ঠিক ডিজাইনার গামছা না, গামছাকে আন্তর্জাতিক ডিজাইনের মাঠে নিয়ে আসা - বিবি রাসেল।
এমনিতে আমারো অনে হয় এরা সব বড়লোকি আপদ, কোন কাজে লাগে না। কিন্তু বিবি রাসেলের গামছা ফরাসীদেশের ডিজাইন টিজাইনে ঢুকে পড়ার পর সারা পৃথিবীতে যারা কাপড় টাপড় বানানোর মাথা, তারা বাংলাদেশের বয়নশিল্প নিয়ে আগ্রহী হয়, সেসব টেক্স্টাইল, রপ্তানী সেসবের কাজে লাগে।
একইরকম ভাবে 'লাল ধুতি পরে মুদি তিন হাত বহরে', ঐ লাল ধুতিকে শর্বরী দত্ত ইন থিং করে দিয়ে, সাজিয়ে গুজিয়ে যা করেছেন তার হয়তো আপত এঁদো কলকাত্তাই সমাজেও মেট্রোসেক্সুয়াল পরিচয় এবং তার থেকে যৌনতা নিয়ে আধুনিক চিন্তা ভাবনা - সেসবে কোন অবদান আছে। মার্লবরো মাচো ম্যান থেকে শালকের শ্যাম গাঙ্গুলি হেসে বলে যাই ফুল তুলি এ তো কম পথ নয়।
যেখানে হপ্তায় হপ্তায় পরিস্থিতি বদলাচ্ছে, সেখানে আপনি ডিসেম্বরের শেষের কথা এখন জিগেশ করছেন !!
আর রাজ্য সরকারের যদি কোনো সাইট থাকে যেখানে এই বিষয়ে আপডেটেড তথ্য় পাওয়া যাবে তাহলে সেটাও কাউন্ডলি দেবেন।
গুরুদেরকে একটা কথা জিজ্ঞাসা করি। আমি ইওরোপ থেকে ডিসেম্বরের শেষ দিকে কলকাতা যেতে চাই। জানি এইসময় দেশে না যাওয়াটাই হয়ত ভালো ডিসিশন হত, কিন্তু উপায় নেই। আমাকে যেতেই হবে ঐ সময়। তো কলকাতা যেতে হলে আমাকে সম্ভবত দিল্লী হয়ে যেতে হবে। আপনার কি কেউ আমাকে অনুগ্রহ করে বলবেন যে কলকাতা যেতে হলে আমাকে কি ইওরোপ থেকে ফ্লাইটে চড়ার আগে RT-PCR সার্টিফিকেট নিতে হবে কিনা। আর রিসেন্ট কোয়ারান্টাইন রুলটাই বা কি? ১৪ দিনের হোম কোয়ারান্টাইন নাকি ৭ দিনের সেল্ফপেইড কোয়ারান্টাইন প্লাস ৭ দিনের হোম কোয়ারান্টাইন? আমি ইন্টারনেটে বিভিন্ন সোর্সে বিভিন্নরকম তথ্য় পাচ্ছি, এজন্য় চরম কনফিউসড। অগ্রিম ধন্যবাদ।
কে যেন ডিজাইনার গামছা বানিয়ে খুব বিখ্যাত হয়েছে না? নাকি আমি ভুল জানি বোধায়।
শর্বরী দত্ত কি কারণে বিখ্যাত?
শিল্পী (বড়লোকরা যাঁকে অ্যাফোর্ড করতে পারেন)। ফ্যাশন ডিজাইনার। পরনে গামছা, আদুর গা-ওয়ালা ভারতবাসীদের যা কোনও দিনই কম্মে লাগেনি।
চীনের ব্যাপারে আমার মনে হয় ট্রাম্পের থেকেও বাইডেনকে বেশি ভরসা করতে পারে ইন্ডিয়া। কিন্তু বাইডেণ অ্যাডমিন পাকিস্তান নিয়ে অস্বস্তিতে ফেলবে ইন্ডিয়াকে। কিন্তু এটাও ঠিক যে বাইডেণ ক্ষমতায় এলে চীন নিজে থেকেই হয়ত অন্তত আমেরিকার সাথে সম্পর্ক রিসেট করতে চাইবে।
মোবাইল থেকে দেখলে ছবিগুলো যেমন সুষম ভাবে রিসাইজড হয়ে একটা ম্যাক্সিমাম মাপে বা তার কমে দেখায়, ডেক্সটপের জন্যেও সেরকম করা যায়? মানে ধরা যাক পোস্ট সাজানোর সময় ছবি আপলোডের ক্ষেত্রে অপশন রইল ছবি একটা নির্দিষ্ট মাপে রিসাইজ করবে, না অরিজিনাল সাইজেই রাখবে। এতে বিভিন্ন সাইজের ছবি সেঁটে গিয়ে পাতা ভজকিয়ে যাওয়া থেকে প্রিভেন্ট করা যায়।
ব্লগার এ এরকম টুলবার থাকে, তাতে দুটো জিনিস গুরুত্বপূর্ণ।
১) ক্লিয়ার ফর্ম্যাটিং। এতে নেট থেকে কপি করা টেকস্ট নানা ফন্ট ও ফন্ট সাইজের হলে সেগুলো কে বাগে আনা যায়।
২) ফন্ট ও ফন্ট সাইজ। এতে সোলাইমান লিপি, বৃন্দা, বাংলা, সোনার বাংলা এই সবের মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ এর হাত থেকে বাঁচা যায়। মূলত নানা সোর্স থেকে কপি করা টেক্সটের জন্যে।
আর ইয়ে, কোটেশনের কার্ড টা কীভাবে আনা যাচ্ছে?
"ব্যাপারটা হলঃ ইন্ডিয়ার সঙ্গে আমেরিকার ডাইরেক্ট রিলেশান আছে দুটো ইস্যুতে। ফরেন পলিসিঃ পাকিস্তান আর চীন।"
এইরকম করে লিখলেই হবে? প্রিভিউতে কিন্তু কার্ড দেখাচ্ছে না।
S, বাইডেন জিতলে আমেরিকার ফরেন পলিসি দক্ষিণ ও পুব এশিয়ায় কিছু পাল্টাবে কি আদৌ? আমার তো মনে হয়, যেই আসুক ডলার হেজিমনির স্বার্থেই চীনকে আটকানোর জন্য পুরো চেষ্টা চালিয়ে যাবে। যেমন ওবামা টিপিপি করতে এগিয়েছিলেন, বাইডেনও সেই পথেই আসবেন। আর সেটা করতে হলে ভারতকে হাতের বাইরে পাঠানোর ঝুঁকি আমেরিকা নেবে না, তা সে বাইডেন যতই নির্বাচনী ইস্তাহারে ৩৭০ বা সিএএ রাখুন, বা হাউডি মোদি নিয়ে ডেমরা যতই রেগে থাক। বাইডেন ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো করতেন আসতেই পারেন, প্যারিস অ্যাকর্ড জাতীয় সমঝোতায় আসতে পারেন, কিন্তু চীনের সঙ্গে সম্পর্ক কি আদৌ স্বাভাবিক হবে আর?
ইদিকে বাড়ির অবস্তা খারাপ। একজন মাছের দোকানির সাথে ফোনে আধা ঘন্টা ধরে বাক্যালাপ করে সমস্ত ঠিকুজি কুলুজি জোগাড় করে আধকেজি পাবদা মাছ আর্ডার দিয়ে পশে বসে থাকা আমার দিকে তাকিয়ে বললেন " তাহলে পাবদা মাছ বললাম, কেমন"? আমি বললাম, হুঁ, এতক্ষণ শুনলাম তো।
এর পরে ঘরের মধ্যে সবাই কেমন ভাববাচ্যে কথাবার্তা বলছে।
শর্বরী দত্ত কি কারণে বিখ্যাত?
মা নয়, "যা"!
@lcm, হ্যাঁ, @Tim থাকেন। তবে আপনিও মা লিখেছেন পড়ে মনে হল মিড ওয়েস্টের একটা সুন্দর জায়গায় থাকতেন। আমি আগে সেন্ট লুইসে থাকতাম। সেই সময় সপ্তাহের শেষে ইন্ডিয়ানার প্রান্তর পেরিয়ে লুইভিলের দিকে লম্বা ড্রাইভে যেতাম। সেও এক আশ্চর্য অভিজ্ঞতা।
ফ্যাশন ডিজাইনর শর্বরী দত্ত মারা গেলেন।
ব্যাপারটা হলঃ ইন্ডিয়ার সঙ্গে আমেরিকার ডাইরেক্ট রিলেশান আছে দুটো ইস্যুতে। ফরেন পলিসিঃ পাকিস্তান আর চীন। ইকনমিক পলিসিঃ আউটসোর্সিং, ট্রেড, ইমিগ্রেশান। ট্রাম্প জিতলে প্রথমটাতে ইন্ডিয়া কিছুটা সুবিধা করলেও ইকনমিক পলিসিতে খুব চাপে ফেলবে। বাইডেণ জিতলে ফরেন পলিসিতে ইন্ডিয়াকে হাতে হারিকেন ধরিয়ে দেবে। মুশকিল হল এইযে ট্রাম্প চীনের বিরুদ্ধে খুব লাফাচ্ছে, সেটা ইলেকশান অবধি চলবে। তারপর রিপাব্লিকানদের কেউ আর চীন নিয়ে একটাও বাক্যব্যয় করবেনা। অন্যদিকে মোদি ট্রাম্পকে ভোট দিতে বলায় ডেমরা বেজায় চটে আছে।
তবে আমি মোটামুটি একটা কোরিলেশান বেড় করেছি, আমার অ্যানালিসিস সেইটা দিয়েই হয়। মোদি কাউকে জড়িয়ে ধরা মানেই ভারতের চাপ আছে।
আমেরিকা কিন্তু বাহ্যত ভারতের পিঠ চাপড়ে যাবে, ভোটে যেই জিতুক। দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতকে আমেরিকার অতি প্রয়োজন।
জাপানের ওশিহিদে সুগা কেমন? লোকজন বলছে ইনি নাকি আবের চেয়েও বেশি মার্কিনপন্থী। ইন্দোপ্যাসিফিক একটা ন্যাটো ধাঁচের জিনিস হচ্ছেই। ভারতের একটু সামরিক খরচ বাড়বে।
কৃষি আইন ইত্যাদির কথা পড়ে মনে পড়ল ড্যানিয়েল থর্নর ও অ্যালিস থর্নরের একটি বই আছে ১৯৬২ সালে প্রকাশিত 'ল্যান্ড অ্যান্ড লেবার ইন ইন্ডিয়া'। বইটিকে এক সময়ে এই বিষয়ের শ্রেষ্ঠ বই মনে করা হত।
আমাদের ইকোনমিক্স ক্লাসে এই বইটি থেকে কোট দিতেন অধ্যাপিকা।
মোদির খাটাখাটনির ফলে পাকিস্তানের সঙ্গে সমস্যা বেড়েছে। চীনের সঙ্গে প্রায় যুদ্ধাবস্থা চলছে। নেপাল আর বন্ধুরাষ্ট্র নেই। রাশিয়ার সঙ্গে দূরত্ব তৈরী হয়েছে। এই ইলেকশানের পর যেই জিতুক না কেন আমেরিকাও ইন্ডিয়াকে টাইট দেবে ইমিগ্রেশান আর এক্সপোর্টের নামে।
কৃষি আইন নিয়ে লিখুন, পড়তে চাই। আমার, এ জাতীয় আলোচনা গুলো তে ঢোকার মত পড়াশোনা নেই , কিন্তু লিখলে অবশ্যই পড়ি .
কলকাতা যাই না বছর তিন হয়ে গেল প্রায়, গেলে সিওর বসা যাবে :)
মোদিজী (ইগ ) নোবেল প্রাইজ পেলেন।
যা বুঝলাম মানে অন্তত আইটি সেল অনুরাগ কাশ্যপের টুইটের রেগেমেগে উত্তরে যা উগড়েছে তা হল উদ্ভব ঠাকরে গেলেই নাকি কঙ্গনাকে মহারাষ্ট্রের সিএম বানানো হবে। তার ফলে হয়ত বিজেপির লোকজন মহারাষ্ট্রে যাখুশি তাই করে বেড়াবে এবং কঙ্গনাও বলিউডের উপর বদলা নেবে। কিন্তু ফদনভিশ এই ব্যবস্থা কেন মেনে নেবে বা মহারাষ্ট্রে বিজেপি আর কোনওদিনও জিতবে না, সেগুলো যে কেন ইস্যু নয় সে উত্তর আইটি সেলের অ্যাসাইনমেন্টের মধ্যে পড়েনি।
আমিও পা তুলে লুঙ্গি সামলে কলতলার ঝগড়া দেখার জন্য রেডি ছিলাম। কলাকুশলী যখন সোকল্ড আপমার্কেট বলিউডের অপদার্থগুলো। কিন্তু কঙ্গনা আমার খুব প্রিয় অভিনেত্রী ছিল। তাকে এইসব নিয়ে মাতামাতি করতে দেখে সত্যিই খারাপ লাগছে। সিনেমা কি আর করবেনা। তাছাড়া কঙ্গনা যে বলিউডের বিগ নেমসের সঙ্গে পাঙ্গা নিত, সেটা বেশ ভালো লাগতো। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে যে এইসব পাগলামো করে যদি বিজেপির সিএম হয়ে যায়, তাহলে সেতো অ্যান্টাই ক্লাইমেক্স হয়ে যাবে। কারণ তখন যে জোহার সলমন খানরা ভিক্টিম প্লে করবে।
আশাকরি এইসব পাগলামো কোয়ারান্টাইন শেষ হলেই সেড়ে যাবে। আসলে কাজকর্ম কিছুই নেই। এদিকে দৈনন্দিন কাজকর্ম এদের করতে হয়্না। তাই হয়ত সকাল হলেই এর ওর পিছনে টুইট করে বাজে কথা লেখা আর সন্ধ্যের সময় গাঁজাটাঁজা টেনে অর্ণবের সঙ্গে গালিগালাজ করে সময় কাটাচ্ছে। তাছাড়া লাইমলাইটে থাকতে হবে তো। ফালতু ফালতু কয়েকমাস ধরে গরীব পরিযায়ী শ্রমিকরা লাইমলাইট নিলো।
<পোকোনোস খুব সুন্দর। গত বছর সামারেই গিয়েছিলাম। ব্লু রিজ, অ্যাপালাশিয়া, অ্যালিঘেনি - সব মাউন্টেন ই খুব সুন্দর। পোকোনোস থেকে আর একটু নর্থে গেলে আপস্টেট নিউ ইয়র্ক। সেটাও খুব সুন্দর। মাঝে কর্নিং এ থেকেছিলাম এক রাত। সেই কর্নিং, যেখানে কর্নিংওয়ার আর কোরেলের ক্রকারি তৈরি হয়। কর্নিং এর গ্লাস মিউজিয়াম তো দেখতেই হবে। গ্লাসের উপর এচিং করা মুঘল আমলের একটি পেন্টিং দেখেছিলাম।>
কৃষি আইন যেটার ফলে পর প্রথম ডেসারশান হল ক্যাবিনেটে সেটা নিয়ে একটা লেখা লিখতে পারলে ভালো হত।
একক, এটাকে আমি আমার নিজের ক্ষেত্রে 'ছোট-নঃ' সমস্যা বলে থাকি :--)))) রাইট উইং আন্ডার আচিভ করেছে বলে মনে হয়না, আমরা হলাম সেকুলার দের সেই জেনারেশন যেটাতে একটা আশ্চর্য খর্বতা। মিনি মি র চাষ। তবে আমাদের পরের গুলো আমাদের থেকে ভালো। মানে এই আশা না রাখলে বাঁচবো না।
কলকাতা। এলে খপর দিও, যেকোনো গভীর আলোচনা ই বাবার প্রসাদ বা অন্তত স্বাদু দুই পাত্তরে শেষ হ ওয়া উচিত, দুচারজন গুণীজন কে শমন পাঠানো যাবে:--)))
সি এস, বাই দ্য ওয়ে, তুষার গট আওয়ে উইথ সো মাচ, ভাবা যায় না:--))))
অরিন,
আমি না, স্মোকি মাউন্টেইনস এর কাছে থাকত টিম। ঐ জন্য মাঝে মাঝে (সব সিজনে নয়) টিমের পোস্ট কেমন ধোয়াঁশায় ভরা :-)
কারন, কুকুরটাও ততটা কনভিকশন নিয়ে মুতচেনা। কবি বলেচেন ঃ কুকুরের কাজ কুকুর করেচে / মুতে মুতে পাড়া পুকুর করেচে!
অরথাত কী, কুকুর তার স্বধর্ম থেকে বিচ্যুত না হয়েও, পাড়া পুকুর করে খেল দেকিয়ে ছেড়েচে।
যার স্বধর্ম শুধু বেডশিটে দাগ ফেলা, তাকেও এম্ব্রেস করা যায়, যদি সেই দাগে কিচু অত্যাশ্চর্য প্যাটার্ন ফুটে ওঠে। কিন্তু, এই সময়ে মিডিয়া প্রচারের ঢাকের আওয়াজ নিবে গেলে, দাগ ছেড়ে দিন, বেডশিটটাও খুঁজে পাওয়া যায় না। এই কুকুর একজন গেরস্ত কেও যথচিত ডিস্টার্ব করতে পারচে না। মুতে পাড়া পুকুর করা দুর কী বাত। প্রভাব নেই কোন। খারাপ প্রভাব ও.
সমস্যা হল কি, দুপাতা ইন্রিজি পড়ে চিন্তার এই হাল!
ধরুন পাপুয়া নিউগিনিতে আজ যদি সাইকেল চেপে খবোর সন্ধানে যেতেন, তখন কি বেডশিটের দাগ গুরুত্ব পেত?
ভাল কথা, পাপুয়া নিউগিনিতে লোকে কি মাস্ক পড়ছে? কোন খবোর আছে?
যেটা ভাল বলা হচ্ছে সেটাই যে ভাল আর অন্যটা নয় তার গ্র্যান্টি কে দিচ্ছে? মানে, বেড্শিটের দাগ যথেষ্ট দাগ নয় আর জ্যোটিবাবুর মাছি তাড়ান ইতিহাসের অঙ্গীকার - এমত চিন্তা গ্রাহ্য করতেই বা হবে কেন?