এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৪:২৭534640
  • এক কালে ইকোনমি ক্লাস (Y) টিকিট ওপেন থাকতো -একটা ডেট থাকতো কিনতু গন্তব্যে পৌঁছে এয়ারলাইন্স অফিসে ফোন করে ডেট কনফার্ম করতে হত। ডেট খরচ ছাড়া পাল্টানো যেত। এয়ার ইন্ডিযা তে এক পিঠের ইকোনমি ক্লাস টিকিট বিজনেস ক্লাস হত। আমি তাই প্রথম বিদেশ গেছি শ্যাম্পেন খেতে খেতে বিজনেস ক্লাসে।
     
     এখন ইকোনমি ক্লাস এর এ টু জেড হরেক ক্লাস। বিজনেস ক্লাসেও তাই।একেক রকম ভাড়া। ডেট পাল্টাতে অনেক গচ্চা। পাশাপাশি দুজন দুরকম ভাড়ায় যায়।
  • | 2409:40e0:105a:5288:8000::***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৩:২৩534639
  • / যো দি
  • | 2409:40e0:105a:5288:8000::***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৩:২৩534638
  • যো ,কল কোরো সময় মতো
     
    ।কাল তোমার কল মিস করে গেছি।ফোন চার্জে ছিল।
  • | 2409:40e0:105a:5288:8000::***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৩:২২534637
  • আমরা যারা আইটি তে কাজ করতাম তাদের এক বছর পরে রিটার্ন  টিকিট থাকতো।  কিন্তু ওপেন। পরে অনেক সময় এক প্রজেক্ট  অন্য  প্রজেক্ট পাঠাতো। ফলে একদিকের টিকিট ই দিতো।
  • | 2409:40e0:105a:5288:8000::***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৩:২০534636
  • কী খেলাটাই  না খেললো নীতিশ রেড্ডি আর ওয়াশিংটন সুন্দর!! পুরো বাঘের বাচ্ছা!! 
     
     
    কে কে দেখলে(ন) খেলা?
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৯:০৪534635
  • ভারতের নাগরিকরা বিদেশে জমি বাড়ি ইচ্ছামত কিনতে পারে না। সেটা ও করে দেবার কথা। মন্মহিনী নীতিতে বিদেশে ফান্ডিং না পেয়েও পড়তে যাওয়ার কোন বাধা নেই। নিজের বা বাপ শ্বশুর ইত্যাদির টাকা থাকলেই হল। রুপি কারেনট একাউন্ট এ প্রায় পুরোপুরি বিনিময়যোগ্য। asset করার জন্য মনে হয় এই বিনিময়যোগ্যতা হয়নি। হবার কথা সেই সময় ভাবা হয়েছিল।তবে ডলার পাউন্ড ইত্যাদি কেনা বেচা ব্যাংকে খুব ঝামেলার। বেশির ভাগ কর্মী খুবই ভোগায়। যাই হোক বড় লোকদের খুব সুবিধা হয়েছে এই রেজিম চেনজের দৌলতে। যার শুরু করেছে মনমোহন নরসীমা রাজিব।
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৬:৪৩534634
  • পড়াশুনার জন্য আলাদা ব্যবস্থা। ওখানে টাকা পাঠাবার ব্যবস্থা আছে। টিউশন ফি হোস্টেল খরচ। হয়তো ক্যাশ দেয় যত দরকার। কোন লিমিট নেই।। আমি যতবার গেছি ছ মাস থাকার ভিসায় গবেষণার জন্য। পড়তে কখন যাই নি।
  • . | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ০১:৪১534633
  • যারা বিদেশে পড়াশোনা করতে যায় তাদের রিটার্ন টিকিট কেমন করে থাকবে? রিটার্ন টিকিটের মেয়াদ তো যতদূর জানি এক বছরের বেশি হয় না। যে ছাত্র পাঁচ বছরের জন্য পড়াশোনা করতে যাবে সে রিটার্ন টিকিট কেন কিনবে?
    আমার নিজের ক্ষেত্রে যদিও টিকিট আমায় কিনতে হয় নি, তবে একপিঠের টিকিটেই পড়াশোনা করতে গেছলাম বিদেশে। এয়ারপোর্টে কুড়ি ডলার কিনেছিলাম সেটাও মনে আছে। যখন দেশে যেতাম রিটার্ন টিকিট কিনতাম সেই দেশ থেকেই, এবং ফিরবার সময়ে কুড়ি ডলার কিনবার অপশনটা থাকত। 
  • সেই | 2401:4900:707d:3d20:a5b8:4a1:f56e:***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ২২:৪৭534632
  • নোটবন্দীর ফ্যানবয় তো এখানেই আছে cheeky
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০:১৯534631
  • এখনো রিটার্ন টিকিট ভিসা প্যান কার্ড এসব লাগে তবে ৫০০ লিমিট আর নেই। একটা আর্থিক বছরে ৭০০০ ডলারের বেশি খরচ করলে (কারেন্সি কার্ড বা ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড বা ক্যাশ) এক্সট্রা ২০% আয়কর নেয়। রিটার্ন ফাইল করলে ক্ষেত্র বিশেষে ফেরত দেয়। সম্ভবত: বছরে আড়াই লাখ ডলার অব্দি লিমিট।
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০:০৫534630
  • আপনার ওই কুড়ি ডলার প্রতি বিদেশ যাত্রায় দিত। ট্রেন বা বাস টিকিট এয়ারপোর্ট থেকে হিসাবে দিত। ৫০০ ডলার অব্দি তিন বছর ধরে নেওয়া যেত। কেউ একবার ৫০০ ডলার নিলে ওই তিন বছরে আর ডলার নিতে পারতো না। এয়ারপোর্ট থেকে ওই কুড়ি বা ওরকম সামান্য কিছু পেতে পারত। বোর্ড পাস দেখিয়ে।
  • . | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯:৩৫534629
  • ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৬:৫৯
    বুঝলাম। রিটার্ন টিকিটের গল্প রয়েছে।
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯:২৩534628
  • এক সময় দক্ষিণ কোরিয়া কে দেখানো হত ওপেন মার্কেট ইকোনমি করে উন্নতি করেছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের ব্লু আইড বয়। রবার্ট ওয়েড দেখিয়েছেন ওরা যথেষ্ট কনট্রোল করত। ভারতের মত পরিকল্পনা করে উন্নতি করেছে। ভারতের মত স্টেট সফট ছিল না। আইনের শাসন ছিল ভাল রকম। উত্তর কোরিয়ার জন্য ওদের মার্কিন রক্ত চক্ষু দেখতে হয় নি।
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৮:০০534627
  • যাদের কমন সেনস আছে তারাই অর্থনীতিবিদ। কোন পড়াশুনা ছাড়াই ইনফ্যান্ট ইনডাসট্রি যুক্তি বা ডাইনামিক কম্পারাটিভ অ্যাডভান্টেজ সবাই বোঝে। নোট বাতিল করলেই কালো টাকা উবে যাবে টেরোরিস্টরা শায়েস্তা হবে মোদি যেমন বুঝেছিল।
  • দীপ | 2402:3a80:198d:dd5f:778:5634:1232:***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৭:২৪534626
  • কেউ আগ্রহী হলে যোগাযোগ করতে পারেন।
     
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৭:০৯534625
  • ভারত যদি স্বাধীন হতেই বাজার খুলে দিত অবস্থা হত ল্যতিন আমেরিকার মত। সফট স্টেট না হয়ে কড়া হতে পারলে যে সব নীতি ভারত নিয়েছিল তার অনেক উপকার পেত। এত দুর্নীতির মধ্যে কিছু সুফল পেয়েছে। ইনফ্যান্ট ইন্ডাস্ট্রি আরগুমেন্ট। ডায়নামিক কম্পারেটিভ এডভান্টেজ প্রথমে কনট্রল করে পাওয়া যায়। রাজীব গান্ধী ১৯৮৪ থেকেই উচ্চবিত্তদের চাপে দরজা খুলতে থাকে।
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৬:৫৯534624
  • '১৯৯১ সালের আগে মানে কত সাল থেকে ১৯৯১ সেটা বলুন। 
    ওসব কিস‍‍্যু ছিল না। প্রথমে ৫, তারপরে ৮, তারপরে ১২, পরে ২০, তারও পরে ৫০ ডলার এরকম করে বেড়েছিল।
    ৫০০ অনেক পরে হয়েছে মনমোহন আসার পরে।'
     
    পঞ্চাশ ডলার এয়ারপোর্টে বোর্ড পাস দেখালে পাওয়া যেত। সেটা মনমোহন যুগে হতে পারে। এটা নিয়ে হয়তো আপনি বলছেন। বিদেশ যাব বলে রিটার্ন টিকিট ভিসা দেখালে ব্যাংক দিত ম্যাক্সিমাম ৫০০ ডলার তিন বছরে এক বার। ওর নাম এফ টি এস স্কীম। অনেক সময় ভিসা পেতে এই ডলার নিতে হত। ১৯৮৮ ও তারপরে ও ছিল। তার আগে কত দিত জানি না। তবে টাল বাহনা করত। কোন ফান্ডিং চিঠি থাকলে কম দিত। কেন যাচ্ছ ব্যাখ্যা করতে নিমন্ত্রণ চিঠি তো দেখাতেই হত। রাশিয়ান ব্লক দেশে গেলে convertible রুপি দিত। ডলার দিত না।
     
    মনমোহন অর্থ মন্ত্রী হবার পর ক্রমাগত নিয়ম আর এক্সচেঞ্জ রেট সিস্টেম পাল্টাতে থাকে। শেষ পর্যন্ত্ ফ্লোটিং রেট চালু হয়। এক ডলার ৩৫ থেকে ৮৫ ছাড়ালো। ১৯৬৬ ৪.৫০ থেকে এক লাফে সাড়ে সাত তারপর একটু একটু করে ওই ৩৫ হল ১৯৯১ এ।
  • | 2409:40e0:40:e81a:8000::***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৬:০৪534623
  • ব্যাপক তো!! 
  • . | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৬:০৩534622
  • দেখেছি। নানান বাংলা এবং অন‍্য ভার্শানে।
  • | 2409:40e0:40:e81a:8000::***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৫:৪৮534621
  • কোন দামী বিদেশী জিনিশ কিনে দেশে ফিরলে দুটো উপায় আছে। ডিক্লেয়ার করা এই এই জিনিস কিনেছি। তার ওপর একটা ধার্য  টাকা দিতে হয়। 
     
    আর কিছু দিয়ে চুপটি  করলে বেরোলে কাস্টমস  ধরে। তখন ঘুষ দিয়ে( ওরা টাকায় নেয় না ডলার,পাউন্ড ইত্যাদি তে  নেয়) যততে রফা হয় সেটা দিয়ে বেরোতে  হয়।
     
    এখানে একটাই চাপ এয়ারপোর্টে অফিসিয়াল দের কাছে যে লিস্ট টা থাকে সেটা বোসপুরোনো।রোজ বিভিন্ন মেকের নিত্যনতুন মডেল বেরোচ্ছো, কিন্তু  ওদের ডকু সেরকম ভাবে আপডেটেড হয় না।
  • | 2409:40e0:40:e81a:8000::***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৫:৩৭534620
  •  যো দি, তুমি ইবসেনের নাটক দেখেছো?  আমার এনার নাটক দেখা র খুব ইচ্ছা।
  • | 2409:40e0:40:e81a:8000::***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৫:৩৫534619
  • শেয়ার মার্কেট  টা "টু পারসন ( বা জেনেরাইজ করলে n পারসন)  জিরো সাম গেম নয়,  এটা অনেক সময় ই আমাদের মাথায় থাকে না।
  • | 2409:40e0:40:e81a:8000::***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৫:৩৩534618
  • মনমোহন সিংহের হাত ধরে বিদেশি কোম্পানি  গুলো ভারতে পুঁজি ইনভেস্ট করতে সক্ষম  হয়। ক্লোসড ইকোনমি থেকে ওপেন ইকোনমি তে এসে আখেরে যে ভারতের লাভ হয়েছে সেটা বলার জন্য  বিরাট  পন্ডিত  হওয়ার দরকার নেই। কমন সেন্স  ই যথেষ্ট।  অবশ্য কবি বলেছেন  " Common sense  is a sense which is uncommon to the common man"
  • . | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৪:৫৬534617
  • ১৯৯১ সালের আগে মানে কত সাল থেকে ১৯৯১ সেটা বলুন। 
    ওসব কিস‍‍্যু ছিল না। প্রথমে ৫, তারপরে ৮, তারপরে ১২, পরে ২০, তারও পরে ৫০ ডলার এরকম করে বেড়েছিল।
    ৫০০ অনেক পরে হয়েছে মনমোহন আসার পরে।
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৪:৫৩534616
  • ইনটার ন্যাশনাল ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড আম জনতার থাকত না। দুর্নীতিগ্রস্ত লোকজন হাওলা মার্কেট ব্যবহার করত। অথবা আত্মীয় পরিজন বিদেশে থাকলে তাদের সঙ্গে ব্যবস্থা করত।
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৪:৪৮534615
  • ১৯৯১ সালের আগে। এফ টি এস স্কীম। পাসপোর্টের পিছনের দিকের একটা পাতায় ছাপ মেরে লিখে দিত।
  • . | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৪:২২534614
  • "৫০০ ডলার তিন বছরে একবার" কোন সালে?!
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৩:৩৬534613
  • আমাদের মত মধ্যবিত্ত আর তার উপরের লোকদের সুবিধা হযেছে। আগে বিদেশ যাওয়ার সময় ৫০০ ডলার তিন বছরে একবার কিনতে পারতাম। বিদেশে ফান্ড না দিলে পড়তে বা সেমিনার যেতে পারতাম না। ৫০ লাখ খরচ করে কেমব্রিজে এম বি এ করে বা লন্ডনে এম এ করে প্রচুর ভারতীয়। তারপর চাকরি জোগাড় করে ওখানে থেকে যায়।
     আগে কিছু কিনে আনলে কাস্টমস ধরত। এখন 'ফরেন' জিনিষ মলে পাই। সব মিলিয়ে ইন্ডিয়া দক্ষ ভাবে এগিয়ে চলেছে। ভারত কতটা এগোচ্ছে কে খবর রাখে।
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১২:৪৮534612
  • নেহেরুর পরিকল্পিত অর্থনীতি না থাকলে ভারত এত দূর আসতে পারত না। চুরির পরিসংখ্যান (চোরা চালান) কমাতে চুরি (চোরা চালান) আইন সিদ্ধ করে দেওয়া হল মন্মহনমিক্স। 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:a07e:33fc:cbc0:***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১২:২৩534611
  • জওহরলাল নেহরু যে সোশ্যালিস্ট ইকোনমির গাড্ডায় ইন্ডিয়াকে ঢুকিয়ে দিয়েছিল, যার ফল হয়েছিল লাইসেন্সরাজ আর সমস্ত সেক্টরে ইনএফিসিয়েন্সি, সেখান থেকে মনমোহন সিং নব্বুই এর ইকোনমিক রিফর্ম্স শুরু করে দেশের ইকোনমিকে ট্রান্সফর্ম করে দিয়েছিল। হ্যাটস অফ টু মনমোহন দ্য ফাইনান্স মিনিস্টার। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত