এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | 193.192.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:৩৯490440
  • আপনার কি ধারণা হিটলার সাহায্য করত সুভাষ বোস কে? হিটলারের চোখে তো আমরা সব মানবেতর — Untermensch.
  • দীপ | 2402:3a80:a4b:a8c2:fda4:6be9:9568:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:৩৭490439
  • সময় পেলে একটু কষ্ট করে মূল ব‌ইটি পড়ে নেবেন।  অসামান্য রাজনৈতিক বিচক্ষণতার কথা জানা যাবে!
  • দীপ | 2402:3a80:a4b:a8c2:fda4:6be9:9568:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:৩৫490438
  • “...পূর্ববঙ্গের উদ্বাস্তুদের প্রতি একধরণের পাথুরে উদাসীনতা ছিল নেহরুর। কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ববঙ্গ উদ্বাস্তুদের যে নগণ্য সাহায্য করেছিল, তাতে ক্ষোভ প্রকাশ করে ডঃ (বিধানচন্দ্র) রায় নেহরুকে একটি চিঠি দিয়েছিলেন। তার উত্তরে নেহরু যে চিঠি লেখেন তাতে উদ্বাস্তুদের প্রতি তার চরম অবজ্ঞাই প্রকাশ পায়। ১৯৪৯-এর শেষদিকে পশ্চিমবঙ্গে উদ্বাস্তুর সংখ্যা দাড়িয়েছিল ১৬ লক্ষ। ডঃ রায় প্রায় ভিক্ষাপাত্র হাতে নিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন। তখন কেন্দ্রীয় সরকারের আচরণে তাঁর মনে হয়েছিল পশ্চিম-পাকিস্তানের উদ্বাস্তুরাই প্রকৃত উদ্বাস্তু। পূর্ববঙ্গের উদ্বাস্তরা উদ্বান্তই নয়। ১৯৪৯-এর ১ ডিসেম্বর তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে নেহরুকে একটি চিঠি লিখেছিলেন :
     
    “...আপনার এই ধারণা হয়েছে যে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের জন্য আপনার সরকার আমাদের বিপুল আর্থিক অনুদান দিয়েছে। কিন্তু আপনি কি জানেন, আপনার সরকারের কাছ থেকে ১৯৪৮-৪৯ এবং ১৯৫০-৫১ এই দুবছরে যে অনুদান আমরা পেয়েছি তা তিন কোটি টাকার কিছু বেশি। অবশিষ্ট পাঁচ কোটি টাকা পেয়েছি ঋণ হিসেবে। আপনার কি মনে হচ্ছে না যে পশ্চিম-পাকিস্তানের উদ্ধান্তদের তুলনায় এই টাকাটা একেবারেই নগণ্য? আমি তুলনা করতে চাই না। তাতে তিক্ততার সৃষ্টি হতে পারে। আমি শুধু বলতে চাই যে দুবছরে ২৬ লক্ষ উদ্বাস্তুকে অনুদান হিশেবে যে টাকাটা দেওয়া হয়েছে তাতে প্রত্যেক উদ্বাস্তু পায় অকিঞ্চিৎকর বিশটি টাকা। এই টাকাটাকে কি আপনি বিশাল অনুদান বলবেন? উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর হিন্দুরা সর্বস্বান্ত হয়ে ক্ষুধায় ও উপবাসে ক্লিষ্ট হয়ে এদেশে এসেছে জীবিকার আশায়। অনেক মাস কেটে যাওয়ার পরও পূর্ব-পাকিস্তানি উদ্বাস্তুদের কেন্দ্রীয় সরকার কোনাে স্বীকৃতি দেয়নি এবং তাদের কোনাে দায়দায়িত্ব স্বীকার করেনি। তাদের জনা রাজ্য সরকার সাধ্যমতাে সব করেছে। আর এই উদ্বাস্তুদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার দুবছরে বিপুল অর্থ—মাথাপিছু বিশটি টাকা বরাদ্দ করেছে।..”
     
    উত্তরে নেহেরু লিখেছেন, 
     
    “পূর্ব-পাকিস্তান থেকে যারা এসেছে, তাদের ত্রাণ ও পুনর্বাসনের জন্য কত খরচ হয়েছে, আমি জানি না। আপনি হয়তাে ঠিকই বলেছেন তাদের জন্য পশ্চিম-পাকিস্তানি উদ্বাস্তুদের চেয়ে অনেক কম ব্যয় করা হয়েছে। … আপনার ও আমাদের উভয়েরই নীতি হল এই যে এ ব্যাপারে এমন কোনাে নীতি গ্রহণ করা উচিত হবে না যাতে পূর্ব-পাকিস্তান থেকে সব হিন্দু পশ্চিমবঙ্গে চলে আসে। তাতে ভয়াবহ দুর্দশার সৃষ্টি হবে যার মােকাবিলা করা কোনাে সরকারের পক্ষেই সম্ভব হবে না।…”
     
    অর্থাৎ অদ্ভুতভাবে লাজলজ্জা জলাঞ্জলি দিয়ে 'প্রধানমন্ত্রী' বললেন তিনি জানেন না উদ্বাস্তুদের পেছনে কত খরচ হয়েছে!! 
     
    ১৯৫০-এর দাঙ্গায় একটি সত্য স্পষ্ট হয়ে উঠল। কেন্দ্রীয় সরকারের কথায় চিড়ে ভিজবে না। উদ্বাস্তু সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু না করলেই নয়। কেন্দ্রীয় সরকারের পুনর্বাসনমন্ত্রী মােহনলাল সকসেনা কলকাতায় বৈঠক ডাকলেন। এতে পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম, বিহার, ওড়িশার প্রতিনিধি ও মেঘনাদ সাহার মতাে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে আমন্ত্রণ জানানাে হল।
     
    বৈঠকে আলােচনার বিশেষ কিছু ছিল না। বৈঠকে আহত ব্যক্তিদের সকসেনা জানিয়ে দিলেন যে নবাগত উদ্বাস্তুদের কেন্দ্রীয় সরকার ত্রাণ দেবে, পুনর্বাসন নয়, কেননা পূর্ববঙ্গে দাঙ্গাহাঙ্গামা বন্ধ হলেই আবার উদ্বাস্তুরা স্বদেশে ফিরে যাবে। অতএব পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার কোনাে যুক্তি নেই। স্পষ্টতই কেন্দ্রীয় সরকার পরিস্থিতির মােকাবিলা করতে চাইছিলেন না। সকসেনার কথা শুনে বােঝা গেল সরকার হাত গুটিয়ে বসে থাকতেই চাইছে।
     
    ডঃ মেঘনাদ সাহা কেন্দ্রীয় সরকারের প্রস্তাবের তীব্র বিরােধিতা করে বললেন যে, সরকার ভুলে গেছে দেশবিভাগের আগে কংগ্রেস নেতারা পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের কি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এখন সেই প্রতিশ্রুতি পালন না করলে বিশ্বাসভঙ্গ করা হবে। সকসেনা সব শুনলেন। কিন্তু তিনি তাে আলােচনা করে উদ্বাস্তুদের সম্পর্কে কোনাে সিদ্ধান্তে পৌছতে কলকাতা আসেননি। তিনি এসেছিলেন কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্ত ঘটা করে বৈঠক করে জানিয়ে দিতে। কেন্দ্রীয় সরকার একথা বুঝতে চায়নি যে সাম্প্রদায়িক ধর্মের ভিত্তিতে দেশবিভাগ মেনে নেওয়া হয়েছিল। পাকিস্তান পুরােপুরি মুsলমানদের দেশ এবং মুsলমান দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে সহ্য করা হয় না। তাই পশ্চিম-পাকিস্তান থেকে যেমন সংখ্যালঘুরা বিতাড়িত হয়েছে, তেমনি পূর্ব-পাকিস্তানের সংখ্যালঘুরাও দেশত্যাগ করতে বাধ্য হবে।
     
    নেহরুর বােঝা উচিত ছিল পাঞ্জাবে যেভাবে জনবিনিময় করে উদ্বাস্তু সমস্যার সমাধান করা হয়েছে, ঠিক সেভাবেই পশ্চিমবঙ্গের উদ্বাস্তু সমস্যার সমাধান সম্ভব। পাঞ্জাবে জনবিনিময় সম্ভব হল, ভারতের ঐশ্বর্য ঢেলে দিয়ে তাদের পুনর্বাসন দেওয়া হল। কিন্তু বাঙালি হিন্দুদের ক্ষেত্রে জনবিনিময় সম্ভব নয়, পূর্ব-পাকিস্তানের লক্ষ লক্ষ উদ্বাস্তুরা আসলে উদ্বাস্তুই নয়। তারা ভয় পেয়ে চলে এসেছে। কিন্তু তারা এদেশে থাকবে না। দেশে ফিরে যাবে। কেন দেশে ফিরে যাবে? কারণ নেহরু তাই বিশ্বাস করেন। কিন্তু এই বিশ্বাসের পেছনে কোনাে যুক্তি ছিল না। এদিকে ১৯৫০-এ দুই বঙ্গে দাঙ্গার ফলে হিন্দুরা একতরফাভাবে পশ্চিমবঙ্গে চলে আসছিল না। পশ্চিমবঙ্গ থেকে মুসলমানরাও পূর্ববঙ্গে চলে যাচ্ছিল। বেসরকারিভাবে সম্পত্তি ও জনবিনিময়ের ফলে উদ্বাস্তু সমস্যার সমাধানের পথ খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু এই ধরণের বেসরকারি জনবিনিময় ঘটলে নেহরুর ধর্মনিরপেক্ষতার ভাবমূর্তি অক্ষুন্ন থাকবে না। অথচ কাশ্মীরের অন্তর্ভুক্তির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য এই বেসরকারি জনবিনিময় চলতে দেওয়া যেতে পারে না। অতএব কাশ্মীরের মুসলমানদের সন্তুষ্ট রাখার জন্য ভারতের সম্পদ বিলিয়ে দেওয়া যেতে পারে এবং পূর্ব-পাকিস্তানের কয়েক কোটি হিন্দুকে বিসর্জন দেওয়া যেতে পারে।
     
    ১৯৫০-এর ২৭ ফ্রেব্রুয়ারি সংসদে এ বিষয়ে উত্তপ্ত আলােচনা হয়েছিল। নেহেরু বললেন, জনবিনিময়ের প্রস্তাব ভারতের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় আদর্শের পরিপন্থী। এই প্রস্তাবের সঙ্গে আরাে বড় আদর্শ জড়িয়ে আছে। এতে বিশ্বাসভঙ্গ করা হবে।
     
    উত্তরে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি বলেছিলেন যে, পাঞ্জাবে জনবিনিময়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা সময় পণ্ডিত নেহরুর বিশ্বাসভঙ্গের ব্যাপারটা হিমঘরে রেখে দিয়েছিলেন। বর্তমান পরিস্থিতিতেও বিশ্বাসভঙ্গের ব্যাপারটা সেভাবেই ঠাণ্ডা ঘরে তুলে রেখে অভিজ্ঞ রাজনীতিজ্ঞের মতাে পরিস্থিতির মােকাবিলা করাই যুক্তিযুক্ত। কিন্তু নেহেরু ইতিপূর্বেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ডঃ মুখার্জির যুক্তিতে তিনি কান দিলেন না। পশ্চিমবঙ্গের মুsলমানরা যাতে পূর্ববঙ্গে চলে না যায়, তার ব্যবস্থা করলেন। বিশ্বের দরবারে তার ভাবমূর্তি অটুট রইল। তিনি সাড়ম্বরে ঘােষণা করলেন, ভারতের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিরাপদে আছে। কাশ্মীরের ভারতভুক্তি যাতে বিঘ্নিত না হয় সেজন্য ১৯৫০-এ জনবিনিময়ের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের উদ্বাস্তু সমস্যার সহজ সমাধানের পথ রােধ করে দাড়ালেন নেহরু। তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের রক্ষা করলেন, কিন্তু পূর্ববঙ্গের হিন্দুদের ঠেলে দিলেন এক শ্বাসরােধকারী অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে।"
     
    -প্রান্তিক মানব, প্রফুল্ল কুমার চক্রবর্তী
  • দীপ | 2402:3a80:a91:6138:1c59:9bf2:b792:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:২২490437
  • "'কুইসলিং' বলা নিয়ে দীপবাবুর কী মতামত?"
    সম্পূর্ণ নির্বোধ সিদ্ধান্ত! আর যাঁরা এসব বাকতাল্লা মেরেছেন, তাঁদের চ্যালারা এখন তো কংগ্রেস আর আব্বাসের পদলেহন করে নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রাখতে সচেষ্ট! যদিও তাতে কোনো লাভ হয়নি!
  • দীপ | 2402:3a80:a91:6138:1c59:9bf2:b792:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:১৮490436
  • প্রত্যেককেই তৎকালীন পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ নিতে হয়। নিজেদের স্বার্থেই চার্চিল, রুজভেল্ট ও স্ট্যালিন এক হয়েছিলেন। সুভাষচন্দ্র‌ও নিজের দেশের স্বার্থেই  জার্মানি ও জাপানের সাহায্য চেয়েছিলেন। প্রত্যেকেই নিজের দেশের স্বার্থ দেখেছেন। 
     
    আর হিটলারের সাথে অনাক্রমণ চুক্তি করাও নিজের দেশের স্বার্থে, তেমনি হিটলারের কাছে সমর্থন চাওয়াও নিজের দেশের স্বার্থে! 
  • /\ | 103.76.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:১৭490435
  • ডিসি,
    কল্পবিজ্ঞানের কথা বললেন বলে জানাই, ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজেস পাবিলিশিং হাউস (FLPH) মস্কো থেকে নিকোলাই গ্রিশিন-এর আঁকা প্রচ্ছদসহ ১৯৬১ সালে ইংরিজিতে প্রকাশিত হয়েছিল “A Visitor from Outer Space” নামে একটি বই ইংরিজি অনুবাদক ভায়োলেট এল. দত্ত. এই ইংরিজি বইটা দরকার। ইংরিজি অনুবাদ অবশ্য ১৯৬০ সালে প্রকাশিত এই বইটির জার্মান এডিশনের। ভায়োলেট রাশিয়ান ভাষাও জানতেন, মূল টেকস্টের সাহায্য ও নিয়ে থাকতে পারেন।
     
    ১৯৬৪ তে মস্কোর প্রগতি প্রকাশন থেকে ননী ভৌমিকের অনুবাদে প্রকাশিত ‘গ্রহান্তরের আগন্তুক’ বইটি (পাওয়া গেছে) এর বাংলা অনুবাদ নয়। FLPH প্রকাশিত বইতে বাংলা বইয়ের শুধু তিনটি গল্পই ছিল। আলেক্সান্দর কাজানৎসেভ লিখিত ‘গ্রহান্তরের আগন্তুক’, আলেক্সান্দর বেলিয়ায়েভ লিখিত ‘হৈটি টৈটি’ আর ভ্লাদিমির সাভচেঙ্কো লিখিত ‘প্রফেসর বার্নের নিদ্রাভঙ্গ’। এ বাদে আরো তিনটি গল্প ইংরিজি বইতে ছিল, আলেক্সান্দর কাজানৎসেভ লিখিত ‘The Martian’, আর্কাদি ও বরিস স্ট্রুগাটস্কি লিখিত ‘Spontaneous Reflex’ এবং গেওর্গি গুরেভিচ লিখিত ‘Infra Draconis’ যা বাংলা অনুবাদের বইতে অনুপস্থিত। পরিবর্তে বাংলা অনুবাদের সংস্করণটিতে যুক্ত হয় আনাতলি দ্‌নেপ্রভ লিখিত ‘ম্যাক্সওয়েল সমীকরণ’ ও ‘আইভা’। গ্রিশিনের পরিবর্তে বাংলা বইতে প্রচ্ছদপট ও মুদ্রণ পরিকল্পনা করেন ভ. আলেক্সেয়েভ। তাছাড়াও, কাজানৎসেভ-এর ‘গ্রহান্তরের আগন্তুক’ গল্পটির FLPH সংস্করণে গল্পের সাথে একটি বিশাল ফুটনোট ছিল, যা বাংলা সংস্করণে ছিলনা। 
     
    গল্পগুলো অন্য কালেকশন থেকে পাওয়া গেলেও ওই ফুটনোটটি ইংরিজিতে পাওয়ার শেষ উপায় এই বইটিই। যোগাড় করতে পারেন?
     
  • Ranjan Roy | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:১২490434
  • নেতাজিকে 'কুইসলিং' বলা নিয়ে দীপবাবুর কী মতামত?
  • দীপ | 2402:3a80:a57:4c9d:10bd:16de:643d:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:০৬490433
  • কেরালায় বিরোধী দলের সরকারকে ফেলে দেওয়া গণতান্ত্রিক মতাদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতার অসামান্য নিদর্শন! খালি সুভাষ বোস ফ্যাসিস্ট!
  • দীপ | 2402:3a80:a57:4c9d:10bd:16de:643d:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:০০490432
  • আর অন্য সবাইকে সরিয়ে নিজের মেয়ের পথ পরিষ্কার করা তো রাজনৈতিক বিচক্ষণতার অসামান্য লক্ষণ!
  • অর্জুন | 223.19.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৫৮490431
  • @সে 
     
    হ্যাঁ। একটিই যুদ্ধ। মাঝে একুশ বছরের ইন্টারভেল। 
  • দীপ | 2402:3a80:a57:4c9d:10bd:16de:643d:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৫৮490430
  • "খাদ্য আন্দোলন, বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়ের উক্তির সাথে সুভাষচন্দ্রের কি সম্পর্ক! বুঝলাম না।"
     
    যে রাজনৈতিক দলের বিচক্ষণতা নিয়ে আলোচনা করছেন, তাদের বিচক্ষণতার পরিচয় দিলাম। 
  • দীপ | 2402:3a80:a57:4c9d:10bd:16de:643d:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৫৬490429
  • আপনি আপনার মত প্রকাশ করেছেন, আমিও আমার মত প্রকাশ করেছি।
     
    আপনার নিরপেক্ষ আলোচনার সাপেক্ষে আমিও নিরপেক্ষ আলোচনা করেছি!
  • অর্জুন | 223.19.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৫৫490428
  • খাদ্য আন্দোলন, বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়ের উক্তির সাথে সুভাষচন্দ্রের কি সম্পর্ক! বুঝলাম না। 
  • b | 14.139.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৫৪490427
  • বাচ্চাদের বিভাগে গল্পগুলো হেভি হয়েছে। 
  • দীপ | 2402:3a80:a57:4c9d:10bd:16de:643d:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৫৩490426
  • আর সিদ্ধার্থশঙ্কর , রুণু, সোমেন, প্রিয়, সুব্রত তো ঠাণ্ডা মাথায় সোনার বাংলা গড়ছিল!
  • অর্জুন | 223.19.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৫১490425
  • @দীপ বাবু, না বলে পারলাম না,  আপনি হয়ত ব্যাপারটা ব্যক্তিগত করে ফেলছেন। ইতিহাস চর্চা করতে গেলে নিরপেক্ষতা প্রয়োজন। সবাই সমালোচিত হবেন কিন্তু সুভাষচন্দ্র বসুকে কিছু বলা যাবেনা এটা একটা অদ্ভূত ব্যাপার। আপনি যে উত্তর গুলো দিচ্ছেন, এগুলো এতো শুনি যে নুতন কিছু পাচ্ছিনা। 
     
    কয়েক মাস আগে একটা রাজনৈতিক গ্রূপে সুভাষচন্দ্র বিষয়ে এই সব সঙ্গত প্রশ্ন তুলতেই ভয়ঙ্কর আক্রমণের শিকার হলাম। রীতিমত দল পাকিয়ে উঠে পড়ে লাগল কয়েকজন। কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট তথ্য নেই। যুক্তি নেই! 
     
    সুভাষচন্দ্র বসু বড় মাপের নেতা। অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র। অসীম সাহসী কিন্তু তাঁর রাজনীতি নিয়ে অনেক সংশয় রয়ে গেছে। তাঁর রাজনীতি, সিদ্ধান্ত অধিকাংশ সময়েই ইতিবাচক লাগেনা। 
  • দীপ | 2402:3a80:a57:4c9d:10bd:16de:643d:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৪৮490424
  • "সুভাষচন্দ্র দেশে তাঁর বিশ বছরের রাজনৈতিক জীবনে একটা হঠকারী রাজনীতির জন্ম দিয়েছলেন যে ট্র্যাডিশন অব্যাহত। "
     
    বিচক্ষণ রাজনীতির অসামান্য নিদর্শন- খাদ্য আন্দোলনে  পুলিশের নির্মম লাঠিচার্জ! যে ঘটনার পর বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায় লিখেছিলেন, "ইহারা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের ঔরসজাত সন্তান, ইহারা জননীর গর্ভের লজ্জা!"
     
    অনুগত ভৃত্যরা পুলিশ প্রশাসনকে নির্লজ্জভাবে ব্যবহার করা খুব ভালোভাবেই লিখেছিলেন।
  • সে | 193.192.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৪০490423
  • দীপ আপনি বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস পড়েছেন?
  • দীপ | 2402:3a80:ab4:72f3:54e9:c979:b3cc:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৪০490422
  • নিজের দেশে‌ ব্রিটিশদের শোষণ নিয়েও অনেকের বিশেষ কোনো ধারণা নেই!
  • দীপ | 2402:3a80:ab4:72f3:54e9:c979:b3cc:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৩৮490421
  • "হিটলারকে সমর্থন যিনি করেন, তাঁর ওপর ভরসা করা যায় কি?"
     
    কিন্তু নরপশু চার্চিলের সামনে হাত কচলানো যায়, নিজেকে ব্রিটিশ সরকারের বিশ্বস্ত ভৃত্য রূপে অভিহিত করা যায়।‌ আয়ারল্যান্ড কমন‌ওয়েলথ ছেড়ে বেড়িয়ে যায়, কিন্তু আমাদের নেতারা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অনুগত ভৃত্য থাকতেই পছন্দ করেন!
  • সে | 193.192.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৩৫490420
  • হ্যাঁ জানি। "হিটলার" এক ধরণের রাগী গম্ভীর মজার ক্যারাকটার।
    ইতিহাস পড়া দরকার সকলের। নিজেদের দেশের ইতিহাসের পাশাপাশি আধুনিক দুনিয়ার ইতিহাস, বিশ্বযুদ্ধের ( প্রথম ও দ্বিতীয় এধরণের ভাগাভাগি করার মানে হয় না, বিশ্বযুদ্ধ একটাই হয়েছিল) ইতিহাস।
  • অর্জুন | 223.19.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:২৭490419
  • @সে, 
     
    হিটলার এবং হলকাস্ট ইতিহাস বিষয়ে বহু লোকের কোনো ধারণা নেই। 
  • সে | 193.192.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৬:১২490418
  •  
    দীপ | 2402:3a80:ab4:72f3:54e9:c979:b3cc:1cb3 | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৪:৪৮
     
    হিটলারকে সমর্থন যিনি করেন, তাঁর ওপর ভরসা করা যায় কি?
  • সিএস | 103.99.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৫:৫২490417
  • রমিতকে বলার ছিল, হ্যাঁ, ঠিকই, সমস্যা যখন কম, তখন থেকেই সমাধানের চেষ্টা করা উচিত। কিন্তু ব্যাপার হল, মন বা হৃদয় বলে তো আর কোন শারীরিক অঙ্গ নেই, সবই মাথার খেলা; ফলে সমস্যা যখন অল্প, যাকে বলি মন খারাপ, সেগুলোও ঐ মাথা থেকেই তৈরী হচ্ছে। সেই পরিস্থিতিতে ঐ অসুবিধেকে 'মন খারাপ' না বলে 'মাথা খারাপ' বললে আরো উল্টো ফল হতে পারে, আবার 'মন খারাপ' বললে একটু হালকা হয়ে যেতে পারে। মাথাটাই আসল, কিন্তু মানুষে মাথাকে মূল্য দেয় না, যেন মাথা বাদ দিয়েই মানুষ বেঁচে আছে, সেল্ফ বলতে তো সেটাই কিন্তু সে আমরা ভুলে থাকি। মাথার কথা মনে পড়ে যখন 'মাথা খাটিয়ে' কিছু একটা 'করে' ফেলতে পারি, তখন আমার কত 'মাথা' এরকম কিছু ভাবি। মাথা যে শরীরের অন্য অঙ্গের মতই আর একটা অঙ্গ, এই কংক্রীট ধারণাটা তৈরী হয়নি। মন, মানস, মনন, এইসব নানা কিছু দিয়ে এড়িয়ে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। এইসবের একটা খারাপ ফল আছে বলে মনে হয়, যেন মাথাকে মেনে নিলে মানুষ নিছকই যন্ত্রে পরিণত হবে, তার বদলে তার মন বা হৃদয় থাকলে সে মানুষ হবে।

    আরো দেখুন, সুশান্ত সিং-এর ঘটনাটা, সমস্যা ছিল, ওষুধ খেয়ে সামাল দেওয়ার চেষ্টা করতেন হয়ত, ঠিক জানা নেই থেরাপি হত কিনা, হয়ত ওষুধ খেয়ে তাড়াতাড়ি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করতেন। কিন্তু পারিপার্শ্বিক চাপ আরো বাড়লে ঐ উপায় আর কাজ করেনি, মাথা আর নিতে পারেনি, ফলে আত্মহত্যা। কিন্তু ব্যাপার হল, মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি হলেও, উপায় থাকলেও, নিজের সমস্যার সমাধান করে উঠতে পারেনি।
     
     
  • অর্জুন | 43.23.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৫:৪৩490416
  • 'হিটলার যেমন নরপশু, চার্চিল‌ও তাই।' পূর্ণ সহমত। 
     
    কিন্তু পাড়ার তোলাবাজকে জব্দ করতে যদি চম্বলের দস্যুকে ডাকতে হয় তাহলে আর কিছু বলার নেই! ওই দস্যু আগে আমার প্রাণটি নেবে। 
     
    হিটলার সুভাষচন্দ্র বসুকে যে অবমাননা করেছিল তা তাঁকে আর কেউ করেনি। 
  • সিএস | 103.99.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৫:৩৭490415
  • ঐ দোকান থেকে মনে হয় না নেতাজী চপ খেতেন। দোকানটা যাঁর, তিনি নেতাজী ভক্ত ছিলেন। এখনও তো নেতাজীর জন্মদিনে, শুনেছি, বিনা পয়সায় না কম দামে চপ খাওয়ানো হয়।

    সেদিন শুনলাম, বর্ধমানেও নাকি এক নেতাজীভক্তের এমনই একটি দোকান আছে।
     
     
  • একক | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৫:৩৫490414
  • ছোট দের লেখাগুলো পুরো একবাক্সো দানাদার!!  খুব ভালো হইচে ঃ)))
  • জয় | 92.4.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৫:৩২490413
  • সরি "কালা চশমা" লেখাটি পেয়েছি
  • অর্জুন | 43.23.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৫:৩২490412
  • আমার নিজের ধারণা জওহরলাল নেহেরু রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীর উপযুক্ত উত্তরসূরি। উনি দুজনের মাহাত্ম্যকে অনুধাবন করতে পেরেছিলেন এবং তা প্র্যাকটিস করেছিলেন। 
     
    নেহেরুর অংশ চিঠি ও লেখা পড়লেই তা বোঝা যায় । 
  • অর্জুন | 43.23.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৫:২৯490411
  • সুভাষচন্দ্রের পদত্যাগের পরে রবীন্দ্রনাথ অবশ্যই ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন এবং গান্ধীকে কড়া চিঠি লেখেন। রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধী চিরকাল পরস্পরকে যেমন আঁকড়েছেন, তেমনি প্রয়োজনে পরস্পরকে অসম্ভব সমালোচনা করেছেন। 
     
    সেটা ওদের ২৭ বছরের চিঠিপত্র (১৯১৪- ১৯৪১) সব্যসাচী ভট্টাচার্যে সম্পাদিত 'The mahatma and the poet' পড়লেই পাবেন। 
     
    'সীতারামাইয়ার হার আমার হার' একটি খুব খারাপ উক্তি সেটা তো আগেই বললাম। রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন 'মহাত্মার এ কথা সাজে না।' গান্ধীও মেনে নিয়েছিলেন। 
     
    এটা ১৯৩৯ এর কথা। ঠিক '৪০ র ফেব্রুয়ারিতে রবীন্দ্রনাথ গান্ধীকে শান্তিনিকেতনে আমন্ত্রণ করে বিশ্বভারতীর দায়িত্বভার দিলেন। উনি বুঝেছিলেন আর বেশীদিন বাঁচবেন না। বেশীদিন বাঁচেনওনি। 
     
    গান্ধী সে দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করেছিলেন প্রথমে। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের পরে তিনি এ বিষয়ে সচেতন ও মনযোগী হন। নেহেরু, প্যাটেলদের বারবার এ গুরু দায়িত্বের কথা বলতে থাকেন। 
     
    অনেকেই জানেনা বিশ্বভারতী দেখেই নেহেরুর স্বপ্ন দেখেছিলেন এরকম আরও বিশ্ববিদ্যালয় দেশে প্রয়োজন। সে স্বপ্নের রুপায়ন JNU। উনি করে পারেননি। কিছু পরে হয়েছে। 
     
    আমি সবরমতী ও ওয়ার্ধায় সেবাগ্রামে গেছি। দুটোই আশ্চর্য ভাবে আমার মনে হয়েছে শান্তিনিকেতনের একটা এক্সটেন্সন। 
     
     এঁরা প্রত্যেকেই প্রত্যেককে কি ভাবে সৃষ্টিশীল ও দেশের জন্যে productive  কর্মে পরস্পরকে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করতে পেরেছিলেন সেটা সন্ধান করাই আমাদের কাজ। এঁদের কিছু  narrow frame এ পুরে divide করায় নয়। 
     
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত