আমাদের দেশে হেল্থ ব্যাপারটাা, ইয়ার্কির পর্যায়ে চলে গেছে। মমতা চিঠিতে লিখছিল ভ্যাকসিন থেকে শুরু করে কোভিড রিলেটেড ঔষধ অক্সিজেেেন সব কিছুুতে ই ট্যাক্স মুক্ত করতে। তা নির্মলা দি, ট্যুইট করলেন ভ্যাক্সিন এ, জি এস টিিছাড় দিলে না কি দাম বেড়ে যাবে।
প্রশ্ন হল,বিনি পয়সায় ভ্যাকসিন দিলে বা কেন্দ্র সরকার এক দেশ একদাম করে দিলে, দাম ইচ্ছে মতন নেবে কি করে,প্রস্তুত কারী সংস্থা!!?
আপনারা আইভারমেকটিন খাচ্ছেন খান। কিন্তু আমার ভাজপার বন্ধুরা বললেন মাননীয় মোদীজীর অনুপ্রেরণায় ডিফেন্সের বিজ্ঞানীরা নাকি গেটাফিক্সের মত কড়াইয়ে জ্বাল দিয়ে একটি দাবাই আবিষ্কার করে ফেলেছেন। দাবাইটি জলে গুলে খেয়ে ফেল্লে নাকি করোনা পালাবার পথ পাচ্ছে না। হাইপোক্সিয়ার রুগীর চড়াং করে হাইপারক্সিয়া হয়ে যাচ্ছে।
ডিফেন্সই মোদীজীর মান রাখছে বরাবর।
আপনারা কই এসব নিয়ে তো কিছু বলেন না। গতকাল বর্তমানের হেডিংই ছিল এই টুডিজি।
এক আত্মীয়র হেলথ ইনসিওরেন্স প্রিমিয়ামের অ্যামাউন্ট শুনে একটু আশ্চর্য হলাম, দুজনের বয়স ধরুন ৭০+, প্রত্যেকের ৩ লাখ টাকা অবধি কভারেজের বছরে প্রিমিয়াম প্রায় ৬০ হাজার টাকা !!
একটু গুগল করে দেখছিলাম ব্যাপারটা, দশ লাখ টাকার কভারেজের জন্য দুজনের প্রিমিয়াম বছরে এক লাখের বেশি, আর আছে 'ওয়েটিং পিরিয়ড' সেটা ৩ বছর মানে ৩ বছরের আগে প্রি-এক্সিজটিং কন্ডিশনের কোনো অসুখ কভার্ড হবে না।
এ তো বেশ ইয়ে মানে -
আমি ওষুধের দোকান থেকে কুড়িটা আইভারমেকটিন ট্যাবলেট কিনে আনলাম। দাম নিলো আটশো টাকা। এই খবরটা পড়ে ভাবলাম কিনে আনিঃ
কেন আইভারমেকটিন কাজ করে জীবাণুযুদ্ধের বিরুদ্ধে তা জানতে গেলে নিকোলা বিদোলিকে অনুসরণ করুন টুইটারে |
প্রোফালাক্সিস হিসেবে রিভ্যুটা মূলত আফ্রিকার দেশগুলির উপর।
আমাদের দেশে যেখানে লিমফাটিক ফাইলারয়াসিসের জন্য আইভেরমেক্টিনের mda করা হয়, সেখানকার ডাটা দেখলে ভাল হত
অরিনদা, সেসব ত আছেই৷ কিন্তু এক্ষেত্রে প্রোফাইল্কসিস হিসেবে বলছে। সেটাও ত প্রিভেনশনই হল
sm এবং পাই য়ের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে একটা কথা মনে হল ।
ভারতে সরকার থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ আইভারমেকটিন থেকে শুরু করে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন পর্যন্ত, ওষুধ নিয়ে যতটা উৎসাহী, মানে covid _হয়ে যাবার পর কিসে সারবে_ সেই বিষয়টি নিয়ে যতটা উৎসাহী, তার তুলনায় কোভিড যাতে না হয় তাই নিয়ে অনেক কম চিন্তা ভাবনা করেন ।
তাই জন্য দেশে ভ্যাকসিন অমিল হয় , অক্সিজেন নিয়ে হাহাকার হয়, সরকার যতটা ভ্যাকসিন প্রয়োজন ততটা ব্যবস্থা করেন না, এবং সরকারি তরফে কোথাও ক্লাস্টার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে উদ্যোগ দেখা যায় না ।
অন্যদিকে সাধারণ মানুষ কুম্ভ মেলায় ভিড় জমান, ভোটের মিছিলে জমায়েত হন, লাইন দিয়ে ভোট দিয়ে আসেন, মাস্ক পরেন না, বা অনেকে মাস্ক থুতনির তলায় ঝুলিয়ে রেখে মনে করেন মাস্ক পরা হল, অথচ ফেস শিল্ড নিয়ে অনেকের উৎসাহের অন্ত নেই ।
আবার দেখুন, ভিড় না হতে দেয়া, চাপা জায়গায় জনসমাগম বা সাধারণ ভাবে যাতে জনসমাগম না হয় সেই ব্যাপারটি দেখা, বার রেস্তোরা বন্ধ রাখা, স্টেডিয়াম না খোলা, ভেন্টিলেশন নিয়ন্ত্রণ, মাস্ক ঠিকমতো পরা , ক্লাস্টার চিহ্নিত করে নিয়ন্ত্রণ এবং বিশেষ করে রিভার্স কন্ট্যাক্ট ট্রেসিং covid নিয়ন্ত্রণে খুব প্রয়োজনীয় । লক্ষ করে দেখুন, এর একটিতেও ভারত সরকার বিশেষ সাফল্য পান নি বা নজর দেন নি, বরং কিছু ক্ষেত্রে উল্টো রাস্তায় হেঁটেছেন । যে কয়েকটি দেশ এখনো অবধি কোভিড নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছে, সেই দেশগুলোর প্রতিটিতে এই ব্যাপারগুলো প্রাধান্য পেয়েছে ।
এটা এইমসের।
https://www.pharmaceutical-technology.com/news/aiims-study-covid-19/
আর প্রোফাইল্কসিস হিসেবে বড় রিভ্যু ঃ
আমাদের দেশে হেল্থ ওয়ার্কার্স অনেকেই আইভার মেকটিন নিয়মিত নিতেন। এঁদের কি কোভিড হওয়া কম হয়়েচে? মানে আই সি এম আর কোন স্টাাডি করেছে? হাইড্রোরক্সিিকলোরকুইন নিিয়ে কোন জোরদার স্টাডি পাবলিশ করা হয়েছে?
স্টেরয়েড নিয়ে আপনার আগের পোস্ট এর প্রেক্ষিতে। স্টেরয়েড সঠিক সময়ে ব্যবহার করলে এক তৃতীয়াংশ মর্টালিটি কমে। আই সি ইউ সাপোর্ট কম লাগে।
এর জন্য মাস্ট হলো তিন বেলা অক্সিজেন স্যাচুরেশন পরীক্ষা করা।৯৪ শতাংশ এর নিচে হলে এলার্ট হওয়া উচিত।৯২ শতাংশের নিচে হলে ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী স্টেরয়েডের কোর্স করতে হবে।
সাপোর্টিভ ইনভেস্টিগেশন হিসাবে সি আর পি, আই এল ৬ ,ও সিটি চেষ্ট লাগতেেপারে। দিনের শেষেে, স্যাচুরেশন চেক করা হলো,মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট।
আইভেরমেক্টিন নিয়ে।
প্রোফাইলেক্টিক হিসেবে এর ব্যবহারটা ইন্টারেস্টিং।আফ্রিকায় এত কম হবার কারণ এটা হতেই পারে, অন্যনান্য অসুখের জন্য এটা আগেই মাস ড্রাগ হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকা।
https://www.pharmaceutical-technology.com/news/aiims-study-covid-19/
নয়াদিল্লি ও নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনার দ্বিতীয় ডোজের টিকাকরণে দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। রবিবার এমনটাই জানালেন রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী। এদিন রাজ্যে ৫৩৯টি সরকারি এবং ১৮টি বেসরকারি টিকাকরণ কেন্দ্র খোলা ছিল। মোট ৯ হাজার ৯৭০ জনকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। রাজ্যে এ পর্যন্ত মোট ১ কোটি ১৯ লক্ষ ৬৩ হাজার ৫৩২ ডোজ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, ভ্যাকসিনের জোগান কম থাকায় রাজ্য সরকার দ্বিতীয় ডোজের উপর জোর দিয়েছে। আর এই টিকাকরণে দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এক্ষেত্রে দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ। ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গ করোনা ভ্যাকসিনের ১ কোটি ২২ লক্ষ ৭৪ হাজার ২০০টি ডোজ পেয়েছে। রাজ্যে টিকা নষ্টের পরিমাণ খুবই সামান্য। আর সেকারণেই প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ ডোজ সাশ্রয় করতে পেরেছে সরকার। সবমিলিয়ে রাজ্যের হাতে প্রায় সাড়ে ছ’লক্ষ ডোজ রয়েছে। আজ সোমবার রাজ্যে আরও ৩ লক্ষ ৯৫ হাজার ডোজ আসতে পারে।
মর্মান্তিক বা ironic, যেভাবেই দেখুন, ভারতে HIV/AIDS এর বিরুদ্ধে লড়াকু যোদ্ধা ও চিকিৎসক, যাঁর জনস্বাস্থ্যে অসামান্য অবদান, সেই মানুষ, স্মরজিৎ জানার, কোভিডে মৃত্যু হয়েছে পড়বার পর খারাপ লাগল। ওনার লেখা একটি পেপারের লিঙ্ক দিলাম,
অনেক ধন্যবাদ কেলোদা। আমার বাবা মা তো কল্যাণীতে থাকেন, ওখানেই নেবেন। ইন ফ্যাক্ট JNM হাসপাতালে গেলে এখনি হয়ে যায় কিন্তু ওরা হাসপাতালে যেতে ভয় পাচ্ছে। ওদিকে পিকনিক গার্ডেনেরটা ক্যাম্প, ফলে ডোজ কম। আশা করি কিছুদিন পরে অবস্থা একটু বেটার হবে তখ্ন পেয়ে যাবে। ওরা ৬-৭ সপ্তাহ হল প্রথম ডোজ নিয়েছে ফলে এখন অনেক সময় আছে।
আবারও থ্যাঙ্ক ইউ আপনাকে।
অভ্যুদা,
আপনার মা বাবা কোন টীকা নিয়েছিলেন আর কবে অব্দি সেকেন্ড ডোজ নিতে পারবেন সেটা একটু জানাবেন। ওঁরা যদি কোনোভাবে সেন্ট্রাল ক্যালকাটা তে নিতে পারেন তো আমি অবশ্যই সাহায্য করতে পারি। অনেককে করেওছি, আমাদের এখানে অপশন প্রচুর, তাই সমস্যাও প্রচুর হলেও কখনো কখনো সমাধানও বেরিয়ে আসছে।
কিন্তু আপনার মা বাবা তো বোধহয় কল্যানীতে থাকেন তাই না ? সেখানে তো এক জায়গাতেই দেওয়া হচ্ছে।
মোটমাট আপনার যদি মনে হয় আমি কোনভাবে সাহায্য করতে পারি তো আমাকে একবার bowbazar এট দি রেট জিমেলে এই ডিটেলস গুলো জানিয়ে দেখতে পারেন। মুস্কিল হল, প্রতিটি সেন্টারের নিজস্ব নিয়ম আছে, আর সেগুলো রোজ পাল্টাচ্ছে। এখানে আমি সেগুলো সময় সময় পোস্টও করেছি। জেনেরিক সমস্যা আর জেনেরিক সমাধান কিছু নেই। আপনাদের সমস্যাটি যদি জানান তো আমি আমার এলাকায় খোঁজ করে একদম টাটকা পরিস্থিতি অনুযায়ী সমাধানের চেষ্টা করতে পারি।
একটা উদাহরন দিলে বুঝবেন... গত ৩০ তারিখ অব্দি মেডিক্যালে প্রতিদিন প্রায় ২০০ লোককে কোভিশীল্ড আর ২০০ লোককে কোভ্যাক্সিনের সেকেন্ড ডোজ দেওয়া হচ্ছিল। সেটা অন্য যে কোন সেন্টারের চাইতে বহুগুন বেশী। এখানকার স্থানীয় লোকের যেহেতু নেওয়া হয়ে গেছে, বা তার বাড়ির পাশের সেন্টারেই পাওয়া যাচ্ছে, তাই ঐ ৪০০ জন সবাই বাইরে থেকে আসছেন। এখন এই সুযোগে লাইন লাগানোর ব্যাবসা শুরু হয়েছে কিনা তা বোঝা মুস্কিল, কিন্তু হবার তো কথা। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজনের হয়ে লাইন লাগিয়ে আমি ব্যবস্থা করে দিয়েছি ( না না টাকা নেইনি)। ৩০ এর পর থেকে আর মেডিকেলে যাবার দরকার পডে নি। তাই লেটেস্ট জানিনা। কিন্তু আমাদের ৪৭ পল্লীর টাটকা খবর তো কয়েকটা পোস্ট আগেই বললাম।
থ্যাঙ্ক ইউ কেলোদা। আমার মা বাবা এখনো সেকেণ্ড ডোজ পান নি, বড্ড লাইন।
সরকারের অকর্মন্যতায় আপনারা বেজায় অখুশি কারন বিস্তর মানুষজন মারা যাচ্ছেন! শহরাঞ্চলে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল যার পরিচিত কেউ না কেউ করোনায় চলে গেলেন না বিগত এক বছরে।
কিন্তু এও তো হতে পারে যে এই জনভার লঘু করাটাই বৃহত্তর কর্মসূচির অঙ্গ! গনতান্ত্রিক দেশে তো সন্তানসংখা কমাবার জন্য নাসবন্দী প্রকল্প নেওয়া যাবে না, করোনাহেন কৃষ্ণের আবির্ভাবকেই (স্মরণ করুন যদা যদা হি ধর্মস্য ইত্যাদি) সে কর্মের অস্ত্র করা হচ্ছে।
সুতরাং নিজের ভাবনাকে বোঝান, ভাবনার সাথে কথা বলুন!
কি বল্লেন? যদি নিজেই তার আগে পটকে যাই? তবে তো শহীদ হলেন দেশের স্বার্থে!
ঝগড়া ঝাঁটিকে আপ্নেরা গাল দিয়ে থাকেন বটে আর মানতেই হবে তার কারণ ও আচ্ছে। অতি উচ্চগ্রামের ঝগড়া নিরীহ মানুষজন অর্থাত কিনা অধিকাংশের পক্ষে বিরক্তিকর কারণ তাঁরা কড়াপাকের ফিজিক্স, অঙ্ক, কালোয়াতি গান কিংবা ঝগড়া, এমন কি সেক্স - কোনটাই পচ্ছন্দ করেন না।
কিন্তু এটাও কি ভেবে দেখেচ্ছেন ঝগড়া ঝাঁটির অভাবে ভাটিয়ালির টিআরপি কিভাবে করনা অধ্যুষিত ইকনমির মত কমে যায়?
অভ্যুদা,
আমার প্রথম ডোজের কোভ্যাক্সিন আমি পেয়েছি ১৭ই এপ্রিল।
সেই যে চিরকুটটার ফটো পোস্ট করেছিলাম নামটা মুছে, দেখে আপনি কমেন্ট করলেন যে শুধু k টুকু রেখে বাকিটা মুছেছি, সেইদিনই ফার্স্ট ডোজ নিয়েছিলাম। আমাদের ৪৭পল্লীর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে টীকাকরন শুরু হয় তার আগেরদিন, অর্থাত ১৬ই এপ্রিল। মার সেকেন্ড ডোজের খোঁজ নিতে গিয়ে আমি ফার্স্ট ডোজ নিয়ে ফিরে আসি।
আমার সেকেণ্ড ডোজের সময়সীমা দিয়েছে ১৫ মে থেকে ২৫ মে পর্ষন্ত। আমার কোভ্যাক্সিন।
https://epaper.anandabazar.com/imageview_56098_31120360_4_71_09-05-2021_7_i_1_sf.html
Abhyu, b ধন্যবাদ।
রবীন্দ্রনাথের সেই ভুলে যাওয়া বাণী
করে কানাকানি।
"দামামা ওই বাজে
দিনবদলের পালা এল ঝোড়ো যুগের মাঝে"।
আই আই টিতে বদলি হয় না। প্রতিটি আই আই টি অটোনমাস (এখনো অবধি ) । অন্য জায়গাতে যেতে হলে নতুন করে আবেদন করতে হবে ও পুরোনো জায়গায় রিজাইন দিতে হবে।
দিল্লি থেকে কলকাতা https://www.isical.ac.in/anish-sarkar
কলকাতা থেকে ব্যাঙ্গালোর https://sites.google.com/view/parthanilroy
অশোকবাবু, IITর কথা বলতে পারবো না, কিন্তু ISIতে কলকাতা থেকে ব্যাঙ্গালোর-দিল্লিতে হরবখত লোকে বদলি নেয় ইচ্ছেমতো। তবে ধরুন ISI ম্যাড্রাস থেকে কলকাতায় বদলি হবে বলে মনে হয় না। ইন ফ্যাক্ট আমি জানি যে কেউ একজন ISI কলকাতায় চাকরি পেল না, কিন্তু মাদ্রাজে পেল এরকম হয়। তো তারা ইচ্ছেমতো মাদ্রাজ থেকে কলকাতা বদলি হবে এমনটি হবার কথা না।
অন্যদিকে আমার খুবই পরিচিত একজন IISER কলকাতা থেকে পুনায় চলে গেছে। কলকাতা থেকে পুনা বেটার জায়গা।
কেলোদা, আপনারা প্রথম ডোজ কবে পেয়েছিলেন?
আমার এক আত্মীয়া একটি তুলনায় রিমোট আইএইটিতে চাকরী পেয়েছেন। ওনার বেশীদিন ওরকম রিমোট জায়গায় থাকার ইচ্ছা নেই। ডিপার্টমেন্ট হেড ওনাকে বোঝাচ্ছেন কয়েক বছর ওখানে থাকার পর অন্য আইএইটিতে বদলী হওয়া যাবে। উনি কয়েকজনের উদাহরণ দিয়েছেন যারা এরকম বদলী হয়েছেন। আইআইটিগুলোর মধ্যে কি বদলীর এরকম কোন অফিসিয়াল সিস্টেম আছে? নাকি এই বদলী ব্যাপারটা কেস বাই কেস বেসিসে, হয়তো বা হেডের সন্তুষ্টির ওপর ঠিক হয়?
সহজবোধ্য কারনেই নামধাম গোপন রাখছি।
ওঁকে ট্রোল করা আটকাতে চান, ওঁর ট্রোল আটকান। অথবা বলুন, উনি যা করেন, তা ট্রোল নয়। খিস্তি গালিগালাজ সম্পর্কে বক্তব্য আপাতত রাখছি না। কারণ এই 'ঐ' আইডি, এখনও পর্যন্ত সে পথে যায়নি।
ঐ, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি নিয়ে আমার কোন দুর্বলতা বিরাগ কিছু নেই। এমন হতে পারে সেটাও লোকজন বলার আগে মাথায় আসেনি। পিটি বেশিরভাগ সময় রাজ্য রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে যা বলেন, এবং বিশেষ করে বলতেই থাকেন, সেসব আমার কাছেও বিরক্তিকর মনে হয় (অন্য কোন বিষয়ে নয়), যতটুকু যুক্তি বুদ্ধিতে কুলোয় ও এনগেজ করার অর্থ আছে বলে মনে করি ততটুকু রিফিউট করি।
কিন্তু ট্রোল, খিস্তি, গালাগাল এসবে ফোরামটা নষ্ট হয়। এতবছর সেল্ফ সেন্সরশিপ ও দায়িত্বজ্ঞানের ভরসায় যা চলেছে সেটাকে নষ্ট হতে দেখলে আপত্তি করতেই হয়।
এবার আপত্তিটুকুই করতে পারি, আর কিছু করার নেই।