এলসিএম,
আসলে স্কুল পাঠ্য ইতিহাস ব্যবসাবাণিজ্য এড়িয়ে খালি যুদ্ধবিগ্রহের বর্ণনায় ভরা থাকে। পাণিপথের তিনটে যুদ্ধ , মহীশূর এবং মারাঠা যুদ্ধ নিয়ে কত কথা। কিন্তু জাহানগীরের দরবারে স্যার টমাস মুনরোর বাণিজ্যের সনদ গ্রহণ খালি একটা ছবি দিয়েই মেরে দেওয়া। এর তাৎপর্য্য কোন স্যার পড়াতেন না। কোন কোশ্চেন হত না । ফলং বিস্মৃতি বিস্মৃতি।
@এলেবেলে,
বুদ্ধদেব বসুর লেখাটিও পড়লাম। একটা কথা বলুন তো? ফেলুদা বাংলায় পড়ে আনন্দ পাবেন নাকি ইংরেজি অনুবাদে?
আমার মেয়েরা বাঙলা পড়তে শেখেনি তাই ইংরেজিতে পড়ে। আমি মন্টো প্রেমচন্দ মূল হিন্দিতে পড়ি।তা যে বাঙালী সংস্কৃত জানে না সে নিশ্চয়ই ইংরেজিতে পড়বে। কিন্তু যারা সংস্কৃত জানেন? বঙ্গ তো টুলো পন্ডিত আর শাস্ত্র চর্চায় এগিয়ে ছিল। একদিকে ভাটপাড়া অন্য দিকে নবদ্বীপ। তখন কোথায় ইংরেজ? চৈতন্য রঘুনাথ গঙ্গেশ এঁরা কি বাঙালী নন ? হ্যাঁ, ছাপাখানা ছিল না। তো? হাতে লেখা পুঁথি ছিল।
বিদ্যাসাগরের মেট্রোপলিটন কলেজে বেদান্ত ও সাংখ্যকে কোর্স থেকে বের করতে না পারার আফসোস জনিত যুক্তিটি দেখুন। উনি বলছেন--সাংখ্য ও বেদান্ত ভুল দর্শন, কিন্তু হিন্দুর মননে এমন গেঁথে আছে যে বাদ দেওয়া কঠিন।
প্রতিপাদ্যঃ সায়েবরা ইংরেজিতে গীতার বা মহাভারতের অনুবাদ করলে তার থেকে উনবিংশ শতাব্দীর হাতে গোণা ইংরেজি শিক্ষিত বাঙালী প্রাচ্যবিদ্যা এবং গীতা ইংরেজিতে পড়ল। কিন্তু বৃহত্তর বাঙালী সমাজ সংস্কৃতের সঙ্গে বেশি পরিচিত ছিল । ফলে তারা মূল ভাষাতেই তখন গীতা পড়ত। আর মহাভারতের অংশ হয়েও স্বতন্ত্র গ্রন্থ হিসেবে গীতার ভারতে অস্তিত্বের প্রমাণ হিসেবে শাংকরভাষ্য, শ্রীভাষ্য, আনন্দগিরি ও মধুসূদন বাচস্পতির গীতা ইত্যাদির কথা আগেও বলেছি।
দেখিয়ে দেখিয়ে হাঙি, লু আও খেয়েছে
নিউজিল্যান্ডের ছেলেরা
হুতো আমার কাঁধে হাত রেখে বলেছিল
দেখিস, একদিন আমরাও -
হুতো এখন পাটুলিতে বসে ভাট করে
আমাদের খাওয়া হয়নি কোন কিছুই -
"আরে আরে হাওয়াই তেও তো এরকম একটা খাবার আছে আর তাকে বলে লুআও। কিন্তু সেই মাটির তলায় চাপা শুওরের মাংস যে কি ব্ল্যান্ড কি ব্ল্যান্ড কি বলব! তাও যদি চাট্টি মরিচ পেতুম!"
হাঙিও তাই। ঐ একই জিনিস।
নিউ জিল্যান্ডে চীনে খাবারের সিন খুবই ভাল। সবচেয়ে জনপ্রিয় দুপুরবেলা ইয়াম চা, নানারকমের অল্প অল্প খাবার পরিবেশন করে। ভাল খাবার জায়গাগুলোতে পার্কিং পাওয়া দুষ্কর।
আরেকটা ব্যাপার বৌদ্ধ মন্দিরের চীনা/জাপানী খাবার, নিরামিষ কিন্তু খেলে বুঝতে পারবেন না।
বাঁশবেড়িয়া নামে একটি জায়গা আছে, না ?
আচ্ছা আচ্ছা
গপ্পের নাম ই হলো, সত্যি!
জগ্যিদাসের মামা?
অপু,গপ্পো টা মনে পড়লো?এলেবেলে স্যার এর জন্য দিলাম। উনি হলেন গিয়ে গুণী মানুষ।
@এলেবেলে
'মানে যিনি 'গবেষণা' করবেন তাঁর ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম আপনার থেকে জেনে না নিতে পারলে গবেষণা এটকে যাবে?'
'এটকে' যাবে কি ফল্গুধারা বইবে সে ভবিষ্যৎ বাণী করব কি করে? গবেষণা আপনার । দায় আপনার। কিন্তু '১৩৩' বছরের তত্ত্ব যখন প্রতিষ্ঠা করছেন এবং 'নতুন কিছু পেলে আমাকে জানাতে ভুলবেন না' যখন বলে ফেলেছেন তখন আমার জানার পরিধির মধ্যে যেসব আছে সেসব তো বলতেই হচ্ছে।
আপনি না চাইলে আর কিছুই বলব না।
আসলে সব কিছু তো 'একমাত্র আপনিই জানাবেন' । ভুলে গেছিলাম সেটা ।
*'আমাদের' বলিনি।"? টাইপো
'আমাদের বলেছি' হবে ।
On Applying Physical Pressure to Prisoners
To the Secretaries of oblast and regional party committees,
To the CCs of national Communist parties,
To the people's commissars of internal affairs,
and to the heads of NKVD directorates
It has become known to the VKP CC that the secretaries of oblast and regional party committees, in checking up on employees of NKVD directorates, have laid blame on them for the use of physical pressure against those who have been arrested, treating it as something criminal. The VKP CC affirms that the use of physical pressure in the work of the NKVD has been permitted since 1937 in accordance with a resolution of the VKP CC. This directive indicated that physical pressure was to be used in exceptional cases and only against blatant enemies of the people who, when interrogated by humane methods, defiantly refuse to turn over the names of co-conspirators, and who refuse for months on end to provide any evidence, and who try to thwart the unmasking of co-conspirators who are still at large, and who thereby continue even from prison to wage a struggle against the Soviet regime. Experience has shown that such an arrangement has produced good results and has greatly expedited the unmasking of enemies of the people. True, subsequently in practice the method of physical pressure was abused by Zakovsky, Litvin, Uspensky, and other scoundrels, converting it from an exception into a rule and beginning to apply it against honest people who had been arrested accidentally. For these abuses, they [the scoundrels] have been given due punishment. But this in no way detracts from the value of the method itself when it is properly used. It is known that all bourgeois secret services use physical pressure against representatives of the socialist proletariat and rely on especially savage methods of it. We might therefore ask why a socialist secret service should be any more more humane in relation to inveterate agent of the bourgeoisie and sworn enemies of the working class and collectivized farmers. The VKP CC believes that the use of physical pressure must absolutely be continued from here on in exceptional cases and against blatant and invidious enemies of the people, and that this is a perfectly appropriate and desirable method. The VKP CC demands that the secretaries of oblast and regional party committees and the CCs of national party committees bear in mind this explanation when they check up on the employees of NKVD directorates.
Secretary of the VKP CC
J.V. Stalin
10.1.1939
অর্জুন | 223.223.146.81 | ১৬ জুলাই ২০২০ ২২:০০
তাহলে আমাদের পূর্ব পুরুষ যারা গীতা পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলেন they were all stupid people ?
তো তারপরেও লেখা গেল "'আমার পূর্বপুরুষ' বলিনি । 'আমাদের' বলিনি।"? লেখা গেল "বাক্য বিকৃত করবেন না নিজের ঝোল আরেকজনকে গেলাতে"?
আর কোন কোন 'জায়গায় মহাভারত নিয়ে বিস্তৃত গবেষণা ও অজস্র লেখালেখি হয়েছে' বলেই দায় খালাস! ব্বাব্বা তার আগে 'কনক্লুসিভ' 'পলিটিক্স অফ ডিসমিসাল' জাতীয় ঘাবড়ে দেওয়া লব্জ আউড়ে গেলেন যে! মানে যিনি 'গবেষণা' করবেন তাঁর ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম আপনার থেকে জেনে না নিতে পারলে গবেষণা এটকে যাবে? এবং সেটা একমাত্র আপনিই জানাবেন? বেশ, জানা রইল। যদি কেউ গবেষণা করতে চান, তাহলে বলে দেব।
আমাদের নতুন করে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। কারণ আমাদের টেস্টিং কনট্যাকট ট্রেসিং অনেকটাই বেশী, আমরা বর্ডার বন্ধ রেখেছি, যারা আসছে সরকারী খরচায় ১৪ দিন কোয়ারেনটিনে যাচ্ছে, কোন কমিউনিটি ট্রানসমিশন নেই। আমরা চুপচাপ বাকী পৃথিবীর অবস্থা দেখে যাচ্ছি। :-)
@Apu, নিউজিল্যান্ড করোনা মুক্ত। আজ ৭০ দিন ।