নামটা পচুন্দ হইল।
বেশি বই পড়ার, উদ্দেশ্যহীন, এটাই সমস্যা। এই যেমন হানুসাহেবের হচ্ছে। পরম হংসের মত কেবল ভেসে বেড়াচ্ছেন। এই যে উনি এখানে নিজে বড়সড় বুল্বুল / টই লেখা না কেবলি লম্বা গাল্মন্দ করেই চলেছেন, য়্যাতদ্বারা কি সন্দেহ প্রকাশ করা উচিত যে উনি জ্ঞান্ভান্ডার বড় প্ল্যাটফর্মের জন্য তুলে রাখলেন? মানে, করাই যায়, যদি ধরতে হয় উনার পাঠ উদ্দেশ্যহীন নয়।
প্রকৃত সমস্যা হয়ত আরো গভীর। ঐ যে উনি ভেবে নিয়েছেন যে চরম লিবেরেল ভাবনায় উনার তনু মন প্রাণ সমর্পিত উহাই উনার ভগবান, উনার যাবতীয় আত্মিক সংকটের সমাধান - উহাই হয়ত উনার রুডি জুলিয়ানি। ভুবনের ভার স্কন্ধে তোলার পূর্বে হানুসাহেবের এই সমস্যা খতিয়ে দেখা দরকার বলে নেশান মনে করে।
প্রশ্ন উঠতেই পারে, ব্যক্তিগত বিষয়ে নাক গলাইবার তুমি কে হে পশ্চাতপক্ক? সমস্যা এই যে হানুজী কি না এক্ষণে জাতির সম্পত্তি - উনার সমস্যা জাতির সমস্যা, এমনকি হিউ ম্যানিটির সমস্যাও বলা যাইতে পারে।
খুব তাড়াতাড়ি যেটুকু দেখেছি আপাত দৃষ্ঠিতে অল্ট নিউজ খুবই কাজের কাজ করে। তাই এক্ষেত্রে বোধিদার ঐ পোস্টটা ডিলিট আর সৈকতের প্রবন্ধের ছবিটা পাল্টে ফেলা হোক।
তবে আমার বিলাপ যেটা ছিল আইডেন্টিটি ট্রেসেবিলিটির মত ই কন্টেন্ট কিউরেশন এর প্রসেস আছে সেটা আজ না হোক কাল গুরুকে প্রমিণ করতে হবে
এম বি এ পড়ার বা ম্যানেজারির সুপ্ত বাসনার নানা সমস্যা তো অবশ্য দেখা যাচ্ছে, তে উৎসাহ নিয়ে ভুল ধরা হয়েছে তার কাছাকাছি উদ্যোগ নিয়ে ডিলিটকরানোর কথা কারোর মাথায় আসেনি, তবে সৈকত কি করবেন জানিনা আমি অল্ট নিউজ কে আবাজ দিয়ে যাবো। এবং আরকিছু ই করব না--)))))তারা এমবিএ হিসেবে রেসপন্ড করবে না ধরে নিচ্ছি। :----)))))
আমিও সৈকতের নামই দেখেছিলাম অল্ট নিউজে। গুরুর পক্ষে ঐ ছবিগুলো পাল্টে দিলেই তো হয়। নিউজ আউটলেট যখন।
বড় এস,
ক -আমি একটা ট ই তে ভুল করে পোস্ট করেছিলাম। সেখানে কোনো এক নিননিছা আমাকে বলে যে আমি এটা করে বিজেপি র আক্রমণ আকর্ষণ করছি গুরু র দিকে।
খ - কাছাকাছি সময়ে সৈকত মিস্ত্রি নিজের ব্লগ কলামে এক ই ছবি ব্যবহার করেন কিন্তু দুটো পোস্টে কোথাও দাবি করা হয়নিএগুলি চলতি প্রতিবাদে র ছবি কিন্তু ঐ প্রসঙ্গে র আলোচনা র সাথে ব্যবহৃত ছবি বলে একটা সমস্যা থেকে রায়।
গ - কেউ রিপোর্ট করে অল্ট নিউজকে। বা তাদের ক্রলার এটা ডিটেক্ট করে, রিভার্স ইমেজ সার্চ ইত্যাদি র কথা বলা হয় এবং অল্ট নিউজ এই সংক্রান্ত একটা স্টেটমেন্ট দেয় তাতে ভুল করে গুরু কে নিউজ সাইট বলে উল্লেখ করে।
ঘ- আরেক নিননিছা অভিযোগ করে আমার "কল্যানে' গুরু ফেক সাইট হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। এতে আমি খুবই খচে তাই কারণ গুরু চন্ডালির ক্ষতিসাধন এর প্রশ্ন তো ওঠেই না এর মধ্যে দুই টি বিচিত্র জিনিস এ আরো বিরক্তি উৎপাদন হয়। প্রথমত ফ্যাক্ট চেকারের ভুল , দ্বিতীয়টি ড়ল পরে ভাটের অভিযোগ এর সময় ক্লড পেজটিতে কলাম বা ব্লগ দেখালেও অভিযোগ করা হয় আমার বিরুদ্ধে। ইত্যাদি।
পরে ম্যানেজ দেবার চেষ্টা করা হয়।
ঙ-। আমি ফ্যাকট চেকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে টুইট করে খুবই পোলাইটলি তাদের ভুলটাই ধরিয়ে দেই , উত্তর আসেনি।
সকালে কোন পাতায় যেন একটা নেলদার কবিতা লেখার কার্টুন দেখেছিলাম এখন আর খুঁজে পাচ্ছি না
পিনাকি থাম্বস আপ। তাপসকে অভিনন্দন জানাই।
জয়ন্ত বোসের আর এক ভাই কুমার বোস তো তবলা জগতের উজ্জ্বল নাম। পণ্ডিত কিষাণ মহারাজ ওনাকে ঝুলি উপুড় করে দিয়ে গেছেন।
আকা, সেই অমৃতলাল জ্যোতিষী বারবার আসেন না। বলাই আছে, তিনি একবার। ঃ-)
এলে , স্পষ্ট কথার জন্য ধন্যবাদ :--))তবে একেবারেই গুরুত্ব দিলাম না:----))))। লেখার মত মাল ত্থাগলে লেখা যেত। মাল নেই।
অনেক দিন আসিনি কিন্তু একটা স্পষ্ট কথা বলে যাই। খ এই ভাটে অনন্ত বুদবুদ উদ্গিরণ না করে দু-চারটে সলিড পোবোন্দো লিখলে আমাদের মতো পাঠকদের বড্ড উবগার হত। 'বিনয়' তো অনেক হল, এবার একটু 'শক্তি'কেই দেখলাম না হয়।
জ্যোতিষি
কোন অমৃতলাল? রসরাজ না জ্যোতিষী?
ঐ একটা ভুল ছবি পোস্ট হয়ে গেছে। ০১ ডিসেম্বর ২০২০ ০০:১২। ওটা কর্তৃপক্ষকে বলে সড়িয়ে দিলেই তো হয়।
অন আ সিরিয়াস নোট, এই জন্যই বোধিকাকে বলি মাঝে মাঝে একটু এমবিএ পড়তে। নইলে দুটো লাইনে কেস সলভ হয়ে যায়ঃ "ভুল করে অন্য ছবি আপলোড হয়ে গেছে, আসল ছবি এইটা। কর্তৃপক্ষ পোস্টটা ডিলিট করে দিক।"
তবে এই এরাটার জন্য অল্ট নিউজ ফ্যাক্ট চেকিং করতে গিয়ে নিজেরাই ভুল করে গুরুকে নিউজ পোর্টাল না কি একটা বলেছে দেখলাম।
মাক্কালি ভাটে এই যে আমি নিজেকে অমৃতলাল বলি তাতে কি অমৃতলাল কোনদিন এসে আমাকে শ্যু করতে পারে? হ্যাঁগা বিভিন্ন নিক?
https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=19703
এখানে ফেক ছবি কেসের শুরু। অচেনা নিক সেটা বলেছিল। কিন্তু তখন ত হাবেগ। তারপর কী হইল জানে শ্যামলাল!
ভোঁদিবাউ আকাশ থেকে আঁকশি দিয়ে জটিলতা প্যাঁচ পয়জার পেড়ে আনে।
আমিও টরেটম বনে গেছি একেবারে।
আরে হনুদা, সেরকম কিছু ব্যাপার না। এই ইস্যুটার পরিকল্পনা এবং আয়োজন পুরোটাই তাপসদার করা। কোথাও কারুর সাথে কোনো বিতর্ক ইত্যাদি হয়নি। খুব বেশি লোকের সাথে এ নিয়ে আলোচনাও হয়নি। ১৭ই ডিসেম্বর দেবেশ রায়ের জন্মদিন। ফলে ইস্যুটার একটা নির্দিষ্ট টইমলাইন আছে এবং খুব লম্বা সময় সেটা নয়। কাজেই যিনি অন্য আরও অনেকের লেখা নিয়ে বড় করে আরও সর্বাঙ্গসুন্দর একটা ইস্যুর কথা বলতে চেয়েছেন, সেটা অবশ্যই সম্ভব হত যদি হাতে আরও সময় থাকত। যেহেতু নেই, তাই সেই লাইনে ভাবা হয়নি। প্লাস এটা ই-ম্যাগ। আমাদের ইচ্ছে প্রতি মাসে একটা করে ই-ম্যাগ বের করা। সেটা খুব বড় করার প্ল্যান নেই। এরাউণ্ড ১৫ হাজার শব্দ। তাও এই দেবেশ রায় সংখ্যাটা ২৫০০০ শব্দে দাঁড়াচ্ছে। ফলে যিনি লিখেছেন তিনি তাঁর জায়গা থেকে হয়ত ঠিকই লিখেছেন, কিন্তু আমরা ওরকম সর্বাঙ্গসুন্দর ইস্যুর কথা ভাবিনি। কাজেই এই মন্তব্যে রেগেটেগে যাচ্ছি না। আমাদের সাধ্য সীমিত, তাতে কিছু কাজ খুব ভাল হবে, কিছু মাঝারি, কিছু ততটা ভাল নয়, এরকম হবে। এ তো দুচারদিনের ব্যাপার নয়। লম্বা পথচলা। অধৈর্য্য হওয়ার কোনো গল্প নেই।
মজার অ্যানেকডোটে ভর্তি।
ইবই জিন্দাবাদ।
পড়লে? ভালো লেগেছে আমার।
কৃষ্ণ মেননের পোলিটিকাল বায়ো লিখেছে জয়রাম রমেশ। ইপিডাব্লিউ প্রশংসা করেছে রিভিউ তে।
অরিন দা, একটা কথা বলেন, দ্বিতীয় বার তৃতীয় ওয়েভে আবার দেখা যাচ্ছে নতুন ইস্টার্ন ইকোনমি( যেমন ধরেন কোরিয়া) আর পুরোনো বড় ইকোনমির পার্থক্য কম (ব্রিটেন ) এটার কারণ কি বলে মনে হয়।
প্রথম পোস্ট টার উত্তরে আমি এটুকু বলি, দেবেশ রায় এর স্মরণ এর ব্যবস্থা হয়েছে, খুব আনন্দের কথা। হ্যাঁ আমি মনে করি এডিটেড কন্টেন্টে এটাই গুরু র স্বর্ণযুগ, ওয়েল ডান। আর এটুকু জুড়ে দেই, আপনাদের কাছে বা গুরু চন্ডালির কাছে আমার ব্যক্তিগত পাবলিশিং er এখন ব ভবিষ্যতের কোন এজেন্ডা নাই। অতএব ইফ ইউ থিংক আই অ্যাম ট্রাইং টু ইম্প্রেস, ইউ মে পিস অফ :-)))))))) বাট জব রিয়ালি ওয়েল ডান। আমি মনে করি না, গুরুচন্ডালি তে লেখা দেবার যোগ্যতা আমার আছে, কারণ এখন সত্যি বড় লেখক দের, প্রতিভাবান লেখক দের লেখা নিয়মিত বেরোচ্ছে, দ্যাট রান শুড কন্টিনিউ।
এল সি এম, এ তোমরা মাইরি পোস্ট হয় ভাট বা ওপেন মতামত এর যে কোনো উপায় বন্ধ করো , নয় নিত্য নতুন নিক বন্ধ কর, নয় প্রতিটি পোস্টের তলায় থাম্ব্স ডাউন দেবার ব্যবস্থা রাখো। ডিস ওন্ড বা আনক্লেইম্ড নিক হলেই যাতে আবাজ দেবা যায়। এ মানে অসহ্য। একটা ঘোষণা করে মাইরি কেউ একটা নতুন একটা রান এর সূচীপত্র দিয়েছে , তাতে কে এসে আবাজ দিয়ে গেল। সম্পাদকীয় টিম কে বলা হচ্ছে আপনার অন্য পত্রিকার হয়ে কাজ করছেন এবং গুরু কে সাবোটাজ কারছেন। এটা জাস্ট নট ডান। আনবিলিভেবল লেভেল অফ ডিসট্রাস্ট। কন্টেন্টে স্ট্রং পজিশন্স থাকা আশ্চর্য্য না। অলটারনেটিভ তালিকার ইন্দো র লেখা থাগলে অবশ্যই খুব খুশি হতাম, কিন্তু টু ইম্প্লাই কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট লাইক দিস ইজ অ্যাবসোলিউটলি ফ্রাট্রিসাইডাল। সম্পাদকীয় টিম আর আডভাইজর বা শুভাকাংখী দের মধ্যে যদি স্ট্রং ডিফারেন্স অফ অপিনিয়ন থাকে , ডু উই নিড টু নো, দ্যাট টু ফ্রম অ্যানোনিমাস পোস্ট্স? হাউ আন বিলিভেবল ইজ দ্যাট। এটা পাই সৈকত পিনাকি রা কিছুতেই সমর্থন করবে না, বা কষ্ট পাবে। হয়তো দেখে নি। দেখো স্ট্রং অপিনিয়ন, গুরুচন্ডালির মধ্যে আরো ভালো কনটেন্ট দেখার অপিনিয়ন যেহেতু বিষয় টা, তাই ওভার দ্য টপ রিয়াকশন হয়েছে ঠিকাছে, কিন্তু এই ভীড়ের ঝগড়া বন্ধ করা না গেলেও অন্ত্ত ডিসকারেজ করার ব্যাবস্থা করো। তুমি ফাউন্ডার দের অপিনিয়ন নাও।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
মাহিরি বসু-র নাম ও গান এই প্রথম শুনলাম। ভাল।