এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Amit | 163.116.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৮:১০518589
  • off-greed ডেফিনেশন টা কি ? 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৮:০৭518588
  • @Amit: "আর সমস্ত off-grid community সবাই এতটা সেলফ ​​​​​​​সাফিসিয়েন্ট ​​​​​​​/ ওয়েল নরিসড হলে ​​​​​​​তো ​​​​​​​আজকে সমস্ত রিমোট এরিয়ার আদিবাসীদের ​​​​​​​কোনো ​​​​​​​রকম ​​​​​​​মালনিউট্রিশন সমস্যাই ​​​​​​​ই থাকার কথা ​​​​​​​নয়"
     
    সাংঘাতিক ইন্টারেস্টিং পয়েন্ট, :-), এবং অসংখ্য প্রশ্ন একসঙ্গে করে বসলেন। 
    যাদের রিমোট এরিয়ার আদিবাসী বলছেন এবং তাদের মধ্যে যারা ম্যালনরিশড, তারা কি off-grid না off-greed?
  • dc | 2401:4900:1f2b:6409:b87f:2284:a31f:***:*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৭:৫৭518587
  • আবারও বলি, অনেক দিন ক্রিকেট দেখিনা। এই অ্যান্জেলো ম্যাথুস এর আউটটা নিয়েও একেবারেই জানতাম না। অন্য একটা টইতে প্রথম জানতে পারলাম। কাজেই আমি যেগুলো লিখেছি সেগুলো একেবারেই "ইন জেনারাল", ওই ম্যাচটায় কি হয়েছে সে নিয়ে কোন বক্তব্য নেই। 
  • dc | 2401:4900:1f2b:6409:b87f:2284:a31f:***:*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৭:৫৩518586
  • আসলে আমার মতে "প্লে হার্ড" আর "প্লে ফেয়ার" এর মধ্যে একটা থিন রেড লাইন আছে, এই তফাতটা অনেকেই মনে রাখতে পারে না। এই প্রসঙ্গে কুম্বলের সেই অসাধারন উক্তি স্মরন করা যেতে পারেঃ "Only one team was playing with the spirit of the game, that's all I can say." আরও দুয়েকটা উদাহরন দিতে পারি, বিশেষত ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটারদের নিয়ে, যেমন ভিভ রিচার্ডস, আলভিন কালিচরন ইত্যাদি। আমার মনে হয় ক্যালিপসো ক্রিকেট, ব্রাজিলিয়ান ফুটবল জোগো বোনিটো - এগুলো হলো প্লে হার্ড বাট প্লে ফেয়ার এর আদর্শ উদাহরন। সেইজন্যই এগুলোকে বলা হয় দ্য বিউটিফুল গেম :-)
  • Amit | 163.116.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৭:৫১518585
  • দ্যাখেন কার কাছে কোনটা অবান্তর আর কোনটা দরকারি সেসব তো রিলেটিভ। এর কোন ফিক্সড রুল নেই। ৫০০ বছর আগে তেল র যেমন ব্যবসা ছিলোনা। তেমনই ক্রিকেট ফুটবল ও ছিলোনা। আর লোকাল বা গ্লোবাল ইকোনমির ভালো খারাপ দুটো দিক ই আছে। লোকাল মানেই ভালো এটাও একটা প্রেজুডিসড অবস্থান। আর সমস্ত off-grid community সবাই এতটা ​​​​​​​সেলফ ​​​​​​​সাফিসিয়েন্ট ​​​​​​​/ ওয়েল নরিসড হলে ​​​​​​​তো ​​​​​​​আজকে সমস্ত রিমোট এরিয়ার আদিবাসীদের ​​​​​​​কোনো ​​​​​​​রকম ​​​​​​​মালনিউট্রিশন সমস্যাই ​​​​​​​ই থাকার কথা ​​​​​​​নয়। সেটা ​​​​​​​কি ​​​​​​​রিয়ালিটি ​​​​​​​গোটা ​​​​​​​দুনিয়ায় ? 
     
    তেমনই আপনার কাছে যেমন পুলুশ্যন কমানো অবান্তর মনে হচ্ছে আমার কাছে তেমনই একটা সিম্পল খেলার একটা এক্ট র সাথে দুনিয়ার যাবতীয় ইস্যু কে মিলিয়ে  মিশিয়ে খিচুড়ি বানানো টাও অবান্তর মনে হচ্ছে। 
     
    সো লেটস এগ্রি টু ডিস্-এগ্রি। 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৭:৪৪518584
  • ঠিকই তো, প্রিনসিপাল হিসেবে একেবারেই পরস্পরবিরোধী নয়, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে অনেক সময় তাই হয়ে দাঁড়ায়। সাকিব আর ম্যাথিউজের কেসটা ভেবে দেখুন। সাকিব কড়া খেলোয়াড়, হার্ড প্লেয়ার, কিন্তু নিজের আচরণের দ্বারা সে কি আর পজিটিভ এনভায়রনমেন্ট বলবৎ করল? কাকে জিজ্ঞাসা করবেন সেটাও ভেবে দেখার মতন।  
  • dc | 2401:4900:1f2b:6409:b87f:2284:a31f:***:*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৭:৩৫518583
  • অরিনবাবু, তিন আর পাঁচ পরষ্পরবিরোধী নয়। আমার মতে "প্লে হার্ড অ্যান্ড প্লে ফেয়ার" মানে হলো যে কাজটা করছো সেটা নিজের সমস্ত মন দিয়ে করো, কিন্তু অনফেয়ার ভাবে করো না। "প্লে হার্ড" মানে অসভ্য ব্যবহার ইত্যাদি নয়। সেইজন্য পাঁচ এর সাথে বিরোধ নেই :-)
  • অরিন | 119.224.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৭:৩৪518582
  • @Amit: "সেখানে তেল তোলা কালকে সব জায়গায় পুরোপুরি বন্ধ করে দিলে নেট রেজাল্ট টা কি হবে ? আপনার কি মনে হয় ? পাশের সুপারমার্কেটে দুধ পাউরুটি আসবে তো ? "
     
    তেল তোলা বন্ধ করে দিলে কিছু আসবে যাবে না, সাময়িক অসুবিধে হবে, কিন্তু মানুষ থেকে থাকে না। 
    আজ থেকে ৫০০ বছর আগে তেল তোলার ইকনমি ছিল না, আজ থেকে ১০০ বছর পরে থাকবে না, এমনিতেই পরিবেশের এবং তাপমাত্রার যা অবস্থা, মাটির তলায় যা ইন্ধন পড়ে আছে তার সব পোড়ালে কাউকে আর বেঁচে থাকতে হবে না, বড়জোর আর ১ ট্রিলিয়ন টন কারবন পোড়ানো যাবে, তাতেও যা তাপমাত্রা বাড়বে বাঁচবেন না। কাজেই কালকে তোল তোলা পুরোপুরি বন্ধ করে দেবার হুমকি অর্থহীন। 
    তার থেকেও বড় কথা, "সুপারমার্কেটে" দুধ আসুক না আসুক পাশের বাজারে বা পাড়ায় দুধ পাঁউরুটি বিলক্ষণ আসবে, কারণ স্থানীয় ইকনমি গ্লোবালাইজেশনকে থোড়াই কেয়ার করে। আপনি বরং আরো ভাল কোয়ালিটির দুধ, আর পাঁউরুটি পাবেন, যে কোন off-grid community তে জিজ্ঞাসা করে দেখুন | 
     
    "কিন্তু এটাও সত্যি যে যারা তেল গ্যাস এর বিজনেস এ নেই তাদের পক্ষে বোঝা মুশকিল ওভার দা টাইম কিভাবে টেকনোলজি ইম্প্রুভ হয়েছে পল্যুশন কমানোর জন্যে।"
     
    তাতে কিছু আসে যায় না। পল্যুশন কমানো মানে তো কারবন ক্যাপচার নয়, আর যা জমা হয়েছে এবং ক্রমাগত জমা হচ্ছে তার কোন সুরাহার কথা বলাও হচ্ছে না।
     
    অবান্তর তর্ক করে লাভ নেই। 
    ক্লাইমেটের যা অবস্থা, ক্রিকেট খেলাটাও মাঠে বেশীদিন আর খেলা চলবে না।
  • অরিন | 119.224.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৭:১৮518581
  • @r2h: "কেতাবে একটা নিয়ম লেখা আছে, যে নিয়মটা প্রয়োগ করা খেলোয়াড়ি মনোবৃত্তির পরিচায়ক হয়নি। খুবই কঠিন জিনিস, বৃটিশদের পক্ষেই এমন সূক্ষ্ম নিয়ম আবিষ্কার করা সম্ভব, এমনিতেই কি আর্ধেক পৃথিবীতে রাজত্ব করেছে!"
     
    ১০০% !
    শুধু এইসব নিয়মই (ইয়ে, আইন, কানুন) নয়, তার ওপর একটা Spirit of Cricket নাম দিয়ে আজব মুখবন্ধ চাপিয়েছে ( https://www.lords.org/mcc/the-laws-of-cricket/preamble-to-the-laws-spirit-of-cricket ), তার ন'টা শর্ত:
     
    1. Respect is central to the Spirit of Cricket.
    2. Respect your captain, team-mates, opponents and the authority of the umpires.
    3. Play hard and play fair.
    4. Accept the umpire’s decision.
    5. Create a positive atmosphere by your own conduct, and encourage others to do likewise.
    6. Show self-discipline, even when things go against you.
    7. Congratulate the opposition on their successes, and enjoy those of your own team.
    8. Thank the officials and your opposition at the end of the match, whatever the result.
    9. Cricket is an exciting game that encourages leadership, friendship and teamwork, which brings together people from different nationalities, cultures and religions, especially when played within the Spirit of Cricket
    এর পাঁচ নম্বরটায় বলছে এক, আর তিন নম্বরটায় আরেক। 
     
  • r2h | 208.127.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৬:৪৭518580
  • অরিনদা, শিরোনামের "...hard to define but always whatever we want it to be" আর শেষে "furious yet safe debate over rights and wrongs" লাইনগুলি খুবই মনে ধরলো, লিংকটার জন্য থ্যাংকিউ!

    ক্রিকেটিয় ভদ্রতা ইত্যাদি, মানে, কবির কী সুন্দর কল্পনা। এমনিতে বৃটিশরা হলেন গোলাবলাল গন্ধোপাধ্যায়, তাঁদের অনেক গুণ-ন্-ন্। তাঁদের ডাকাইতি হল সাদা মানুষের সমাজ সেবা আর ক্রিকেট হল ভদ্রলোকের খেলা। এমনিতে ক্রিকেট খুব ভালো জিনিস, সাদা পোষাক পরে, বডি কন্ট্যাক্ট নেই, ধীর স্থির, খুব সুনির্দিষ্ট নিয়ম কানুন, এরকম খেলা আর কটা আছে। কিন্তু ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা, এই কথাটা শুনলে আমার মনে হয়, তাহলে বাকি খেলাধুলো কি, তত ভদ্রলোকের না? কিন্তু সেসব বললে চলবে কেন, আমাদের ওদিকে একটা কথা আছে, রাজা কইসে পুঙ্গির ভাই আনন্দেরো সীমা নাই, স্যরি একটু অ্যাপারেন্টলি অপশব্দ বলে ফেললাম, তবে পণ্ডিতরা ব্যুৎপত্তি বিচার করে বলেছেন এ নাকি আসলে খারাপ কিছু না, সে যাই হোক, ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা, এ মোটের ওপর একটা ঔপনিবেশিক খোঁয়াড়ি বলে যাঁরা মনে করেন তাঁদের সঙ্গে আমি দ্বিমত নই।
    আর এমনিতেও আমাদের উপমহাদেশে ক্রিকেট নিয়ে যা মারদাঙ্গা দেখি, পুরো হাল্লা চলেছে যুদ্ধে।
    তো, চোখের সামনে যা দেখা যায় সেসব নিয়ে হৈহল্লা করা জায়েজ, কিন্তু যবনিকার আড়ালে তেলের কোং, বাণিজ্যের অলিগলি, আফগানিস্তানের গতি প্রকৃতি, স্পনসরের চরিত্র, সেসব নিয়ে মাথা ঘামানো নিতান্ত বাড়াবাড়ি, ঠিক এই "furious yet safe debate over rights and wrongs"।

    আমি অবশ্য খেলা টেলা দেখি না, কোথায় কী হচ্ছে কে কাকে কী করেছে কিছুই জানি না, কিন্তু যা বুঝছি, কেতাবে একটা নিয়ম লেখা আছে, যে নিয়মটা প্রয়োগ করা খেলোয়াড়ি মনোবৃত্তির পরিচায়ক হয়নি। খুবই কঠিন জিনিস, বৃটিশদের পক্ষেই এমন সূক্ষ্ম নিয়ম আবিষ্কার করা সম্ভব, এমনিতেই কি আর্ধেক পৃথিবীতে রাজত্ব করেছে!
  • Amit | 163.116.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৬:১৪518579
  • কারন খেলা একটা এন্টারটেনমেন্ট। সিনেমা গানবাজনা এগুলোর মতোই। যে বেশি কিছু না। থাকলে ভালো। না থাকলে দুনিয়া থেমে থাকবেনা। কোভিড এর সময়ে এক দেড় বছর সমস্ত খেলা বন্ধ ছিল। লোকে বোরড হয়েছে কিন্তু দুনিয়া থেমে যায়নি। সেখানে স্পিরিট ​​​​​​​নিয়ে ​​​​​​​হ্যাজানোর ​​​​​​​টাইম ​​​​​​​আছে ​​​​​​​লোকের। 
     
    সেখানে তেল তোলা কালকে সব জায়গায় পুরোপুরি বন্ধ করে দিলে নেট রেজাল্ট টা কি হবে ? আপনার কি মনে হয় ? পাশের সুপারমার্কেটে দুধ পাউরুটি আসবে তো ? 
     
    আর যুদ্ধ , টেরোরিজম সবকিছু ইমিডিয়েট থামুক সেতো সব স্বাভাবিক লোকই চায়। চাইলেই শুনছে কে ? 
     
    এর মানে এই নয় যে ক্লেম করা হচ্ছে সবকিছু পলিউট করে তেল তোলা চলুক। কিন্তু এটাও সত্যি যে যারা তেল গ্যাস এর বিজনেস এ নেই তাদের পক্ষে বোঝা মুশকিল ওভার দা টাইম কিভাবে টেকনোলজি ইম্প্রুভ হয়েছে পল্যুশন কমানোর জন্যে। নতুন ফেসিলিটি গুলোতে পল্যুশন হয়তো অন্যান্য বেশির ভাগ ইন্ডাস্ট্রি থেকে অনেক বেটার। 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৬:০১518578
  • গার্ডিয়ানের হেডিংটা এই আপাত ঔদাসীন্য এবং বৈপরীত্য  নিয়েই । যারা খেলার মাঠে নৈতিকতা নিয়ে কাজিয়ায় ব্যস্ত, এদিকে প্রতিযোগিতা এমন একটি কোম্পানীর টাকায় হচ্ছে যাদের ব্যবসার সূত্রে পরিবেশের, ক্লাইমেটের ভয়ঙ্কর অবস্থা। খেলা, পরিবেশ, পলিটিকস, নৈতিকতা এগুলোকে আলাদা করে দেখার কোন প্রয়োজন আছে কি? :-)
    আর খেলা যাকে বলছেন, সে তো একপ্রকার যুদ্ধই | 
  • Amit | 163.116.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৫:৩৭518577
  • বক্তব্যটা গার্ডিয়ান এর হেডিং নিয়ে ছিল। স্পনসর আরামকো র তেল তোলা বা যুদ্ধের সাথে স্পোর্টসম্যান স্পিরিট এর কি সম্পর্ক ? খেলার মাঠে স্পিরিট থাকলে কি সেগুলো অটোমেটিক সল্ভ হয়ে যাবে ? কিভাবে ? তার সেসব ​​​​​​​সল্ভ ​​​​​​​নাহলে ​​​​​​​কি ​​​​​​​খেলা ​​​​​​​বন্ধ ​​​​​​​করে ​​​​​​​দেওয়া ​​​​​​​উচিত ​​​​​​​?না ​​​​​​​খেলাটাকেও ​​​​​​​যুদ্ধের ​​​​​​​মতো ​​​​​​​করে ​​​​​​​খেলা ​​​​​​​উচিত ​​​​​​​?
     
    আর নিচে যে উদা গূলো দেওয়া হলো সবগুলোই বাইরের পলিটিক্স এসে খেলা কে এফেক্ট করছে। করতেই পারে।  চিরকালই করে। আটকানো যাবে কিভাবে ? বা খেলার মাঠে স্পিরিট এর সাথে তার রিলেসন টাই বা কি ? আগেই তো লিখেছি যার যার চয়েস। স্পিরিট থাকলে কারোর ভালো লাগতে পারে। কারোর নয়। এটা কোনো আইন নয়। 
     
  • অরিন | 2404:4404:173a:a700:fdca:9ce9:c82b:***:*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৫:৩০518576
  • @Amit: "স্পোর্টসম্যান স্পিরিট টা কোনো আইন নয়। জাস্ট স্পিরিট ই। থাকলে ভালো। না থাকলে কিছু করার নেই। এর সাথে দুনিয়ার একগাদা জিনিস মেলানোর ও কি দরকার বুঝিনা। খেলার মাঠে স্পিরিট থাকলে বাকি দুনিয়ার সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে এমন দাবি পোপ ও করবে বলে মনে হয়না।"
     
    আজ্ঞে না! আপনি খুব সম্ভবত মহামান্য পোপ ফ্রানসিসের ২০১৪ র বিশ্বকাপ ফুটবলের মেসেজ খানা ভুলে গেছেন,
    "We must overcome individualism, selfishness, all forms of racism, of intolerance and of the instrumentalization of the human person. It is not only in football that being fominha [a selfish player who keeps the ball and doesn't pass it, ball hog] is an obstacle to positive results for the team. Because, in life, when we are fominhas, ignoring those who surround us, the entire society is damaged"
     
    ইনি অবশ্য একা নন, আরো বহু পোপই খেলা সাচতন ছিলেন, ;-)
     
    Francis is not the first pope to engage sport. Bishop Carlo Mazza observes that "pontiffs of the 20th century gave over 200 discourses (from simple greetings, to more elaborate speeches) … Pius X, 3; Benedict XV, 1; Pius XI, 5; Pius XII, 20; John XXIII, 9; Paul VI, 35; John Paul II, 120." In his study of Pope Benedict XVI, Bishop Josef Clemens expressed surprise at discovering that the theme of sports appears "in various ways no less than fifty occasions" during the first two and a half years of his pontificate
     
     
    আপনি জানেন মনে হয়, যদিও হয় মানেন না নয়ত লেখার সময় মনে ছিল না যে খেলার মাঠ বরাবরই তামাম দুনিয়ার পলিটিকসের রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে | দু-একটা উদাহরণ দিই, এগুলো অনেকেই জানেন |
     
    ১) "India has refused to play South Africa in the final round of the Davis Cup tennis competition because of South Africa's policy of apartheid. The action has the effect of conceding to South Africa the symbol of world supremacy in tennis." 
    ১৯৭৪ এ সেই প্রথমবার ভারত ডেভিস কাপের ফাইনালে উঠেছিল, সাউথ আফ্রিকাকে হারিয়ে ডেভিস কাপ জেতার সুবর্ণ সুযোগ ছিল। এর পরে আর একবারও ভারত ডেভিস কাপ ফাইনালে যায়, ১৯৮৭, সেবার সুইডেনের কাছে গোহারান হারে (০-৫) | 
     
    ২) আপনার পাশের দেশের গল্প, আপনি জানেন হয়ত,
     
    "For 56 days in July, August and September 1981, New Zealanders were divided against each other in the largest civil disturbance seen since the 1951 waterfront dispute. More than 150,000 people took part in over 200 demonstrations in 28 centres, and 1500 were charged with offences stemming from these protests.
    To some observers it might seem inconceivable that the cause of this unrest was the visit to New Zealand of the South African rugby team (the Springboks). Although not a major sport on a global scale, rugby had established itself not only as New Zealand’s number one sport but as a vital component in this country’s national identity. In many ways the playing of rugby took a back seat in 1981, and the sport suffered in the following years as players and supporters came to terms with the fallout from the tour.
    For some commentators, these events were a watershed in our view of ourselves."
     
    ৩) 1972, মিউনিখ অলিম্পিকস, 
    "Ten days into the Games, on September 5, 1972, under the cloak of darkness, the  terrorists stormed the Israeli team's quarters at 4:30 a.m., having been helped over a wire fence by athletes sneaking in after a night out who mistook them for fellow Olympians.
    Upon breaching the Israeli dorm, wrestling coach Moshe Weinberg and weightlifter Yossef Romano were killed almost immediately. Horrifyingly, Romano, according to the Associated Press, was castrated and Weinberg’s body was thrown to the street. Some escaped, but nine Israelis were quickly taken hostage, including weightlifters David Berger, who was born in America, and Ze’ev Friedman, wrestlers Eliezer Halfin and Mark Slavin, track and field coach Amitzur Shapira, sharpshooting coach Kehat Shorr, fencer Andre Spitzer, weightlifting judge Yakov Springer and wrestling referee Yossef Gutfreund."
     
    অতএব খেলার সাথে দুনিয়ার "একগাদা জিনিস মেলানোর কি দরকার" সেটা বোঝার একটা প্রয়োজন আছে বৈকি। 
  • Amit | 163.116.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৪:৩৮518575
  • স্পোর্টসম্যান স্পিরিট টা কোনো আইন নয়। জাস্ট স্পিরিট ই। থাকলে ভালো। না থাকলে কিছু করার নেই। এর সাথে দুনিয়ার একগাদা জিনিস মেলানোর ও কি দরকার বুঝিনা। খেলার মাঠে স্পিরিট থাকলে বাকি দুনিয়ার সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে এমন দাবি পোপ ও করবে বলে মনে হয়না। খেলা জাস্ট ​​​​​​​একটা এন্টারটেনমেন্ট। ​​​​​​​বাকি ​​​​​​​অনেক ​​​​​​​কিছুর ​​​​​​​মতোই। 
     
    ১৯৮৭ এ কোর্টনি ওয়ালশ সেলিম জাফর কে ইচ্ছে করলেই আউট করতে পারতো- কিন্তু করে নি। ম্যাচ টা ওয়েস্ট ইন্ডিজ হেরেছিল। ম্যাচের রেজাল্ট আমার মনে নেই। কিন্তু ওরকম ক্রিটিকাল মোমেন্ট এ ওর খেলোয়াড়ি মনোভাব টা এখনো মনে রয়ে গেছে। ব্যাস। এবার এমন কোনো দাবি করিনা যে সেটাই আইন হওয়া উচিত সবার জন্যে। 
     
    কিন্তু যখন কেও তার উল্টো আচরণকে আইন দেখিয়ে জাস্টিফাই করে বেড়ায় আর খেলোয়াড়ি মনোভাবকে ন্যাকামি বলে মার্ক করে মায়াপাতায় হ্যাজ নামায় - সেটার জবাবে পাল্টা হ্যাজ নামানো তে কিছু অন্যায় দেখিনা। দিনের শেষে সবই যার যার চয়েস। বাকি কারোর কিচ্ছু আসে যায়না। 
  • অরিন | 2404:4404:173a:a700:fdca:9ce9:c82b:***:*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০৪:২১518574
  • @r2h:"ওদিকে ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা এইসব দেখে মনে হলো, এই প্রচারটা ব্রিটিশদের, যারা উপনিবেশ সাদা মানুষের মহান দায়িত্ব তথা বার্ডেন বলেও মনে করতো। মানে, কী আর বলি, বলিহারি যাই।"
     
    এটাও থাক,
    " Ultimately, in a world that feels more chaotic and catastrophic on an hourly basis, Mathews’s dismissal is a moment of levity. It lights the touchpaper to furious yet safe debate over rights and wrongs, morality and shame, while through the saloon door of the pub, the friendly ICC World Cup partner Aramco continues its voracious thirst for oil, and humans keep endlessly killing each other."
  • গুপু | 192.42.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০২:২৮518573
  • দিওয়ালির ছুটিতে?
  • :-X | 2405:8100:8000:5ca1::3e:***:*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০২:২২518572
  • দিপচাড্ডির ভাই হয়েছে
  • r2h | 165.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০২৩ ০০:২৯518571
  • ক্রমাগত ফেসবুকিয় দুলাইনের খেরো লিখে চলা, ক্রমাগত বিদ্বেষমূলক পোস্ট ও চাড্ডিপনা - ইত্যাদি অবাঞ্ছিত আচরন - এমন একটা সম্পাদকীয় বার্তা ফর্ম্যালি সাইটে দেওয়া উচিত।
    যেমন উপদ্রব বেড়েছে, শেষে এসব উড়লে লোকে বলবে সেটা তো আগে বলোনি।
    (দীর্ঘকাল গুরুর হালচাল দেখে এমনটা সম্পাদকীয় অবস্থান, এমন অনুমান করছি, যদি তা না হয় তো ঠিকই আছে)

    ওদিকে ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা এইসব দেখে মনে হলো, এই প্রচারটা ব্রিটিশদের, যারা উপনিবেশ সাদা মানুষের মহান দায়িত্ব তথা বার্ডেন বলেও মনে করতো। মানে, কী আর বলি, বলিহারি যাই।
  • Arindam Basu | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ২৩:৫৩518570
  • ল্যাপটপের দাম কমলে তো কথাই নেই, তবে এখন আর্ম বেসড সার্ভার /এজ কম্পিউটিং হলেও ভালই হয়, সেক্ষেত্রে প্রআয় যেকোন আধুনিক ল্যআপটপ হলেই চলবে বলে মনে হয়। 
  • Arindam Basu | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ২৩:৪৭518569
  • M2র সঙ্গে উনিশ বিশ তফাৎ।  অ্যাপল M3 রিলিজ করার পর স্ন্যাপড্রাগনের/কোয়ালকম প্রসেসরের খেলা কোথায় যায় দেখার। আমার এখন অবধি M1 প্রসেসরেই দিব্য কাজ চলে যাচ্ছে। :-)
  • | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ২৩:২৫518568
  • ভাল কনফিগারেশানের ল্যাপটপের দাম কমলে তবেই সুরা্হা হবে বলা যায়। 
  • dc | 2401:4900:1cd0:4b61:ccef:d05c:f587:***:*** | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ২৩:০১518567
  • এতোদিন ধরে কম্পিউটার আর ল্যাপটপের আর্কিটেকচার ছিল x৮৬ বেসড। আর x৮৬ বানানোর লাইসেন্স ছিলো ইন্টেল আর এএমডির কাছে, কাজেই উইন্ডোজ, ম্যাক ইত্যাদি বেশীর ভাগ ওএস এর কোডবেস লেখা হয়েছিলো x৮৬ আর্কিটেকচারের জন্য। অন্যদিকে, ফোন বা ট্যাবলেট চলতো আর্ম বেসড আর্কিটেকচারে, কারন আর্ম চিপসেট x৮৬ এর তুলনায় কম দ্রুত হলেও এনার্জি কম খায়। এই অবস্থায় বিরাট পরিবর্তন হয় যখন ২০২০ সালে আপেল তাদের নিজেদের আর্ম বেসড প্রসেসর তৈরি করে, তার নাম দেয় আপেল সিলিকন বা এম১। সেই প্রথম ম্যাক ওএস এর মতো কোন ফুল কম্পিউটিং ওএস আর্ম চিপসেটে পোর্ট করা হয়। এবার অন্যরাও আর পিছিয়ে নেই, স্ন্যাপড্রাগন তাদের আর্ম বেসড x১ কোর বাজারে ছেড়েছে, যা কিনা আপেলের এম২ এর থেকেও বেশী শক্তিশালী। বলা হচ্ছে, মাইক্রোসফট নাকি x১ বেসড ল্যাপটপের জন্য উইন্ডোজ ১২ লেখার কথা ভাবছে। তাই যদি হয়, আর্ম আর্কিটেকচারের জন্য যদি ফুল উইন্ডোজ পোর্ট করা হয়, তাহলে ১৯৮৫ সালে উইন্ডোজ গুই রিলিজ করার মতো ঐতিহাসিক ঘটনা হবে। তবে ইনটেল খুব বেকায়দায় পড়ে যাবে। দেখা যাক কি হয়।    
  • | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ২১:০৬518566
  • হ্যাঁ ওই আত্মহত্যাটা কোথা হইতে কী হইয়া গেলই হয়েছে। ইন ফ্যাক্ট অ্যাবিগেলকে ধরাটাও ওইরকমই কোথা হইতে কী হইল।  সত্যিই এদের এই হ্যাঁ প্রেম না প্রেম না আর নেওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু আমার দারুণ লেগেছে বেকা পিরব্রাইট এর চরিত্রায়ন। এইরকম ব্রেনওয়াশড লোক গত কয় বছরে আশেপাশে এতগুলো দেখেছি যে এইটে একেবারে অব্যর্থ লেগেছে। 
     
    ইংক ব্ল্যাক হার্ট ওই অত অত ট্যুইট একটু হপ স্কিপ জাম্প করে করে পড়লে ভাল তো। বেশ ভাল। এই ভদ্রমহিলার এই সাম্প্রতিক মানবচরিত্রের বাঁকগুলো অ্যাড্রেস করে করে লেখাটা ভাল লাগছে। এই অনলাইন্ন বুলিয়িং তারপর এই ধর্মের ব্রেনওয়াশিং আর যথেচ্ছ অন্যায় করে যাওয়া এইসব। 
  • kk | 2607:fb90:ea0c:cd31:7a6a:9d53:7567:***:*** | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ২০:৫৪518565
  • ঐ আত্মহত্যার ঘটনা নিয়ে আমার মনে হয়েছে এই ক্যারেক্টারটিকে নিয়ে লেখকের প্রথমে অন্য প্ল্যান ছিলো। শুরুর দিকে সেই রকম একটা হিন্টও দিয়েছেন। তারপরে মনে হয়েছে "ধুত, আর টানতে পারিনা।" অতঃপর খেলা খতম করে দেওয়া। তবে এই বইটা ওভার-অল আমার বেশ ভালো লেগেছে। শেষের দিকে যদিও কিছু ঘটনা একটু ঐ 'কোথা হইতে কী হইয়া গেলো' টাইপের মনে হয়েছে। তবু।
  • b | 117.194.***.*** | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ২০:২৭518563
  • @দ ,
    রবার্ট গলব্রেথের নতুন বইটা পড়লাম। 
    ১। এই বইটা পড়ে ভালো লাগলো। লেথাল হোয়াইটের  চেয়ে ভালো। অবশ্য আমার ইংক ব্ল্যাক হার্টটাও খারাপ লাগে নি।
    ২।  এই মায়ার খেলা টাইপস প্রেম জাস্ট নেওয়া যাচ্ছে না।  ঐ পাতাগুলো স্কিপ করে পড়ছি ।
    ৩। একটা আত্মহত্যার ঘটনা আছে, স্পয়লার দিলাম না, তবে এটা পড়ে মন হল কোথা হইয়ে কি হইয়া গেলো, স্ট্রাইক দেখিলো ********* আর নাই। অবশ্য লেখককে বাঁচাবার জন্যে অনেককেই মরতে হয় (সূত্রঃ শরৎচন্দ্র)। 
  • যোষিতা | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ১০:৪৫518562
  • দুটো চাঁদ! এইমাত্র ফোটো তুললাম।
  • গুরুর রোবট ১৭ | 165.***.*** | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ০১:৪৬518561
  • ওটা এখনো আসিতেছে, মিস্টেক হয়ে গেছিলঃ)
  • kk | 2607:fb90:ea0c:cd31:7a6a:9d53:7567:***:*** | ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ০১:৩৩518560
  • এ কীরকম হলো? এই দেখলাম বুলবুলভাজায় 'কমরেড গঙ্গাপদ' নামে ন্যাড়াদা'র লেখা একটা গল্প। এক নিমেষের মধ্যে আবার দেখি সেটা নেই!! কোথায় উধাও হলো?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত