একদম নিজেদের উদা দিচ্ছি। এই আমাদের ইন্দো , মিঠুন , সৈকত, দমু , এতো ভালো ভালো ভদ্রলোক ভদ্রমহিলা (ছেলে মেয়ে বলছিনা, বললে কন্ডিসেন্ডিং শোনায়, কিন্তু সেরকম কোন অভিপ্রায় নেই তাই অতি ফর্মাল শোনালেও বলছি) , আজে বাজে তো না, সত্যিকারের প্রতিভাবান মানুষ সব, এবং জেনুইন আগ্রহ নানা দিকে, হঠাৎ ইতিহাস ধরলো কেনো, ভালো মন্দ না হয় আলাদা জিনিস, পার্সোনাল কাথারসিস আলাদা , তবে ঘটনা হল, জেনেরাল অ্যাকসেস এর ইতিহাসের স্টেট ফর্মেশন অনওয়ার্ড্স ইতিহাসের অভাব আছে, এবং সেন্সিবল মানুষের আগ্রহ ও আছে। এবার এটা প্রফেসনাল ইতিহাসের লোক দের বুঝতে হবে। মানে বুজেছে, তবে আরো বুঝতে হবে। সেকটারিয়ানিজম তার নিজের জায়গায় থাকবে, কিন্তু লেখার সময় সেসব মনে রাখার লোক এরা না, এদের সমসাময়িকেরাও না। আমার ভরসা আছে:-)
আমার ধারণা ছিল, তুমি একজন কন্ট্রিবিউটর দুটো ইতিহাস সিরিজেই।
ইতিহাস রচনায় কমিউনিস্ট পার্টি গুলোর ক্রেডিবিলিটি খুব ই খারাপ , মানে সকলের গুলো হয়তো বাজে না, কিন্তু স্তালিন এর পরে সলিড প্যাঁক খেয়ে গেছি আমরা ঐ লাইনে।
ইন্ডিভিজুআল কমিউনিস্ট রা বা সিম্প্যাথাইজার রা অবশ্য সব সময়ে খারাপ লেখেন নি , তবে সবাই কে প্রফেসনাল হিস্টরিয়ান ক্যাটিগোরি তে নিয়ে যাওয়া যাবে কিনা বলা কঠিন। কংগ্রেস পেপার্স বহু লোকে বহু ভাবে অ্যানোটেট করে বের করেছে, মোটামুটি বহু চর্চিত। সত্যাসত্য, বিতর্ক , নেহরু পরিবার, সরকারী কংগ্রেস ইত্যাদি ঠিকাছে, কিন্তু আমার মনে হয় সব চেয়ে বড় বিপদ টা একদম আলাদা। সেটা হল অক্সফোর্ডের কংগ্রেস পেপার্স বেরোনোর পরে শুধু না, তার বেশ আগে থেকেই , স্বাধীনতা এসে গেছে বলে, ধরেই নেবা হয়েছিল, এবার শুধু ওয়েলফেয়ার স্টেটের ফাইন টিউনিউং বাকি, এর পরে কনটেম্পোরারি স্টেট ক্রাফ্ট এর পর্যালোচনার আর দরকার নেই। বা যার মনে করেছিলেন দরকার আচ্চে, তারা স্টেট ক্রাফ্ট এর তখনকার (50s/60s) এর ভারসন এর সংগে একাত্ম বোধ করেছিলেন। সম্ভবত সোশাল হিস্টোরিয়ান আর ফ্রেঞ্চ আনালিস্ট দের প্রভাবে, আর আর রণজিত বাবু দের হাবিলদার ওয়ালা দের থিয়োরেটিকাল চ্যালেঞ্জ এর পরে সবচেয়ে মেধাবী , সেরা ঐতিহাসিক রা , তরুন নতুন প্রতিভারা অনেকেই প্রশাসনিক ইতিহাসের থেকে সরে যান। এবার স্বাধীনতা অব্দি রাইট উইংগার দের মেন কন্টেস্টেড টাইম অ্যান্ড স্পেস ছিল মেডিয়েভাল, আর গ্লোরিফিকেশন এর মেন রেফারেন্স ছিল ধর গুপ্ত যুগ। সেটা স্বাধীনতার পরে বদলে গিয়ে বিংশ শতাব্দী তে বেশি বেশি করে এসেছে, ৯০ দশকে রাইটা উইং সরকারে আসার পর থেকে। তাতে সমস্যা যেটা হয়েছে, কংগ্রেসের ইতিহাসে অ্যানোটেশন আছে ঠিক ই, বিতর্কও আছে, কিন্তু এখন স্বাধীনতা উত্তর স্টেট ফর্মেশনের ইতিহাসের ন্যারেটিভ টা অতি প্রশাসনিক হয়ে গেছে। অ্যাট বেস্ট অফ টাইম্স, যত গুন্ফো জেনেরাল আর আই এ এস দের মেমোয়ার সংবলিত। তার সংগে তো হিন্দুত্ত্ব ব্রিগেডের জিনিস আছেই। এটা এন আর সি বিতর্কে খুব ই এক্সপোজ্ড হয়েছে, আবার লেখাপড়ার নেচার টাই এই, অনেক ঐতিহাসিক নতুন করে এই সময় গুলো দেখছেন, কিছু ইন্টারেস্টিং কমেন্ট্রি বেরোচ্ছে, তাতে শুধুই সোশাল হিস্টরি না, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ হিস্টরি টাও যাতে পুরো এক পক্ষের ন্যারেটিভে ভরে না যায় তার একটা সচেতনতা লক্ষ্য করছি। একেবারে হালে। কিন্তু এটা তে দেরি একটা হয়েছে, প্রায় বছর চল্লিশেক এর গ্যাপ। এটা অথরেটেরিয়ান আমলে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে কি পরিমাণ মূল্য দিয়ে চোকাতে হবে কেউ জানে না। তবে ঐ আর কি, সিরিয়াস লেখাপড়ার তো নিজের গতি আছে, চলছে তো চলবে।
হানুদা, এখানে আমারে ওই নিক নামের বাইরে কেউ চেনেনা, তাই বলাই যায়, সিপিআইয়ের সিরিজটা পড়েছি, কমিউনিস্ট দলের একটা বাজে স্বভাব হল সবকিছুরই 'দলিল' রেখে যাওয়া, যে কারণে স্তালিনের ওইসব ডকুমেন্টে ব্ল্যাঙ্কেট সই রয়ে গেছে, এই রোগে আক্রান্ত ছিলেন নেহেরু, এমকেজিও।
সিপিআইয়ের সিরিজটার একটা প্রেসি ভার্শন আছে, প্রায় একইরকম, অঞ্জন বোসের 'বাংলায় বামেরা', দীপ প্রকাশন। থান ইঁট, তবে একটাই। নাড়াই যায় কয়েকবার।
বই দেখলে পড়ে দেখতে হবে আর বলি না, কারণ বই পড়া আর হয় না, খুব ইন্টারেস্ট ন পেলে রাত জাগতে ইস্সা করে না। একটু ইয়েমত খারাপ শোনালেও নেড়ে দেখতে হবে বলতাম একটা সময় অব্দি, কারণ টিপিকাল পোঁদ পাকা হবার কারণে আগ্রহ অনেক কিছু তেই ছেল। :-)
এই বইগুলোর খবর যেদিন পেয়েছিলাম, তার পর থেকে আর কোন কমিটমেন্টে যাই না। :-)))))) তবে কেসির অবশ্য মিশন সূত্রে স্বামীজির আশীর্ব্বাদ প্রাপ্ত এইচ পি স্ক্যানার এর মত গোটা পাতা একবারে পড়ার ক্ষমতা আছে। বল যায় না, এও হয়তো পড়েছে বা অন্তত "দেখে রেখে" কমিট টু মেমরি করে রেখেছে।
:-)))))))))))))))))))))
৪৭ অবধি পনেরোটা খণ্ড। তবে সময়ের দলিল, কোনও কথা হবেনা।
আরে এ কিছুইনা। ৪৭ থেকে ৬৪ অবধি নেহরুর বক্তৃতা চিঠিপত্র নিয়ে সেকেন্ড সিরিজটায় ৮৫ টা খণ্ড, কিছু খণ্ডের আবার সেকেন্ড পার্টও আছে।
বারো খন্ডেও আঁটে নি -- নেটে অনেক খন্ডের ডিজিটাল এডিশন পাওয়া যায়
জিয়াউদ্দিন এবং আর একজন ডাক্তার লিখেছেন কম্বোডিয়া র কথা - কীভাবে কোভিড মোকাবিলা করেছে - ১৭ই জানুয়ারি প্রথম কোভিড কেস রিপোর্টেড - সেই থেকে এখনও(নভেন্বর) অবধি মোট ৩০০ টার মতন কেস, কোনো মৃত্যু নেই - ... whole-of-government and whole-of-society approach ...
https://blogs.worldbank.org/health/what-explains-cambodias-effective-emergency-health-response-covid-19-coronavirus
@Amit: "ওই গোদা সাইকেল অতি যাচ্ছেতাই জিনিস। আমি উল্টেছি দু বার। আর চড়িনা।"
গোদা সাইকেল কি জিনিস? চড়তেই বা গেলেন কেন?
পাচু রায় আগে লিখতেন পাঁচু রায় নামে। সহসা চন্দ্রবিন্দু বিলুপ্ত করেন (ঘটিরা দিব্যি তাঁকে পাঁচু বলত)। কেমিস্ট্রির লোক, সম্ভবত কোনও একটা বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। থিয়েটার বাফ। আর চিঠি লিখতেন মূলত আবাপ আর আজকালে। অতি বাম ছিলেন। পিপলস বুক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত বই আছে আমার কাছে।
সুজিত বসুকে ফুটো মস্তান বলেছিলেন, সুভাষ চক্কোত্তির স্যাঙাত বলেছিলেন। তারপর যাহা হইয়া থাকে। এখন দক্ষিণ দমদমের চেয়ারম্যান। ঘোর তিনো।
আর কিছু জানকারি লাগলে বলবেন।
জিরো নেট এমিশান বোধয় কখনই সম্ভব হবেনা। তবে এখন তো সিওটু রিইউজও হবে বলছে। ফরেস্টেশান বাড়লে এবং এমিশান যথেষ্ট পরিমাণে কমালে অনেক সমস্যার সমাধান হবে। এইটা প্যারিস ক্লাইমেট এগ্রিমেন্টের ওয়েবসাইট। এখানে সব দেশের সাবমিটেড প্ল্যান পাওয়া যাবে, ইনক্লুডিং চায়্না। বহু বহুদিন পর সমস্ত রাষ্ট্রনেতারা একটা অন্তত ভালো কাজ করেছিল। তবে ভালো কাজ পন্ড করারও লোকের অভাব হয়নি।
https://www4.unfccc.int/sites/submissions/indc/Submission%20Pages/submissions.aspx
ক্যালিফোর্নিয়াতে আইন হয়েছে - সমস্ত নতুন বাড়িতে ১ জানুয়ারি ২০২০ থেকে সোলার প্যানেল বাধ্যতামূলক। এই রাজ্যে গড়ে বছরে ১ লাখ ১৫ হাজারের মতন নতুন বাড়ি তৈরি হয় (প্রি-কোভিড হিসেব অবশ্যই) এবং তার মধ্যে ২০% এর মতন বাড়িতে সোলার প্যানেল দিচ্ছিল, কিন্তু এ বছর থেকে ম্যান্ডেটারি সব নিউ কন্সট্রাকশনে।
আমাদের বাড়িতে বসিয়েছি বছর চারেক আগে, enphase কোম্পানির প্যানেল, মোটামুটি এক্সপেক্টেশন অনুযায়ী প্রোডাক্শন তো করে - দেখা যাক --
ওই গোদা সাইকেল অতি যাচ্ছেতাই জিনিস। আমি উল্টেছি দু বার। আর চড়িনা। কার্বণ মাথায় থাক বাপু।
:) :)
তবে সত্যি আস্তে আস্তে অনেক ইম্প্রুভ করছে ওভারঅল কার্বন ফুটপ্রিন্টে। এখানে সব কোম্পানি প্রজেক্ট করে এগুলো অ্যানুয়াল রিপোর্টে।
@অভ্যু, এইটে তো? এটা কিন্তু হায়দ্রাবাদে দুর্দান্ত।
"এমিশন একেবারে ০-% করা খুব এমবিসাস টার্গেট এই মুহূর্তে "
একেবারে ঠিক।
তবে কি জানেন, বড় ছবিটা নেট কারবন জিরো | এমিশন জিরো না করা গেলেও যেখানে যতটুকু বাঁচানো যায়, কারবন সরিয়ে নেওয়া যায়, এমনকি ব্যাক্তিগত স্তরে বা বাড়ির স্তরে যতটা সম্ভব ততটা করা যেতে পারে | একটা জিনিস দেখাই। আমাদের বাড়ির সোলার থেকে নেট কারবন সেভিংস দেখাচ্ছে দেখাচ্ছে দেড় টনের বেশী, :-), এক বছর আগেও তো এটা ভাবতাম না |
তারপর ধরুন কারবন সিকুয়েসট্রেশন, বৃক্ষরোপণ, বা আরবান ফরেসট্রি, শহরে ইলেকট্রিক পাবলিক ট্রানসপোরট, শহরে সাইকেল নিয়ে যাতায়াত, তার ব্যবস্থা করা ।
এর অসাধারণ উদাহরণ আপনাদের ব্রিসবেন, যেমন, দারুণ দারুণ সাইকেলওয়ে আর দুর্দান্ত পাবলিক ট্রানসপোরট | ব্রিসবেনে ছ-তলা বাইক পারকিং ফেসিলিটি উইমেনস হসপিটালের গায়ে, ভাবা যায়? আনডারগ্রাউণ্ড টানেল দিয়ে বাসওয়ে, কি যে অসম্ভব রকমের ভাল পাবলিক ট্রানসপোর্ট ফেসিলিটি, এমনকি ব্রিসবেন নদীটাকে পর্যন্ত কি সুন্দর ব্যবহার করেছে!
এতেও তো অনেকটা কাজ হয়।
ঠিক ঘুঁটের মতো দেখতে (তবে হলদেটে) কিন্তু দিব্যি স্বাদ। এক টাকায় একটা।
কবি মানে সত্যজিৎ তাঁর কালজয়ী মহাকাব্য কৈলাসে কেলেংকারীতে যাকে "নানখাটাই-টাইপের" বিস্কুট বলেছেন?
আচ্ছা আপনারা কেউ ঘুঁটে বিস্কুট খেয়েছেন? (ভালো নাম কি জানি না।) চায়ের দোকানে পাওয়া যেত।
এবং এই বিস্কুট নিয়েই কবিবর লিখেছিলেন ঃ মনে ছিলো এই বাসনা ।
তবে বাসনা পুরনো হলে খবদ্দার খাবেন না, একে তো বিশ্রী রকম মিইয়ে যায়, তার উপরে সারাদিন চোয়াঁ ঢেঁকুর।
বাই দ্য ওয়ে মনে পড়ে গেল, কোথায় যেন একটা ফিচার পড়েছিলাম, মাস দুয়েক আগে, কলেজের শিক্ষিত মেয়েরা আন্দোলনে যোগ দেওয়ায় আন্দোলন কি ভাবে বেড়েছে। এই পাঞ্জাব হরিয়ানা হিমাচলেই। এরা অনেকেই একেবারেই অরাজনৈতিক এবং এই প্রথম মোবিলাইজ্ড হচ্ছে, দাড়াও খুজে দিছি। মানে ডোন্ট হোল্ড ইয়োর ব্রেথ দো। :-))))) এসেনশিয়াল কমোডিটি অ্যাক্ট কে এমন ভাবে সংশোধন করা হয়েছে, যেন কোন কমোডিটি ই আর এসেনশিয়াল না থাকে, পুরোটাই স্পেকুলেশন প্রাইসিং করা যায়। এই অরওয়েলিয়ান রসবোধের জন্য অন্তত আর এস এস এর একটা স্ট্রাইক উপহার প্রাপ্তি হয়।
এই সব বাজে দেবদাস মার্কা কথা বললে, ফোন করে কাঁচা দেবো, পোসাবে? ছাড়ো। কি ছেলে মাইরি। ছোটোদের মত করছ কেন?
স্ট্রাইকের বিরুদ্ধে প্রচুর লোক প্রচুর কথা বলে, নতুন না। তোমাকে তো সংগত আপত্তির লাইন টা আমি ই বললাম। বিজেপির সাংস্কৃতিক প্রভাব স্ট্রাইকে কমবে কিনা সেটা প্রশ্নের উরর্ধে না। কিন্তু সে জন্য তো ইকোনোমিক জাস্টিসের কথা এলে বসে থাকা যাবে না। বিগ রিটেল কে , তার হোর্ডিং পাওয়ার কে, প্রাইস স্পেকুলেটিং পাওয়ার কে , এবং সাপ্লায়ার এর উপরে মোনোপোলি বিজনেসের ক্ষমতাকে বাড়ানোর জন্য একট বিল আনা হয়েছে, আর স্টেটমেন্টে লেখা হচ্ছে, এ দিয়ে নাকি কৃষকের রোজগার বাড়বে। মানে নির্লজ্জ রাও খাতায় কলমে ঘোমটা টানছে। এই ডিসিট er ইলাবোরেট মেকানিজম টার সংগে তোমার আমার ব্যক্তিগত ক্রাইসিস এর সম্পর্ক আনতে রাজি নই, এবং শুধু তাই নয়, তাই দিয়ে স্ট্রাইকের সময় আমি শত্রুপক্ষের ক্যাম্পেনের সুবিধা করে দিতে রাজি নই। কমিউনিস্ট পার্টি, সিপিএম, তাদের ভুল ভাল, লিবারেশন এর সংগে ঝগড় ও ভালোবাসা, এসবের থেকে অনেক বড় ইসু, কৃষক তার ইকো সিস্টেমে ফাল্তু আনওয়ান্টেড পরিবর্তন বিনা নেগোশিয়েশনে মানবে কেন? এমনকি যদি বরোলোক কৃষক ও হয়। আমার অন্তত এরকম কোনো এক্সপেক্টেশন নেই, এই স্ট্রাইকে যদি আংশিক লাভ ও আসে, তাতে করে কাশ্মীরি মুসলমান আর আসামের বাঙালির সম্মান বাড়বে অথবা সব বয়সের সব রকম জাতি প্রদেশের ভাষার মেয়েদের পাবলিক স্পেসের বেশি বেশি প্রেজেন্স নিয়ে কিছু ছাগলের সমস্যা মিটে যাবে, এই সব আজগুবি আশা কেউ স্ট্রাইকের সমর্থন করেও করে না।
আর যাই হোক ইন্ডিভিজুয়ালি তো কেউ মান্ডি te একটা লাইসেন্স থাকলে মোনোপোলি বিজনেস হয় না। আর মান্ডি কমিটি থেকেই সাপ্লাই চেন এর উন্নতি করার কথা এই সরকার ই বলেছিল, অ্যাপ তৈরী করেছিল, সেগুলো তাইলে কিসের জন্য। এর সংগে আমাদের পারসোনাল ক্রাইসিস এর কোন সম্পর্কে নেই, সেগুলো গুরুত্তঅহীন তা বলছি না, এসব নিয়ে মন খারাপ করে থেকোনা।
অরিন , সেতো ১০০-%। ডোমেস্টিক লেভেলে সোলার বা অন্য রেনেয়াবলেস এখন বেশ ইকোনমিক হয়ে যাচ্ছে . পাওয়ার ওয়াল এখনো বেশি , কিন্তু আরো কমবে। আমি বলছিলাম ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কেল এর কথা। ওগুলোতে মেগাওয়াট স্কেলে 100-% রেনেয়াবলেস শিফট করা এই মুহূর্তে একটু চাপের। আবার ইলেকট্রিক লোড কিছুটা কমলেও সমস্যা পুরোটা মিটবেনা পুরো কারণ কয়লা বা তেল টারবাইন গুলো কম লোডে আরো বেশি ইনেফিসিয়েন্ট।
তাই ভাবছি এমিশন একেবারে ০-% করা খুব এমবিসাস টার্গেট এই মুহূর্তে । হয়তো ডোমেস্টিক লেভেলে সোলার। আর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লেভেলে উইন্ড বা ওয়েব টারবাইন , কয়লা বা তেলের টারবাইন গুলোকে মিথেন এ কনভার্ট করা -এরকম সব মিলিয়ে একটা মিক্স গ্রিড হবে। সেটাও সিগনিফিকেন্ট এচিভমেন্ট আজকের তুলনায়।
আরে ওটা চ্যারিটির কিছু নয়, রোটিম্যাটিকের থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার গল্প।
আর আমি কাউকে সমালোচনা করিনি, কেনই বা করব? যে বিল পড়ে ইচ্ছে হয় টোপাকুলের ডাল দিয়ে মারতে আর সবাইকে লাইনদিয়ে গুলাগে পাঠিয়ে দিতে, তখন যাঁরা এতটুকু করছেন তাদেরকে নিরম্বু আমি, পেটভর্তি আমি, কোন মুখে সমালোচনা করি! নিজের ফটোজেনিক মুখটা আয়নায় দেখি, একটা কুৎসিত গালি দিই নিজেকে, তারপরেই মদের বোতলটার সঙ্গে একটা পিডিএফ নিয়ে আধশোয়া হয়ে রই, চোঁয়া ঢেঁকুর ওঠে মাঝেসাঝে, সেটা গায়ে মেখোনি।
Amit, সোলার প্যানেলের দাম আগের তুলনায় কমেছে, এখন অনেকের সাধ্যের মধ্যে। এমনকি, টেসলার পাওয়ার ওয়াল ধরেও। না হলে কম দামে ব্যাটারী পাওয়া যায়। একটা সমাধান হতে পারে বাড়িতে, ব্যক্তিগত স্তরে সোলার নয়ত রিনিউয়েবল এনার্জি ব্যবহার করা। তাতেও অনেকটা হবে। গাড়ি যদি ব্যাটারীতে চালানো যায় আর ব্যাটারীকে সোলার দিয়ে রিচার্জ করা যায়, আমাদের নিজেদের অভিজ্ঞতা বলে, বহু টন কার্বন এমিশন কমিয়ে ফেলা যায়। এমনকি vehicle to house ব্যাটারীতে ইলেকট্রিক গাড়িতে ব্যাটারী ব্যাক আপ হিসেবে ব্যবহার করা যায় ।
একি রে ভাই তুমি আন্দোলন্কারী কে ফোতোজেনিক বলবে একটু আবাজ দেবো না? তুমি মানুষের পাশে ব্যক্তিগত ভাবে আমার থেকে বেশি অন্তত, সব সময়ে থাকবে এটাতে আমার সন্দেহ নেই, কিন্তু না থাকলেও ব্যক্তি মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা কমত না। কারণ চ্যারিটি প্রচুর না করলে সমাজের ইনইকুআলিটি নিয়ে কথা বলা যাবে না, এসব বাজে সোশাল নেটওয়ার্কিঙ্গ গোছের ধারণা আমার নাই। কিন্তু আমি সিরিয়াসলি স্টান্ ড হয়ে গেছি, তোমার হতাশার জাস্টিফিকেঅশন টা দেখে। স্ট্রাইকের অধিকার যেখানে এসটাবলিশ করতে মানুষ কে স্ট্রাইক করতে হচ্ছে, সেখানে শ্রমিক কৃষকের অধিকারের উপরে যে ভাষায় আক্রমণ শানানো হয়, তোমার সমালোচনার ভাষা তার থেকে আলাদা কেন হবে না সেটা বুঝি নি। এবং আমি অ্যাডামান্ট এই আশা টা আমি তোমার কাছে করতেই পারি। সুতরাং কিছুই ফিরিয়ে নিচ্ছি না। তুমি কৃষি বিল ট নিয়ে প্লিজ ল্যাহাপড় করো, আর অলরেডি করে থাকলে আমাদের সমর্থনে স্টেটমেন্ট দাও।
হানুদা, আমাকে আওয়াজ দিয়ে লাভ নেই, চারদিকের এই ভয়ংকর ডিস্টোপিয়াতে আমার লাভ হয়েছে, বুঝতে পেরে গেছি আমার থেকে বালস্য বাল মানুষ খুব কম আছে দুনিয়ায়। চিন্তাভাবনা, মূল্যবোধ, আশাভরসা এক ফোঁটাও আর নাই, ফলে আওয়াজ গায়ে লাগেনা।
প্রথম স্টেজের লকডাউনের সময় এখানকার লেবার কলোনিতে সংকট এসেছিল, স্পেশাল পাস করিয়ে আমরা কিছু লোক কলোনিতে আটা আলু আর রান্নার গ্যাস পৌঁছে দিতাম, নিজেরা ডিউটি ভাগ করে, সেই সময়ে রোটিম্যাটিক মুরগি গ্যাং তাদের মেশিন কলোনিতে দিয়ে দিয়েছি, দাতাকর্ণ বলে নামও হয়েছে।
রতন খাসনবিশঃ
২০৬০ আসতে এখনও ৪০ বছর - কি হবে, তার মধ্যে কিছু একটা হবে। বলছে ২০৩৬ নাগাদ আর্কটিকে সামারে কোনো পোলার আইস থাকবে না, নর্থ বেরিং সি তে জেনারেলি এখন ৭-৮ মাস বরফ থাকে, বলছে ২০৩৫ নাগাদ মাস তিনেক বরফ থাকবে।
রতন খাসনবিশ
রতন খাসনবিশ