এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ভুত

    deepten
    অন্যান্য | ১৩ মার্চ ২০০৬ | ৩২২১২ বার পঠিত | রেটিং ৩ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kd | 69.93.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৩:০৩498015
  • অরণ্য, আমি "পদাইয়া"র বদলে "গধইয়া" শুনেছিলুম। আরও একটা লাইন ছিলো, "তাল তো ভুপাল তাল, অউর সব তলইয়া"।
  • গান্ধী | 213.***.*** | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১০:৩৬498016
  • যাহ !! নাগেরবাজার উড়ালপুলের ভুত শেষে মদের গেলাসে ডুব মারলো?
  • S | 109.26.***.*** | ০৯ ডিসেম্বর ২০১২ ১৫:৩৬498017
  • তুলে দিলাম। ডুবতে দেবেন না।
  • pi | 172.129.***.*** | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ২১:১৪498018
  • হেঁইঁয়োঁ !
  • riddhi | 138.62.***.*** | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ২২:২১498019
  • স্টোভ দেবতার নাম এখানে কেউ শুনেছে? লেট সিক্সটিজে উত্তর ভারত কাঁপিয়েছিল। কিছু 'প্রত্যক্ষদার্শীর' থেকে গল্প শোনা।
  • pi | 172.129.***.*** | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ২২:২২498020
  • নাঃ। শুনি !
  • nripen | 165.136.***.*** | ২৪ এপ্রিল ২০১৩ ১৫:১০498021
  • আমার একটা শোনা ঘটনা বলি। ১৯৯৭ সালে আমি jharkhand এর গমিয়া কিছু দিনের জন্য গেছিলাম । ওখানে ইন্ডিয়ান explosives এ একটা কাজে গেছিলাম ফ্রি lancer হিসেবে । থাকতাম স্টেশন এর কাছে agarwal বলে একজন বাড়িওলার আধা সমাপ্ত একটি দো তলা বাড়ির একতলাতে । আমার পাশের আরেকটি ঘরএ থাকতেন একজন রেল এর কর্মচারী উনি বোকারো থেকে বারকাকানা রেল লাইন মেরামতির কাজ দেখতে এসেছিলেন। তখন অনার বয়স প্রায়ে ৫৫-৫৬ হবে, বোকারো তে থাকেন সপরিবারে । শীতকালে সন্ধেবেলা আমরা দু জন ছাড়া ত্রিভুভানএ আর কারোর অস্তিত্ব পাওয়া যেত না। রোজ ই নানা রকম বিষয় নিয়ে গল্প হত, একদিন ভুতের গল্প শুরু হলো। উনি অনার কম বয়েসের একটি ঘটনা বলে ছিলেন , ওনার মতামত অনুযাই । অনার জবানী তে গল্প টা বললাম ।

    ১৯৭৫ থেকে ১৯৮২ আমি এই ডিভিশন এ outer কেবিন সিগনাল ম্যান ছিলাম পাত্রাতু বলে একটি স্টেশন এ। তখন পাত্রাতু'র সিগনাল কেবিন নিয়ে একটা অলৌকিক গল্প শোনা যেত। কিছু দিন আগে পর্যন্ত outer কেবিন এর সামনে রাত্রিবেলা একটি বিহারী বউ কে সদ্যবিবাহিত'র পোশাকে হন হন করে হাঁটতে দেখা যেত , তার হাঁটার ধরন টা ছিল লাফিয়ে লাফিয়ে, সে কেবিন এর পেছন থেকে বেরিয়ে সামনের জঙ্গলে হারিয়ে যেত । আমার সঙ্গে একটি বিহারী ছেলে কাজ করত। ঐ ছেলেটি বেশ কিছুদিন ওখানে কাজ করেছে আমি আসার আগে এবং আমরা দুজনে একসাথে বছর খানেক কাজ করার পরেও কিছু দেখতে পাইনি। তবে নিঝুম রাতে কেবিন এ একলা ডিউটি পড়লে একটা অব্যক্ত ভয় ঘিরে ধরত। একদিন রাত্রে আমার স্টেশনএর সিগনালিং ডিউটি আর ঐ ছেলেটির outer এ ছিল ।
  • PM | 93.23.***.*** | ২৪ এপ্রিল ২০১৩ ১৬:৩২498022
  • আমি কিছুদিন গোমিয়ায় ছিলাম ২০০৬-এ। ইন্ডিয়ান এক্স্প্লোসিভ ( তখন নাম ওরিকা) এ SAP ইম্প্লিমেন্টেসনের জন্য। ওদের গেস্ট হাউসে ছিলাম। ভুত দেখি নি। কিন্তু ৭-৮ ইন্চি লম্বা কাঁকড়া বিছে দেখেছিলাম বারান্দায়। কেয়ার্টেকার অভয় দিয়েছিলো, কামড়ালে কোনো ভয় নেই। ৩ দিন হাস্পাতালে থাক্লেই ভালো হয়ে যাবে ঃ)।

    অবশ্য ওদের ক্লাব্টা খুব ভালো ছিলো। আর খুব ভালো একটা টেনিস কোর্ট ছিলো যেটা আমরা খুব এন্জয় করতাম। গোমিয়ার কথা শুনে মনে পড়ে গেলো পুরনো কথা। যদিও অফ টপিক
  • ladnohc | 37.62.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০১৩ ১৬:২৭498024
  • ভাট থেকে কপিপেস্ট্...
    -------------------------------
    সারা সপ্তাহ কাটে জঙ্গলে; রেস্টের দিন সকালে লামডিং যাই সারা সপ্তার বাজার করতে।
    ফেরার সরাসরি ট্রেন নেই, বিকেলের ন্টারসিটিতে এক্টা স্টেশন এক্স্ট্রা গিয়ে, সন্ধ্যের প্যাসেঞ্জারে পিছিয়ে ফিরে আসা, ঝক্কি কম না।
    সেদিনও তাই করেছি, লামডিং থেকে বাজার করে ন্টারসিটিএক্স্প্রেসে ফিরছি, গাড়িটা আমার স্টেশনে থেমে গেলো, ক্রসিং হচ্ছিলো বলে; কিন্তু নামলাম না, ইচ্ছা হল ডিফু থেকে ঘুরেই আসি। নীচ থেকে ওপর দিকে চেয়ে দেখলাম একমাত্র চায়ের দোকানে কয়েকজন বসে আছে, হাত দেখিয়ে ইশারায় বললাম ঘুরে আসছি, তারাও হাত নাড়লো।
    ট্রেন ছাড়ার সময় দেখলাম বসুমাতারির বৌ জল নিয়ে ওপরে উঠে গেলো!
    সন্ধ্যায় ফিরে দেখি বসুমাতারির ঘরের সামনে অনেকে বসে কিছু কথাবার্তা বলছে, কাছে গিয়ে জানলাম বসুমাতারির বৌএর ডেডবডি জ্বালিয়ে ফিরে এসে তারা বসে আছে।
    জিগেস করলাম কখন মারা গেছে? বলল সকালের দিকেই! আমি আরো জানতে চাইলাম পোড়াতে কখন নিয়ে গেছলেন? বলল, দুপুর দুটো নাগাদ!!
    আমি বলতে গিয়েও বলতে পারলাম না, বিকেল বেলা জল নিয়ে যেতে আমি যে দেখলাম!!
    হয়তো আমি অন্য কাউকে দেখেছি, আমার দেখার ভুল, যে সকালে মারা গেছে তাকে বিকালে দেখা কোনোভাবেই সম্ভব না!
    তবুও মাঝে মাঝে ভাবি, কেনো এরকম ভুল দেখলাম্!!!!!!!!!
  • আর একটা ঘটনা, তবে ভূত নেই.... | 37.62.***.*** | ২৫ এপ্রিল ২০১৩ ১৬:৩৪498025
  • স্টেশন থেকে প্রায় এককিমি দূরে রেললাইন ধরে হাঁটছি, দুদিকে ঘন জঙ্গল। লাইন বেশ নিচুতে, আলো বলতে একফালি চাঁদ আর হাতের টর্চ।
    হঠাত্ খেয়াল হল আমার প্রতি স্টেপের সাথে স্টেপ মেলানোর আওয়াজ, যেন আমার খুব কাছে কেউ আছে!
    পেছন ফিরে এদিক ওদিক টর্চ মারি, নাহ কেউ নেই।
    আবার চলি আবার আওয়াজ, থেমে গেলে সে আওয়াজও থামে....
    কিছু দূরে শ্মশান, যেখানে কামরূপ এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় শখানেক ডেডবডি জ্বালানো হয়েছিল!
    ..............................................অথচ দাঁড়িয়ে থাকার সময় নেই, যে কাজে যাচ্ছি সেটা আগে;
    সুতরাং ইগনোর করে চলে যাই এবং একটু পরে আওয়াজ বন্ধ..... ফেরার সময় আবার এক কেস!
    ভালো করে খেয়াল করি আমার স্টেপ পড়ার সময় সে আওয়াজ হচ্ছে না, স্টেপ ওঠার পর!
    তখন ব্যাপারটা বুঝতে পারি।
    একটু আগে বৃষ্টি হওয়ায় স্লিপারের নিচে জল জমে ছিল, আর ওই জায়গায় লুজপ্যাকিং থাকায় প্রতি স্টেপে থেকে পা ওঠার সাথে সাথে ওন্য দিকে স্লিপারটা একটু নেমে যাচ্ছিল, আর নিচের জল রিলিজ হচ্ছিল শব্দ করে।
    আর তাই আমার স্টেপের রিদমে সে আওয়াজ হচ্ছিল।
  • Abhyu | 107.8.***.*** | ১০ মে ২০১৪ ১৯:৫৩498026
  • যদি তুলবেনই তবে এই সব টই তুলুন।
  • এমেম | 127.248.***.*** | ১০ মে ২০১৪ ২০:০৯498027
  • ব্যাপক টই।
  • byaang | 122.79.***.*** | ১০ মে ২০১৪ ২০:১৬498028
  • হায় গো বিইকলেজের চঞ্চল মান্না
    তোমার কথা আর জানা হল না
  • pi | 233.23.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২২:৫৮498029
  • গা হাত পা ব্যথা করছে, মনে হচ্ছে জ্বর আসছে। ঝিমুনি মত এসেছিল। হঠাৎ চটকা কেটে গেল। এক মহিলা কড়ামিঠে স্বরে বলে উঠলেন, ঈ দিদ নোত উন্দের্স্তন্দ ্হত য়ৌ সইদ,
    আওয়াজটা , নাঃ কোন বেড়াল না, কম্বলমুড়ি দিয়ে আরাম করে চার্জ খাওয়া ফোনটা থেকে এল।
    আবার এখুনি আমাকে উইকি থেকে মেপল সিরাপ কিম্বা মাসাচুসেটস বা মণীন্দ্র কলেজ ( বুঝতেই পারছেন শব্দটা ঠিক করে শুনতে পারিনি বা শুনলেও বুঝতে পারিনি, অটা ম দিইয়ে শুরু ছাড়া) নিয়ে জ্ঞান দিল।
    আর এটাও নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন, আমি একটা পাগল ফোনের পাল্লায় পড়েছি কিম্বা ফোনে ভূত আছে।
    আমি অবশ্য আগেই বুঝেছিলাম। কারণ ছাড়াই, এমনকি ব্যাকগ্রাউণ্ডে কোন গান ছাড়াই স্ক্রিনে সব জানলার থেকে থেকেই নাচানাচি দেখে। আর থেকে থেকেই আবার সমাধি নেওয়া দেখে।
    তারয় আগে ভেবেছিলাম, বায়ু পিত্ত কুপিত। এত তাড়াতাড়ি ঝিমিয়ে পড়ে আর এত তাড়াতাড়ি মাথা গরম করে ফেলে। মাঝেমধ্যেই মোটো জির মুখের উপর ছুঁড়ে ফেলতে ইচ্ছে করে, কিন্তু ফেলা হয়না, কারণ মোটো জি র মুখ কে জানিনা, আর তাছাড়াও মনে হয় ছুঁড়ে ফেল্লেও শূন্যে হ্যাং করে যাবে।

    যাহোক, ফোনের বয়স আমার কাছে দিন কুড়ি। ফলে আর আমাজনে রিটার্ন য় করা যাচ্ছেনা। হর্মিল Rোয় এখানে কাস্টমার কেয়ার টেয়ারের সন্ধান অ দিল। কিন্তু চিন্তা হচ্ছে হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তারবাবুর কাছে যদি ভাজা মাছটি উল্টোতে পারেনা, ভাব দেখায় ? আমার খুবই সন্দেহ এ ফোন শেয়ানা পাগল বা শেয়ানা ভূত। এর আগে এরকম এক টিভির পাল্লায় পড়েছিলাম। আমার ছোটবেলার প্রথম আদি সেই জেকে টিভি নানাবিধ কীর্তিকলাপ চালিয়ে যেতেন, কেবল মেকানিক এলেই সুবোধ বালকটি। সবকিছু পারফেক্ট। এরকম যে কতবার হয়েছে, ইয়ত্তা নেই। এমন দিনয় গেছে, শেষে মেকানিক ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে গেছেন। আমাদের সাথে মুড়ি চানাচুর খেয়েছেন, শেষে আমাদের পরিচিত কাকু হয়ে গেছেন। আর বাড়ি থেকে বেরোবার আধ ঘণ্টার মধ্যে জেকে মিঃ হাইড হয়ে গেছেন ! তখন মোবাইল য় ছিল না, যে ডেকে আনব, মেকানিককাকুকে।

    খুব সন্দ হচ্ছে, এই মোটো জি প্লাস ফোনটির মধ্যে জেকের আত্মা বসত করে আছে।
    সেক্ষেত্রে ?

    দুর্জনে বলে আমি ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেটদের ব্ল্যাক ম্যাজিক করি, তাই বেশিরভাগই খুব আজেবাজে আচরণ করে। কিন্তু আমি কেন এরকম ব্যুমেরাং ব্ল্যাক ম্যাজিক করব , ভেবে দেখবেন।
  • pi | 233.23.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২৩:০১498030
  • গা হাত পা ব্যথা করছে, মনে হচ্ছে জ্বর আসছে। ঝিমুনি মত এসেছিল। হঠাৎ চটকা কেটে গেল। এক মহিলা কড়ামিঠে স্বরে বলে উঠলেন, ঈ দিদ নোত উন্দের্স্তন্দ ্হত য়ৌ সইদ,
    আওয়াজটা , নাঃ কোন বেড়াল না, কম্বলমুড়ি দিয়ে আরাম করে চার্জ খাওয়া ফোনটা থেকে এল।
    আবার এখুনি আমাকে উইকি থেকে মেপল সিরাপ কিম্বা মাসাচুসেটস বা মণীন্দ্র কলেজ ( বুঝতেই পারছেন শব্দটা ঠিক করে শুনতে পারিনি বা শুনলেও বুঝতে পারিনি, অটা ম দিইয়ে শুরু ছাড়া) নিয়ে জ্ঞান দিল।
    আর এটাও নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন, আমি একটা পাগল ফোনের পাল্লায় পড়েছি কিম্বা ফোনে ভূত আছে।
    আমি অবশ্য আগেই বুঝেছিলাম। কারণ ছাড়াই, এমনকি ব্যাকগ্রাউণ্ডে কোন গান ছাড়াই স্ক্রিনে সব জানলার থেকে থেকেই নাচানাচি দেখে। আর থেকে থেকেই আবার সমাধি নেওয়া দেখে।
    তারয় আগে ভেবেছিলাম, বায়ু পিত্ত কুপিত। এত তাড়াতাড়ি ঝিমিয়ে পড়ে আর এত তাড়াতাড়ি মাথা গরম করে ফেলে। মাঝেমধ্যেই মোটো জির মুখের উপর ছুঁড়ে ফেলতে ইচ্ছে করে, কিন্তু ফেলা হয়না, কারণ মোটো জি র মুখ কে জানিনা, আর তাছাড়াও মনে হয় ছুঁড়ে ফেল্লেও শূন্যে হ্যাং করে যাবে।

    যাহোক, ফোনের বয়স আমার কাছে দিন কুড়ি। ফলে আর আমাজনে রিটার্ন য় করা যাচ্ছেনা। হর্মিল Rোয় এখানে কাস্টমার কেয়ার টেয়ারের সন্ধান অ দিল। কিন্তু চিন্তা হচ্ছে হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তারবাবুর কাছে যদি ভাজা মাছটি উল্টোতে পারেনা, ভাব দেখায় ? আমার খুবই সন্দেহ এ ফোন শেয়ানা পাগল বা শেয়ানা ভূত। এর আগে এরকম এক টিভির পাল্লায় পড়েছিলাম। আমার ছোটবেলার প্রথম আদি সেই জেকে টিভি নানাবিধ কীর্তিকলাপ চালিয়ে যেতেন, কেবল মেকানিক এলেই সুবোধ বালকটি। সবকিছু পারফেক্ট। এরকম যে কতবার হয়েছে, ইয়ত্তা নেই। এমন দিনয় গেছে, শেষে মেকানিক ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে গেছেন। আমাদের সাথে মুড়ি চানাচুর খেয়েছেন, শেষে আমাদের পরিচিত কাকু হয়ে গেছেন। আর বাড়ি থেকে বেরোবার আধ ঘণ্টার মধ্যে জেকে মিঃ হাইড হয়ে গেছেন ! তখন মোবাইল য় ছিল না, যে ডেকে আনব, মেকানিককাকুকে।

    খুব সন্দ হচ্ছে, এই মোটো জি প্লাস ফোনটির মধ্যে জেকের আত্মা বসত করে আছে।
    সেক্ষেত্রে ?

    দুর্জনে বলে আমি ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেটদের ব্ল্যাক ম্যাজিক করি, তাই বেশিরভাগই খুব আজেবাজে আচরণ করে। কিন্তু আমি কেন এরকম ব্যুমেরাং ব্ল্যাক ম্যাজিক করব , ভেবে দেখবেন।
  • sm | 53.25.***.*** | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:০৫498031
  • বছর কুড়ি আগের কথা। উড়িষ্যায় বহরমপুর বলে একটি জায়গায় পোস্ট গ্র্যাড অধ্যয়ন করছি।
    পিজি হোস্টেলে এ থাকি। বিশাল ক্যাম্পাস-প্রায় একশো একর।পিজি হোস্টেল এর লাগোয়া ইউজি হোস্টেল।হোস্টেল ক্যাম্পাস এর পিছনে ধু ধু মাঠ, হেলি প্যাড ইত্যাদি।রাত্রি হলেই চার ধার নিঝুম।শুধু মাঝে মাঝে মাঠের বুক চিরে পিচ রাস্তায় স্কুটার এর আলো আর দ্রুতগতিতে চলে যাওয়ার শব্দ।
    সকালে ডিউটি সেরে, লাঞ্চ করে , ভাতঘুম দেই। তার পর ৩ টা নাগাদ চলে যাই ইউজি হোস্টেল এ-চা খাবার জন্য। এই চা খাবার পর্বটির আকর্ষণ অমোঘ।
    হোস্টেল এর গ্রাউন্ড ফ্লোরে একটি বিশাল ঘর নিয়ে থাকে পঞ্চাশোর্ধ, দীর্ঘদেহী বিশাল বপু এক ব্রাম্হন- নাম, চকা দলা।চকাদলা মানে হলো বিশাল গোলাকৃতি চোখ।এটি শ্রী জগন্নাথের অপর নাম।
    যাই হোক;এই ব্যক্তি অর্থাৎ চকা, হলো চা ওয়ালা।সে দিনমানে ঘুমোয় আর দুপুর তিনটে নাগাদ উঠে, চা বানাতে শুরু করে। ঘরটি ভীষণ পরিচ্ছন্ন ও ঠান্ডা।উড়িষ্যার প্রচন্ড গরমে তার ঘরটি এসি লাগানো আছে মনে হতো। তার ঘরে, খান দুয়েক শীতল পাটি ও একটি সাদা চাদরে মোড়া তোষক- এই হলো আসবাব । ওই তোষকে বসে, চকার চা তৈরী দেখতাম।চকা, প্রতিবারে এক হাঁড়ি করে চা বানাতো।
    আস্তে আস্তে হোস্টেল এর ছেলেরা এক এক করে জুটতো - আর চা সিগারেট সহযোগে ধুন্ধুমার আড্ডা চলতো।এই জুনিয়র ছেলেরা, চকা কে খুবই শ্রদ্ধা করতো।তারা নিজেদের বিভিন্ন প্রব্লেম নিয়ে চকা কে বলতো আর চকা তার কমন সেন্স অনুযায়ী পথ বাতলে দিতো।
    ৩টে- প্রায় ৬ তা অবধি আড্ডা চলতো। তার পর ঘরে গিয়ে পড়াশোনা করতাম। মাঝে মধ্যে দল বেঁধে নাইট শোএ সিনেমা দেখতে যেতাম বা রাত্রি শেষে গোপালপুর সমুদ্র দেখতে যেতাম।
    চকার সঙ্গে আমার দারুন দোস্তি ছিল।ওর, সদা প্রশান্ত আর টেনশন হীন মুখ বেশ লাগতো-মানে,মনে ভরষা যোগাতো।
    তিন বছর পিজি শেষ করে কলকাতায় কর্মজীবন শুরু করি। এরপর প্রায় ১৫ বছর বিদেশে কাটিয়ে আবার কলকাতায় ফিরে আসি।
    কয়েক মাস আগে কলকাতায় একটি কনফারেন্সএ আমার এক প্রাক্তন কলিগের সঙ্গে দেখা।ভারত বিখ্যাত ব্যক্তি ।ও, লেকচার দিতে এসেছিলো।আমাকে দেখে খুব উচ্ছসিত।একথা সেকথার পর জানালাম , ওই পিজির সময় টুকু, আমার জীবনের সেরা সময়।তাই চা পর্বের কথাও এলো।
    জিজ্ঞাসা করলাম ,চকার কি খবর?
    ও, বললো ভেরি স্যাড নিউজ।চকা, কয়েক বছর হলো মারা গেছে। ওর, ছিল আন কন্ট্রোল্ড ডায়াবিটিস।
    বুকটা যেন খালি হয়ে গেলো। খুব খারাপ লাগলো; তাড়া তাড়ি বাড়ি ফিরে গেলাম।
    এর কয়েক মাস পর , উড়িষ্যা যাবার মনস্থির করলাম। কারণ আমাকে, ইউনি থেকে সার্টিফিকেট নিতে যেতে হতোই।
    মাড্রাস্ মেলে রাতের ট্রেনে উঠে পড়লাম।উঠেই বানকে লম্বা দিলাম।ঠিক ভোরের আগে একটা স্বপ্ন দেখলাম। দেখি চকা আমার সামনে বসে আছে। আর আমাকে হাসি হাসি মুখে অনুযোগের সুরে বলছে- এতো দিন পর সময় হলো?
    ঘুম ভেঙে যেতে দেখি প্রায় ভোর হয়ে গেছে। ঘন্টা তিনেক পরেই স্টেশনে নামলাম। যেতে যেতে খালি চকার কথা মনে পড়ছিলো। মনে হচ্ছিলো ও যেন অশরীরে আমার সঙ্গে সঙ্গেই চলেছে।
    যাই হোক সারা দিন ভয়ঙ্কর কর্ম ব্যস্ততায় কাটলো।কলেজ,ইউনি,ব্যাংক করেই কয়েক ঘন্টা পার হয়ে গেছে।মোদির নোট-বন্দির জন্য ব্যাংকের ড্রাফট বানাতে বহু সময় লাগলো।
    ভীষণ টায়ার্ড লাগছে।সামনে একটা চায়ের দোকানে দু কাপ চায়ের অর্ডার দিলাম।
    চা ওয়ালা ,লোকটি,আমায় জিগালো- আপনাকে চেনা চেনা লাগছে? কলকাতার লোক?
    আমি বললুম -হ্যা,আমি কলকাতার লোক আর এই কলেজের প্রাক্তন ছাত্র।
    সে বললো, আমার ছেলে কলকাতায়, আর জি করে ডাক্তারি পড়ছে।কিছুদিন আগেই ওখানে গিয়েছিলাম।
    আমি বললুম,আচ্ছা তুমি চকা কে চেনো? সে বললো কেন চিনবোনা- বয়েজ হোস্টেল এর চকা কে ভালোই চিনি।
    বললুম ওর কি হয়েছিল? লোক টি বললো কি আবার হবে? হয়তো ছাত্র দের সঙ্গে কোনো কিছুতে বনি বনা হয়নি; তাই কয়েক বছর হলো- গ্রামের বাড়িতে আছে।
    জিগালাম,কেমন আছে?
    বললো, ভালোই আছে।
    আর কথা বাড়ালাম না।বুক থেকে একটা ভারী পাথর নেমে গেলো।কিন্তু কোন নিউজ টা ঠিক-ভাবতে ভাবতে চললাম বয়েজ হোস্টেল এর দিকে।
    হোস্টেল এর গেট পেরিয়ে ভেতরে ঢুকতে যাবো- এমন সময় কে যেন পা চেপে ধরলো ।
    ভাবলাম থাক , আর ভেতরে গিয়ে কাজ নেই। কলকাতা ফিরে এলাম দ্বিধা নিয়ে।
    কিছু ক্ষেত্রে দ্বিধা থাকাই ভালো মনে হয় ।
  • avi | 57.15.***.*** | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৪১498032
  • এই মেডিক্যাল কলেজটি বেশ লেগেছিল। আমার এক বন্ধু এখন ওখানে আছে। বছর দুই তিন আগে ওখানে পরপর দুবছর বেড়াতে গিয়েছিলাম। ওখানেই ঘাঁটি গেড়ে গোপালপুর, রম্ভা, তপ্তপানি ইত্যাদি ঘোরা আর কি। তখন অবশ্য তেড়ে নতুন নতুন বিল্ডিং তৈরী হচ্ছিল।
  • | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৫৭498033
  • হে হে গুগলের সেই শুনে শুনে টাইপ বা ডায়াল করার ফিচারটি অন হয়ে আছে।
  • বিক্কলেজের ভুত | 128.102.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:১২498035
  • বিক্কলেজের ভুতেদের নিয়ে কেউ লিখুন না!
  • Du | 57.184.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৩২498036
  • ণৃপেনবাবুর গল্পটাও শোনা হলো না
  • সৌম্য | 132.167.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৮:০০498037
  • বিক্কলেজে তিনটি ভুতের সাথে পরিচয় ছিল। আর ছিল এক গাদা ঝোপঝাড় আর পুকুরে জমাট বাধা এক দল ভুত। এদের সংখ্যা নেই- নাম টামও জানি না। গল্প টল্প গুলো ঠিক ভুতুরে নয়। কিন্তু বেশ একটা জমাট বাঁধা প্রাইমরডিয়াল ভয় ধরানো সেন্স- যেটা প্রায় বংশানুক্রমে চলে এসেছে। প্রতি বছরই প্রায় এক দু জন সুইসাইড করত- কিম্বা জলে ডুবে মরত। ভয় জিনিসটা মধুসুদন হল, স্লেটার হল, ওয়ার্কশপ এর কড়িকাঠে, লম্বা ছিটকিনি দেয়া জানালা গুলো ধরে দলা পাকিয়ে ঝুলত সন্ধের পর।

    প্রথম তিনটি ভুতের দুটিই রিচারডসন হলে। প্রথমটা পেত্নি অবশ্য। কোন এক আর্কিটেকচারের ছেলে দোতালায় রাত জেগে ড্রাফটিং করতে করতে মাঝ নাকি জানালা দিয়ে একটি একলা মেয়েকে এনবি তে বসে থাকতে দেখে। প্রথমে পাত্তা দেয়নি। ল্যাদ খেয়ে গেছিল বোধ হয়। মিনিট পাঁচেক পড়ে যখন আবার জানালায় চোখ যায়, দেখে মেয়েটি হোস্টেলের সামনে বসে আছে। তাতেও তার তেমন কিছু মনে হয় নি। শেষ বার যখন সে জানালার দিকে তাকায়, দেখে মেয়েটি দোতালার জানালার শিক ধরে দাঁড়িয়ে আছে- মিটিমিটি হাসছে দাঁত বেড় করে। তার পর তার আর কিছু মনে নেই।

    দ্বিতীয় গল্পটা নিয়ে বেশি কথা বাড়াবো না। কোন এক প্রাক্তন ছাত্রের বিদেহী বাবা নাকি মাঝে মাঝে রিচারডসন হলে দেখা দিতেন- ছেলের খোঁজ করে হাওয়ায় মিলিয়ে জেতেন।

    তিন নম্বর ভুতটা সালিমার রোডে একটা এক্সিডেন্টে মারা যাওয়া বাচ্চার। রক্তের অভাবে মরে মাঝে মাঝেই জানালা দিয়ে উকি মারত- রক্ত চাইত। কিম্বা জাস্ট চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকত।

    এদের একটাকেও ঠিক কোন দিন ভয়ের বলে মনে হয় নি কখনো। ভয় ছিল নাম জানা জমাট বাঁধা ভুত গুলিকে। আমাদের ফার্স্ট ইয়ারে থার্ড ইয়ারের এক আর্কিটেকচারের ছেলে সুইসাইড করে- শুনেছি রিচারডসন হলের এম্বলেমের বিছেটা তারই ডিজাইন। সে যাই হোক। সেই প্রথম কেমন যেন একটা ফিলিং এল। দূরে বাড়ি- দু তিন দিনের ছুটিতে হোস্টেল ফাঁকা হয়ে গেলেও বাড়ি যেতে পারতেম না। একা ঘরে বসে বসে কেমন একটা ঘোর লাগত। অবসাদ ঠিক বুঝতাম না- ইন ফ্যাক্ট অবসাদ জিনিসটা খায় না মাথায় মাখে, সেটাই জানতাম না। প্রেমে ব্যাথা পেলে মাল খাওয়া, কি ধোঁয়া টানা... এই ছিল ওষুধ। কিন্তু একা ঘরে বসে থেকে থেকে সুস্থ মাথাতেই কেমন যেন মনে হত ওই ছেলেটার মত ঝুলে যাওয়া আমার পক্ষে অসম্ভব না। কোন কারণ নেই- কিন্তু ঝোলাই যায়। ঝুল্লে কি হবে? এনবি, বিদিশা ঝিল, মধুসুদন ভবন, স্লেটার হলে, গ্রেভ ইয়ারডের অন্ধকারে এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াব- লোকে বলবে অমুক ভুত? বাবা মা কি করবেন? প্লেসমেন্ট-এর কি হবে? প্রেমের কি হবে? আমার চাকরিটা অন্য কেউ পাবে? সে পাকগে। ভালই হবে কারো। কিন্তু এসব কিছুই যদি না হয়? যদি জাস্ট শূন্যে মিলিয়ে যাই? যদি জাস্ট অন্ধকারে দলা পাকিয়ে নামহীন ভুতেদের দলে মিশে যাই?
  • pi | 57.29.***.*** | ২২ এপ্রিল ২০১৭ ১৬:৩৪498038
  • S, এটা খুঁজছিলেন ?
  • pi | 57.29.***.*** | ০৫ মে ২০১৭ ০৮:০৫498039
  • S, আবারো তুললাম।
  • S | 184.45.***.*** | ০৫ মে ২০১৭ ০৮:১৩498040
  • থ্যান্কু।
  • পাই | 57.29.***.*** | ১৭ নভেম্বর ২০১৭ ০৮:৩৮498041
  • ঋকের জন্য তুললাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন