এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অরিন | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:২০459576
  • @Pinaki: "সম্পাদক কনটেন্টে হাত দেবেন নাই বা কেন? আলবাৎ দেবেন। বিশেষত যখন একটা বিশেষ থীমে একটা বিশেষ সম্পাদকীয় অ্যাঙ্গেল থেকে লেখা চাওয়া হচ্ছে। "

    এইটা হওয়াটাই স্বাভাবিক, বিশেষ করে যখন লেখক সম্পাদক উভয়ে যুগ্ম ভাবে একটি বিষয়ে লিখছেন বা লিখবেন বলে মেনে নিয়েছেন | এই একই ব্যাপার বই, বইয়ের চ্যাপ্টার, এমনকি জার্নাল আর্টিকেলে Acceptance এর পরেও আমার অভিজ্ঞতায় আমি হতে দেখেছি, লেখকরূপে, সম্পাদকের ভূমিকায়, বিশেষ করে যেখানে কন্টেন্ট নিয়ে এডিটোরিয়াল কমেন্টারির একটা নির্ণায়ক ভূমিকা থাকে  | অনলাইন, মোটামুটি স্কলারলি , প্রকাশনায় আমি যতদূর দেখেছি (মূলত The conversation এ লেখার সূত্রে) সেটাই কনভেনশনাল।

    সেক্ষেত্রে  লাইভ হবার আগে লেখকের সম্মতি নেওয়া হয়।আনএডিটেড লেখা দিতে চাইলে লেখক নিজস্ব ব্লগে লিখে রাখতেই পারেন, Intellectual Property Rights এর শর্ত সাপেক্ষে | 

    গুরুচণ্ডালীর আমন্ত্রিত লেখাগুলোতে এই ব্যাপারটি কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে? 

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 49.37.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:১৯459575
  • পার্টলি???? ভাবা যায় না, এই নীতিভিত্তিক ফাইটের পরে এই কাটোয়া পাটালি বাতাসা মানে ভাবা যায় না। তাইলে আমি কি 0.5 না 1.5, কি সাব্যস্ত হল, এই জন্যেই লোকে প্রকাশক বা অন্তত বৈজ্ঞানিক হতে চায়, লেখক বা লেখকের এডিটোরিয়াল অ্যাসিস্টান্ট এর কোন ক্লাউট নাই , রঞ্জনদার মত পরবর্তী প্রজন্ম কি শিখবেঃ-))))))

    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:১৬459574
  • আমি কাউকেই উড়িয়ে দিচ্ছি না, দেওয়ার ঔদ্ধত্যও দেখাচ্ছি না। বাংলা বইয়ের প্রুফরিডার একটা এ৪ কাগজের প্রুফ দেখে পাতাপিছু ৭ টাকা (হ্যাঁ, টাইপো নয়) পান। পয়সা দেবেন একটি আর পালা শুনবেন অক্রুরহরণ? মানে চাওয়ারও তো একটা লিমিট থাকে!

    বাকি রইল কপি এডিটর। ও জিনিস বাংলা বইতে নেই। ইংরেজি অক্সফোর্ডের বইতে একটি লেখায় জন শোরকে ভারতবর্ষের দ্বিতীয় গভর্নর জেনারেল হিসেবে মেনে নেওয়ার গাম্বাটপনার নিদর্শন আমার নিজের কাছেই আছে। সন্দেহ হলে বলবেন, নমুনা দিয়ে দেব। এবারে ধরুন আমার একটা লেখার কেবলমাত্র প্রথম পর্বের শব্দসংখ্যা ৪৮ হাজারের সামান্য বেশি। রেফারেন্স আছে সব মিলিয়ে ৩২৫ টা। তার অন্তত ৫% সেকেন্ডারি রেফারেন্স। মানে সব মিলিয়ে ৩৫০ রেফারেন্সের ধাক্কা। তার সঙ্গে প্রচুর সালতারিখ, দেশি-বিদেশি নাম, সংস্কৃত শ্লোক ও তার অর্থ, ইংরেজি চিঠি ও তার বাংলা অনুবাদ, পুরনো বাংলা ও ইংরেজি বানান। সেসব কে দেখবে? কে ঠিক করবে? মামদোবাজি! সেই এক্সপার্টাইজ একজন কপি এডিটরের থেকে প্রত্যাশা করা যায় নাকি প্রত্যাশা করা উচিত। 

    অনলাইনে প্রকাশিত লেখায়, মানে যে লেখা সম্পাদনা বিভাগের জন্য পাঠানো হচ্ছে, সেখানে লেখক-সম্পাদকের পারস্পরিক সহমতের ভিত্তিতে লেখা প্রকাশের ক্ষেত্রে লেখকের আপত্তি সমর্থন করি না। কিন্তু সেটা 'পারস্পরিক' হবে এবং তাতে দু'জনেই 'সহমত' হবেন। আর যে লেখা সে বিভাগে যাবে না, সেখানে লেখকের নিজস্ব পছন্দই শেষ কথা। তার ওপরে কারও সম্পাদনা করার অধিকারও নেই, সুযোগও নেই, দরকারও নেই।

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 49.37.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:১৫459573
  • পিনাকি তোমার মডেলে পত্রিকার কার্টেলবাজি কে গুরুত্ত্ব দেবা হবে। সম্পাদনার হেভিওয়েট টাই সমস্যা। এতে করে কন্ট্রারিয়ান মতামত আসবে না। হ্যাঁ সাইন্সে একটা গুরুত্ত্ব আছে , অ্যানিমাল বিহেভিয়র এর সংখ্যায় গোরুর অংক করার ক্ষমতা নিয়ে প্রবন্ধ এলে অবশ্যই রিজেকশন হবে, ভুল ভাল ক্লেম করলে এগোবে না। কিন্তু আমার সেন্ট্রাল আরগুমেন্টে এ হাত দিলে লেখক ছেড়ে দেবে কেন, যদি ছাড়তে বাধ্য হয়, তাইলে বুঝতে হবে হেবি ওয়েটের ভুঁড়িটি ই মূলতঃ ফাঁসাতে হবে। এবং এটা খুব ই কমন। এটা আর্গুমেন্ট করার জন্য বানানো না। এটা না হলে সোশাল সায়েন্সে বিভিন্ন স্কুল গড়ে উঠতো না ঃ-)))) হ্যাঁ এটার সুযোগ নিয়ে পৃথিবীর সমস্ত স্ট্রাকচারের তলায় নেহরু বা বাবরের ভাঙা একটা প্রাচীন হিন্দু মন্দির পাওয়া যাচ্ছে, তো তাতে কনটেস্ট চলছে ও চলবে। পত্রিকা প্রতিষ্ঠান, লেখক ব্যক্তি, একজন প্রতিষ্ঠানের পক্ষ নেবে সব সময়ে, নিজে যখন লেখক তখন ছাড়া, এটা ইন্টিগ্রিটির সমস্যা। এটাই ব্যাপক।
    ভুলে যেয়ো না, হেবিওয়েট সম্পাদনার চোটে ক্রেডিট ক্রাইসিস সম্পর্কে লেখা বড় বড় জার্নালে বেরোয় নি। পিয়ার রিভিউ এর পরেও, বিবাদী স্বর , থীমের বাইরে গিয়ে অ্যাকোমোডেশন, সেটা একটা পত্রিকা কে একটা মত বিনিময়ের জায়গা করতে পারে, শুধু মোনোপোলি প্লাটফর্ম হলে প্রসেসে ইন্টিগ্রিটি থাকা কঠিন। সাইন্স তার প্রায়োরিটি ফান্ডিং এর জন্য বদলায় না বলছো? বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:১৪459572
  • একক যেটা বলছে, বোধিও পার্টলি বলছে সেরকম এফেকটিভ & কমিউনিকেটিভ ফীডব্যাক আমি মোটামুটি আড়াইজনের থেকে পেয়েছি।
    ১)ইশান
    ২) সোসেন (সোনালী)
    ২.৫) ছোটাই (ইন্দ্রাণী)
  • S | 2a0b:f4c2:2::***:*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:১২459571
  • এদিকে ট্রাম্প তো অন টেপ স্বীকার করলো যে জমাল কাশোগিকে মারার জন্য এমবিএসকে বাঁচিয়েছে কঙ্গ্রেসের হাত থেকে।
  • একক | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:০৩459570
  • হ্যাঁ ,  এডিট  করতে গিয়ে কপি,  থীম এসবের প্রশ্নে লেখক ও সম্পাদকের মধ্যে যত খুশি বাদানুবাদ  হতে পারে।হয়াই কাম্য।  ব্যাপারটি  কীরকম,  এক্টু উধৃত করতে বালিশের স্তুপ সরিয়ে রান্ডম হাউসের কপি এডিটর বেঞ্জামিন ড্রেয়ারের ক্ল্যারিটি এন্ড স্টাইলের  উপর বইখান টেনে আনলুম।  শুধু ইন্ট্রো পেজ থেকে ছপি রইলো। 





    পাঠক বুঝতেই পারছেন,  এটা কোন  একতরফা ইনভেসিভ মেথড নয়,  আপ্নার ও অধিকার আছে  পরিবর্তন  প্রত্যাখ্যান  করার। কিন্তু , সবমিলিয়ে এই প্রসেসের মধ্যে দিয়েই একটা  " লেখা" তইরী হয়ে ওঠে। ঃঃ)
  • Pinaki | 136.228.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৩:৪১459569
  • আমার মত হল, সম্পাদক কনটেন্টে হাত দেবেন নাই বা কেন? আলবাৎ দেবেন। বিশেষত যখন একটা বিশেষ থীমে একটা বিশেষ সম্পাদকীয় অ্যাঙ্গেল থেকে লেখা চাওয়া হচ্ছে। এখানে সম্পাদকীয় অ্যাঙ্গেলটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটা লেখা যত ভাল বা যত প্রয়োজনীয়ই হোক না কেন তার মধ্যে এমন অংশ থাকতেই পারে যা সম্পাদক সেই বিশেষ ইস্যুতে সেই বিশেষ লেখাটি থেকে যা চাইছেন তার সাথে যাচ্ছে না বলে মনে করছেন। সেই অংশের সম্পাদনা কি তিনি করবেন না? ধরুন সম্পাদক চাইছেন একটি লেখায় গৃহপরিচারিকাদের লকডাউনজনিত আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির চিত্র উঠে আসুক। এবার সেই লেখায় কেউ ধরুন গৃহপরিচারিকাদের সন্তানদের স্কুল খোলা না থাকার কারণে যে সমস্যা সেটাও ডিটেলে লিখলেন। খুবই জরুরি বিষয় সন্দেহ নেই। কিন্তু সম্পাদক সেটা সেই লেখায় চাইছেন না। হয়ত তা নিয়ে অন্য লেখা হতে পারে মনে করছেন। তখন কি তিনি সম্পাদনা করবেন না? আমার মতে অবশ্যই করবেন। কিন্তু কমিউনিকেশন থাকবে। লেখক জানবেন কেন বাদ দেওয়া হল ঐ অংশ। সে নিয়ে মতপার্থক্যও থাকতে পারে। সে নিয়ে পরবর্তীতে সম্পাদনার সমালোচনাও চলতে পারে। আমার অভিজ্ঞতা বলে খুব হেভিওয়েট সম্পাদক ছাড়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সম্পাদনা নিয়ে লেখকের ক্ষোভ থাকে। এমনকি অ্যাকাডেমিক জার্নালেও। সেখানে তো ওয়েল ডিফাইন্ড প্রসেস আছে। আমাদের পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারদের পাওয়ার্গ্লোব বলে একটি ইমেল কমিউনিটি আছে। সেখানে প্রতি বছর নিয়ম করে অথররা IEEE জার্নালের রিভিউ প্রসেস এবং রিভিউয়ারদের নিয়ে বিষোদগার করে, এডিটরের পক্ষপাতিত্ত্ব নিয়ে অভিযোগ করে, এডিটর রিভিউয়াররাও অথরদের ক্যালাসনেসের প্রসঙ্গ তোলেন। এরকম নানাকিছু হয়। এগুলো পার্ট অফ দ্য গেম।
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 49.37.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৩:৩৮459568
  • একক কপি এডিটিং সিনিয়র সম্পাদক রা করবেন না। এটা বিশাল এক্সপেক্টেশন মিসম্যাচ। এটা অনেক টা চল্লিশ বছর এক্সপেরিয়েন্সের কোয়ালিটি কন্ট্রোলের লোক কে দিয়ে টেস্ট কেস এগজিকিউট লেখানোর মত, বেসিক স্কিল। হ্যা বেসিক বলেই অ্যাসপিরেশন করতে গিয়ে ভ্যালু কমে যায়, কিন্তু এটাতে সিনিয়র দের ইন্টারেস্টেড রাখার উপায় হল বেশি পয়সা দেবা। সেটা কটা বিজনেস করে।

    থিমাটিক এডিটিং বা কন্ট্রিবিউশন এডিটিং টা হল একটা এরিয়া যাতে এডিটিং এক্সপেরিয়েন্স লাগে কিন্তু কপি এডিটিং এর থেকে বাই নেচার আলাদা। ধরো একটা বই হবে, সেই বইটার থিম টা কি হবে। আর থিম এর মধ্যে বিবাদী স্বর আমি কি নোবো এটা দুর্দান্ত ভালো কপি এডিটর ও সব সময়ে পারেন না। এর পরে হলো রিভিউ মেকানিজম। পাঁচটা অন্তত ইন্ডিপেন্ডেন্ট রিভিউয়ার মত দেবে। সম্পাদক সেটা কনসোলিডেট করে লেখকের অপিনিয়ন নেবে। আমার অভিজ্ঞতা যেহেতু মূলতঃ এডিটিং প্রসেসে লেখক কে রিপ্রেজেন্ট করার, আমি এই টাকে কখনো ভালো ভাবে পেরেছি, কখনো ডগ ফাইটে নিয়ে গেছি, কখনো লেখক চিকেন আউট করেছে, কখনো করে নি। কিন্তু ইম্পর্টান্ট প্রসেস। এবং প্রসেস হিসেবে রেকগনাইজ্ড। এটা বইতে হয়, কিন্তু পিরিয়ডিকালে হয় না, এটা বাজে কথা। পিরিয়ডিকালেও হতে পারে, তবে বিনে পয়সায় হবে না। করা উচিত ও না, তাইলে উপকারের চক্করে পড়ে যাবে, এবং লেখা লিখিতে উপকার ইজ দ্য মোস্ট ডেঞ্জারাস স্লিপারি স্লোপ। লেখক কে বুঝতে হবে ভাই আমার লেখা সুযোগ পেলে দামী কথা বলবে ঠিক ই , কিন্তু সুযোগ ন পেলে পৃথিবীর কোন ক্ষতি নাই, এইটার দ্বারা প্রকাশকের ধাষ্টামো কে ম্যানেজ করা সম্ভব। এই যে লোকে বিদেশ থেকে টিকিট কেটে মাইরি বইমেলায় চলে আসছে, সুদু নিজের বৈ বেরোবে বলে, তার সুযোগ প্রকাশক রা নিচ্ছেন, অন্য দিকে বড় লেখক, ন্যাজে খেলাচ্ছেন বা পয়হা পেলে যাতে বলা হচ্ছে তাতে রাজি হচ্ছেন, বা কোন কিছু নিয়েই কারো কোন ওনারশিপ নেই , যেকোনো অ্যাক্ট অফ পাবলিশিং আসলে, বিভিন্ন অ্যাসিস্টান্ট দের মধ্যেকার একটা ডিল, প্রকাশনার এই ডিসব্যালান্স এবং ইন্টিগ্রিটি হীন দুনিয়া সমূহ সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরী।

    আর হল কমারশিয়ালস, তার প্রফেসনালিজম এর কথা আগে বলেছি।

    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • একক | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:৫৫459567
  • হ্যাঁ, শুধুই বানান ও প্যারাগ্রাফ বিধি এডিটিং এর একটা অংশ, যারে কয় প্রুফ এডিটিং, ওতে এনরিচ হওয়ার কিস্যু নেই, বেস লেভেল ক্লারিকাল জব।

    আপ্নি নিসচয় জানেন, এডিটিং এর আসল জায়গা কপি এডিটিং। যেখানে ক্রিয়েটিভ ইনভলভমেন্ট লাগে, এবং কপি এডিটরকে, লেখকের স্টাইল ও বক্তব্য বুঝে, তার মত হয়েই, সাজেস্ট করতে হয়, যে বাপু, তুমি যা এবং যেভাবে লিখতে চেয়েছ, তা এইভাবে লিখলে কেমন হয়??

    এবার, বাংলা ছাপাখানা বাজারে কপি এডিটর নামেই, এবং যোগ্য লোক এম্পলয় করার চস্প না নিয়ে পত্রিকা গুলো, কপি এডিটিং কে প্রুফ এডিটিং এ নাবিয়ে এনেছে। শুধু " মেসেজ " টুকু তাদের ব্যবসা পলিসির সংগে পলিটিকালি এলাইনড হলেই হল। এতে করে, চারপাশে কী ভয়ানক, হয় পয়েন্টলেস আবেগবমি নয়ত, ভালো ভালো কথায় ভরা আদতে আবর্জনায় পরিপূর্ণ হয়েচে সে ত দেখতেই পাচ্ছেন ঃঃ( আমি মনে করি এই সন্সকৃতি থেকে সরে দাঁড়িয়ে, হাতে সময় নিয়ে, সম্পপাদনার প্রসেস কে এনরীচ করা ছোট পত্রিকার কাজ।

    এগুলো সবই আমার আশা - আকানখা ঃঃ))) মাসে পঞ্চাশ টা সম্পাদিত লেখা ছাপানর চাপ নিয়ে গুরু কীভাবে কী করবে, সেই সিদ্ধান্তের আমি কেও নই ঃঃ) আপ্নার মতই, আমিও নিজের প্রত্যাশা ব্যক্ত করচি মাত্র!
  • :) | 115.114.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:৫৫459566
  • স্মাইলির লেখা সম্পাদনা করতে আবার কে বলল?

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:৩১459565
  • একক, এনরিচিং সংঘাত ইজ গুড, এবারে আপনার বক্তব্য বুঝতে পেরেছি। অনলাইনে লেখার একটা পারসিভড লাইটহারটেড নেস আছে, লোকে মনে করে এটার কোয়ালিটি কন্ট্রোল দরকার নাই, সেটা ঠিকই, কিন্তু ধর এই রে আনন্দবাজার শুধু ই মনোপলি বিজনেস বলে যে কোনো ফ্যাক্টচেকিং করে না, এর আগে ছাপাখানা র সীমা অনুযায়ী বানানবিধি বদলে নিল এটাকেও ঠিক এনরিচিং কনফ্লিকট বলা যায়না। বাকি প্রফেশনালিজম টাও বাংলাতেই আমাদের জীবদ্দশায় আনতে হবে। এই রে ব্রেক দেবার অছিলায় বা বিপ্লবী আত্মমগ্নতায় কর্মী আর লেখা প্রায় বিনে পয়সায় বিনে হিসেবে যবিনে আকাউন্টেবিলিটিতে ছাপা যায় এই সব ধাষ্টামোর আন্ত্যেষ্টি আমাদের ই করতে হবে। কমার্শিয়াল কনট্রাক্ট ইজ দ্য ওয়ে ফরোয়ার্ড।
  • একক | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:৫৮459564
  • আপ্নি যে প্রসেস টা বলছেন, ওটাই " বক্তব্য" থেকে " লেখা" হয়ে ওঠার প্রসেস। ওই একই প্রসেস ক্রিয়েটিভ রাইটিং এও বিলক্ষন হয়। তার জন্য কন্ট্রাক্ট ইত্যাদি ত লাগেই। ও নিয়ে ত মতবিরোধ নেই কোন।

    কিন্তু, আগেও যেটা বলেচি, আমার লেখায় হাত দেওয়া যাবে না, এটা আমি মনে করিনা। আমি এখানে এমনকি নিজের লেখা কবিতা নিয়েও বলেছি, ভালো- খারাপ শুনে আমার ঘটি ভরবে না, পাঠক বলুন কেন ভালো বা কেন খারাপ। এগুলো কোন বিনয় ফিনয় নয়। অবস্থান। " মূল মেসেজ " ব্যাপারটি বিশদ আলচনার জায়গা, অন্তত আমার কাছে, কারন আমার কাছে অন্তত, ফর্ম টাও মেসেজ। ধরুন, একটা পত্রিকা, আমার লেখার তথাকথিত " মূল" মেসেজে মেলে বলে, ভারবোজ ছাপিয়ে দিল, মহানন্দে, সেরকম পত্রিকার সংগে লেখা ছাপিয়ে আমার আদতে খতি। কাজেই, লেখক - সম্পাদকের মধ্যে একটা এনরীচিং সংঘাত জরুরি। শুধুই আমার ছাপার জায়গা দরকার মনে করলে, সম্পাদিত বিভাগে পাঠাবই না। কাওকে দিয়ে বানানটুকু দেখিয়ে নিয়ে, টই - ব্লগ বা ফেসবুকে দেব। কাগজে ছাপা পত্রিকা আমাদের অসম্পাদিত বিভাগ প্রোভাইড করেনা, যদি না বিখ্যাত ও মৃত হই ঃঃ)) কিন্তু সেই স্বাধীনতা ত, অনলাইন ম্যাগ দেয়। এবার, তার প্রসেসের জন্যে যে ক্ল্যারিটি ও কন্ট্রাক্ট ইত্যাদি দরকার তার প্রয়জন আপ্নি বলেছেন, আমিও বলেছি। কোন সমস্যা নেই ত।
  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:৫৭459563
  • আমি গোটা বিষয়টায় ঢুকতে চাইছিলাম না, কারণ গুরুর সম্পাদনার বিষয়ে আমার কোনও অভিজ্ঞতাই নেই। আমি সম্পাদনার বিষয়ে কয়েকটা কথা এমন পার্সপেকটিভ থেকে বলতে চাইছি, যা কোনও ভাবেই এই ঘটনাটার সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত নয়। এই ডিসক্লেমারটা না দিয়ে রাখলে অবধারিতভাবে অকারণ ভুল বোঝাবুঝিতে জড়িয়ে পড়তে পারি, যা আদপেই চাইছি না।

    খ লিখেছেন --- লোকে লিখতে জানে না বলে গুরু তৈরী হয় নি, লোকে ছাপতে জানে না, মানুষের এক্সপ্রেসন কে সম্মান করতে জানে না, ডিস্ট্রিবিউট করতে জানে না, সব রকম লেখাকে এক জায়্গায় আনতে জানে না বলে তৈরী হয়েছে। প্রকাশনা জগতের বোগাস মস্তানি এবং তার বিপক্ষে আইডিওলোজিকাল ক্লোজার কে কমানোর জন্য তৈরী হয়েছে।

    আমি এই বিষয়ে তাঁর সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত। পাশাপাশি যাঁরা লিখছেন বা লিখবেন তাঁরা কেন লেখার কনটেন্ট সম্পর্কে যত্নবান হবেন না? কোথায় প্যারা ভাঙবে, কোথায় জুড়বে, প্যারার দৈর্ঘ্যের প্যারিটি - এটা তো মানে বেসিক বিষয় হওয়া উচিত প্রতিটি লেখকের, অন্তত যাঁরা সম্পাদনার জন্য লেখা দিচ্ছেন। আমায় বলতে পারেন, যিনি রবিশংকর বলকে নিয়ে প্রবন্ধ লিখছেন তাঁর গোটা লেখাটায় তিনি লেখককে 'রবিশঙ্কর বল' লেখেন কেন? বা প্যারাগ্রাফ ভাঙার বা জোড়ার ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র প্যারিটি থাকে না কেন? উদ্ধৃতির ক্ষেত্রে বানানের বিষয়ে যত্নশীল হন না কেন? শেষ ক্ষেত্রটিতে একদম ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখছি কিন্তু, যে লেখা গুরুতেই প্রকাশিত হয়েছিল।

    সম্পাদক কনটেন্টে হাত দেবেন না। স্রেফ বানান, যতিচিহ্ন, সাজানো-গোজানো ইত্যাদি প্রভৃতিতে মনোনিবেশ করবেন। কিন্তু লেখকও লিখেই খালাস হতে পারেন না, লেখার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত বিষয়বস্তুগুলো সম্পর্কে যত্নশীল না হলে সম্পাদকদের অহেতুক খাটনি বাড়ে বই কমে না।

    যাঁরা গুরুর সম্পাদনা বিভাগের সঙ্গে জড়িত তাঁরা কি দয়া করে জানাবেন এই যত্নশীল লেখকদের লেখা তাঁরা সব ক্ষেত্রেই পান কি না কিংবা যে সব লেখা তাঁরা নিয়মিতভাবে প্রকাশ করে থাকেন তাতে অযত্নের ছাপ থাকে কি না? অবিশ্যি না জানালেও ক্ষতি নেই।

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:৩৪459562
  • স্মাইলি নিজের নামে কিছু প্রকাশিত লেখার রেফারেন্স দিন, পড়ে দেখব, তাঁকে সম্পাদনা করে আমার সময় নষ্ট করব কিনা নাকি সে বিষয়ে হাত দেবার আমার যোগ্যতা আছে কিনা।
  • | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:২৯459561
  • বোধি, ওটা ঐ লেখাটার শুরুতেই ঈশান একটা নীল নোট জুড়েছে। ঐ নীল নোটের মধ্যে লিঙ্ক আছে। সেটায় ক্লিকালে পাবে। আলাদা লিঙ্ক রাখে নি।
  • :) | 115.114.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:২৭459560
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্তকে কিছু একটা সেকশন সম্পাদনার দায়িত্ব দেওয়া হোক। ধরা যাক অন্তত দুমাস। তারপর আবার ওপিনিয়ন নেওয়া যাবে। :)

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:২৪459559
  • ধুর বাল, তুমি সমস্যা টা বোঝো না কেন। আমার তোমার কাছাকাছি ট্যালেন্ট এতদিনে ত ভাটানোর দরকার হত না, আর আদ্ধেকের বেশি জীবন রবিন সিং এর মত সম্ভাবনাময় হয়ে কাটাতে হতো না্। সিচুয়েশন বোঝো, আমি দারুণ একটা কথা বলে একটা পাতে দেওয়া যায়না প্যারা লিখেছি। সম্পাদক সাহায্য করল আমার বক্তব্য টা বেটার কমিউনিকেট করতে। মিটে গেল। এর পরে ধরো এরকম দাঁড়ালো আমি ভুল বূঝে নিজেই ভাষা ঠিক করে দিলাম, মিটে গেল। এর পর ধরো এলো সবমিলিয়ে দাঁড়ালো কন্টেন্ট এগ্রি করা যাচ্ছে না। তখন ডেডলাইন, আসপিরেশন, পার্সোনাল রিলেশন সব ভুলে পেছোনোর সিদ্ধান্ত না নিতে পারলে একটা লেখক লেখক ই না, আর একটা সম্পাদক কেও ভেবে কাজ করতে হবে এমাল ছাপতে রাজি নাই হতে পারে তাই মূল মেসেজে হাত দেবো না।
  • একক | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:১২459558
  • আমি মনে করি আমাকে স্টান্ডারডাইজ করার দায় সম্পাদকের আছে ঃঃ)) শব্দ জুড়ে যেমন বাক্য, বাক্য জুড়ে প্যারা। তেম্নি জাস্ট প্যারা জুড়েই লেখা হয় না। এটা আমি মনে করি এবং যে কোন মুহুর্তে সম্পাদকের সংগে আলচনায় যেতে আমার কোন সমস্যা নেই।

    আপ্নার ব্যাপার আলাদা। অলরেডি যেসব পত্রিকার নাম করেছেন তার একশো মাইলের মধ্যে যাওয়ার ক্যাপা আমার নেই। আমি লিখতে শিখছি এবং এই শেখার প্রসেসে একজন পেশাদার সম্পাদক আমাকে সাহায্য করলে কৃতগ্য থাকব। এটা আমার মত.। আপ্নার মত, আপ্নের কাছে ঠিক ই আছে ঃঃ)
  • sm | 2401:4900:314a:2321:2424:110f:a982:***:*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:০৬459557
  • ভালো ইন্টারভিউ।চিন্তায় পুষ্টি যোগায়।
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 2405:201:8008:c82b:d5d5:15cb:1342:***:*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:০৫459556
  • দমু, তোমার লেখার আনএডিটেড ভারসন টা গুরুতে কোথায় টাঙানো আছে?

    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • pi | 14.139.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:০২459555
  • যৌথতা নেই, কোন সম্পাদনায় থাকেনা, এটাই বা ধরে নেওয়া হচ্ছে বা বারবার বলা হচ্ছে কেন জানিনা।
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 2405:201:8008:c82b:d5d5:15cb:1342:***:*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৫৯459554
  • একক, লেখক তৈরীর দায়িত্ত্ব গুরু র নেই। এখানে কেউ কচি না।
    আমি স্ট্রেট বলছি, আমি মনে করি ই না প্রকাশনা আমাকে লেখক হিসেবে কিসু শেখাবে। আমিও কিছু শেখাবো না। কন্টেন্ট ভিত্তিক কন্ট্রাক্ট তৈরী হবে, মাল এগোবে। কন্টেন্টে এগ্রিমেন্ট না হলে এগোবে না, মিটে গেল।
    সেন্টেন্স দাঁড় করাতে জানে না, এরকম লেখকের কথা বলা হচ্ছে না। এবার একটা কথা স্টাইলশীট দিয়ে ক্রিয়েটিভ লেখা বিশেষতঃ ফিকশন হ্যান্ডল করাই যায় না। ইন্দো দস্তিদার বা ধর তোমাকেই কে স্ট্যান্ডার্ডাইজ করবে, এরকম স্টাইল শীট এখনো পৃথিবীতে বেরোয় নি, বেরোবেও না।

    গুরু র মত প্লাটফর্ম তৈরী র দায়িত্ত্ব লেখকের আছে। লোকে লিখতে জানে না বলে গুরু তৈরী হয় নি, লোকে ছাপতে জানে না, মানুষের এক্সপ্রেসন কে সম্মান করতে জানে না, ডিস্ট্রিবিউট করতে জানে না, সব রকম লেখাকে এক জায়্গায় আনতে জানে না বলে তৈরী হয়েছে। প্রকাশনা জগতের বোগাস মস্তানি এবং তার বিপক্ষে আইডিওলোজিকাল ক্লোজার কে কমানোর জন্য তৈরী হয়েছে। বুঝ্লাম ই না, কথাটা কেবল আকাদেমিক ইনভারসনের জন্য ঘোরাচ্ছো কেনো?

    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • dc | 103.195.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৩৯459553
  • এলেবেলে, অনেক ধন্যবাদ। দুটো গানই অনেকবার শুনেছি, অতি প্রিয়। আমি গানের খুঁটিনাটি কিছুই জানিনা, শুনতে ভালো লাগলেই হলো ঃ-) এবার কাটি।
  • একক | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৩৭459552
  • বিবৃতির জন্যে সম্পাদক কে ধন্যবাদ। আশা থাকবে, কাজের চাপে এরকম ভুলের পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, তার কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    দমদির লেখার অসম্পাদিত ভারশনটা পড়লুম। সম্পাদনার প্রয়োজন ছিল মনে করছি, লেখকের সংগে যৌথ উদ্যগে। সম্পাদনার প্রসেসে যৌথতা কে এরিয়ে যাওয়া " ঘ্যামা ঘ্যামা" রা এফরড করতেই পারে, গুরু পারে না। তার কারন আদউ এই নয় যে গুরু " অত বড় হয়নি ", বরম ঠিক উল্টো ; গুরুর লেখক তইরীর দায়িত্ব আচে, অন্যদের নেই। কাজেই সম্পাদক যদি মনে করেন, উদাহরণ স্বরূপ - অমুক লেখার স্ট্রাকচারে সমস্যা, এখান টা এইরকম হলে হয়ত বেটার হয়, তাহলে সেই কমিউনিকেশন লেখকের সংগে হওয়া, ডিটেইলস এ যাওয়া জরুরি। সেটা শুধুই কপি চালাচালি নয়, থট এক্সচেঞ্জ। যা উভয় পক্ষকেই এনরীচ করবে।

    নইলে আর বাল এত কমিউনিটি টিটি বলে লাভ কী ঃঃ))) উভয়তই।
  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৩৪459551
  • ডিসি, ব্রতীনবাবুর কথা ধার নিয়ে বলি দিল পুরো গার্ডেন গার্ডেন হয়ে গেল!

    আমার তরফ থেকে আপনাকে দুটো উপহার

    এটায় শুধু আর ডি-র রিদম চেঞ্জটা খেয়াল করবেন। দুটোই মনোরঞ্জন সিনেমার।

    পারলে শিবাংশুবাবুকে ডেকে নিন।

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 2405:201:8008:c82b:d5d5:15cb:1342:***:*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:১০459550
  • ওকে দমু, ক্লিয়ার।

    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৯:৫৬459549
  • ধন্যবাদ ইশান। দুটো ভার্সান রাখা চমৎকার ডিপ্লোম্যাটিক স্টেপ। তবে আনকাট ভার্সানটায় কজন আদৌ ক্লিকিয়ে যাবে সন্দেহ আছে।
    তুমি বলেছিলে ভুল হয়েছে। ভুলের কারেকটিভ অ্যাকশান যে আমাকেই বলে দিতে হবে তা তো বুঝি নি।

    বোধি, না কিচ্ছু লস্ট অব কনভার্সেশান হয় নি। সৈকত লেখা চেয়ে নিয়েছিল। ফলে সৈকতকেই আমি প্রথম বলি, যখন বলেছিলাম তখনো দেখি নি যে সহায়তাকর্মী রিলেটেড সমস্ত ব্যপারটাই চাঙ্ক ধরে বাদ দেওয়া হয়েছে। সেটা দেখে আবার বলি। যেহেতু এই ষোলো বছরে সৈকত কোনোদিন আমার সম্মতি ছাড়া একটা অক্ষরও বদলায় নি। ঈপ্সিতাও না। ফলে আমারও শুরুতে মনে হয়েছিল এটা তুলতে গিয়ে ছড়িয়েছে কেউ।

    সৈকত পরে কনফার্ম করে যে না এটা এডিটেড আর নামটাও বলে, সৈকত বা ঈপ্সিতা নয়। যেহেতু ও বলে নি র‌্যাদার লাইক আ লিডার প্রোটেক্ট করার চেষ্টা করেছে ফলে আমিও বললাম না। সৈকত এও বলে যে আমার থেকে লেখাটা নেবার পর ও আর দেখে নি কি হয়েছে না হয়েছে তবে ভবিষ্যতে আর হবে না এরকম।
    এবার ভুল হলে শোধরাবে সেটাই তো স্বাভাবিক।

    আর সরি বাট নট সো সরি, যে সম্পাদক সহায়তাকর্মীদের বাহুল্য ভেবে ছেঁটে দেন তাঁর সম্পাদনায় আমি একচুলও আস্থা রাখি না।
  • dc | 103.195.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৯:৪৭459548
  • আরেকটাঃ

  • dc | 103.195.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৯:৪৬459547
  • প্রিয় এলেবেলের জন্যঃ

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত