"প ব তে সরকারী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা আপ্রাণ চেষ্টা করছে।কিন্তু চাপ প্রচণ্ড।"
আমি পশ্চিমবঙ্গে যতটুকু দেখেছি, (প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে লিখছি, যদিও বহুকাল আগের স্মৃতি), সরকারী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা overstretched, যদি টেকনিকাল দিক থেকে বিচার করেন, যথেষ্ট চেষ্টা করা হয়।
অসম্ভব চাপের মধ্যে সবাই কাজ করেন।
ওহ,আকার পোস্টের উত্তরে। প ব তে সরকারী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা আপ্রাণ চেষ্টা করছে।কিন্তু চাপ প্রচণ্ড।
কিন্তু জিম কেন বেংগালি স্ট্রিটে থাকে? এ কী কলোনিয়াল সাবকনশাস?
আগে বলবেন তো! কতো কতো বিলিয়ন ডলার উড়ে যাচ্ছে।
আপনি জানেন না জানলে আগে বলতাম তো। এই তো শুনলেন ।
কত বিলিয়ন ওড়ালেন মশাই?
অরিন | 161.65.237.26 | ১৪ আগস্ট ২০২০ ০৩:৪৫
"সুতরাং ভ্যাকসিন একটা মায়া বই কিছু নয় ..."
আগে বলবেন তো! কতো কতো বিলিয়ন ডলার উড়ে যাচ্ছে।
id: 1 - Name: Bob - Address: 1000 Bob Builder St
id: 2 - Name: Jim - Address: 5590 Bengali St
id: 3 - Name: Priya - Address: 7890 Indian Rice Rd
@অরিন,আগের দিন লিখেছিলাম,ভারতে সিরাম কোম্পানী বলেছে,ভ্যাকসিন তৈরি হলে,আনুমানিক খরচা পড়বে আড়াইশো টাকা।সরকার অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল শ্রেণীকে বিনে পয়সায় দিলে পনেরো হাজার কোটি টাকার মধ্যে ভ্যাকসিন যজ্ঞের সমাপ্তি ঘটবে।
দুই, ইনফ্লুএনজা ভ্যাকসিন ভারতে কিন্তু বয়স্ক ব্যক্তিরা ভালই নেয়।এটা নিজের পকেট থেকেই দিতে হয়। কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন আছে এর এফিকেসি কি রকম? নিউজিল্যান্ডে বা আমেরিকায় কতো শতাংশ লোক এটি পায়।
"করোনা হলে কোথায় টেস্ট করবে?প্রাইভেট হাসপাতাল এর খরচা কে দেবে? পরিবারের লোকজনকে কে দেখবে? পাড়া প্রতিবেশী কি রকম আচরণ করবে? ইনকাম এর রাস্তা কি হবে?এমন কি কেউ মারা গেলে, সৎকার কি ভাবে হবে?"
আপাতত, এই প্রশ্নগুলো ভ্যাকসিনের চেয়েও ভারতের মত দেশে অনেক বেশী জরুরী ও এই নিয়ে সম্যক চিন্তা ভাবনা করার অবকাশ আছে। কেননা, ভ্যাকসিন এলেও এই প্রশ্নগুলো থেকেই যাবে | শুধু তাই নয়, আরো জটিল সব প্রশ্ন উঠবে তখন। যেমন ধরুন, কে টিকাকরণের খরচ দেবেন? সরকার (রাজ্য সরকার না কেন্দ্রীয় সরকার?)? নাকি নিজের পকেট থেকে পয়সা দিয়ে বা ইনস্যুরেনস থেকে খরচা দেওয়া হবে? সেক্ষেত্রে কারা টিকা পেতে অগ্রাধিকার পাবেন?
তাছাড়া ভ্যাকসিন এলেও সবাই যে নেবেন তার কোন মানে নেই। ক'জন প্রতি বছর নিয়ম করে ইনফ্লুয়েঞ্জার ভ্যাকসিন নেন? করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন যদি বাজারে আসেও, যাঁরা ভ্যাকসিন নেবার ব্যাপারেই বেঁকে বসেন, নিতে চান না, তাঁদের কি বলবেন?
সুতরাং ভ্যাকসিন একটা মায়া বই কিছু নয়। যে জিনিসের যথাযথ ট্রায়াল হয়নি, জোর জবরদস্তি করে চালু করতে পারে কিছু দেশ, তাতে মানুষের উপকারের থেকে অপকার হবার সম্ভাবনা বেশী। বরং একটু ধীরে সুস্থে সব দিক বিবেচনা করে ট্রায়ালগুলো হবার পরে ভ্যাকসিন চালু করার কথা ভাবলে সাধারণ মানুষের উপকার হয়।
lcm,আমেরিকার অবস্থা খুব খারাপ জানি।কিন্তু আমাদের এখানে ও পরিস্থিতি দিন দিন শোচনীয় হচ্ছে।সবথেকে বড় ব্যাপার হলো, ভয় ! কি করবে লোকজন তার ঠিক নেই।
করোনা হলে কোথায় টেস্ট করবে?প্রাইভেট হাসপাতাল এর খরচা কে দেবে? পরিবারের লোকজনকে কে দেখবে? পাড়া প্রতিবেশী কি রকম আচরণ করবে? ইনকাম এর রাস্তা কি হবে?এমন কি কেউ মারা গেলে, সৎকার কি ভাবে হবে?
সব কিছুতেই দুশ্চিন্তা!আমেরিকায় অন্তত রোগের বাইরে এই চিন্তাগুলো কম।একবার হাসপাতালে গিয়ে পড়লে,ওরাই বুঝে নেবে।
এই অবস্থায়,একটু কাজের ভ্যাকসিন বাজারে এলে; মানুষের মন টা ভালো হয়।মুখে গামছা বেঁধে চার পাঁচ মাস অপেক্ষা করে থাকা বেশ টাফ,অধিকাংশ জনতার ক্ষেত্রে ই।
@সিএস - গুগল ট্রান্সলেটার সোজা বলে দিল উপন্যাস অনুবাদ করতে পারবে না। টেক্সট এক্সিডস ৩৯০০ ক্যারেক্টার লিমিট বলে পথ দেখিয়ে দিল
একদম সঠিক বলেছেন।চায়নাতে বেশি কেস হচ্ছে না।কেস নেই এটা কারণ নয়।কারণ স্টাডির লক্ষ্য হলো নতুন কেস কতোটা প্রিভেনট করতে পারছে।মানে ভ্যাকসিন এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কেমন?
সেই অর্থে বেস্ট কেস স্টাডি র দেশ হলো,আমেরিকা,মেক্সিকো, ব্রেজিল এবং ভারত।
ট্রাম্প বোধ হয় প্রথমে রাজি হয়ে ছিল।এখন পরিস্থিতি পাল্টে গেছে।lcm বেটার বলতে পারবে।
মেক্সিকো রাজি হয়ে ছে সম্ভবত। ব্রেজিল তো সম্মতি দিয়েই দিয়েছে।ভারত এর কেস আলাদা।