এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ছোটোবেলার সেই সব লোভনীয় বস্তুসামগ্রী: যা পেয়েছেন এবং যা পাননি

    sayan
    অন্যান্য | ১৯ মে ২০১১ | ৩০৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • pi | 72.83.***.*** | ২৩ মে ২০১১ ০৮:৫৬474688
  • নিনাদি, :)

    রূপঙ্করবাবু, ধন্যবাদ। জানতুম না। ঐ ইরেজারে সোয়ালো বলে কালো-কেলো পাখির ছবি ই দেওয়া থাকতো, সবচে

    সায়ন, না না, নটরাজ প্লাস্টো না, ও আমার পছন্দের ছিল না।
    এ ছিল চৌকো তালার শেপে , উপরের এক দশমাংশ সবুজ, বাকিটা সাদা, আর তার উপর একটি ইঞ্জিরি বর্ণ আর তাই দিয়ে শুরু কোন শব্দের ছবি।
    আমাদের যার যা নামের আদ্যক্ষর, সেই লেখা ইরেজার পেতুম। অন্য কিছু কদাচ না। এটাই নিয়ম ছিল।

    কিন্তু এই প্লাস্টো ফ্লাস্টোদের গুঁতোয় এরা কোথায় যে হারিয়ে গেল।
    আবার কেউ চালু করতে পারে তো। বাংলা বর্ণমালা দিয়ে। অবশ্য আমার আর তাতেও বা কী লাভ। জুটবে হয়তো ঈগল। ও চাই না। :(

  • Tim | 198.82.***.*** | ২৩ মে ২০১১ ২৩:৩৯474689
  • ডিডিদার ক্যাডবেরির গল্পটা বেশ। মিল পেলাম।

    দাজ্জিলিং ঘুত্তে যাওয়াটা বেশ একটা লোভনীয় ব্যাপার মনে হতো। প্রতি ছুটিতেই ঘুরতে যাওয়াটাও। আর ইচ্ছেমতন বই কেনা।
  • sayan | 115.24.***.*** | ২৩ মে ২০১১ ২৩:৪০474690
  • এইয়ো পাই প্লাস্টো খ্রাপ নয়। তুমি বোধহয় সেই কেরোসিন কেরোসিন গন্ধওয়ালা লম্বা সাদা-কালো হাড়ের মত শক্ত রাবার ইস্তেমাল করোনি তাই। মুছতে গেলে ঘষার চোটে পাতা খুলে আসত কিন্তু পেন্সিলের দাগ মুছত না। সে তুলনায় প্লাস্টো বহুত খুব।

    তোমার বলা সবুজ বা কমলা মাথা বাকিটা সাদা রাবারগুলোয় বেশ মিত্তি মিত্তি গন্ধ থাকত। এছাড়াও আরেকটা বেরিয়েছিল যার পিছনে বুরুশ লাগানো, মানে মোছার সময় যে গুঁড়োগুলো হত সেগুলোকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করার জন্য।
  • Bratin | 122.248.***.*** | ২৪ মে ২০১১ ১০:৩৫474691
  • ঠিক পাই বলার পরে মনে এল এই রকম ইরেজারের কথা। খুব পছন্দের ছিল। আর ঠিক ও ই যে লেটার থাকতো সেই নামের ফোটো থাকতো।

    পছন্দের তালিকায় ছিল : নানা রকমের ইরেজার । কুকুরের পেটের ভেতর থেকে ইরেজার। গাড়ির ভেতরে ইরেজার এই সব।

    এছাড়া নানারকমের পাত্রে মৌরি লজেন্স। যেমন : হ্যারিকেন,ক্রিকেট ব্যাট। আরো কী সব ছিল।

    দেব সাহিত্য থেকে বেরোনো রংবেরং পুজোবার্ষিকী গুলো। মাঝে মাঝে পেতাম। সব সময় নয়।
  • hu | 12.34.***.*** | ২৫ মে ২০১১ ০২:২৬474692
  • কারেন্ট নুন খাওয়ার খুব ইচ্ছে ছিল। আর নর্দমার জল দিয়ে যে আইসক্রিম বানায় সেগুলোও। কোনটাই হয়ে উঠল না।

    ও হ্যাঁ, কাঁচের চুড়ি। হাত কেটে যাবে বলে মা কোনদিন পরতে দিল না।
  • r.h | 67.96.***.*** | ২৫ মে ২০১১ ০৭:৫৫474693

  • sayan | 115.24.***.*** | ২৫ মে ২০১১ ১১:০৯474694
  • হুচি কখকও নর্দমার জল দিয়ে বানানো "আইসক্রিম' খায়নি! সহানুভূতি রইল :-P

    যেগুলো খাওয়া হয়নি সেগুলোর একটা হল লোকাল ট্রেনে প্লাস্টিকের লম্বা প্যাকেটে ভরা বরফের একটি দন্ড নাম পেপসি কোলা।
  • sayan | 115.24.***.*** | ২৫ মে ২০১১ ১১:০৯474695
  • * কখনও
  • Ritwik | 59.93.***.*** | ৩১ মে ২০১১ ০১:৫৬474696
  • ও বাবা! এ যে দেখি গদা-দু:খে কাতর আমার মতো অনেকে...দেখা হোলে খানিক গলা জরিয়ে কেঁদে নিতুম।

  • hmm | 193.222.***.*** | ০১ জুন ২০১১ ১৫:৫৯474698
  • ছোট বেলা থেকে একটা সাধ ছিল সুন্দর মতো নরম সরম বৌ। আমাদের পাশের ধোপা পট্টিতে অনেক থাকতো বালিকা বধু। সে আর জুটলো কৈ।
  • M | 59.93.***.*** | ১৭ জুন ২০১১ ০৮:২৪474699

  • Lama | 203.132.***.*** | ১৭ জুন ২০১১ ১৩:৪০474700
  • অরণ্যদেবের পোশাক
  • G | 64.134.***.*** | ১৮ জুন ২০১১ ০১:১৯474701
  • আমার প্রথমে রাস্তায় রাস্তায় ঘোরার চাকরি ছিল। তখন ছোটবেলায় য য খাওয়ার ইচ্ছে ছিলো, কিন্তু বাবা-মা বারণ করতো, সব খেয়েছি। ইনক্লুডিঙ্গ ডার্ক সবুজ আঁকবাঁক বোতলে সোডা - বোতলের ছিপি হতো একটা কালো মার্বেল - খোলর সময় অটাশ করে শব্দ হতো।

    চাকরি থেকে এটাই আমার সবচেয়ে বড়ো পায়া - মা কালীর দিব্যি!

  • phutki | 135.22.***.*** | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ১৬:০০474702
  • কি করবো। ভাট পাতায় ঢোকা যাচ্ছে না। ঘুরতে ঘুরতে এই টই টা পেলাম। আর হুড়মুড়িয়ে কত কথা মনে এসে গেল। একদম ছোটোবেলায় বকলস ছাড়া পা ঢাকা জুতোর শখ ছিল, ঐ যেগুলোতে চটাস চটাস করে বেল্ট আটকে নেওয়া যায়। বাবা দেয়নি কেন কে জানে :(।
    ছোটোছোটো কুচো কুচো নোনতা বিস্কুট গুলোকে পাড়ার ছেলেপুলেরা "কাঁইদানা" বলত। আমারও ইচ্ছে হত দাদুর দোকানে গিয়ে "আট আনার কাঁইদানা দাও" বলব। কিন্তু মা ঐ শব্দ শুনলে এমন রেগে "কাঁই" হয়ে যেত যে এটাও চেষ্টা কর হয়নি।

    একটা এক্দম নিজের বইএর শখ যেটা মা রাতে শোবার সময়ে তুলে রাখতে বলবে না। যেটা নিয়ে বিছানায় যাব। এটা পূর্ণ হয়েছিল বড়মেসো সুকুমার রচনাসমগ্রটা উপহার দেওয়ার পরে।

    আর ছিল রামায়ণের ছবি। আমার খাতাই খুলছিল না। সবাই গোটা দশ বারো করে জমিয়ে ফেলেছে। আমি আর ম্যানেজ করে উঠতেই পারছিলাম না। এরকম সময়ে হঠাৎ দেবদুতের মত এক পাতা ছবি নিয়ে দিদা। এক পাতায় মনে হয় ২৪ টা ছবি। রাতারাতি বড়লোক হয়ে গেছিলাম।
  • phutki | 135.22.***.*** | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ১৬:০১474703
  • আমার অবশ্য গদার শখটা মিটেছিল। আমি একখানা গদা পেয়েছিলাম।
  • achintyarup | 125.***.*** | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০০:২৭474704
  • জেন্টিল সাবানের প্লাস্টিকের বোতলে ভরা চানাচুর খাওয়া হল না কোনো দিন। রাস্তায় একটি ছেলেকে ওই ভাবে খেতে দেখে আমিও চেয়েছিলুম, আমাকে বলা হয়েছিল পরশু দিন পাব। পরশু মানে জানা ছিল না তখন, জিগ্যেস করাতে বলা হয়েছিল কালকের কালকে। কিন্তু সে কালকের কালকে তো এখনও এল না দেখছি
  • কৃশানু | 213.147.***.*** | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০০:২৯474705
  • যখন জয়েন্ট ফ্যামিলি ছিলাম, বাড়ির বড় হওয়ায় খুব খাতির ছিল, কাকারা খুবই ভালো বাসত। গদা পেয়েছিলাম। আর পাটকাঠি-র তীর। গোল পাউডার-এর কৌটোয় ফুটো করে দড়ি লাগিয়ে তুন(বানান লিখতে পারলাম না) ও বানানো হয়েছিল জবরদস্ত। গালে পাউডার মেখে রাম সাজতাম। বছর পাঁচেক বয়েস। তখন রোববার বেলা ৯ টায় রাস্তাঘাট খালি হয়ে যেত, বন্ধ-এর দিনের মত।
    আমার ঠাকুমা জমিয়ে রাখতেন নারকেল এর সুতলি, 'টিটারে দিবার লাগি', আমার ডাকনাম টিটো। সেই দিয়ে খাটের ছত্রিতে বেঁধে বেঁধে তার ওপর শাড়ি ফেলে বানাতাম প্যান্ডেল। তাই জরি খুব প্রিয় জিনিস ছিল, অনেক চাইলে অল্প পেতাম।
    ঘুড়ি চেয়ে চেয়েও কখনো পাইনি।
    লোভনীয় ছিল ভুটভুটি স্টিমার,একটা খেলনা রাইফেল সামনে চাকা লাগানো লাঠি, রঙিন মাটি-র ছোট্ট ছোট্ট কাপ প্লেট হাঁড়ি-কুড়ি। শেষের দুটোই ভেঙ্গে গিয়েছিল। প্রথমটা মায়ের ওপর রাগ করে আছড়ে ভেঙ্গেই প্রবল কেঁদেছিলাম এবং আবার চেয়েছিলাম, আর কখনো দেওয়া হয় নি। পরেরটা সোফায় রাখা ছিল। জানলা বন্ধ করে লাফ দিয়ে সোফায় আর সেখান থেকে খাটে উঠতাম দুপুরে ঘুমোবার সময়। প্রথম লাফটাতেই মাটির জিনিস গুলো মেঝেতে পড়ে ভেঙ্গে গ্যালো।
    খুড়তুত বোনের সাথে ভাগাভাগি করে খেলতে খেলতে খেলনার প্রতি আকর্ষণ কমতে থাকে। শেষে স্কুলে ক্লাস ফাইভে একটা ড্রাইভ হয়, অনাথ বাচ্চাদের জন্য খেলনা সংগ্রহ করার। সমস্ত খেলনা দিয়ে দি। সেদিন যা আনন্দ পেয়েছিলাম সেরকম খুব কম পেয়েছি।
    তারপর থেকে আর খেলনা কিনি নি, ব্যাট বল বাদে। এ ছাড়া এখন ক্যামেরা ইত্যাদি কে যদি খেলনা বলেন তো আলাদা কথা।
  • S | 109.26.***.*** | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০০:৫৭474706
  • ইস্কুলের রোল কলের খাতা।
  • 4z | 152.176.***.*** | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০১:২৫474707
  • ভ্যানরিক্সায় করে ইস্কুলে যাওয়া।
  • শঙ্খ | 169.53.***.*** | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০৩:৩১474709
  • এয়ারগান আর বাইনোকুলার। পরে অবিশ্যি সেলেস্ট্রন স্কাইমাস্টারের ইয়াব্বড় বাইনোকুলার কিনে সেই দুঃখ ভুলেছি। কিন্তু এয়ারগান আর হল না।
  • | 190.215.***.*** | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০০:৫৮474711
  • 4z,আমি ভ্যান রিক্সা করে ইস্কুলে গেছি ক্লাস ৫ অবধি। সুকুমার দা আর মুরারী দা নিয়ে যেত ।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন