এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মাহমুদুল হক

    saikat
    অন্যান্য | ২২ নভেম্বর ২০১১ | ১২৮২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • saikat | 202.54.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১১ ১৭:৫৯502401
  • কতিপয় আশ্চর্য উপন্যাস লিখেছিলেন মাহমুদুল হক, ঢাকা শহরে বসে , ১৯৬০ ও ১৯৭০-এর দশকে। এতদিন পরে সেইগুলি আমি আবিষ্কার করি, পড়ি। সবগুলো নয়, অদ্যাবধি প্রকাশিত উপন্যাসগুলির মধ্যে চারটি উপন্যাস - অনুর পাঠশালা, জীবন আমার বোন, খেলাঘর, কালো বরফ - পড়া আমি শেষ করি। বাকী উপন্যাসগুলো হয়ত কোনদিন পড়ব। হয়ত কোনদিন উল্টেপাল্টে দেখব "প্রতিদিন একটি রুমাল" নামে গল্পগ্রন্থটিকেও।

    অথবা নাও পড়তে পারি। যে কটা পড়লাম, সেগুলোই আবার করে পড়ব এবং লক্ষ্য করব উপন্যাসগুলোতে ছড়িয়ে থাকা অনুভূতিপুঞ্জ আর তাদের ধারণ করে থাকা ইঙ্গিতময় ভাষাশরীর।

    মাহমুদুল হকের জন্ম ১৯৪০ সালে পশ্চিমবঙ্গের বারাসাতে, মৃত্যু ২০০৮ সালে বাংলাদেশের ঢাকা শহরে। লেখালেখির শুরু ১৯৬০-এর দশকে, প্রথম প্রকাশিত উপন্যাসের লিখনকাল ১৯৬৭, ১৯৮২ সালের পরে লেখা থামিয়ে দেন, দু-একটা গল্প ছাড়া আর কিছু লেখেননি। ১৯৬০-এর দশক থেকেই, সঠিকভাবে বলতে গেলে ১৯৫০-এর দশক থেকেই বাংলা গল্প-উপন্যাস বদলে যাচ্ছিল। আধুনিক কবিতা যা করতে পারে, বাংলা গদ্যে সেই একই ব্যাপার ঘটিয়ে তোলার জন্য পশ্চিমবঙ্গে একাধিক লেখক চেষ্টা করছিলেন। সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়, দেবেশ রায়, দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। কমলকুমার মজুমবার অথবা অরূপরতন বসু। ব্যক্তির মনোজগৎ ও অন্তর্মনকে, তার চিন্তা-চৈতন্য আর নির্জ্ঞানকে গল্প-উপন্যাসে নিয়ে আসছিলেন তাঁরা। আয়ুধ হিসেবে ছিল ভাষা, সচেতন ভাষা ব্যবহার। তদানীন্তন পূর্ববঙ্গে হয়ত একই কাজ করছিলেন আব্দুল মান্নান সৈয়দ। প্রথম পর্বের আখতারুজ্জমান ইলিয়াসও কি নয়? "নিরুদ্দেশ যাত্রা" নামে সেই গল্পটা - যার আকর্ষণীয় প্রথম বাক্যটা ছিল "এই মনোরম মনোটনাস শহরে অনেক দিন পর আজ সুন্দর বৃষ্টি হল" - একই ধারার লেখা বলে মনে করি। মাহমুদুল হকের লেখালেখির শুরু এই সময়তেই, গদ্যের একজন তুখোড় কারিগর হিসেবে। শোনা যায় তিনি "অন্তর্জলী যাত্রা" উপন্যাসটি মুখস্থ বলতে পারতেন। গদ্যভাষার এক প্রাণবন্ত রূপের প্রতি তাঁর আত্মীয়তাটুকু স্পষ্ট !
  • saikat | 202.54.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১১ ১৮:১৪502402
  • উপন্যাসগুলি পড়ার পরে আমি ইন্টারনেট খুলে ফেলি ও মাহমুদুল হককে নিয়ে কিছু লেখা ও তাঁর একটি সাক্ষাৎকার পেয়ে যাই। সেগুলি পড়ে আমার মনে হয়েছে যে বাংলাদেশের সাহিত্যিক মহলে হয়ত এই অনুযোগ আছে যে তিনি হাসান আজিজুল হক কিংবা ইলিয়াসের মত সমাজবাস্তবতার বৃহৎ ও মহৎ ক্যানভাস রচনা করেননি। এটা না ঘটার বিবিধ কারণ থাকতে পারে - হয়ত সাহিত্য নিয়ে তাঁর ধারণা কিংবা তাঁর বিশেষ মনোভঙ্গী ও জীবনযাপনই বাধ্য করেছে তিনি যেভাবে লিখেছেন ঠিক সেইভাবে লিখতে।

    অথবা কারণ হয় এটাই যাকে সুমন রহমান একটি লেখায় বলেছেন "এখন পর্যন্ত তিনিই আমাদের একমাত্র ঘুমে হাঁটা মোহগ্রস্ত সাহিত্যিক"।

    এই বাক্যটা পড়ে আমি চমকে উঠি। কারণ আমিও তো ভেবেছি যে, কোন একটি ধারণা দিয়ে যদি মাহমুদুল হকের উপন্যাসের চরিত্রদের নির্ধারিত করতে চাই তাহলে সেই ধারণাটি হয় - স্বপ্ন। চারিপাশের বাস্তব থেকে বেরিয়ে গিয়ে যেন তারা স্বপ্নের মধ্যে ঢোকে, ঘুরপাক খায়, স্বপ্নের মধ্যেই চারপাশ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকে আর এই স্বপ্ন-বাস্তবের দোলাচল থেকেই তারা ব্যর্থ হয়ে যায় !
  • Kulada Roy | 74.72.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১১ ১৯:১২502403
  • মাহমুদুল হক আমার প্রিয় লেখক। তার রচনা যতনা গল্প--তারচেয়ে অনেক বেশি কবিতা। সে সময় সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ, আব্দুল মান্নান সৈয়দ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, হাসান আজিজুল হক এই কজন বাংলাদেশের গল্পকে ঠিক বাংলা ভাষার গল্প করে তুলতে চেয়েছেন। একটি জনপদের ভাষাটিকে মর্মগাথাটিকে ছেঁকে এনে তুলতে চেয়েছেন। সে সময়টা ছিল পাকিস্তানের বাঙালি নিপীড়ন কাল। রাষ্ট্রীয়ভাবে চালু করার চেষ্টা হচ্ছে উর্দু মিশেলে পাকবাংলা প্রবর্তনের কালোপর্ব। এর বিপরীতে এই লেখকদল লিখেছেন সে সময়ের মানুষের জীবন-স্বপ্ন-সংগ্রাম আর ভালোবাসার গল্পটি। এবং আশ্চর্যভাবে সেটা গড়ে উঠেছে।
    এর পরে অবশ্য সৈয়দ শামসুল হকও এসে গেছেন এদের সঙ্গে।
    মাহমুদুল হক পাঠে পূণ্য অর্জিত হয়।
  • muhit hasan | 58.97.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১১ ১৯:৪২502404
  • মাহমুদুল হক পেশাগতভাবে স্বর্ণ ও মণিমাণিক্যের ব্যবসায়ী ছিলেন, এর সুবাদে স্বাধীনতাপূর্ব ও পরবর্তী সময়ের বনেদি পরিবারগুলেআ খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন। সাহিত্যিক সংগঠনের চাইতে সাহিত্যিক আড্ডা তাঁর বেশী পছন্দসই ছিল। তাঁর দেআকানের আলমারির ওপরে থাকতেআ বিনয় মজুমদারের "ফিরে এসেআ চাকা", কিন্তু কেআনেআ এক তরুণ কবি বইটি তুলে নিয়ে যায় চুপিচুপি একদা। জীবনের শেষ দুই দশক যেতেন নরসিংদীতে, এক পাগলা বাবার দরবারে। এর আগে পড়েছেন বেশ মনেআযেআগ দিয়ে হারামণি, ময়মনসিংহ গীতিকা এবং উত্তরবঙ্গের লেআকগীতি। উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের বাংলার বাউল ও বাউলগান, শশীভূষণ দাশগুপ্তের শ্রীরাধার ক্রমবিকাশ ইত্যাদি বই। আহমদ শরীফের বাউলঙ্কÄ বিষয়ক লেখাপত্রের দিকে আলাদা করে দৃষ্টি দিয়েছেন। তাঁর এই প্রস্তুতি দেখে বেআঝা যায়, অলে০কিকের সন্ধানে তিনি নরসিংদী যান নি। গিয়েছিলেন ব্যক্তিতে জানতে। তারও আগে জনপদ ও জনগেআষ্ঠীর অন্বেষায় গিয়েছেন বিক্রমপুরে। তাঁকে প্রথম পড়েছিলাম 'মাটির জাহাজ' দিয়ে। তারপর 'জীবন আমার বেআন' ও 'কালেআ বরফ' পড়া হয়। 'অনুর পাঠশালা' পড়েছি সর্বশেষ। এ এক রক্তের ভেতর খেলা করা অন্তর্গত বেআধের কাহিনি(বইটির শুরুতেই উদ্ধৃত হয়েছে বিনয়ের এই লাইন কয়টি :"স্বপ্নের আধার, তুমি ভেবে দ্যাখো, অধিকৃত দুজন যমজ/যদিও হুবহু এক, তবু বহুকাল ধরে সান্নিধ্যে থাকায়
    /তাদের পৃথকভাবে চেনা যায়, মানুষেরা চেনায় সক্ষম।/এই আবিস্কারবোধ পৃথিবীতে আছে বলে আজ এ-সময়ে
    তোমার নিকটে আসি,/সমাদর নেই তবু সবিস্ময়ে আসি।") । পথের পাঁচালীর ভিন্নতর ভাষ্য বলা যায় হয়তেআ। পথের পাঁচালীর যে নিস্পাপবিশ্ব, তারই বিরেআধাভাস যেন। সত্যিই মাহমুদুল হক ছিলেন পাকা জহুরি, প্রত্যেক শব্দের নিখুঁত ব্যবহার, 'শৈল্পিক ছেনিতে' কেটে কেটে সকলকে ফুটিয়ে তেআলা- এ কেবল তাঁরই দ্বারা সম্ভবপর ছিল।
  • Kulada Roy | 74.72.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১১ ২০:২১502405
  • দিগন্ত মামা, তুমি একটা জিনিস খেয়াল করো--মাহমুদুল হকের নাম ছিল বটুক। তাদের বাড়িটা ছিল অনেক গাছপালা ঘেরা। ঘাড়ে বানর নিয়ে ঘুরতেন। কবি শহীদ কাদরী ছিলেন তাঁর বন্ধু। তার মতো করে রত্ন বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশে দ্বিতীয়টি নেই। সে সময় ঢাকাতে চলছে তীব্র গণআন্দোলন। আইয়ুব খান পড়ে যাচ্ছে। পাকহানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করছে বাঙালিরা। ৩০ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। একটি দেশ স্বাধীন হয়ে যাচ্ছে। এটাতো ইতিহাস। এই ইতিহাসের মধ্যে দিয়েই মাহমুদুল হক গেছেন।

    বটুক কিন্তু এই ইতাহাসটা নিয়েই লিখেছেন। মুক্তুযুদ্ধ ছাড়া তার ভাবনা নেই। রত্নচেনার মতো করে নানা কায়দায় আলো ফেলে ফেলে মুক্তিযুদ্ধকে দেখছেন। এই দেখাটা কিন্তু সৈয়দ শামসুল হকও দেখেছেন। হুমায়ুন আহমেদও দেখেছেন। কিন্তু সৈয়দ শামসুল হকের যে স্বভাব--হাড়ে মজ্জায় ধুরন্ধর, লিখছেন বাংলা সিনেমার স্টোরী--নানাবিধ ধান্ধা নিয়ে কখনো লিখছেন সাহিত্য, তার মধ্যে দুর্নীতির ছায়াটা উঁকি দেয়--লেখাটা হতে হতে হয়ে যায় ব্যর্থ লেখা। হুমায়ূন আহমদতো যাদুকরী ক্ষমতা নিয়ে এসেছেন। তিনি বললেই বাতাসও বেঁকে যায়। আকাশও একে যায়। তিনি কিছু কাজ করছেন। তার চেয়ে তার যাদুকরী ক্ষমতা দিয়ে মুগ্‌ধপাঠক তৈরিতেই মগ্ন। একটা ছায়ার জগ্‌ৎ তৈরী করে বসে আসেন। এ কারণে হুমায়ূন আহমদের জন্য কোটি কোটি নিয়ে ঘুরছেন প্রকাশকরা। আর লেখকরা পকেটের পয়সা দিয়ে বই বের করে বটতলায় দাড়িয়ে বলছেন--আমার একটা বই কেনেন আমার একটা বই কেনেন। পকেটে খাবারের টাকা নাই।

    এদের মধ্যে ব্যতিক্রম হাসান আজিজুল হক আর মাহমুদুল হক। তারা যে জীবন যাপন করেছেন--যে বিশ্বাস নিয়ে থেকেছেন--তাকে নির্মাণ করেছেন। কোনো দুনম্বরী কিনতু তাদের ব্যক্তিগত জীবনে নেই-- লেখাতেও নেই। লেখাগুলো তাই শুধু মাহমুদুল হকের বা হাসানের থাকছে না--জনপদের হয়ে উঠছে।
  • | 124.168.***.*** | ২৯ নভেম্বর ২০১১ ১৭:০১502406
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন