না হে । তাহলে তো হয়েই যেত । লাস্ট ইয়ার কাশ্মীর থেকে ঘোড়ায় চেপে চলে গিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করে ফেলতাম ।
আমি যদ্দুর জানি আফগানিস্তানে বসবাসকারী (প্রেফারেবলি আফগান) পরিচিত কাউকে চিঠি দিতে হবে আফগান এম্ব্যাসিতে যে সে টুরিস্টের সমস্ত সিকিওরিটি ও আর্থিক দায়িত্ব গ্রহণ করছে, তাহলেই সম্ভব হবে ভিসা পাওয়া ।
আফগানিস্তানে যাওয়ার জন্যে বহুকাল আমার পা নিশপিশ করছে । ওখানেই চলে যেতে চাই ।
*সরি "অপরীসীম ঔদ্ধ্যত্য"
**বিদ্যামন্দির যেখানে শিক্ষক নয়, মহারাজরা বিচরণ করেন!
ব্রতীনবাবু, অ! তো আতোজের সঙ্গে জুটি বেঁধে যখন এখানে সেই 'অপরিসীম ঔদ্ধত্য'ওয়ালা লোকটির নামধাম বিবরণ সব জানাচ্ছিলেন, যা দেখে এখানে জনৈক ব্যক্তি তাকে 'কলতলার ঝগড়া' হিসেবে অভিহিত করেছিলেন আর আতোজ দিন কয়েকের জন্য চিরঘুমের দেশে চলে গিয়েছিলেন সহসাই; তখন অন্য ব্যক্তিকে 'সন্মান' দেওয়ার প্রসঙ্গটা কোথায় তুলে রেখেছিলেন? আপনার বিদ্যাভবনের চোরা কুলুঙ্গিতে? হে হে।
গৌরী ধর্মপালের সব লেখা 'লাল মাটি' থেকে বেরোচ্ছে । তিন খণ্ড প্রকাশিত হয়ে গেছে ।
এখানে পররাষ্ট্র দপ্তরে কেউ চাকরি করে ? আফগানিস্তানের ভিসার বিষয়ে কিছু এনক্যুয়ারি ছিল।
চমৎকার রৌহিন। যে আরবি-ফারসিকে নিয়ে হেস্টিংসের এত আদিখ্যেতা, তাকে ফোর্ট উইলিয়ামের আখমাড়াই কলে কেমন করে ছিবড়ে করে দেওয়া হল সে ইতিহাস সম্ভবত আপনার অজানা নয়। কেমন করে প্রাথমিক নবজাগরণ শেষতক চোঁয়ানি হিসেবে হিন্দু পুনরুত্থানবাদের জন্ম দিল, যার প্রতিস্পর্ধী হিসেবে তোল্লাই দেওয়া হল সৈয়দ আহমেদকে - তার একটা গ্র্যান্ড ডিজাইন আছে। ব্রিটিশদের নির্মিত ডিজাইন। সেটা না বুঝে খানিক ৭৫ পয়সার ইসকনি লিঙ্ক চিপকালে হব্যা!
আমি খুব নতুন কিছু বলছি এমন দাবি কোথাও করিনি। শুধু অনেকের কাছে এটা নতুন লাগছে দেখেই বরং অবাক লাগছে।
এলেবেলের তত্ত্বটা আমার কাছে খুব নতুন বলে মনে হচ্ছে না। ইন্টারেস্টিং অবশ্যই, মন দিয়ে ফলো করছি।
গীতা নিয়ে আলাদা করে জানিনা কিন্তু ওভার অল উপনিবেশ স্থাপনের গোড়ার সময়ে হিন্দুত্বের জাগরণ এবং তার গ্লোরিফিকেশন ইউরোপীয়দের এসেনশিয়াল রাজনৈতিক টুল ছিল, স্বাভাবিকভাবেই, কারণ তার লড়াইটা ছিল প্রধানতঃ মুসলমান বাদশাহ এবং নবাবদের সাথে। অন্যদিকে "হিন্দু" শব্দটাই তখনো বিশেষ প্রচলিত নয়। "আদর্শ হিন্দু সমাজ" অবশ্যই ছিল না, ছিল ক্ষয়িষ্ণু এক সমাজ - যেটাকে গ্লোরিফাই করে ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দেওয়া ছিল মোক্ষম ঔপনিবেশিক চাল। নো ওয়ান্ডার হিন্দু উচ্চবর্ণই ইংরেজি শিক্ষা পেয়েছিল সবার আগে এবং বেশী করে। নো ওয়ান্ডার বিদ্যাসাগর সংস্কৃতকেই বাংলার জনক হিসাবে এসটাব্লিশ করতে ফোর্ট উইলিয়ামের উপুড়হস্ত আশীর্বাদ পেয়েছেন।
ঔপনিবেশিক শাসনের শেষদিকে আবার এর উল্টোটাই দেখতে পাই, মুসলিমদের তোল্লাই দিয়ে হিন্দুদের বাগে আনার চেষ্টা - যার ফলশ্রুতি পাকিস্তান আন্দোলনের বীজরোপণ। সবটাই ডিভাইড অ্যান্ড রুল এর খেলা
সে-দি, আরও আছে। হ্যালহেড আছে, জোন্স আছে, কোলব্রুক আছে, চার্লস গ্র্যান্ট আছে, জেমস মিল আছে। সব এক একটা বদমাইশের গাছ!
এই আলোচনাটা খুব ভাল হচ্ছে। এলেবেলে একটা নতুন তথ্য তুলে ধরলেন। মন দিয়ে পড়ছি।
আজ্ঞে স্যার ওটা একটা ব্যাখ্যা। একমাত্র ব্যাখ্যা নয়। মনুসংহিতার কেস আরও প্যাঁচালো যদিও এখানে এখন সেসব লিখব না।
এলসিএম, ইংরেজি ব্যাকরণে 'দ্য'-র ব্যবহার শিখেছেন নিশ্চয়ই? সেখানে কোরান ও বাইবেলের সঙ্গে বেদ ও গীতার আগে দ্য বসে কেন?
সংস্কৃত কোথায় রেখেছিল? না মনুসংহিতাকে আইনের প্রামাণ্য গ্রন্থ হিসেবে বিবেচনা করে!
এবারে বুঝে নিন।
*পড়ে
আর খিল্লি দল পাকিয়েই হয় এবং অচেনা নিক থেকেই। সেটাও মাথায় রাকা ভালো।
যাঁদের গাত্রদাহ হচ্ছে লিস্টি দেখে কিন্তু চেনা নিকে থুতু ছেটাতে বাধো বাধো ঠেকছে, তাঁদের অবগতির জন্য জানানো যাক সম্বিৎ যদি গান নিয়ে লেখেন বা ছোট সৈকত সাহিত্য নিয়ে, তাহলে এই অধম মনোযোগ দিয়ে সেসব পড়ে থাকে। যদিও খুব একটা মন্তব্য করে না কারণ সেই যোগ্যতা তার নেই। অরিনের গ্রাফ-চার্ট আমি কিছুই বুঝি না, কিন্তু এ বিষয়ে তাঁর দখল যে মারাত্মক সেটাকে রেকগনাইজ করলে এত জ্বলুনি ক্যানে?
হিংসা কোরো না। চেষ্টা করো, তোমার নামও লিস্টিতে উঠতে পারে। একুন যাকে ডিভাইড অ্যান্ড রুল বলে গাল ফুলোচ্চ, তকুন সেটা বজায় রাকার জন্যি গলা ফাটাবে। বিশ্বেস না হয়, রমাপদ চৌধুরীর বাড়ি বদলে যায় আরেকবার পরে নিও।