এই যাঃ ওটা তো এলসিএমদা বলেছেন! দুজনের কাছেই সরি চেয়ে নিলাম।
কোশ্ন হলো শেষ পর্যন্ত কারা হবেন বিশ্বের ভাগ্য বিধাতা -- সিরিয়া না চায়না?
সম্বিতবাবু ঠিক বলেছেন, গত কয়েক দশকে ড্রাগ মার্কেট আর অয়েল মার্কেট কিছুটা শিফট করেছ। অয়েল মার্কেট শিফটের ...
ইয়ে, সম্বিতবাবু তো আফগানিস্তান সম্বন্ধে এখনও মুখ খোলেননি!
কঠিন সব জিওপলিটিকাল আলোচনার মাঝে মাথা ঠান্ডা রাখতে আপাতত একটা গান শুনে নিনঃ
ব্লগের চেয়ে কমেন্ট বড় হলে এবং হতেই থাকলে তার জন্য আলাদা ব্লগ খোলাই লেখক পাঠক সকলের জন্য সুবিধেজনক। আমার লেখায় লোক হয় না তাই আমি অন্যের লেখায় দামড়া দামড়া জ্ঞান ঝাড়ব এ প্র্যাকটিস বন্ধ হওয়াই ভাল।
কল্লোলবাবু কাউকে অপমান করে মন্তব্য করেন না। কোথাও মন্তব্য করতে গেলে আরো পাঁচটা লোককে জড়িয়ে অপমান করার চেষ্টা থাকলে পাঁচজন এড়িয়ে চলবেই।
কি খিল্লি।
Taliban and communists are two opposite sides of the same coin. We need to push capitalism and throw them out. We don't need shits like them in a futuristic world. We need Elon Musk and Mars colonization. #NoRedInRedPlanet
আশাকরি ইন্দোর লেখায় কল্লোলদা সহ অন্যান্যদের কমেন্ট এবার আর পাঠকদের অসুবিধা করবে না।
:-)))
**যেন ভারতীয় মুসলমান রা দেশের বাইরে কাজে যান না
ফ্যাক্টস
আগেঃ
১. নাজিব কে হারানো র পরিকল্পনায় সকলেই জড়িয়ে। লিবেরাল ওয়েস্ট, ওয়াহাবী মৌলবাদ, সোভিয়েত রিট্রিট
২. তিন বছর ঠেকানোর পরে নাজিবের ফাঁসি
৩. তালিবানি জমানা, বুদ্ধমূর্তি ভাঙা
৪. মারসেনারি টেররিস্ট এর চাষ, ৯/১১ নানা দেশের লোক তারা , কিন্তু সৌদি ছেড়ে আফগানিস্তান এ আবার বোমা , পাকিস্তানে লাদেন আবিষ্কার
৫. সুন্দর দেখতে পাপেট সরকার সমূহ
৬. হঠাত ইরাণ ডিল আবার হঠাৎ ডিল থেকে সরে আসা, ঠিককিউবা বিল এর মতো
এখন
১. আফগান প্রেসিডেন্ট পালালো
২. আমেরিকা অনেক বরযাত্রী মারার পর এবার পালালো
৩. তালিবান রা দখল করল , আর ভালো ভালো স্টেটমেন্ট দিল, যেনো তারা কত্ত ভালো
৪. চীন মজা দেখছিল এবার রাস্তা বানাবে
৫. তালিবান রা চীনের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখবে, উইঘুর বা সাধারণ ভাবে পশ্চিম চীনের সমস্যা সত্ত্বেও
৬. অ মুসলমান উদ্ধার এর ঘোষণা ভারতের মেন ভারতীয় মুসলমান রাত দেশের বাইরে কাজে যাননা
৭. রাস্তার জন্য সেন্ট্রাল এশিয়া ছাড়া কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যে কিছুই না বদলানো
৮. ল্যান্ড রুট চীন কে ছাড়লেও সাউথ চায়না সি। আর সি রুটে না ছাড়া
এতদ্বারা সিদ্ধান্ত
১. ভারতীয় কমিউনিস্ট দের জন্য আকাশে থুতু ছেটান, মাটি কামড়ে লড়াই করুন
২. মিঠুন দা নাচূন্না
সম্বিতবাবু ঠিক বলেছেন, গত কয়েক দশকে ড্রাগ মার্কেট আর অয়েল মার্কেট কিছুটা শিফট করেছ। অয়েল মার্কেট শিফটের পেছনে অবশ্য শুধু ফসিল ফুয়েল থেকে সাসটেইনেবল এনার্জি না, আমেরিকার ফ্র্যাকিং ইন্ডাস্ট্রিও একটা কারন। যাই হোক, মিডল ইস্টে আমেরিকা আর ন্যাটোর ইনটারেস্ট কমে এসেছে, এ ব্যাপারে একমত। আর চীনের দিক থেকে দেখলে এর থেকে ভালো ডেভেলপমেন্ট কিছু হয়না। আমেরিকা এখন ওয়েনিং পাওয়ার, চীন এখন আমেরিকার জায়গাটা নিতে চলেছে। আফগানিস্তান দখন করতে পারলে চীন পুরো সেন্ট্রাল এশিয়া সহগে কন্ট্রোল করতে পারবে, আর ট্রেড রুট তো আছেই। সাউথ ইস্ট এশিয়া পুরোপুরি চীনের ইনফ্লুয়েন্স এরিয়াতে চলে গেছে, এবার সেন্ট্রাল এশিয়া আর য়ুরোপের দিকে মন দিতে পারবে।
কমিগুলা কোতায়? আম্রিগা ত ছেড়ে চলে গেল। সোনার দিন এসে পল্ল!
চীনের হাতে পড়লে টাইট। অন্য ব্যাপারে ইসলাম বিপন্ন ইসলাম বিপন্ন বলে হল্লা মাচায়, কিন্তু চীন যেখানে আছে? সেখানে টুঁ শব্দটি করে না মুসলিমরা। উইঘুর ইত্যাদি ব্যাপারে একটা কথাও বলে না, হাঁ হুজুর জো হুজুর তখন। চীনের পক্ষে এই সুযোগ ছাড়া উচিত না।
হ্যাঁ হ্যাঁ, চায়্না তাই করুক। ঢুকে পড়ুক। গাব্বানি খেয়ে পড়ুক। গোটা দশেক বছর ধরে বৃন্দাবন দেখিয়ে আসুক আপদগুলোকে। চীন যে কী বস্তু, হাড়ে হাড়ে টেরটি পাইয়ে দিক।
আর একটা ব্যাপার আছে, যদি আফগানিস্তান সরকার হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশন না করে, উইমেনস রাইটস, এডুকেশন - এসব রাইটস ভায়লেট না করে - তাহলে আফগানিস্তান প্রচুর ফান্ড পাবে, ইউএন, আইএমফ - - আরও নানা দেশ থেকে। তখন এই যে টাকা আসবে টু রিবিল্ড দ্য নেশন - সেই রিবিল্ডিং করবে টা কে? অর্থাৎ, সেই টাকা নিয়ে ইনফ্রা বানাবে কে? চায়্না, আবার কে। তাই চায়না নিজেদের ইন্টারেস্টেই চাইবে তালিবানরা গ্লোবাল প্রোটোকল মেনে চলুক, তাহলে ফান্ডিং পাবে, আর সেই ফান্ডিং এর টাকায় চায়না কাজ শুরু করবে। আফ্রিকায় ইনফ্রা বিল্ডিং এর যে টাকা বিভিন্ন দেশ পায়, আল্টোমেটলি সেই বিজনেস চায়না নেয়।
চায়না খুবই কেয়ারফুল এসব ব্যাপারে। গ্লোবাল কম্যুনিটি যদি আফগানিস্তানের ওপর স্যাংশন চাপায়, তাহলে চায়না বেশি ঝামেলায় যাবে না, ইনভেস্টমেন্ট আর করবে না। কারণ, চায়নার মার্কেট সারা পৃথিবী জুড়ে, শুধু একটি বা দুটি দেশে নয়।
দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, আফগানিস্তানে চায়নার ব্যাব্সা তেমন কিছ নেই - ওখানকার কনজিউমার মার্কেট, বা, মানুষের ক্রয়্ক্ষমতা এমন কিছু নয় যে যেখানে ঢোকবার জন্য সবাই মুখিয়ে আছে। চায়নার অ্যাকচুয়ালি আফগানিস্তানে তেমন কোনো ব্যবসা নেই। কিন্তু আফগানিস্তানের ভৌগোলিক অবস্থানটা খুবই কাজের। একবার একটা রাস্তা বানাতে পারলে তাই দিয়ে আরও পাঁচটা দেশে মাল পাঠানোর একটা চ্যানেল তৈরি হবে। শুধু মাল পাঠানোর নয়, মাল নিয়ে আসারও।
একইরকম ইন্টারেস্ট রাশিয়ার ছিল ইউক্রেনে - পশ্চিম ইউরোপে রাশিয়ার ন্যাচারাল গ্যাস সাপ্লাই লাইন ছিল ইউক্রেনের মধ্যে দিয়ে। ইউক্রেনের ভৌগোলোক অবস্থান ছিল রাশিয়ার ব্যবসার কাজে একান্তই জরুরী, তাই সেই সময় তারা ক্রিমিয়া নিতে ব্যস্ত হয়, যাতে করে রাশিয়া থেকে জার্মানি ডাইরেক্ট সাপ্লাই লাইন বানানো যায়, ইউক্রেনকে পাশ কাটিয়ে।
যেমন, ইরানের ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রজেক্টে চায়নার বেশি ইন্টারেস্ট নেই। হরমুজ এলাকায় রাস্তা তৈরির প্রাথমিক কথাবার্তা হলেও, চায়না কিছুই কমিট করে নি। কারণ, গ্লোবাল কম্যুনিটি, মানে ওয়েস্টকে, যেখানে চায়্নার ব্যবসা জোরদার, চায়না তেমন চটাতে চায় না। চায়্না চায় না - একটু ইয়ে শোনাচ্ছে।
এখনও পর্যন্ত, গত কয়েকদিনে দেখলাম জার্মানি অফিসিয়ালি তালিবানদের ওপর স্যাংশন চাপিয়েছে, এই তালিবান গভর্নমেন্ট থাকলে আফগানিস্তানকে আর এক পয়সাও অনুদান দেবে না বলেছে - এরকম কিছু একটা বলেছে - কোথায় যেন দেখলাম।
চাঁদ আর মঙ্গলটা ঠিক আছে। অলিম্পিকে পাঠাবার দরকার নাই। থ্যাঙ্কু।
নিজেরা নিয়ে নিলেই পারে তো চীন। পাকিস্তান আর আফগানিস্তানকে। নিজেরাই নিয়ন্ত্রণে নিয়ে তারপরে তাদের গড়ে পিটে সোনার মানুষ বানিয়ে চাঁদে, মঙ্গলে, অলিম্পিকে পাঠাতে পারে।
চীন বা পাকিস্তান হিউমান রাইটস ভায়োলেশন নিয়ে তালিবান দের চাপ দিতে যাবে কেন ?চীনের ব্যবসা পাতি ঠিক চললেই হলো।
এলসিএম, সে, অনেক ধন্যবাদ। অনেকগুলো ব্যাপার ক্লিয়ার হল। এখন দেখা যাক, কীভাবে ঘটনাক্রম চলতে থাকে।
যে দেশ বিয়াল্লিশ বছর ধরে শুধু যুদ্ধ দেখেছে, গোটা কতক জেনারেশন জন্ম থেকেই যুদ্ধ দেখতে অভ্যস্থ, যাদের বয়স পঞ্চাশ তারা জ্ঞান হবার পর থেকে যুদ্ধ ছাড়া কিছু দেখেনি, তাদের মানসিক অবস্থা শান্তিপূর্ণ দেশের অধিবাসীদের মত নয়, নিষ্ঠুরতা রক্তক্ষয়, হত্যা দেখে দেখে বড়ো হয়েছে এরা — এটা মনে রাখা দরকার।
শান্তি ফিরে এলে হয়ত এরা মানবিকতার পথে চলে আসবে এরকম আশা করা যায়। চাপ দিয়ে মানবিকতা আরোপ করা যায় কিনা এটা নিয়ে সন্দেহ আছে।
একদম
গত কুড়ি বছরে কয়েকটা জিনিস হয়েছে।
যেমন, ওপিয়াম বা আফিমের গ্লোবাল ড্রাগ মার্কেট। হেরোইন তৈরি হয় ওপিয়াম (পোস্ত গাছ) থেকে, গত শতাব্দীতে নেশার ড্রাগ হিসেবে হেরোইন আর কোকেইন (কোকো গাছ থেকে তৈরি হয়) এর ছিল একাধিপত্য। কিন্তু গত দুই দশক ধরে, কেমিক্যাল ল্যাবে তৈরি ড্রাগ - যেমন, মেথাফেটামিন (মেথ) বা ফেন্টানিল - এসবে বাজার ছেয়ে গেছে। এগুলো খুব ছোট ট্যাবলেট বা ক্রিস্টাল ফর্মে পাওয়া যায়। এই ধরনের সিন্থেটিক ওপিয়্ড এর প্রোডাক্শন, ডিস্ট্রইবিউশন বেড়ে গেছে, কেমিস্টরা বাড়িতে বানাতে পারেন অনেক কিছু ( 'ব্রেকিং ব্যাড' নামের একটি জনপ্রিয় টিভি সিরিজ পুরো এই গপ্পো নিয়ে)। আর একটা জিনিস হয়েছে, অনেক দেশেই মারিউয়ানা (গাঁজা) ট্রেড - কেনা বেচা আইনিভাবে করা যাচ্ছে। তো এসবের ফলে যেটা হয়েছে, নেশার বস্তু হিসেবে হেরোইন এর ব্ল্যাক মার্কেট ডিমান্ড ডাইলিউট হয়ে গেছে। আফগানিস্তানের যে ব্ল্যাক মার্কেট ওপিয়াম ট্রেড ছিল সেটা আর আগের মতন নেই।
দ্বিতীয়ত, মিডল ইস্টের অনেক দেশ যাদের ইকনমি ফসিল ফুয়েল (পেট্রোলিয়াম) কে কেন্দ্র করে, সেই যে বলত না - ইফ ইউ হ্যাভ অয়েল, ইউ ক্যান প্রিন্ট ডলার। গত দুই দশক ধরে সোলার এনার্জি টেকনলজির উন্নতি এবং গ্লোবাল ক্লাইমেট চেঞ্জ নিয়ে উদ্বেগের ফলে ফসিল ফুয়েলের অল্টারনেটিভ এখন বাস্তব হয়ে উঠছে। এর ফলে দুটি জিনিস হয়েছে, এক, পশ্চিমের দেশগুলোর মিডল-ইস্টে ইন্টারেস্ট আগের মতন তীব্র নয়। দুই, মিডল ইস্টের অনেক দেশের (যেমন, সৌদি) তেলের ব্যবসায়ীদের টাকায় যে টেররিজম ফান্ডিং হত আফ্গানিস্তানে, সেই ফান্ডিং সোর্সগুলো আর আগের মতন সলিড নয়।
আর একটা ব্যাপার হল - রাইজ অফ চায়না অ্যাজ গ্লোবাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার পাওয়ার। সাম্প্রতিককালে, আফগানিস্তান দীর্ঘদিন যুদ্ধ করেছে দুটো নেশনের সঙ্গে - রাশিয়া এবং আমেরিকা। এই দুটি দেশ আফগানদের কাছে মোটেই ওয়েলকাম নয়। কিন্তু, চায়্না ইজ ফাইন। চায়নার সঙ্গে আফগানিস্তানের বর্ডার মাত্র ৪৬ মাইল, কিন্তু ঐ গ্যাপের মধ্যে দিয়ে সড়কপথ এবং রেলপথ এক্সটেন্ড করতে পারলে, চায়নার ট্রেডে অনেক সুবিধে হয়, বেল্ট রোড প্রজেক্ট আরও এগিয়ে যায়। অলরেডি পাকিস্তানে ইনফ্রাতে চায়না প্রচুর ইনভেস্ট করেছে। তো, চায়্না ক্যান প্লে অ্যা রোল ইন নিউ আফগানিস্তান।
চায়্না এবং পাকিস্তান চাপ দিলে তালিবানরা হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশন হয়ত বেশি করবে না, অন্যদের খুব একটা পাত্তা দেবে বলে মনে হয় না।
কিছু লোক তো ফেসবুকে লাপাচ্ছে। বলছে, 'অত্যাচারীর পতন ঘটেছে। শিকল ছিঁড়ে মুক্তি এনেছে বিপ্লবীরা। সর্বকল্যাণময় চীন সহায়। পরিত্রাণায় সাধুনাম বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম---" এই সব। মানে হুবহু এগুলো না, কিন্তু ভাবে হাবে এই কথাই।
এইত্তো এসে গেছে।
https://www.newsx.com/world/taliban-seize-power-in-afghanistan-how-to-secure-wakhan-corridor.html
বার্মায় হল, আফগানিস্তানে হল। আর কোথাও? ওদিকে করোনার তো নতুন নতুন সব ভ্যারিয়ান্ট বের হচ্ছে। ভীষণ ঘোরালো অবস্থা।
The Taliban Claim They'll Respect Women's Rights — With Their Reading Of Islamic Law
Updated August 17, 202112:15 PM ET
KABUL, Afghanistan — A Taliban spokesman promised Tuesday that the insurgents who overran Afghanistan in recent days would respect women's rights and would not exact revenge, seeking to calm a wary population and skeptical world powers.
In his first news conference, Zabihullah Mujahid, who had been a shadowy figure for years, doubled down on the Taliban's efforts to convince the world that it has changed from the group that imposed a brutal rule on the country in the 1990s.
...
Earlier, Enamullah Samangani, a member of the Taliban's cultural commission, promised amnesty and encouraged women to join the government.
Samangani addressed the concerns of women, saying they were "the main victims of the more than 40 years of crisis in Afghanistan."
"The Islamic Emirate of Afghanistan is ready to provide women with environment to work and study, and the presence of women in different (government) structures according to Islamic law and in accordance with our cultural values," he said.
https://www.npr.org/2021/08/17/1028391403/afghanistan-women-taliban-government
ইরান টাইপের কিছু একটা করতে চাইছে মনে হচ্ছে
খুশী?
করোনা কীরকম ওখানে? চীনারা এমন ডিজাইন করল যে তালিবান ফালিবানদের করোনা কিসুই করতে পারল না? এইসব সময়ে দ্রি আসেন না, দীপাঞ্জন আসেন না। কোনো মানে হয়?
ইমরান খান লাফাচ্ছেন।