যদি সরকার ধার করে এটা চালায় তো আমার কোন সমস্যা নেই। যদিও ওই টাকার সুদ দিতে হবে। আর খরচটা যেহেতু রেকারিং সেহেতু ধার শোধ দিতে ট্যাক্স বাড়াতে হবে। তাই ফরমাল বাজেটিং না দেখে স্কিমটা ভায়াবল কিনা বলা যাচ্ছে না।
আপাততঃ এটাই সমস্যা।
আসবে আর কোথা থেকে ডেফিসিট বাজেটে আরও বেশি ঋণ যুক্ত হবে। আর কি? ভালো প্রয়াস।
আকার কথায়। যিনি এটা লিখেছেন তার সমস্যা কোথায় জানিনা। আমার সমস্যা কোথায় সেটা বলি। যদি ধরে নেই যে ওনার কথাগুলো ফ্যাক্ট চেক করে দেখা গেল সত্যি, তাহলে স্কিমের বাজেট কোথা থেকে আসবে? যেহেতু সরকারের স্বাস্থ্য বাজেটে এত টাকার সংস্থান নেই, এটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই কথাটা বোধিসত্ত্বও জানতে চেয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কর্মীদের জন্য একটা এরকম স্কীম এর মধ্যেই আছে। সেই কার্ডটা বেসরকারী হাসপাতাল অনেক সময়েই নিতে চায়না বলে লোকে অভিযোগ করে।
ন্যাড়া যদি তাত্ত্বিক আলোচনায় আগ্রহী হন। অ্যাকচুয়ারিয়াল সায়েন্স পাটিগনিত নয়। কিন্তু ঐ পোস্টের বক্তব্যটা এক্সপেক্টেড ভ্যালু অ্যানলিসিস হিসেবে ঠিক হবে না কেন বুঝ্লাম না। সাধারণতঃ ভ্যরিয়েবিলিটি বা আনসার্টেনটি হিসেবে ধরা হয় বলে অ্যাকচুয়ারিদের হিসেব একস্পেকটেড ভ্যালুর চেয়ে একটু বেশী হয়। মোটের ওপর টাইম অ্যাভারেজ নিলেও গড়ে এক্ষপেকটেড ভ্যালুর চেয়ে কম হয় না। কাজেই ঐ পোস্টটা হয়ত একটু অপটিমিস্টিক এস্টিমেট দিচ্ছে। আসল খরচ তো আরো বেশী হবার কথা। হয়তো ভুল বলছি। একটু ধরিয়ে দিন প্লিজ।
কনগ্রাচুলেশনস, অরিনদা।
অরিন, এখানে অনেক ভালো ছবি আছে।
আগামী বুধবার (৯ তারিখ) ব্রাজিলের টেলিমেডিসিন সোসাইটির কনফারেন্স এ আমার কীনোট ভাষণ দেওয়ার কথা । কলকাতা, বাংলা, ব্রাজিল নিয়ে একটা ভালো ছবি খুঁজছি । যেমন পাড়ার মোড়ে ব্রাজিলের ফ্ল্যাগ বা পেলের কলকাতায় খেলা, বা ঐরকম টাইপের কিছু , যাতে বেশ মানুষের ব্রাজিলের প্রতি বেশ অনুরাগ আছে এইরকম সেন্টিমেন্ট বোঝায়, কোনো একটা স্লাইডে রাখলে মনে হয় করোনার দিনে বন্ধুত্বের কথা শুনলে মানুষের ভালো লাগতে পারে এই ভেবে । কারোর কাছে আছে? কেউ একটু ছবির লিংক শেয়ার করবেন? উপকার হয় ।
স্বাস্থ্য সাথী স্কিমের ওয়েব সাইটে কোথাও লেখা নেই, যার জন্য বুঝতে পারলাম না এত বিশাল স্কিমের ফান্ড কোথা থেকে আসছে, তবে এঁদের লেখা ভাষা ("ইন্সুরেন্স", "assurance ") পড়ে মনে হচ্ছে UN Sustainable Development Goal এবং সোশ্যাল প্রটেকশন সম্পর্কিত । সেক্ষেত্রে স্বাস্থ্য মন্ত্রক হয়তো কিছু co-payment করবেন, বেশিটার জন্য হয়তো ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক বা এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়া হয়ে থাকতে পারে । ২০১৬ সাল থেকে চলছে, এইবারে এর স্কোপ আরো বাড়ানো হল ।
প্রাথমিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিলে ভালো হতো, তবে এই ধরণের social insurance কে বাস্তব বাদী বলতেই হবে ।
Actuarial science ঠিক সরল পাটীগণিত নহে। ঐকিক নিয়ম দিয়ে লোককে ভুল বোঝান অবশ্য Actuarial science বোঝার থেকে সোজা। আর হোয়্যাটস্যাপ তো আছেই। তবে বাম যে রামের পথ ধরে আইটি সেল তৈরি করছে, সেটা দেখে আশা জাগছে। যস্মিন দেশে যদাচার।
এসফাইয়ের যিনি এই যুক্তিগুলো দিয়েছেন তাঁর খুব বেসিক জায়গায় প্রশ্ন আছে। প্রকারন্তরে উনি বলতে চাইলেন সরকারের এত টাকা নেই এইরকম স্বাস্থ্য বীমা সাপোর্ট করার জন্য। সত্যিই নেই, মানে সরকারের কাছে টাকার গাছ নেই, পৃথিবীর কোন সরকারের কাছেই নেই। এটা সাপোর্ট করা সম্ভব, যদি ট্যাক্স বাড়ায় তাহলেই কারণ বিভিন্ন প্রকার ট্যাক্সই সরকারের আয়। পৃথিবী জুড়ে ওয়েলফেয়ার ঠিক এইভাবেই চলে o আধুনিক বামপন্থা এইভাবেই ওয়েলফেয়ারের কথা ভাবে। তা ওনার কথার বাকিটা না শুনলে বোঝা যাচ্ছে না ওনার অসুবিধাটা কোথায়? এইরকম স্টেট ফাণ্ডেড হেলথকেয়ারে? নাকি, আয় কোথা থেকে হবে ঠিক না করে ব্যায়ের প্রস্তাব রাখার জন্য?
দ্বিতীয়্টা হলে ভ্যালিড প্রশ্ন, কিন্তু প্রথমটা হলে ওনার দলবদল করে বিজেপিতে নাম লেখানো উচিত, নিদেন পক্ষে কং্গ্রেস।
প্রথ্মত এই স্কীমটা বোধয় যাদের অলরেডি ইনসিওরেন্স নেই, তাদের জন্য। ধরা যাক রাজ্যের ৫ কোটি লোক এই ইনসিওরেন্স পাবে। প্রত্যেকের কভারেজ ৫ লক্ষ টাকা। সেক্ষেত্রে পার হেড অ্যানুয়াল প্রিমিয়াম আসবে ধরা যাক ৫০০০ টাকা। ফলে মোট খরচ হওয়ার কথা ২৫০০০ কোটি টাকা।
এটা সম্ভব। রাজ্যসরকার আরো ধার নেবে। হাবিজাবি স্কিমের জন্য না নিয়ে এই স্কিমে নিলে কিছু বলার নেই।
কিন্তু এইধরনের স্কীম আনার সঙ্গে সঙ্গে দুটো ঘটনা ঘটতে পারে। এখন যারা এমপ্লয়ারদের থেকে ইনসিওরেন্স পাচ্ছে, তাদেরকে এমপ্লয়ার ইনসিওরেন্স দিতে অস্বীকার করতে পারে। দুই, স্বাস্থ্য পরিষেবকরা খরচ বাড়িয়ে দেবে। এইদুটোকে রেগুলেশন দিয়ে না আটকালে সমস্যা বাড়বে।
শুধু ছবিটা হয়ত ভুল শেয়ার হয়েছে, তাতে বক্তব্যগুলো কেটে যায় না নিশ্চয়ই!
বোধি র ছবিটা খুঁজে পেলাম না। সেখানে কি বোধি এই মিছিল কে পাঞ্জাবি কৃষকদের সাম্প্রতিক মিছিল বলে দাবি করেছিলেন না কৃষক আন্দোলনের মিছিল বলে লিখেছিলেন। সৈকত মিস্ত্রি শুধু এই ছবিটি দিয়েছিলেন, পাঞ্জাব কৃষকদের নিয়ে লিখেছিলেন, কিন্তু টই তে কোথাও দাবি করেন নি যে সে মিছিল এবারের আন্দোলনের।
তাছাড়া এই ছবিটিও যাকে alt news ফেক বলছেন, মহারাষ্ট্রের কৃষকদের মিছিলের ছবি, এবং বৃহত্তর অর্থে আজকের কৃষকদের আন্দোলনের সঙ্গে কিন্তু যুক্ত।
কাজেই কোনটা ফেক কোনটা নয় এগুলো সম্বন্ধে কমেন্ট করার সময় সাবধান হলে ভালো হয়। Alt news লিখছে মানেই বেদবাক্য নয় ।
হ্যাঁ মানে এ ভাবে পরিশ্রম করে পড়লে আছে,:--)))))) পলিসি পেপার থেকে আলোকেশন এবং তার প্রোজেকশন এবংফান্ডিং এর মডেল এই ট্রেসেবিলিটি থাকলে , সরকারি পেপারস এ থাকলে খুশি হব । :--)))
আমি যেভাবে ভাবছি সেটা এরকম।
ইনসিওরেন্স কোম্পানি ক্লেম যা হবে সেটা দেবে। একটা সিলিং থাকবে যে অমুক প্রসিডিওরের জন্য এত টাকার বেশি দেবে না।
ইনসিওরেন্স কোম্পানি লস করে টাকা দেবে না। তাই সরকার যা প্রিমিয়াম দেবে সেটা টোটাল পেইড ক্লেমের চেয়ে বেশী হতে হবে, ওভারহেড ধরে।
প্রিমিয়ামের টাকাটা সরকারের হেলথ বাজেট থেকে আসবে।
এগুলো যদি ঠিক হয় তো এই পোস্টটার একটা আপাত বিশ্বাসযোগ্যতা আছে বলে মনে হচ্ছে। মানে সাবজেক্ট টু ফ্যাক্ট চেক। এত বড় স্কীম নিয়ে সরকারের শিওর কিছু হোয়াইট পেপার বা বাজেট ডকুমেন্ট কিছু থাকবে। সেটা পেলে হত।
১। গুরুচন্ডালি 'বেঙ্গলি নিউজ সাইট' - এটা জানা ছিল না।
২। এডিটেড ও আনএডিটেড অংশের পাবলিকেশন আলাদা এটা পরিষ্কার। কিউরেশন সংক্রান্ত পলিসির কথা জানা নেই।
৩। বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত কে দোষ দেবার আগ্রহ এত ই বেশি এর আগের পোস্টের লোকের যে যার নাম দেখা যাচ্ছে তাকে পরে উল্লেখ করতে হচ্ছে।
হ্যাঁ এটা আমার দেখে দেওয়া উচিত ছিল। এট মহারাষ্ট্রের ছবি। তো সোশাল নেটওয়ার্কিং এর রীতি অনুযায়ী ভুল স্বীকার করে পোস্ট ডিলিট করতে আপত্তি নেই? ব্যক্তিগত ইউজার এর পক্ষে, আনএডিটেড সেকশনে তার ব্যবস্থা আছে?
সৈকত মিস্ত্রির কল্যাণেও
যাক, বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্তর পোস্টের কল্যাণে গুরুচন্ডালি ফেক নিউজে নাম তুলল। অলোকরঞ্জনকে যেভাবে এখানে লোকজন আলোকরঞ্জন লিখে গেছেন, কোনদিন সার্চেও হয়তো কবির ভুল নামেও এই সাইট উঠে আসবে।
https://www.altnews.in/2018-image-of-farmer-protest-from-maharashtra-shared-recent/
আচ্ছা বেঙ্গালুরুতে অথেনটিক কলকাতা স্টাইল বিরিয়ানির দোকান কিছু আছে? আর গালোটি কাবাব ইত্যাদির দোকান? ফইভ স্টার হোটেলের রেস্টুরেন্ট হলেও চলবে।
লেখাটা যৌক্তিক ভাবে ভুল লেগেছে। এমনকি ঐ দুটো ফ্যাকট ঠিক হলেও।
এস এফ আই এর নামে যেটা চলছে। এতে ইনসিওরান্স কোম্পানীর ভূমিকা ধরা নেই। ৫ লক্ষ লোক 2 লক্ষ টাকা করে চায় যদি ধরেও নি, প্রিমিয়ামে র ডিল ইনশিয়োরান্স এর কোম্পানির সংগে কি হয়েছে সেটা না জেনে এই প্রচার টা ঠিক বোধ হয় না । ইনশিয়োরান্স কোম্পানী র প্রিমিয়াম বাজেটের মধ্যে ধরা আছে কিনা তাও কেউ জানে না। তাই ফর্মাল প্রি অ্যালোকেশন না থাকলে এই প্রোগ্রামের ফান্ডিং কি হবে টাই একমাত্র লেজিটিমেট প্রশ্ন।
আমার মনে হয়, প্রোগ্রাম টা জনপ্রিয় হয়েছে বলে Je খবর বেরিয়েছে তাকে একটা কম্ব্যাট করার চেষ্টা হয়েছে। এখন একটা ন্যারেটিভ ওয়ার উইন এর লড়াই চলে, সেটা তে যে কোনো রাজনৈতিক সংগঠন কেই লড়তে হয়। তবে এটা হয় নি।
সাধারণত গণশক্তির ফর্মাল ফ্যাক্ট চেকিং খারাপ না। তবে এটা মনে হয় অতি উৎসাহী সমর্থক দের মধ্যে থেকে এসেছে। অবশ্য কার গল্প কে বানায় আজকাল বলা মুশকিল। হোয়াট্স অ্যাপ গ্রু পেনিট্রেট করার অনেক খেলাই চলে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
অলেলেলে কি চ্যুইট। কি ব্যাজস্তুতি।
এই লেখাটা নেটে ঘুরে বেড়াচ্ছে। কেউ পারলে এটা একটু ফ্যাক্ট চেক করুন প্লিজ। দুটো জিনিষ একটু ঠিকঠাক চেক করা দরকার। একটা হল পশ্চিমবঙ্গের হেলথ বাজেট। অন্যটা হল বার্ষিক ক্লেম রেট, যেটা পপুলেশনের 5% বলছে।
–------
এসএফআইয়ের ছেলেমেয়েদের দেখলে এই কারণেই এড়িয়ে যাই। ডেঞ্জারাস!
কালকেই গোলপার্কে একজনের সঙ্গে দেখা। এক গাল হাসি নিয়ে এগিয়ে এলো। আমি ভাবলাম বোধহয় সামনে বড় কর্মসূচি আছে কোনও কালেকশনের জন্যে আমায় বলবে। কিন্তু না।
--কেমন আছো?
--এই তো চলছে , তুই ?
--আচ্ছা তোমার দুয়ারে সরকার নিয়ে কী অভিজ্ঞতা?
-- ভালো ভিড় হচ্ছে ক্যাম্পে , অনেক লোক দেখছি রোজ। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড পাওয়ার জন্যে বোধহয়। বছরে ৫ লক্ষ টাকা কভারেজ। কম কথা?
-- আচ্ছা , আমাদের রাজ্যের এখন জনসংখ্যা কত?
--দশ কোটি ধরে নে।
--তার ৫% কত ?
--৫০ লক্ষ।
-এই পঞ্চাশ লক্ষ যদি গড়ে দু লক্ষ টাকা স্বাস্থ্যবীমা ক্লেম করে হাসপাতালগুলোর কাছে সরকারের এক বছরে কত দেনা হবে?
-- ইয়ে মানে ৫০০০০০০x ২০০০০০= এক লক্ষ কোটি টাকা।
--আমাদের রাজ্যে স্বাস্থ্য বাজেটে এ বছরে মোট বার্ষিক বরাদ্দ কত?
-- সে আমি কী করে জানবো ?
-- জেনে নাও। ৮৪৯১ কোটি টাকা প্রায়।
-- বলিস কী !? মোটে এইটুকু ? তাহলে এই যে লোকেরা বছরে ৫ লক্ষ কভারেজ ভেবে...?!
-- তুমি ভাবো , বোঝো। আমি তোমায় ফ্যাক্টস অ্যান্ড ফিগার্স বলে দিলাম।
ভাবছি , আর ভাবছি। ভেবে কুল কিনারা পাচ্ছি না। অঙ্ক মিলছে না। কিছুতেই না।
এসএফআইয়ের ছেলেমেয়েদের দেখলে এই কারণেই এড়িয়ে যাই। ডেঞ্জারাস!
আই বি প্রোগ্রাম আবার স্ট্যাট ক্যালকুলাস সব ঢুকিয়েছে। তাদের অবশ্য এ পি চয়েস নেই। কলেজগুলো কিভাবে নর্মালাইজ করে কে জানে!
ধন্যবাদ kc , ক্লিয়ার হল ব্যাপারটা
ইনি ন্যাড়াদা নন, যিনি যাদবপুরে ফিল্ম স্টাডিজের ছাত্র।
আঙুরবালা দেবী বলেছিলেন, জানিস, রেকর্ড কোম্পানীর বড় বড় সাহেবরা আমার ঘাড় ধরে টানে। মানে তখন গলা খাদে নামলে একজন অফিসার ঘাড়ধরে মুখটা মাইকের সামনে ঠেলে দিতেন, আবার চড়ায় উঠলে টেনে আনতেন। তখনও বোধ হয় চক খড়ি বের হয় নি।
হোয়াট আ লাউজি ফিল্ডিং সাইড। এদিকে মন্জরেকার আর আগরকারের ধারাভাষ্য করছে।
ফেসবুকে দেখলাম এক সম্বিত বসুর বই বের হচ্ছে, এমন লেখা রয়েছে,
"সম্বিত বসু, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী, এক মায়াবী কলমের অধিকারী। তাঁর প্রথম উপন্যাস তথা প্রথম বই 'গৃহস্থগীতি' আসছে বৈভাষিক থেকে।"
এটা কি ন্যাড়াদা? কিন্তু ন্যাড়াদা হলে প্রথম বই হয় কি করে?
সুপ্রভা সরকার এই সাক্ষাৎকারে একটা ইন্টারেস্টিং জিনিস বলেছেন, শুরুর দিকে কীভাবে গান রেকর্ডিং হত, একটি মাত্র মাইক, খড়ি দিয়ে দাগ কাটা থাকাত মেঝেতে, কন্ঠশিল্পী সুর চড়ানোর সময় মাইকের কাছে গিয়ে গাইতেন, আবার খাদে নামানোর সময় খড়ি দেওয়া দাগ ধরে পিছনে গিয়ে গাইতেন, যন্ত্রীরাও এরকম বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র নিয়ে মাইকের কাছে বা দূরে যেতেন, মানে, ওভারঅল হাঁটাচলা মিলিয়ে একটা ফিজিক্যাল ব্যাপার ছিল -
(15:08 থেকে 16:34)
পলিসি আর পলিটিক্স নিয়ে প্রচুর আপত্তি থাকতেই পারে। কিন্তু কোয়ালিটি অব ডিসকোর্স নিয়ে কোনও কথা হবেনা। এটা বোধয় সেযুগে এক্সপেক্ট করা হত।
জ্যোতি বসু-র বিরল সাক্ষাৎকার, ইংরেজিতে, ১৯৭০ সালের - মনে হচ্ছে বিবিসি বা কোনো ওয়েস্টার্ন মিডিয়া থেকে কেউ -
ওদিকে স্যন হ্যানিটি স্বীকার করে নিল যে কোনও কিছু চেক না করেই যাখুশি বলে। পরে অবশ্য বললো যে না চেক করে, বোধয় লীগাল টীম চাপ দিয়েছে।
যাগ্গে ওদিকে এসেনেল ইজ ব্যাক।