না গা--দুক্কু দুক্কু! :-(((
  • siki | 155.136.***.*** | ২০ মার্চ ২০১২ ০৯:০৬534349
  • যত দিবি তত পাবি যত দিবি তত পাবি যত দিবি তত পাবি :-)
  • jhumjhumi | 14.99.***.*** | ২১ মার্চ ২০১২ ২০:২৬534350
  • জন্মদিন নিয়ে লিখবো ভেবেছিলাম, আজ হবে না, পরে লিখবো।
  • jhumjhumi | 14.99.***.*** | ২২ মার্চ ২০১২ ১১:১৫534351
  • আমাদের পরিবারে জন্মদিন পালন করা হতো না। তাই জন্মদিনটা আর পাঁচ্‌টা দিনের থেকে খুব কিছু আলাদা ছিল না আমাদের কাছে। কিন্তু আমার কেন জানিনা প্রত্যেক বছর সেই দিন সকালবেলা ঘুম ভাঙ্গলেই মনে পড়ে যেত আজ আমার জন্মদিন। বাড়িতে সারাদিন এ নিয়ে কোন কথা হতো না,আর উইশ করার প্রচলনও ছিল না। শুধু রাত্রিবেলা খাবার সময় সিমুইএর পায়েসটা অবশ্যই থাকত। যত বড় হচ্ছিলাম বন্ধু বান্ধবদের কাছে তাদের জন্মদিনের কথা শুনতাম। গ্রামে গঞ্জে অত ঘটাকরে জন্মদিন পালন করা হতো না যদিও,তাও প্রত্যেক পরিবারেরই কিছু না কিছু রীতি তো ছিলই। ওরা যখন সেসব গল্প করতো আমার তখন কেমন যেন গলার কাছটা ব্যথা ব্যথা করতো, মনে হতো ইশ্‌শ সক্কলের কেমন জন্মদিন হয় শুধু আমারই হয় না। সেদিন এসব কথা মনে পড়তো আর মন খারাপ হয়ে যেতো। আরো বড় হলাম যখন তখন এসব মন খারাপ ধীরে ধীরে কোথায় চলে গেল,শুধু রয়ে গেল ঘুম ভেঙ্গে মনে পড়া আজ জন্মদিন আর রাতের বেলায় সিমুইএর পায়েসটুকু।

    বছর কয়েক আগে এমনি এক জন্মদিনের সকালে আমার বড় মেয়েকে তার বাবা বলে যাও মাকে শুভ জন্মদিন বলো। মেয়েতো তাই শুনে বলে তাহলে তো আজ মায়ের জন্য কেক আনতে হবে। কেক ছাড়াতো হ্যাপি বাড্ডে হয় না! তখন আমরাতো বেশ হাসাহাসি করলাম, কিন্তু সন্ধ্যাবেলায় মেয়ে জেদ করে সেই কেক আনালই অর মাকেও কেক কাটতে হলো হ্যাপি বার্থ ডে গানের সঙ্গে। সেদিন বুড়ো বয়সে কেক কাটতে লজ্জা করছিল ঠিকই,মনের গোপনে খুশিও হয়েছিলাম। আমার ছোট্টো মেয়েটা কখন যেন ইচ্ছেঠাকরুণ হয়ে তার মায়ের ছোটবেলার একটা অপূর্ণ ইচ্ছে পূরণ করে দিল।
  • Nina | 12.149.***.*** | ২২ মার্চ ২০১২ ১৯:২৬534352
  • ঝুমঝুমি :-))
    খুব ভাল লাগল !থ্যাঙ্কু--জন্মের দিনটার সব্বার জীবনে কি ভাবে আসে--কি নিয়ে আসে--খুব ভাল লাগে শুনতে--
    আমিও তোমার মেয়ের মতন--মায়ের জন্মদিন করা শুরু করেছিলাম। মা বতল মায়ের কবে জনমদিন কেউ জানেনা, ভুলে গেছে , লিখে রাখেনি---আমি মাসীমার কাছে (মায়ের দিদি) ঘ্যানঘ্যান করে জানলাম ২৯ শে জৈষ্ঠ্য--বোধহয়!! তা আমি সেই থেকে ২৯ শে জৈষ্ঠ্য মার জন্মদিন পালন করতাম---মার সেই খুশি খুশি লজ্জা লজ্জা মুখটা বড় ভাল লাগত দেখতে :-)
  • practice | 59.93.***.*** | ২৬ মার্চ ২০১২ ০০:০৪534353
  • আমার জন্মদিন খুব ভালো লাগে। আমি চাই প্রতি মাসে আমার জন্মদিন হোক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন