খিস্তি খেউড় করতে জানলে ডিপ্রেশন ধরলেও বেশিক্ষণ থাকতে পারে না। Catharsis একধরণের। মনের সব ক্লেদ বেরিয়ে যায়। এটা নিয়ে সবাই সিরিয়াসলি ভাবুক। ইয়ার্কি মারছি না। এ পরীক্ষিত পদ্ধতি। বন্ধুবান্ধব না থাকলে আয়নার সামনে দাঁড়িয়েই হোক একা একা। কিছুক্ষণের মধ্যে মরণের ইচ্ছা পগার পার হয়ে যাবে।
ফেসবুকে আমার পরিচিত একটি ছেলে অ্যামাজনে চাকরি করত। চেন্নাইয়ে থাকত। ৩২ মত বয়েস হবে। বন্ধু বান্ধব নিয়ে একদিন বাড়িতে পার্টি করল। পরের দিন তার দেহ মিলল। ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছে । পেপারে খবরটা বেরিয়েছিল। ইনভেস্টিগেশনে কি বেরিয়েছে পরে জানিনা। গত বছর দুর্গা পুজোয় ম্যাডাক্স স্কোয়ারেও দেখেছিলাম ।
মুম্বই পুলিশ কনফার্ম করেছে আত্মহত্যা । ইন্ডিয়া টুডের সাংবাদিক বান্দ্রায় ওর বাড়ির সামনে থেকে রিপোর্ট করল, এক মাসের ওপর কারো সঙ্গে বিশেষ কথা বলছিল না। এমনিতে খুব হাসিখুশী এবং প্রতিবেশীদের সঙ্গে দেখা হলেই কথা বলত সুশান্ত ।
"এক অংশ রক্ষণশীল, আরেক অংশ প্রগতিশীলই এই বাইনারিতেই বা কীকরে ফেলি" - এই বাইনারির প্রয়োজন আছে কি?
"এমনকি যে ইস্যুতে এরা সবচেয়ে সোচ্চার দেখেছি, যেমন জেন্ডার জাস্টিস, তাতেও অফেন্ডার আবার এরাই, অনেক ক্ষেত্রে।" - এই লাইনটা পড়ে মনে হচ্ছে যে যারা অফেন্ডার তারাই সোচ্চার হচ্ছে। তা তো নয়।
#শেয়ার
আমি আবার কোথায় লিখলাম দেশের বর্ণ বাদ নিয়ে লেখা হয় নি!!পাতার পর পাতা লেখা হয়েছে। আমেরিকার বর্ণবাদের সঙ্গে মিশিয়ে খিচুড়ি তৈরী করা হয়েছে।আর সবকিছুতে ট্রাম্প ফোড়োণ হিসাবে এসেছে।
"অনুর্ধ তিরিশ বয়সীদের নিয়ে একটা ফোরাম টাইপের ছাত্র-যুব সংগঠন হওয়া উচিত পার্টিজানদের বাদ দিয়ে। এই বয়সটায় মানুষের সংবেদনশীলতা বেশি থাকে, ধান্দাবাজি কম থাকে, স্বার্থচিন্তা কম থাকে, একটা হালকা চালের ব্যাপার থাকে, পার্টিজানশিপ ও গোঁয়ার্তুমি কম থাকে, তর্ক বিতর্কের প্রতি আগ্রহ থাকে, ভুল করার ভয় কম থাকে। এইগুলোকে পাথেয় করে একটা ঐক্যবদ্ধ ফোরাম যদি হয়, যা অবশ্যই ফ্যাসিবাদবিরোধী হবে, সমতাবাদী হবে এবং রাষ্ট্র ও পুঁজিবাদের সীমা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকবে ও সমস্ত রাষ্ট্রীয় নির্বাচনে উদাসীন লাইন নেবে কিন্তু অন্যান্য নির্বাচনে (কলেজ, অফিস, ক্লাব, নাগরিক কমিটি ইত্যাদি) অংশ নেবে -- তাহলে ছাত্রযুব বয়সে প্র্যাক্সিস না থাকার জন্য বয়সকালে রাজনৈতিক বোঝাপড়ায় যে সমস্যা হয় তা দূর হবে।"
- হুবহু এই ছকে সোভিয়েত ইউনিয়নে কমসোমল চলত। আদর্শগুলো একটু পাল্টে নিলে এবিভিপিও এই লাইনেরই প্রতিষ্ঠান।
এটি,ইয়ে কে বললাম।লিখতে থাকুন, লজ্জা করবেন না।
একমত নাই হতে পারেন,তাতে আপত্তি কোথায়?কেউ তো মাথার দিব্যি দেয় নি, সব ব্যাপারে একমত হতে হবে!! যদি অতীতে কিছু পুড়ে গিয়ে থাকে, বার্ণল সাপ্লাই দিতে পারি।
লিখতে থাকুন।একমত হলে বলবো না হলে সেটাও বলবো।--))
দেখুন এসেম আপনার সঙ্গে কোনো ব্যাপারে একমত নই। আপনার খেজুরপনার সাথে পরিচিত। আগেভাগে বলে রাখলাম।
@ইয়ে, ভালো লিখেছেন।অল্প কথায় সার মর্ম বুঝিয়ে দিয়েছেন।
এখানে লোকজন হূলিয়ে ফর্সা হবার ক্রিম মাখবে,আর বলবে ভারতে এতো বর্ণবাদ কেন?
লোকজন হাই হিল জুতো পড়বে আর বলবে লোকজন হাইট নিয়ে তামাশা করে কেন?
কোন না কোন ভাবে আমেরিকার বর্ণ বাদের সঙ্গে ভারতের কাষ্টিজিম,কালার প্রেজুডিস না মিলিয়ে দিলে চলছে না।অথচ দুটো জিনিষ প্রেক্ষিত পুরো আলাদা।