মিঠুদি তোমার আত্মীয়রা কেমন আছেন?
অস্বীকার করছি না তো যে প্রেজুডিস নেই বা ঘৃণা নেই, মুসলমান বা নীচু জাতের দিকে। বিজেপির রাজনীতি তো ওটাই, দুদিকই রাখবে। চাড্ডিদের মদত দেবে আর যাদের কম আছে তাদের ক্ষোভ নিয়েও রাজনীতি করবে।
বিজেপি ক্ষমতায় এলে বিরিয়ানির দোকানগুলো পর্যন্ত বন্ধ করবে।
বিজেপি সামতায় এলে বিরিয়ানির দোকানগুলো পর্যন্ত বাঁধ করে ছাড়াবে।
মমতা র স্বাস্থ্য কারড সমর্থন করি। পাড়ায় হৈ হৈ পড়ে যাবার মত ব্যাপার। তবে ঐ আরকি যিনি মুখ্যমন্ত্রী হবার এক বছরের মধ্যে ঘোষণা করেছিলেন সব কাজ শেষ , তিনি সেকেন্ড টার্মের শেষ এ মাসে স্বাস্থ্য কার্ড করলে আমরা সেটাকে স্বতস্ফূরত বলব না এফেসিয়েন্ট বলব না জনগণের কাছে র লোক বলব সেটা নির্ভর করবে বাংলার রাজনীতি র টানা পোড়েনের উপর.
@সিএস, এলিটদের মধ্যে কি চাড্ডী কম পড়িয়াছে? লসাগুদার দেওয়া ডেটাতে একবার চোখ বোলা যায়। এমনিতেও আমার এলিট দোস্তদের একটা বিশাল বড় অংশ চাড্ডী। মানে নিরামিষাশী বিজেপিভোটার নয়, একদম ভক্তকুল। এবং তারা সব ইয়া ইয়া এলিট। তাদের পকেটে যেসব কার্ড থাকে, সেসবের জন্য আমরা কোয়ালিফায়েডও হবনা।
আর গ্রিভান্স তৈরী হয় সরকার তার কাজ না করলে, সেখানে মাতব্বরি থাকলে, কোরাপশন থাকলে। গত লোকসভায় তিনোরা সেটা বুঝেছিল। সেই জন্যই বিজেপির একট বক্তব্য হল তারা কোরাপ্ট নয়, তারা জনগণের জন্য স্কীম করছে , তার সুফল লোকে পাচ্ছে ইত্যাদি। আজকে কাগজে দেখলাম, মমতা স্বাস্থ্যকার্ড চালু করেছে, তার জন্য প্রচুর লাইন পড়ছে। অর্থাত লোকের দরকার আছে এসবের। এগুলো সরকারের কাজ, না করলে ক্ষোভ তৈরী হবে। আমরা এলিটরা এসব বুঝিনা কারণ আমাদের ঐ কার্ড বা রেশনের দরকার নেই।
কেসি র জীবনের স্বাদ গন্ধ আহরন করার ক্ষমতা খুবই ছেনছিটিব। বিজেপির জয় দেখলেই বেড়ে যায় আর কৃষক সমাবেশ দেখলে মনে, পাঁজি দেখে আন্দোলন আর ক্লান্তি অঔবসখদ ও হুইস্কি নেবে আসে। (হুইস্কি র কি কপাল খারাপ) আর চেতনা বাড়াতে হবে লেফট কে। আমি আবার একটু কম চেতনা ভালোবাসি, বেড়ে গেলেই বিজেপি মুগ্ধতা বাড়ার সম্ভাবনা। তাই হোক আপাতত সুন্দর আর এস এস এর পেপার এর ব্যাপারে আরও খবরাখবর এর অপেক্ষায় আছি।
কেসিবাবুর মারু বেহাগখানির হদিশ মিলল?
জাফর ইসলাম, মুখতার আব্বাস নকভি, এমজে আকবর
ধরুন বামেরা থাকল না। অমেরিকা, ভারত কোথাও না। তাহলে কি ট্রাম্প বা বিজেপি উঠে যাবে? নাকি তখনো থাকবে?
হ্যাঁ মনোরন্জন খান আছেন বটে। ঠিক কথা।
রাজ্যসভায় বিজেপির কোনও মুসলিম রিপ্রেজেন্টেটিভ আছে?
খান পদবী হাওড়ায় খুব চলে, যতদূর জানি।
সৌমিত্র খান যদ্দুর জানি, মুসলিম নন। এশিয়ান এজ ভুল লিখেছে।
খান উপাধিধারী হিন্দু বাঙালী, নয় নয় করেও, আছে। আমার এক সহপাঠি ছিলো সুশান্ত খান, ঘটাপটা করে পৈতে হয়েছিলো। যাদবপুরের এক সময়ে সাইন্সের ডিন ছিলেন মনোরঞ্জন খান। বেনে দের মধ্যে অনেক সাধু খাঁ উপাধি দেখা যায়।
ওটা খুব সম্ভবত ফেক নিউজ।
@Abhyu, পেন আর নিবের কথায়, দিন কয়েক আগে pentel এর orenz নামের এই পেনসিল টা কিনলাম। 0.2mm লিডের পেনসিল, লিড এর ডগাটা পুরোটা একটা টিউব দিয়ে কভার করা, যাতে না ভেঙে যায়, কারণ সরু লিড যখন তখন ভেঙে যায়।
এবার গোলমাল হচ্ছে .2mm লিড একমাত্র pentel কোম্পানি তৈরি করেন, এবং সে লিড নাকি তাঁরা আর তৈরি করেন না, :-)
বিজেপি তো ভোটের রাজনীতিই করছে আর তারপর ক্ষমতায় এসে অপছন্দের লোকদের দাগিয়ে যাবে। হায়্দ্রাবাদে একই সাথে মুসলমানদের খিস্তি করেছে অন্যদিকে টিআরেসের সরকার নিয়ে যে গ্রিভান্স সেগুলো ব্যবহার করেছে। দুদিকেরই ভোট পাওয়ার ব্যবস্থা। বিজেপিকে আটকাতে অন্য দলগুলো তাহলে এমন রাজনীতি করুক যাতে গ্রিভান্স অন্তত তৈরী না হয়, কিন্তু সে হওয়া দীর্ঘদিনের জন্য প্রায় অসম্ভব। ফলে প্রধান বিরোধী দল হয়ে ক্ষমতায় আসা ঘটবেই, বিভিন্ন রাজ্যেই।
@অরিণ, হ্যাঁ আমি এমনও দেখেছি যে ভাইয়ের সঙ্গে খুব রেষারেষি, কথা বন্ধ। ২০১১তে তিনোকে ভোট দিয়েছে। এদিকে বিগত কয়েকবছরে ভাই তিনোর ছোটনেতা হয়ে উঠেছে। তাই এখন বিজেপি সমর্থক।
হায়দ্রাবাদে তো যোগী আদিত্যনাথ গেছিল। অন্যতম বক্তব্য হল নাম পরিবর্তন করে 'ভাগ্যনগর' রাখা হোক।
এশিয়ান এজ ও ভুল লিখবে?
পেনটার দামঃ
Retail Price: US$2462 Now: US$1665
কাজেই মোহনবাগানের জেতার গল্পই লিখবেন'খন ওটা দিয়ে। বডিটা কি অসাধারণ দেখেছেন? নিবটার কথা বাদই দিলাম।
পরেরবার ডার্বিতে ইসব্যাঙল জিতলে মাইমা আমায় উপহার দেবেন। তবে উনি জানেন, সে সুযোগ বোধহয় আসবে না।
বিজেপির ব্যাপারে দুটো কথা মনে হয়েছে। ভুল হতেই পারি। এইযে সাউথ ইন্ডিয়াতে বা উড়িষ্যাতে বা আসামে বিজেপির রাইজ, এর মধ্যে এইরাজ্যগুলোর অন্তত কিছু লোকেদের মধ্যে মেইনস্ট্রীম ইন্ডিয়ার (মানে এক্সটেন্ডেড হিন্দি হার্টল্যান্ডের) পার্ট হওয়ার একটা অ্যাম্বিশানও আছে। তবে এই সবজায়্গাতেই কোনও না কোনও ডিভাইসিভ বা রিলিজিয়াস ইস্যু থেকেই যায়।
আর ইউপি, এমপি, রাজস্থান এইসব রাজ্যে কিন্তু একসময় সোশালিস্ট পার্টিগুলোর সঙ্গে বিজেপিও ছিল রেবেল পার্টি। তখন কঙ্গ্রেস এস্টাব্লিশমেন্ট। বামেরা নিজেদের অপদার্থতা আর উন্নাসিকতার জন্য এই বিরোধী স্পেসটা ছেড়ে দিয়েছিল।
সব মানুষ বোকা নয়, সাম্প্রদায়িকও নয়। বিজেপির মধ্যে কিছু আছে যেটা আমরা আমাদের বায়াসের জন্য দেখতে পাইনা, বুঝতেও পারিনা। হায়দ্রাবাদের রেজাল্ট দেখলেন? বিজেপি কিভাবে উল্কার মত উঠে এল। আমাদের অবজারভেশন পাওয়ার বাড়াতে হবে। খিল্লিতে হবেনা।
এইটা যা বলেছিস, একদম মনের কথা। এখন যা হচ্ছে - বিজেপি বা ট্রাম্পিজম নিয়ে - স্রেফ গায়ের ঝাল মেটানো। এতগুলো লোক এইদিকে যাচ্ছে, হোয়াট ইজ দা বিকজ। তথাকথিত লেফটদের ঠুলি কবে যে খুলবে!
"সেটা থেকে কি প্রমাণ হয়না যে বিজেপি অন্তত কিছু মাইনরিটি ভোট পায়। খুব কম হলেও।"
সেটা তো বটেই | বিজেপির এখন না হয় একটা উগ্র মাইনরিটি ব্যাশিং প্রোফাইল চেহারা হয়েছে, দলটার তো একটা ব্যালানস ছিল (যে কোন সর্বভারতীয় দলের মত)। আর পাবে নাই বা কেন। তবে ভারতীয় ভোটারদের মন বোঝা প্রায় অসম্ভব। কে যে কিসের ভিত্তিতে কাকে ভোট দেয়, কে জানে।
সৌমিত্র খান মুসলিম নাকি? বোধহয় না।
সব মানুষ বোকা নয়, সাম্প্রদায়িকও নয়। বিজেপির মধ্যে কিছু আছে যেটা আমরা আমাদের বায়াসের জন্য দেখতে পাইনা, বুঝতেও পারিনা। হায়দ্রাবাদের রেজাল্ট দেখলেন? বিজেপি কিভাবে উল্কার মত উঠে এল। আমাদের অবজারভেশন পাওয়ার বাড়াতে হবে। খিল্লিতে হবেনা।
পেনটার দামঃ
Retail Price: US$2462 Now: US$1665
কাজেই মোহনবাগানের জেতার গল্পই লিখবেন'খন ওটা দিয়ে। বডিটা কি অসাধারণ দেখেছেন? নিবটার কথা বাদই দিলাম।
ইজ ইউএস পেসিডেনশিয়াল ইরেকশন ওভার?
@অরিণ, এই ছজনের মধ্যে তিনজন প্রার্থী ছিল জম্মু কাশ্মীর থেকে। একজন লাক্ষাদীপ থেকে। এগুলো সবকটাই মুসলিম এলাকা। এইসব কেন্দ্রে প্রধান বিরোধী প্রার্থীও ছিল মুসলিম। আর বাকী দুটো সীট আমাদের মহান রাজ্যে। মুশিদাবাদে বিজেপি প্রার্থী হুমায়ন কবীর আড়াই লাখ ভোট পায়, বাম প্রার্থীর থেকেও বেশি। জঙ্গলপুরে বিজেপির মাফুজা খাতুন পেয়েছিলেন তিন লাখের বেশি ভোট, শুধুমাত্র তিনোদের থেকে কম।
বাই দ্য ওয়ে এইমুহুর্তে বিজেপির একমাত্র মুসলিম এমপি আমাদের রাজ্যের সৌমিত্র খানও আমাদের রাজ্য থেকে। তিনো ডিফেক্টার।
এইযে এইসব মাইনরিটিরা বিজেপির মতন একটা দলের প্রার্থী হচ্ছে, সেটা থেকে কি প্রমাণ হয়না যে বিজেপি অন্তত কিছু মাইনরিটি ভোট পায়। খুব কম হলেও।
@S, আপনার স্পেকুলেশন প্রশংসনীয়, তবে কতগুলো ব্যাপার লক্ষ্য করা যেতে পারে,
১) মিলন বৈষ্ণব (কারনেগী এনডামেনট এর ডিরেকটর, দক্ষিণ এশিয়া বিশেষজ্ঞ) ২০১৯ এর ইলেকশন রেজাল্ট নিয়ে লিখছেন,
"None of the six Muslim candidates from the BJP were able to win though they were nominated from constituencies with substantial Muslim population."
ট্রিপল তালাক আর অ-সুন্নি এফেক্ট এই সব জায়গায় তার মানে কাজ করেনি নিশ্চয়ই |
মিলন বৈষ্ণবের পেপার থেকে আরেকটা টেবিল দেখুন,
এই ডিস্ট্রিবিউশন টা দেখলে মনে হয় না যে হয়ত একটা কোয়ারশন ফ্যাকটর কোথাও কাজ করেছে? ট্রিপল তালাকের প্রভাব নিশ্চয়ই আছে হয়ত |
সাবধান: এও সেই লোকনীতি-সিএসডিএস পোল থেকে, কাজেই একে নিয়ে খুব বেশী কথা বলার কিছু নেই | মনে হল বলে লিখলাম।
সূত্র: https://vaishnavmilan.files.wordpress.com/2020/05/find_a_1744996.pdf