এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ২৩:১০532026
  • নিশ্চয়ই শুনেছেন এইবারে পুজোয় কলকাতা ও হাওড়ার কিছু জায়গায় সাম্প্রদায়িক ঝামেলা হয়েছে? আশ্চর্য হয়েছেন তো? হওয়ারই কথা। পড়ুন: 
  • PRABIRJIT SARKAR | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৯:৫৭532025
  • সেটাই। ইয়ে কে ইয়ে বলতে নেই।
  • BFFs | 2001:468:c80:8102:3005:dc0d:b6a0:***:*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৯:১০532024
  • :) | 2405:8100:8000:5ca1::533:***:*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৮:৩৫532023
  • ইয়েকে ইয়ে বলতে নেই, মাননীয়া বলতে হয়।
  • রঞ্জন | 223.185.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৫:৪৫532022
  • যুক্তির ভাঁড়ার ফুরিয়ে গেলে ব্যক্তিগত আক্রমণ,  গালিগালাজ শুরু হয়।
  • কালনিমে | 103.244.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৫:০০532021
  • ১১ঃ০১ এইসব "পিশাচ " জাতীয় শব্দ ব‍্যবহার করছেন রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত আক্রমণ করছেন সমস্ত ভদ্রতার সীমা ছাড়িয়ে- দুঃখজনক। যে কোন ব্যক্তি সম্পর্কে এরকম মন্তব্য চরম অশিক্ষার নিদর্শন।
  • সাধারণ মানুষ | 163.172.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৩:৫০532020
  • আচ্ছা,
    সাধারণ মানুষের কাছে ভগবান তুল্য-দের কর্মবিরতি সোমবার বা শনিবার দেখেই ঠিক করা হয় কেন?
    কিংবা ১৪/১৬ আগস্ট, ১/৩ অক্টোবর..
  • PRABIRJIT SARKAR | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১১:০১532019
  • বামদের অনাচার আর কদাচারের বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে এল আরো শয়তানের দল। মানুষ তখন ও ভাবেনি এখনো ভাববে না। যাদের ভয়ে অতিবাম ছাগলরা লেসার ইভিল তত্ব খাড়া করে এই পিশাচ রানীকে সমর্থন করে যাচ্ছে তারা কেন্দ্রে অনেকদিন ধরে ক্ষমতায় আছে। তারা বামাসুর দলনী পিশাচ রানী কে সমর্থন করছে বলেই এরা টিকে আছে। যেদিন ইচ্ছা একে জেলে ভরতে পারে। ভরছে না খেলিয়ে চলেছে।
  • b | 14.139.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১০:৫৩532018
  • @ ব,  ঘুঘনিটা ভালোই হয়েছেলো, তবে আর একটু আমচুর  দিতে লাগতো। 
  • সুচিন্তিত মতামত | 42.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ০৯:০২532017
  • হাসপাতালের যা পরিবেশ, র‍্যাকেটগুলি, দুষ্টচক্রের মেশিনারি সবই বর্তমান, সব কলেজ হাসপাতালেই। সিস্টেমের মধ্যে যেমন, মাথাতেও, কাউন্সিলেও। পুরো সিস্টেম পরিষ্কার না করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে দিলে কিছু দিন মাস বছরের মধ্যে মার্কড আইডেন্টিফায়েড প্রতিবাদী ডাক্তারেরা একে একে খুন/সংগঠিত মার/পরীক্ষায় খারাপ ফল/লাইসেন্স না পাওয়া/গবেষণা সফল করতে না দেওয়া -- এরকম নানান ভিনডিকটিভ পদক্ষেপের শিকার হবেন বলে আশঙ্কা। (সন্দীপ ঘোষ তো স্টুডেন্টের বাড়িতে পুলিশ পাঠানোর মত কাজও করেছিল।) ডাক্তারি ছেড়ে দেওয়ার সঙ্গে যে অবস্থার বিশেষ পার্থক্য নেই। চূড়ান্ত পদক্ষেপ নেওয়া ছাড়া তাদের সামনে পথ ছিল না বলেই মনে হয়। কোটি কোটি টাকার দুর্নীতিতে জড়িত মাথাগুলি নিজেরা এক্সপোজড হয়ে যাওয়ার ভয়ে, উপরি আয় বন্ধ হওয়ার ভয়ে শুধু নয়, ক্রিমিনাল সংসর্গে যেমন হয়, অস্তিত্ব রক্ষা আর গোপনীয়তার স্বার্থেই প্রতিবাদীদের নির্মূল করতে চাইবে। ভবিষ্যৎ নিষ্কণ্টক করতে চাইবে। প্রশাসনের তরফের লোকজন আর এই ব্যবস্থাকে প্যাম্পার করা মাথাগুলি না সরালে সিস্টেম সংস্কারও অসম্ভব। 
    ওদিকে রাজনৈতিক দলটিও অপেক্ষায়, অতৃণমূলীয় ডাক্তাররা পদত্যাগ করলেই তা গ্রহণ করে স্বাস্থ্যব্যবস্থার রাজনীতিকরণ ১০০% সম্পন্ন করার। যারা এতদিন এই সিস্টেম থেকে বেরিয়ে না  গিয়ে ভিতরে থেকেই লড়াই চালানোর চেষ্টা করেছেন, তারাও এই সময় বেরিয়ে যাওয়ার মত অফিশিয়াল হঠকারীতা করবেন না বলেই মনে হয়। অন্তত না করলেই ভালো হয়। 
     
    এসব কাজ সিবিয়াইএর নয়। তারা পশ্চিমবঙ্গের সব মেডিকাল কলেজের কোরাপ্ট অফিশিয়ালদের আইডেন্টিফাই করে ব্যবস্থা নেবে এটা অসম্ভব, তাদের এক্তিয়ারেরও বাইরে। সেসব নাম তাই তাদের জানিয়েও লাভ নেই। আলাদা কমিটি করে তাদের মাধ্যমেই দুর্নীতিনির্দেশ করতে হবে। 
     
    উল্টোদিক থেকে দেখলে পুরোটাই তিনোফিলিক বনাম তিনোফোবিক ডাক্তার অধ্যাপক ছাত্রছাত্রীদের সিস্টেম কন্ট্রোল করার লড়াই। রেজিম চেঞ্জ না হলে এত তাড়াতাড়ি এর সমাধান নেই, যদি না সরকার নিজেই দায়িত্ব নিয়ে দুর্নীতি দূরীকরণে নামে। সে সম্ভাবনাও কম, কারণ বর্তমান সরকারের গণসমর্থনের ভিত্তিই দূর্নীতিজনিত অর্থের ট্রিকল ডাউন এফেক্ট।
     
    স্বাস্থ্যব্যবস্থার স্টেকহোল্ডার সবাই, রাজ্যের প্রতিটি মানুষ। কিন্তু যারা প্রত্যক্ষভাবে সিস্টেমজনিত ভিকটিম (অর্থাৎ ডাক্তারির ছাত্রছাত্রী) নন তারা রেজিম পাল্টালে বিজেপি ও আরেসেসের হাতে ক্ষমতা চলে যাওয়ার ভয় পোষণ করেন, যা অমূলকও নয়, যেহেতু বিরোধী দল হিসেবে এখনও বিজেপিই প্রধান। আবার যারা সিপিএমের সময়ের ভূক্তভোগী তারা একইসঙ্গে বামফোবিকও বটে। সে আর হিসেবে সার্বিক রেজিম চেঞ্জ কতটা সম্ভব বা কতটা সার্বিক দাবি তা ভোটের আগে বোঝা যাবে না। ফলে ততদিন আন্দোলন থামার সম্ভাবনা কম। 
  • PRABIRJIT SARKAR | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ০৮:২২532016
  • এরা মা বাবার আঁতুপুতু সন্তান। না খেয়ে থাকেনি কোনদিন। পিসি ডাকাবুকো। যতিন দাসের 63 দিন অনশনের রেকর্ড ভেঙে দিত। বুদ্ধবাবু চান্স দিল না।
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ০৩:০৭532015
  • ও আরেকটি কথা জানার ইচ্ছে ছিলো। প্রতীকী অনশন মানে কী? বালিশের তলায় স্যান্ডুইচ চকোলেট রেখে কি এই অনশন করা যায়? 
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ০৩:০৩532014
  • সংস্কার কি ছেলের হাতের মোয়া নাকি? সময় লাগে তো! মনে হয় এনারা হয় ইম্প্র্যাক্টিক্যাল নয় খবরের কাগজে থাকার মোহ এসে যাচ্ছে। সমাধান চান বলে মনে হচ্ছে না। 
    যাক ওসব ফালতু ব্যাপার। বেড়াবার টই কৈ? 
  • . | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ০১:৫৪532013
  • এখন জিনিসটা দুটো স্পষ্ট ভাগে সরাসরি দৃশ্যমান হয়ে গিয়েছে। যারা বর্তমান সরকারের সমর্থক বনাম যারা ন‍্যায়ের পক্ষে। 
    জানিনা কতদিন ধরে এই আন্দোলন চলবে, কিন্তু একটা জিনিস স্পষ্ট হয়ে উঠছে যে এই আন্দোলন যদি আপোষহীন ভাবে চলতে থাকে, তাহলে জাস্ট চাপ সৃষ্টি করে বা ভয় দেখিয়ে এদের থামানো যাবে না।
    চিকিৎসকদের ওপর ভয় দেখানো পদ্ধতি অবলম্বন করে লাভ হবে না। তার চেয়ে বরং চিকিৎসা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে যে সমস্ত মাফিয়া রাজ চলছে, সেগুলো নির্মূল করার দায়িত্ব সরকারের নেওয়া উচিত। খামোখা ভয় দেখানোর প্রয়োজন নেই। ওসব পদ্ধতি বরং অন‍্য সেক্টর (অপেক্ষাকৃত কম শিক্ষিত এবং অসংগঠিত যারা) এর ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে।
    সরকার পক্ষের মনে হয় এখন প্রেস্টিজ ইস্যু হয়ে দাঁড়াচ্ছে জিনিসটা, ইগো ছেড়ে বরং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কারে উদ্যোগী হোন।
  • সিএস | 2405:201:802c:7858:68c7:54b6:aaa8:***:*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ০০:৪৭532012
  • পড়লাম, ডাক্তাররা সিবিআইয়ের চার্জশীটের ওপর অখুশী হয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করবে না রাজভবন অভিযান করবে। মনে হল, ধনকড় থেকে আনন্দ, ভাজপা পার্টি কিছু হলেই এদের কাছে চলে যেত। ডাক্তাররাও সেই পথে ? কেন, সিবিআইয়ের কাজ নিয়ে রাজ্যপাল কী করবে ? উনি অমিত শাহকে চিঠি দেবেন, মোদীজীকে বলবেন সিবিআইকে ঠিক করে কাজ করার জন্য?

    আন্দোলনের এইসব উপায় কারা বার করে ? নাকি ডাক্তাররা আর উপায় পাচ্ছে না ?

    তাদের উদ্দেশ্য এখন তাদের কাজের পরিবেশের উন্নতি করাতেই এসে ঠেকেছে বলে ? উই ওয়ান্ট জাস্টিসের উই মানে শুধুই ডাক্তাররা হয়েছে বলে ? প্রথমদিকের আন্দোলনে যখন লোক নেমেছিল তখন উই বলতে কিন্তু জনগণই ছিল, ভেতর থেকে উঠে আসা বিভিন্ন ক্ষোভ ও দাবী ছিল। সেসব মনে হয় মিলিয়ে যাচ্ছে, সে জন্য নিশ্চয় ডাক্তাররা দায়ী নয়, কিন্তু স্বাস্থ্যব্যবস্থার সমস্যা থেকে এই আন্দোলন আরো ছড়ালো না বলেই হয়ত এই আন্দোলন ও ডাক্তাররা আরো হতোদ্যম হচ্ছে।

    কর্ম ক্ষেত্রে, কাজের জায়গায় অসুবিধে, অনাচার সব পেশাতেই আছে, মনে হচ্ছে যেন ডাক্তাররা শুধু তাদের জায়গায় নিয়েই চিন্তিত, ফলে জনগণ হয়ত এই আন্দোলনের সঙ্গে আইডেন্টিফাই করছে না। ডাক্তারাদের দোষ নয়, তবুও। যদি দায় তাদের থেকে থাকে, তাহলে এটাই যে মূল ঘটনার সুবিচার থেকে তারা ক্রমশঃ সরে এসেছে, দশ দফা দাবীর প্রথমে সেই দাবী রেখেও।

    ঐটি রেখে যেতে পারলে হয়ত, তাদের আন্দোলনের জোর থাকত। এখন যেন হারিয়েছে, পথ খোঁজার জন্য রাজ্যপাল ইত্যাদি, অথবা গতকাল দেখলাম ডাক্তাররা মেয়েটির পরিবারের ধর্ণামঞ্চে যাবে, গেছিল কিনা জানিনা, খবরে তো দেখিনি। আগে লিখেছিলাম, দুটি মঞ্চ আলাদা হয়ে যাওয়া কিছু নির্দেশের করে যে উদ্দেশ্য আলাদা হয়ে গেছে, পরিবার আর ডাক্তারদের।

    মমতা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা না করে প্রশাসন দিয়ে সামলাচ্ছে, এটা একটা ক্রিটিসিজম। হয়ত করছে এইজন্য যে দলের কথা, নেতাদের কথা সামনে এনে ফেললে লোকে আবার চেপে যাবে, দলকে পেছনে রেখে গভঃ তো কাজ করছে, ব্যবস্থা নিচ্ছে, এই পথ নিলে হয়ত লোকের মধ্যে তার এফেক্ট বেশী হবে, ক্যাও কমে গিয়ে গভঃ চেষ্টা করছে এই হাওয়াটা থাকবে। এটা একটা স্ট্রাটেজী, সফল কতখানি কী সে বোঝা যাবে, কিন্তু আপাতত মনে হয় ডাক্তাররা পথ খুঁজছে, রাজ্যপাল ইত্যাদি আর অনশনের এক্স্ট্রীম স্টেপ নিয়ে অসুস্থ হওয়া, সেগুলো কত কাজে দেবে সে নিয়ে সন্দেহ আছে।
  • সুধাংশু শেখর | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ২৩:২১532011
  • খুব-ই খারাপ লাগছে। এরা আমার সন্তানসম। আলোচনার মাধ্যমে অনশন শেষ হলে ভালো হয়। অনশন তুলে নিলে এই আন্দোলনের তীব্রতা কমে যাবে বলে হয়তো ওদের ভয় হচ্ছে। আমি জানি না। এই শারীরিক ক্ষতিগুলি আশা করি দীর্ঘস্থায়ী হবে না। আশা-ই সার। 
  • ইশ | 2409:40e0:56:bf8d:8c4:59ff:fe1f:***:*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ২৩:২০532010
  • ইশ,  ডাক্তারদের এরকম অবস্থায় ফেলে আপনি এরকম দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়াতে ভাল মন্দ খেয়ে বেড়াতে পারলেন?  অভয়ার অশৌচের মধ্যে উৎশব চলাকালীন, উৎসবে ফেরা নিয়ে এত নিন্দেমন্দ করে নিজে এমনটি করতে পারলেন?  অবশ্য অনেকেই করেছেন। লোকজনকে উতসব করা নিয়ে তিরস্কার করে, উতসবে ফেরা নিয়ে টিকা টিপ্পনি কেটে, উতসবে ফিরছিনা বলে ঘোষণা দিয়ে মোচ্ছব ফুর্তি বেড়ুবেড়ু সবই করে বেরিয়েছেন। অনেকে আবার লিখেছেন, কী আর করব আগে টিকেট কাটা, তাই বাধ্য হয়েই গেলাম৷ নইলে কি আর এমন সময়ে...  তবে আপনি তো আবার এরমধ্যেই নতুন করে প্ল্যান টল্যান করে গেছিলেন লিখেছিলেন। তাই নিয়ে কি ফুর্তি!  ফিরে এসে আবার কান্নাটান্না পাচ্ছে?  
     
    অপরাজিতা আঢ্য, পাওলি দামকে নিয়ে ওদিকে কি চলছে দেখেছেন তো? 
     
    আর বানানটা মনে হয় পুলস্ত্য।
  • . | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ২৩:১১532009
  • পুলস্ত‍্য আচার্য কে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
  • . | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ২৩:০৯532008
  • ডক্টর পুলস্থ‍্যর শারীরিক অবস্থা বেশ খারাপ একটানা অনশনের ফলে।
  • সুধাংশু শেখর | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ২১:৫৭532007
  • বর্তমান পত্রিকার একটি রিপোর্ট। 

    চোখের জল ফেলা বামপন্থী ডাক্তার নেতারাই অন্যায় বদলিতে কাঁদিয়েছেন চিকিৎসকদের!

    বিশ্বজিৎ দাস, কলকাতা: আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ, ধর্মতলার অনশনমঞ্চ এখন জুনিয়র ডাক্তার আন্দোলনের ভরকেন্দ্র। এইসব জায়গা থেকেই রাজ্য স্বাস্থ্যপ্রশাসনের দুর্নীতি উপড়ে ফেলার উঠছে দাবি। এইসব দাবিতে জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে হাঁটছেন সিপিএমপন্থী ডাক্তার সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব হেলথ সার্ভিস ডক্টর্স-এর (এএইচএসডি) নেতারাও। তাঁরা ধর্নামঞ্চ ও অনশনমঞ্চেও গিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তো আছেনই। কিন্তু তাঁদের বিরুদ্ধেই যে দিস্তে দিস্তে অভিযোগ ছিল বাম জমানায়! যাঁরা আজ অনশনমঞ্চে চোখের জল ফেলছেন, স্বচ্ছ প্রশাসনের দাবিতে গলা ফাটাচ্ছেন, অভিযোগ, সেইসব সিনিয়র ডাক্তারদের একাংশই বাম জমানায় এএইচএসডি’র হয়ে রাজ্যজুড়ে চালাতেন শাস্তিমূলক বদলির র‌্যাকেট। অভিযোগ, উপ সহকারী স্বাস্থ্য অধিকর্তা পদে থাকা জনৈক ‘মণ্ডলদা’ এবং সহকারী স্বাস্থ্য অধিকর্তা (পার্সোনাল) পদে থাকা জনৈক ‘মুখার্জিদা’ ছিলেন এএইচএসডি’র নেতৃত্বে চলা ট্রান্সফার প্রোমোশন চক্রের দুই মাথা। অন্যায় বদলিতে কত চিকিৎসক ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ক্ষোভ ও কান্নার যে তাঁরা কারণ, ইয়ত্তা নেই। যাঁরা আজ সততার শেষ কথা বলে দুর্নীতিমুক্ত স্বাস্থ্যদপ্তরের দাবি তুলছেন, তেমন কয়েকজন আবার বাম জমানায় ২০০৩-০৪ সালে আর জি কর’এ জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি ভেঙে ফেলে সরকারের মুখ বাঁচানোর চেষ্টার কসুর করেননি। 
    রাজ্যের একাধিক সিনিয়র স্বাস্থ্য প্রশাসক বললেন, রাইটার্স এবং পরে স্বাস্থ্যভবনে ‘মণ্ডলদা’র ঘর এবং আর জি কর’এর অ্যাকাডেমিক বিল্ডিং-এর একতলার ক্যান্টিন। এই দুই জায়গায় হতো ‘পুতুলনাচের খেলা’। তাঁরা ‘শ্রেণিশত্রুদের’ বারবার উত্তরবঙ্গের মালদহ, দুই দিনাজপুর, দার্জিলিং-এ বদলি করতেন হাসিমুখে। আর জি কর-এর ক্যান্টিনে শীর্ষ বাম চিকিৎসক নেতাদের কাছে বদলির তদ্বির করতে ‘দশর্নার্থীদের’ ভিড় লেগে থাকত রোজ।

    ‘থ্রেট সিন্ডিকেট’ নিয়ে গণমাধ্যম ও সোস্যাল মিডিয়ায় গলা ফাটাচ্ছেন বহু বামপন্থী চিকিৎসক নেতা। অংশ নিচ্ছেন প্যানেল ডিসকাশনেও। সেইসব নেতা এবং তাদের সাঙ্গোপাঙ্গোদের বিরুদ্ধেই যে বদলির সিন্ডিকেট চালানোর ভুঁড়ি ভুঁড়ি অভিযোগ ছিল বাম জমানাতে। 

    সালটা ২০০৫। হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালে এএইচএসডি’র এক প্রভাবশালী নেতা তথা শিশু চিকিৎসককে বাঘাযতীন হাসপাতালে বদলির নির্দেশ জারি হয়। কার্যকর হয়নি। ২০০৬ সালে স্বাস্থ্যভবন নির্দেশ জারি করে। তাতেও হয়নি। সেবছরই পূর্ব মেদিনীপুরের সিএমওএইচ নির্দেশ দেন। এরপর অভিযুক্ত স্যাটে চলে যান। স্যাট ২০০৭ পর্যন্ত বদলি স্থগিত করতে বলে। কিন্তু ২০০৭-এর পরও দীর্ঘদিন বদলি কার্যকর হয়নি। 

    ২০০৮ সাল। পিজি হাসপাতালে  এসএফআই সমর্থকদের হেনস্তার শিকার হয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালের দ্বারস্থ হন দীপজ্যোতি চৌধুরি নামে এক এমবিবিএস পড়ুয়া। শুধু তিনিই নন, তাঁর বান্ধবীকে এসএফআইয়ের কুরুচিকর আক্রমণের মুখে পড়তে হয় বলে অভিযোগ। সেই এসএফআই, যাঁরা কথায় কথায় রাজ্যে মহিলারা আক্রান্ত, পীড়িত বলে সোচ্চার হচ্ছে! এসএফআই-এর সর্বভারতীয় যুগ্ম সম্পাদক সৃজন ভট্টাচার্য বলেন, কেউ কেউ এও বলেন, বামপন্থীরা নাকি বিশ্বযুদ্ধও লাগিয়েছিলেন! আর আগে হয়েছে বলে এখনকার অপরাধ লঘু হয় না। বামপন্থী চিকিৎসক সংগঠন এএইচএসডি’র রাজ্য সম্পাদক ডাঃ উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রথমত, আমাদের সংগঠন কোনও রাজনৈতিক দলের নয়। নিরপেক্ষ সংগঠন। দ্বিতীয় যদি এতই অভিযোগ থাকে, তাহলে চিকিৎসকরা প্রমাণসহ স্বাস্থ্যদপ্তরে জমা দিতেই তো পারেন। সরকার তদন্ত করুক।

    লিঙ্কঃ https://bartamanpatrika.com/rajya/cid/13/detail-news/id/587875

    ভাটুরেদের কাছে প্রশ্নঃ এই মণ্ডলদা আর মুখার্জিদা - কারা? এদের পুরো নাম কেউ জানেন? বিশেষতঃ, যারা এ-এইচ-এস-ডির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বা আছেন? 

    প্রসঙ্গতঃ, বর্তমানের সাংবাদিকতার মান খুব-ই নেমে গেছে। এও জানে না কথাটা "ভুঁড়ি ভুঁড়ি" নয়, "ভূরি ভূরি"। অবশ্য সেইসব প্রবল প্রতাপাণ্বিত দাদাদের ভুঁড়ি ছিল কি না আমার জানা নেই। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৯:৪৬532006
  • ধন্যবাদ। আশা করি আপডেট করবে। 
    তবে এই যে আন্দোলনটি মমতা চলতে দিচ্ছেন এইটি একটি অত্যন্ত সদর্থক পদক্ষেপ। পরিকাঠামোর উন্নতির ইচ্ছে না থাকলে এইটি কন্টিনিউ করতে দিতেননা। কৃষকদের প্রতিবাদ কিভাবে ট্রিটেড হয়েছে দিল্লিতে? ওয়াংচুককেও তুলে দেওয়া হলো। কিন্তু মমতা চেষ্টা করছেন দলের লোকেদের চুপ করিয়ে অযথা বিতর্ক এড়িয়ে যতটা সম্ভব ইম্প্রুভ করার। এটুকু মানা উচিৎ। 
  • | 2409:40e0:1014:61a0:8000::***:*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৯:৩৫532005
  • গুরুভাই বোন দের শুভ বিজয়ার  প্রীতি শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা জানাই।  নারকেল নাড়ু,আর ঝাল ঝাল ঘুঘনি সহযোহে
  • PRABIRJIT SARKAR | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৮:৩৪532004
  • আজকাল ছুটি থাকে না। এক সময়ে বেশ কদিন কাগজ বেরোত না। বিশ্ব করমার ও ছুটি থাকত।
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৮:২৪532003
  • আবাপের ছুটি কদ্দিন ছিলো কেউ জানেন? রবিবাসরীয় আপডেট হয়নি দেখে জানতে চাইছিলুম। 
  • কালনিমে | 2402:3a80:1cd3:9c14:74aa:c1cf:5a28:***:*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৩:৫৯532002
  • ভাল লেখা - সহমত হলাম। কিন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তন গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে হওয়া ই কাম্য - কোন coup এর মধ‍্যে নয়। সকলের সমান ভোটাধিকার বহুমূল‍্য - যে কোন কিছুর বিনিময়েই গণতন্ত্রের প্রতিই আস্থা রাখা উচিত। জমি প্রস্তুত আছেই রেজিম চেঞ্জের জন‍্য
  • রঞ্জন | 223.185.***.*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৩:৩৪532001
  • ভাল ব্যালান্স্ড বিশ্লেষণ। 
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১০:২৬532000
  • এই লেখাটা পড়ুন, ভদ্রলোক তৃণবিরোধী নন আর রাজনীতিক বিশ্লেষক হিসেবে সুনামের অধিকারী। বোধহয় বর্তমান পত্রিকার প্রাক্তনী।
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১০:০০531999
  • ০৮:৫০ সামলাতে পারছেন না, আস্থা হারিয়েছেন দেখাই তো যাচ্ছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর না চাইলেও ভদ্রতা করে স্বাস্থ্যসচিবের পদত্যাগ চাওয়া হয়েছে, কিন্তু স্বাস্থ্যসচিব কি কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন? She should take the hint.. জনতার স্লোগানে তাঁর পদত্যাগের দাবি উঠেছে বারবার.. পুলিসটাও তাই। তাই নিজেই সিদ্ধান্তটা নিলে তো ভালো, স্বাস্থ্যমন্ত্রীত্ব ছেড়ে যদি শুধুই মুখ্যমন্ত্রী থাকতে চান তাহলে তার ব্যাপার, কিন্তু পারবেন? 
    এরপর অসম্মান নিয়ে ছাড়তে বাধ্য হলে কুণাল দেবাংশুর মত তার আজকের সহযোগীরাই তো তাকে নিয়ে সবচেয়ে খারাপ কথাগুলো বলবে, শুভেন্দু, সোনালী, শঙ্কুদেবদের মতো, আমি তো নয়। আমার বিরোধিতা একান্তই রাজনৈতিক।
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ০৯:৫০531998
  • আটটা পঞ্চাশ -- প্লেন এন্ড সিম্পুল ঈর্ষা। ;) এবং উহার দ্বারা কিছুই হওয়া সম্ভব নহে। তাই গ্যালারিতে বসে মজার কমেন্ট পড়ে হেকুপা হওয়াই বুদ্ধির কাজ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত