https://www.theverge.com/2016/3/24/11297050/tay-microsoft-chatbot-racist
AI প্রোগ্রামকে টুইটার ফিড পড়তে দিলে কী হয় দেখুন।
এত ইনজিওরি আর ক্যাচ মিসের রহস্যাটা কি?
বি এবং কেসি, ধন্যবাদ।
a,
একদম। একসাথ দোনো শায়র কো নিপটা দিয়া।
b, নিমতনামাও দেখতে পারেন। ভারতের প্রথম প্রকাশিত রান্নার বই। হাতে লেখা।
ছেলো, ছেলো। একবার আবদুল হালিম শরর এর পুরনো লখনৌ বইটা চেখে দেখুন। এন বি টি।
আহা। পাউরুটি আর ঝোলা গুড়ের বদলে পায়েস এবং ঝোলা গুড়।
শুনে একটা প্রশ্ন এল। খাবার গারনিশ করার আইডিয়া কি ব্রিটিশদের আগে ছিল?
দ্বিজেন্দ্রলাল আর রবীন্দ্রনাথের এরকম যুগলবন্দী!!
অর্জুন,
লোভ হচ্ছে।ঃ))
একটা ট্রিভিয়া, আমার এক বন্ধু-- শান্তিনিকেতনের শ্যামবাটি নিবাসী দর্শনের অধ্যাপক বিজয় মুখুজ্জে-- এখন রিটায়ার করে চাষবাস করছে, নানারকম ধান। সেদিন একজায়গায় ধান বিক্রি করতে কেমন নাজেহাল হচ্ছে তার গ্রাফিক বর্ণনা লিখেছে।
আমার ধারণা ছিল বাংলার কৃষি মানে "ধনধান্যে পুষ্পে ভরা, ধানকাটা হল সারা"। এখন দেখছি কিছুই জানিনা।
আপন মাতৃভূমিতে এক মহান জাতি সৃ্ষ্টি করাই সব রাজনীতির শেষ লক্ষ্য হওয়া উচিত।
@ রঞ্জন দা, আমাদের বাড়িতে নিয়ম করে পৌষ পার্বণে মিষ্টি বানানো হয়। মা করে। পাটি সপটা, চিতল পিঠে সঙ্গে কোরা নারকেল ও পাটালি। পুলি পিঠে। গোকুল পিঠে। পিঠে সেদ্ধ। মা পিঠের পুরে গুর দিয়ে নারকেল ও ক্ষীর দুরকমই ব্যবহার করে । এছাড়া পায়েস তো হয়। এছাড়া পুরো শীত হাত রুটি দিয়ে ঝোলা গুর খাওয়া হয়। আগে আরেকটা হত, এখন বন্ধ হয়ে গেছে। ইছামুরা।
অরিন, না অত কি খাওয়া যায়? লিকুইড হলে এক এক চামচ কিম্বা হয়ত সলিড জিনিস এক এক বারে গোটা দুয়েক ম্যাক্স। বেশিটাই মুদ্রাহীন রপ্তানি হয়। সুতরাং পাঁচ মাইল দৌড়নোর প্রশ্ন নেই।
রঞ্জনদা, হ্যাঁ। এর বেশিটাই অবশ্য মা আছেন বলেই হল ।
আর কার্য্যোপলক্ষে যেখানে থাকি, সেখানের ট্র্যাডিশনাল পিঠে আর মিষ্টিতে দুধ বা ক্ষীরের ব্যবহার কম। গুড়, নারকোল, কালো তিল বাটা, বিশেষ ধরণের চালের গুঁড়ো এসব ব্যবহার হয়। অন্যরকম। কিন্তু সবই ভালো।
b,
আপনি কি বাঙাল? পৌষপার্বণের লিস্টি দেখে ঠাকুমার ও মায়ের কথা মনে পড়ল।
এখন সে রামও নেই , সে অযোধ্যাও নেই। কাজেই গুড়ের পায়েসেই সন্তুষ্ট থাকা!
শারদুল একটা হাতের ক্যাচ ফেলল।
একটা ডিবেট আছে।
ট্রাম্পের রিইলেকশন কেন দরকার ছিল। আমি পক্ষে বলবো।
ভালো ভালো পয়েন্ট দিন তো দেখি সবাই বেশ কিছু
সেতো বটেই।
সেতো বটেই।
সেঞ্চুরি র পাশে ক্যাচের হিসেব লিখতে হলে আগের টেস্ট ড্র আর হনুমার ইনিংসে ও ক্যাচ মিস গুলো লিখতে হয়।
কালকে বৃষ্টির চান্স আছে
অরিন , আপনি বোধহয় সোশ্যাল ইকুয়ালিটি ভার্সেস সোশ্যাল জাস্টিস নিয়ে বলতে চাইলেন ?একমত ওটাতে।
বি এর সুখাদ্যের লিস্টে একটু নজর দিয়ে গেলুম .
ব্রিসবেনের ওয়েদার ফোরকাস্ট কেমন।
টমেটো সস নয়। ঝোলা গুর। মা বানিয়েছে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় থাকে আমাদের পরিচিত একজনের বাড়িতে বানানো গুর। অনবদ্য স্বাদ।
আহা ! বড় চমৎকার মিষ্টির বর্ণনা দিলেন, @b !
ভুরিভোজ যাকে বলে ।
এত সব খাবার পরে কি পাঁচ মাইল দৌড়োবেন?
দেখুন আপনাদের ঝাঁ* একটু জ্বালিয়ে যাই। কাল সকালে ব্রেকফাস্ট হল চিতই পিঠা , ঝোলাগুড় আর নারকোল কোরা দিয়ে। অবশ্য নারকোল কোরা পাওয়া যায় না বলে গুড়ে পাক করা ডেসিকেটেড নারকোল দিয়ে কাজ সারতে হল। তা হোক, প্রবাসে নিয়মো নাস্তি। এর ওপরে আরো হয়েছে পায়েস, গোকুল পিঠা, ভাজা পুলি (বাইরে নোনতা কিন্তু ভিতরে নারকোল), এ ছাড়াও ফিউচার টেন্সে লাইন দিয়ে আছেন চিঁড়ের পুলি আর রাঙা আলুর পুলি। চষি পুলির পায়েস নিয়ে একটু দ্বিধায় ভুগছি। পাটিসাপটা সব বাড়ির পৌষ পার্বণের গসাগু বলে ওটা আর মেনশন করলাম না।
ইন্ডিয়ার ফিল্ডিং পারফর্মেন্সটা অন্তত রেকর্ড থাকবে।
তাতে কি লাউসেনের সেঞ্চুরি খাটো হয়ে গেলো?
লাবুসেনের সেন্চুরি। কতগুলো ক্যাচ মিস হয়েছে সেটাও লেখা উচিত।
@ এ Amit :" সকলের জন্যেই এই লক্ষ্য থাকা উচিত একটা সভ্য দেশে , ইরেসপেক্টিভ অফ কাস্ট ক্রিড বা রিলিজিওন ইত্যাদি"
বুঝেছি ।
:-), এটারও একটা গোলমেলে দিক আছে ।
মনে করুন জেনারেশেনের পর জেনারেশন কিছু মানুষ অবদমিত হয়ে আছে, মেনস্ট্রিম-এ যোগ দিতে পারে না । যেমন ভারতে দলিতরা বা অস্ট্রেলিয়ায় টরেস স্ট্রেট আইল্যান্ডার রা । এবার ধরুন আপনার বর্ণিত সরকার "ইরেসপেক্টিভ অফ কাস্ট ক্রিড বা রিলিজিওন" একটা ধরুন ইস্কুল খুললেন,বা বিশ্ববিদ্যালয় বা হাসপাতাল খুলে দিলেন । সেখানে দেখা গেলো উচ্চ বর্ণের লোকেরা যাচ্ছে ,যারা পিছিয়ে পড়া মানুষ,যাদের সেরকম সঙ্গতি নেই,তাদের জন্য প্র্যাকটিক্যালি সেসবের দরজা বন্ধ ।
তখন আবার আরেক রকমের নৈতিক সমস্যা উপস্থিত হবে কি না?
এই প্রসঙ্গে জ্যাক ওয়েলসের ইন্টারভিউঃ
https://www.ndtv.com/world-news/social-media-giants-mishandled-trump-wikipedia-founder-2352702
"They (social media platforms) have a business model that says, 'We need as many eyeballs as possible, we need as many page views as possible'," the 54-year-old said.
"Now it's also damaging for their brand. So they have to deal with that. But I think they're going to struggle."
এটা হলে ভালো হয়। সোশ্যাল মিডিয়া এখন যেরকম কনট্রোলিং অবস্থায় পৌঁছেছে, সেখান থেকে কমলে খুশী হবো।