নুসার দইটা ভালো খেতে। মন্দের ভালো। মোল্লারচকের মত না। চলে যায়।
এই গ্রিক ইওগার্ট বস্তুটা আমি আজ অব্দি বুঝতে পারলাম। এ কি জল-ঝরানো দই? কীরকম শুক্নো আঠা-আঠা খেতে। বেঁচে থাক সাবেক ইওগার্ট, মাদার ডেয়ারি কি যাদবের চিনিপাতা দই।
এহেহে, বাঙালি দই আর গ্রিক ইয়োগার্ট!!!কোথায় আগরতলা আর কোথায় খাটেরতলা!!
ন্যাড়াবাবুকে গুরুর "জাগ্রতবিবেক" খেতাব দেওয়া হোক
দই বলতে গ্রিক ইয়োগার্ট ঢেলে বিক্রি হয়তো যেকোনো সুপারমার্কেটে।
রুটিগুলো গোল গোল না হলে অভিযোগ করবেন না। একটু ত্যাড়াব্যাকা রুটি খাওয়া রপ্ত করুন। বিপ্লবী হোন। :-)
রয়্যাল বেঙ্গল পুডিং। ডোরাকাটা থাকবে .
ওদিকে বিপ্লব প্রায় এসে গেল বলে আর আপনারা এখনও তামসিক আলোচনায় পড়ে আছেন? রুটি খাওয়া রপ্ত করুন। বিপ্লবের পরে নো কেক।
কে জানে ওদেরও ব্লক আছে। ফলমূল একটু টোকো ভালোবাসে।এদিকে গুচ্ছের মিষ্টি কেক,কুকি খেতে থাকে। দইয়ের বরং ভালো ভবিষ্যত আছে:-) বেঙ্গলি পুডিং নাম দেওয়া যেতে পারে( ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা)
সাহেবরা যেটি হামলে পড়ে খান সেটা হলো গুলাবজামুন:-) ইন্ডিয়ান রেস্তোরা ঐটি অভ্যাস করিয়ে দিযেছে।
যাঁরা ও রসের রসিক, তাঁরা রাম দিয়ে সীতাভোগ খেয়ে দেখতে পারেন। ঃ-)
কাজুবরফি শুকনো মিষ্টি, অনেকদিন থাকে। কিটকিটে মিষ্টিও না, বেশ সুষম। কড়াপাকের সন্দেশগুলোও তাই। এগুলো গ্লোবালি চলা উচিত।
টিপিক্যাল বাঙালি মিষ্টির একটা বড়ো সমস্যা হলো শেলফ লাইফ খুব কম। ছানার ফ্রেশ মিষ্টি ইভেন ফ্রিজ এও ২-৩ এর বেশি ভালো থাকেনা। আর ক্যানড মিষ্টি -কি রসগোল্লা কি রসমালাই -সবেতেই একটা সিন্থেটিক গন্ধ ছাড়ে প্রিজারভেটিভ এর জন্যে ।
ওয়েফার চলবে? পাতলা দুটো ওয়েফারের মাঝে মিহিদানা। খেতে ভালই লাগবে।
ধ্যাৎ! সীতাভোগ বিস্কুটে পুরলে শ্রীরামজী পাপ দেবেন।
সাহেবরা মনে হয় শুগার সিরাপ খুব একটা পছন্দ করে না। আমার চেনাজানা সব সাহেব রসমালাই পছন্দ করে কিন্তু রসগোল্লা পছন্দ করে না। আবার কাজু বরফি পছন্দ করে।
সীতাভোগ, মিহিদানা দিয়ে ওরিও বিস্কুটের মতন বিস্কুট বানিয়ে ইন্ট্রোডিউস করা যেতে পারে। দুটো বিস্কুটের মাঝে ক্রিমের বদলে সীতাভোগ বা মিহিদানা।
নেটিভদের ক্রিমাক্রিমি। ঃ-)
হ্যাঁ, নেটিবদের কথাই বলছি। এখানে অত ক্রিম মাখামাখি দেখিনা।
নেটিবরাও ওটি সানন্দে রপ্ত করেছেন।সামাজিক মাধ্যম আলো করে সে ছবি মাঝেমাঝেই উদিত হয় তো!
কেক শুধু খেলে একরকম। এখন দেশের লোকেদের জন্মদিন পালনে দেখি লোকে শুধু সবার গালে কেকের ক্রিম লাগিয়ে দিচ্ছে। এইটা দেখে বেশ বিরক্তি লাগে।
সাহেবদের সন্দেশ ধরানো উচিত। সীতাভোগ, মিহিদানা এইসবও।
রূপোর চামচে করে এক চামচ পায়েস তুল্লেন, ভেতরে হরিহরাত্মা কাজু, বুঝলেন না, মুখে দিলেন। আহা। খেতে খেতে বুঝতে পারলেন। একেবারে রাধার অবস্থা হবে। " মরমে পশিল রে/ আকুল করিল মোর প্রাণ।"
ওটা সাহেবদের হোলি।
গোটা গোটা কাজুও খুব ভালো লাগে ঘন পায়েসে। একেবারে মিলে মিশে যাকে বলে হরিহরাত্মা হয়ে যায়।
কেক মাখামাখি টা আমার অসহ্য বাজে লাগে।
কজু দেবেন খুব ছোট করে টুক্রো করে। ভালো লাগবে।
তৈরী রুটিও তো পাওয়া যায়। প্যাকেটে গোছা গোছা। ঘরে এনে তাওয়ায় গরম করে ঝাঁঝরিতে দিয়ে ফুলিয়ে নিলেই হল। দেখে শুনে বেছে নিলেই হল। ঃ-)
জন্মদিনে দুটো কেক রাখতে হয়। একটা রঙচংএ ক্রীম ভর্তি ঐ ফুঁ দেওয়ার জন্য আর মুখে মাখানোর জন্য। আরেকটা খাওয়ার জন্য।
আমার বাড়ির পায়েসে শুধু কিশমিস দেওয়া হয়। ছোটবেলায় কাজল দেওয়া পায়েস কখনো খাইনি।শাশুড়ি কাজু দেন। আমি কিশমিস দিয়েই চালিয়ে যাচ্ছি। আমার পায়েসে নো কাজু।