ক্যাপ্টেন এক অবিস্মরণীয় চরিত্র। একজায়গায় তো হড়কে গিয়ে পাহাড় থেকে ঝুলছিল। দড়ির অন্যপ্রান্ত টিনটিনের গায়ে বাঁধা, ক্যাপ্টেন টিনটিনকে বলল দড়ি কেটে দিতে। টিনটিন দেবে না, তখন ক্যাপ্টেন নিজেই ছুরি বার করল নিজের দড়ি কাটবে বলে।
হ্যাঁ, তবুও ক্যাপ্টেন তো বিশ্বাসই করবে না যে ইয়েতি হুইস্কি নিয়ে পালিয়েছে, আর তার পরেই ক্যাপটেনের বাঁধিয়ে রাখার মতো উক্তি '' আজ বলছো ইয়েতি হুইস্কি খায়, কাল বলবে ইয়েতি বাঁশি বাজায়। হুঁ যত্ত সব!"
তিব্বতে টিনটিনে তো সেই চ্যাং বলে একজন মূল নায়ক। আহা, এই করোনার কালে সেই চ্যাং এর কী হল কেজানে! আর সেই বিরাট ইয়েতিটা! ক্যাপ্টেনের হুইস্কি চুরি করে কী রাগিয়ে দিয়েছিল!
তিব্বতে টিনটিন হলে চলবে ? :-)
আচ্ছা, তিব্বতে তথাগত বলে একটা সিরিজ ছিল, কেউ তুলে দিতে পারেন? আগাম থ্যাংকু।
এটা একটা হারের প্রশ্ন নয়, এমনকি একটা বড় ব্যাবধানে হারও নয়। এটা ৩৬ অলাউটের প্রশ্ন। এটা অজস্র ক্যাচ ফেলার প্রশ্ন।
পুরো টিমের মানসিকতা, যোগ্যতা আর দায়বদ্ধতার অভাব রয়েছে। আর সেটা এই ম্যাচ থেকে না। সিরিজের প্রথম দিন থেকে। তো এইসবগুলো ম্যানেজ করাই কোচের কাজ। তো সেটা যখন হচ্ছে না রবিবাবুকে ছুটি দিলেই ভালো।
এই টিমএ একটু ডিসিপ্লিন চাই, সেদিক থেকে রাহুল দ্রাবিড় বেস্ট অপশন
টইটা তুলে দিয়েছি রন্জনদা। সুস্থ থাকবেন।
রঞ্জনদা, ভালো থাকবেন।
"গঙ্গাপুত্র ভীষ্ম" অর্ধেক দেখে উঠলাম । চমৎকার যাত্রা ।
নরকনন্দিনী গল্পটা কেউ তুলে দেবেন?
রাত দেড়টা। চারদিক নিঃস্তব্ধ। বাইরে পারা নেমেছে ৩ ডিগ্রিতে। ১৪ তলার ফ্ল্যাটে নিজের কামরায় একা। নানারকম শব্দ শুনি। অন্য জগতের। গল্পটা পড়তে ইচ্ছে করছে। কোভিড থেকে ফিরে এসে বাড়িতে ছিলাম। ২১ দিন হল। ভাল ঘুম হচ্ছিল।
কিন্তু কাল সকালে বুকে একটা ব্যথা উঠল আচমকা।
তারপর থেকে আমার ঘুমের আর দরকার পড়ছেনা । আমার গা ছমছম করে না।
তবু নরকনন্দিনী পড়তে চাই।
কোভিডের বাজারে ইণ্ডিয়া টিমটা বাড়িতে মানে হোম ম্যাচ খেললেই পারত।
বাড়িতে থাকাই নিরাপদ।
নাসিরুদ্দিন সাহেব ই-মেল করে জানালেন উত্তরটাঃ
নাগপুরের ইচ্ছাফুল
পচ্চিমবঙ্গে তিনোমুল
দলবদলের খবর দেখলাম - -
৬ জন তৃণমূল এমএলএ
২ জন সিপিএম এমএলএ
১ জন সিপিআই এমএলএ
১ জন কংগ্রেস এমএলএ
২ জন তৃণমূল এমপি
বিজেপি জয়েন করেছে
তৃণমূল কংগ্রেস বিজেপি তে যাওয়া শেষ হলে , তারপরে কংগ্রেসের বিজেপি তে যাওয়া শুরু না হয়ে যায়:-))))))
ওধিস
আপ্নেরা বড় সহজে হতাশ হন। একটা হারেই ঘাবড়াবেন না। এরকম তো এদের মাঝে মধ্যেই হয়। কিন্তু এরা ফিরে দাঁড়ায়। ওয়ান ডে টি ২০ তে তো দেখলেন।
আমি আবার কি না ভাব্ছিলুম কবিগুরু নচিকেতার কথাই মনে হচ্ছে সত্যি হল
একদিন
ঝড় থেমে যাবে
এলেবেলেও
বড় হবে
এইজন্য বলি আপনারা লগিন করে লিখুন। এত অ্যাননিমিটি আর নিতে পারিনা।
সে কি! এত অ্যাননিমিটির কল তো আপনা(দে)রই তৈরি এবং আপনারা গুরুর খোলা খাতার সংস্কৃতি নিয়ে রীতিমতো গব্বোও করেন। কেউ কেউ সে ব্যাপারে বিস্মৃত হলে গার্জেনগিরিও ফলান। ওটি না থাকলে বেচারা অন্ধকারের জীবেরা যাবেন কোথায়? তাঁরা যে ভিন্ন টাটের বাসিন্দা নন এবং এখানেই ঘুরঘুর করেন, মানে এটাও তো কারও অজানা নয়! তাইলে?
রবি শাস্ত্রী কে ভাগানো হোক। সাম হেড্স শুড রোল
বেরিয়েছিলাম সিগারেট কিনতে
আহিরিটোলার মোড়ে শুনতে পেলাম:
"আপনারা zaনেন পঁয়ত্তিস বসর ধোরে পোসচিম্বোঙ্গে সিপিএম কি অত্তিয়াচার ধর্সন্ কোরেছে। ২০১১তে মমতা বনার্জির সোয়াহায্যে আমরা কাজ সুরু কোরেছি নিয়ম নীতির প্রইয়োগ করা। আজ আবার আপনাদের কাছে এসেছি আমাদের পুরো সুযোগ দিন আমরা দেখিয়ে দিব বাংলাকে ভারতের সমান করা যায়।"
সিগারেট আর কেনা হলো না,কে বলে বিজেপির সবই খারাপ? এদের জন্যই তো কতক্ষণ ধরে ধোঁয়া না টেনে বসে আছি।
টীমটা যে একেবারেই আনপ্রিপেয়ার্ড সেটা বোঝাই যাচ্ছে। অথচ প্রচুর সময় ছিল হাতে। কোনও গেম প্ল্যান নেই। অ্যাডহক বেসিসে সব ডিসিশান নেওয়া হচ্ছে।
ইন্ডিয়া টীমকে কোহলিতন্ত্র থেকে বাঁচাতে গেলে রবিকে সবার আগে প্রধান ইসের পদ থেকে নামাতে হবে। বদলে কুম্বলে বা দ্রাবিড়ের মতন ডিসিপ্লিন্ড কাউকে চাই। ফার্স্ট ইনিঙ্গসে ৬টা ক্যাচ মিস করে ৫৩ রানে এগিয়ে থেকে আড়াই দিনে ৮ উইকেটে টেস্ট হেরেছে একটা টীম। কালকে যখন খেলা শেষ হয়েছে তখন ইন্ডিয়া ফেভারিট। আজকে দুটো সেশনও খেলা হয়নি।
আইপিএল অনেকটা মাচার ফানশানের মতন। পয়সা তো আসে। কিন্তু ভালো গান গাওয়ার ক্ষমতাটা চলে যায়। তবে পুজারার টাচটা চলে গেছে। পৃথ্বী শয়ের তো টেকনিকেই সমস্যা বলছে। রাহানেকে এবারে আলটিমেটাম দেওয়া উচিত। একটা ভালো উইকেটকীপার ব্যাট্সম্যান না পেলে আর আইপিএল করে কি লাভ হচ্ছে জানি না। এই বছরে কোনও ফর্মে কোহলির একটাও সেন্চুরি নেই। কাপ্তানি নিয়ে আর মুখ খুলছিনা।
রবি দাদার ভবিষ্যত কি হবে ভেবে চিন্তিত । বাংলার দাদা কি সীমানার বাইরে বল পাঠানোর এমন সুযোগ হাতছাড়া করবে?
পিটিদার প্রিয় সন্ময়বাউ বিচিপিতে গেলেন। খিকজ।
বাইডেণ ক্যাবিনেটে প্রথম নেটিভ আমেরিকান অ্যাপয়েন্টেড হতে চলেছে।
বিরাট কোহলি আর একা কুম্ভের মতো আর কতো নকল বুদিগড় সামলাবে!
একটা ইনিঙ্গসে ছটা ক্যাচ মিস। সেকেন্ড ইনিঙ্গসে ৩৯ রান করছে। একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাট্সম্যান কবে টীমে যোগ দেবে, ক্যপ্টেইন নিজেই জানে না।
এতবড় একটা ইম্পর্ট্যান্ট সিরিজ। কোনও প্রিপারেশনই নেই।
আপনি একা নয় - আমরা সবাই অপেক্ষা করেছিলাম। কিন্তু যা লিখছি - তা খেলার রেজাল্টের থেকে ভারতীয় কর্মকর্তাদের আচরণ অনেক চোখে লেগেছে। ভারতীয় বোর্ড আইসিসিতে নিজেদের ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে গিয়ে পৃথিবীকে যাস্ট হঠিয়ে দিলো। এই মাইয়োপিক ভিশনের জন্য আর কারো ক্ষতি না হোক ক্রিকেটের অনেক ক্ষতি হয়ে গেলো। অনেক সম্ভাবনা ছিলো খেলাটাকে সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার।
বিরাট কোহলির দায়িত্ব নিয়ে রিজাইন করা উচিত।