গাছেদের জীবন আছে এটা জগদীশচন্দ্র প্রথম প্রমান করেছিলেন বলে যেটা পব তে শেখান হয় সেটা একেবারে মিথ্যাচার। এটা করা হয় মূলত বাঙালি জাতীয়সত্তায় সুড়সুড়ি দেওয়ার জন্য। গাছেদের জীবনের ব্যাপারটা আগে থেকেই জানা ছিল। জগদীশচন্দ্র বরং যেটা করেছিলেন সেটা হল গাছেদের বৃদ্ধি পরিমাপের জন্য একটা পদ্ধতি। লাইফসায়েন্সের লোকেরা কনফার্ম্ম করতে পারবেন।
আবার ছাগল!
আমার তো রাস্তা দিয়ে যেতে কোন ছাগোল দেখলেই মনে হয় গিয়ে একটু গায়ে হাত বুলিয়ে দি।
বন্যেরা বনেই সুন্দর, মুরগীরা ঝোলে।
আমার এক বৃটিশ কলিগকে অজান্তে দুঃখ দিয়ে ফেলেছিলাম একবার। সে আমাকে কথাপ্রসঙ্গে বলছিল যে তাদের ফার্ম হাউসে কয়েকটা খরগোশ, গোটা পাঁচেক হাঁস এর খান বিশেক মুরগি আছে। তারপর আমাকে জিজ্ঞাসা করল যে আমি কোন ধরণের পোষ্য পছন্দ করি। আমি বললাম যে আমি খরগোশ ভালবাসি, কিন্তু পুষব না কারণ খুব বাড়ী নোংরা করে। তখন আমাকে আবার শুধায় যে চিকেন সম্পর্কে আমার কি মতামত। অমি তখন বলি যে আমি ওদেরকে আমার প্লেটে দেখতে ভালবাসি বরং। এটা শুনে মেয়েটি চটে যায়।আমি জানতাম না যে সে ভিগান।
আমার চেনা একজ্ন বলতঃ আই লাভ অয়ানিমাল্স, দে আর সো টেস্টি
অরিনবাউ, পাতি পারবোনা। এমনিতে থাইল্যান্ডের কমই খাই, অন্য কিছু না পেলে তবেই খাই, তবে হুলিয়ে খাই, মনে মনে প্রার্থনা সব্বাই আরও আরও মাছ মানছ খাক।
জীবনের পচ্ছিষ্টা বছর ভেগান দেখেছি, থেকেছি, ও আর নয়।
তবে আমার একটা আপত্তি আছে, ভেগান খেলেই যে অহিংস তার কি মানে। গাছেদের যে ব্যাথা লাগে সেতো জগদীশ বাবু দেখিয়েই দিয়েছেন।
@অরিন , ভদ্রমহিলার সম্মন্ধে জানানোর জন্য ধন্যবাদ। খুব ভাল লাগল। ওনার সত্যি নোবেল প্রাপ্য।
@S ওদিকে শ্রীলঙ্কা দঃ আফ্রিকা চলছে আবার। ফাফ দুর্ধর্ষ খেলেছে, 199। শ্রী কে ইনিংস ডিফিট করে দিয়েছে।
"আমি মাঝে মধ্যে নিঃশ্বাস বন্ধ রেখে সি ও টু এমিশন কমাই। :)"
সেটাই তো | এই স্পিরিট-টা ম্যাটার করে।
ব্যান করা এমনিতেই কোন কাজের কথা নয়।
তবে ওই আর কি, নানা রকম জিনিসের মাঝে যেখানে যতটুকু সম্ভব করে দেখলে ক্ষতি কি? ব্যাপারটা একটা ইকোসিস্টেমের যে | আমরা সবাই একটা সূতোয় বাঁধা।
@অরিন,
আমার বক্তব্য হল একটা মঝঝিম পন্থা মেনে চলাই ভালো। সব কিছুকে একেবারে ব্যান করার বদলে।
আমি মাঝে মধ্যে নিঃশ্বাস বন্ধ রেখে সি ও টু এমিশন কমাই। :)
গুরুতেও আজকাল ভেগান না হাগান এর সেলসম্যান এসে গ্যাচে!!! বোঝো অবস্তা। সেই গুরু যেখানে পাবলিক গরু শুয়োর পাঁঠা তিমিমাচ সবই খেত আর গপ্প করত।
বুঝেছি এইজন্যি পুরানোরা আজকাল আর আসে না।
অ্যাডমিন,
আহিরণ (১৭শ পর্ব) ও ফেরারি ফৌজের (৯মপর্ব) মাথায় আগের পর্বগুলোর লিংক জুড়ে দিন না , প্লিজ!
অভ্যু,
দেখেছি, ধন্যবাদ।
@b: "অরিন, আমরা যা-ই কিনি না কেন, (মানে বাজারে গিয়ে ) সকালের চা পাতা থেকে শুরু করে শেষপাতের (চাটনির জন্যে ) টমেটো অবধি, সব কিছুর মধ্যেই চাষী / জেলে /শ্রমিকের শোষণ , পরিবেশের শ্রাদ্ধ ইত্যাদি হয়ে থাকে। এর অল্টারনেট কিনতে গেলে যে দাম দিতে হবে তা বোধ হয় আমাদের অনেকের পকেটের পক্ষে সম্ভব নয়। অথবা নিজে চাষ করা, সেও একটা ফুল টাইম জব । অথবা না খেয়ে থাকা । "
সেটা অবিশ্যি ঠিক, তবে ব্যাপারটা কিরকম জানেন, এসব তো মানুষকে ব্যবহার করতে কেউ বাধ্য করে না। আমরা যে যার নিজের ইচ্ছেয় এগুলো ব্যবহার করি।
এবার আপনি চাইলে সকালের চা থেকে শুরু করে জীবনের সমস্ত কিছুতেই একটা অহিংস, এথিকাল জীবনযাত্রা নিয়ে আসতে পারেন, আজকাল বিশেষ করে খুবই সহজ হয়ে গেছে। দেখুন, সকালের চা (বা কফি) আপনি ফেয়ারট্রেড ব্যবহার করুন। শাক সবজি মাছ মাংস লোকালি সোর্স করুন (অভ্যুর বা ম'র আগের পোস্টগুলো দেখুন), হয়ত সামান্য বেশী পড়বে, মানছি, তবে কখনোই আয়ত্তের বাইরে যাবে না।
ইয়ে, আরেকটু এগিয়ে :-), একেবারে মাছ মাংস দুধ মধু সিল্ক টিল্ক ছেড়ে দিতে পারেন, দিয়ে টিয়ে একেবারে মিনিমালিস্ট জীবন যাপন করতে পারেন |
সেলফোন কেনবার আগে চেক করে দেখতে পারেন কনফ্লিক্ট মিনারাল (কোলটেন) সাপ্লাই চেন নিয়ে কোম্পানীর কি পলিসি , সেই মত উপযুক্ত ব্র্যাণ্ডের ফোন ব্যবহার করতে পারেন (যেমন ধরুন ফেযারফোন), এইরকম আর কি।
সব জিনিস যে খুব দামী হয়ে আয়ত্তের বাইরে হবে তা নয়, বরং অনেক সস্তা পড়ে। নিজে নিজে চাষবাসও করতে হবে না, যদিও করে দেখতে পারেন, মোটামুটি একটা কিচেন গার্ডেন খুব সময়সাপেক্ষ নয় কিন্তু। না খেয়ে থাকার তো প্রশ্নই ওঠে না।
বাকি তিন পিস আমামামার। :))
দেকেচো নিজেই নিজেকে মামা বলচে!
খ-এর জন্য আমার তরফ থেকে একটি জয়নগরের মোয়া
বহুদিন অজ্জুনকে দেখিনা।
অভ্যুর প্ররোচনায় বহু দিন পরে আজ 5 পিস জালাপি কিনেএনেছি। বাপী এক। মা এক। বাকি তিন পিস আমামামার। :))
আরে কলি, কেমন আছো হে? প্রায় এক যুগ পরে ব্যাটেবলে হচ্ছে।:))
ফর রেকর্ড সেনেট মজরিটি লীডার মিচ ম্যাকোনেল ২০০০ ডলারের স্টিমুলাস চেক আটকে দিচ্ছে।
নলেন গুড় আর জয়নগরের মোয়ার জন্যে একটা সাইট দেখলাম কলকাতায়। এক দিন অর্ডার করে দেখতে হবে।
তবে ভালো কোয়ালিটি র জয়নগরের মোয়া হরবখত পাওয়া গেলেও তেমন ভালো গুড় পাই না। সুন্দরবন বেড়াতে গিয়ে ভোর ৫ /৫:৩০ টায় 2/3 গ্লাস করে খেজুরের রস খেলাম। জাস্ট অসাম শালা!!
৩৬ ওভারে ৬ উইকেট, ওয়াও !!
এই জয়ের সঙ্গে সঙ্গে নিউজিল্যান্ড পেয়ে গেল এক নম্বর টেস্ট র্যাংক।
শেষ সেশনে ৩৬ ওভার টিঁকে থাকতে হত। ৬ উইকেট হাতে ছিল। পারলো না পাকিস্তান। মাত্র সাড়ে চার ওভার বাকি ছিল। সাচ আ ডিজাপয়েন্টমেন্ট।
এই আম্পায়ার'স কল ব্যাপারটা এইবারে বাদ দিতে হবে। অতি খাজা আইডিয়া।
কোথায় লাগে টি২০। এত ইন্টারেস্টিং খেলা বহুদিন দেখিনি।
আমি নিজে কিনি নি, কিন্তু দেখলাম আজকাল দেশি জিনিসের অনলাইন স্টোর হয়েছে, যেখানে দামটা আমাজনের থেকে রিজনেবল https://www.ishopindian.com আর https://desibasket.com
থ্যান্কু অভ্যু।
S, পরের বার amandal অ্যাট stat.uga.eduতে একটা মেল করে দেবেন - এখানে মুড়ি, চিঁড়ে, সরষের তেল - সব খুব ঠিক দামে পাওয়া যায়। কিনে UPS ground করে দেবো। সিরিয়াসলি বললাম।
নলেনগুড় কি পাওয়া যায়? মোয়া?
এদিকে বরফের উপর আইস রেন চলছে, এরপর আবার বরফ।মনোরম আবহাওয়া:-(
হ্যাঁ একবার সরষের তেল অর্ডার করেছিলাম। প্রচুর দাম নেয়।