সবাই আছেন, খালি আমই শালা বাদ। কি জালিম দুনিয়া মাইরি!
মিনিয়াপুলিশের পুলিশ যে এতো বদ কেউ্ জানত?
অনেক ধন্যবাদ
আসলে আকা দা আসছেন তো , তাই ভাবলাম মুখোমুখি বসে পান্তুয়া র রেসিপি টা নিয়ে নেবো , একসঙ্গে বানাতেও পারি , ডেসারট হিসাবে শেষ পাতে জমে যাবে
আমি জয়েন করতে পারি ? গোআ তে আমার বন্ধুর হোটেল আছে
সোজা ব্যাপার , পুষ্পক রথ থেকে বান ছুড়লেই টোপটোপ পাবলিক সাবাড়
আচ্ছা,এই যে ভদ্রলোক সোলার কুকার বানিয়েছেন,তিনি নিঃসন্দেহে খুব ভালো কাজ করেছেন।উপকারী লোক।কিন্তু এর জায়ান্ট ভার্শন দিয়ে মিসাইল ও ট্যাংক গলে যাবে মানা গেলো না।
কারণ এগুলো চলমান জিনিষ।টার্গেট ঠিক করতে অনেক কসরৎ লাগে।
দুই,গলে যাবার মতন টেম্পারেচার সৃষ্টি করা বেশ অসম্ভব ব্যাপার।তাও আবার টার্গেট লক্ষ্য করে ফেলতে হবে।একটু এধার ওধার হলে আশে পাশের জায়গা জ্বলে ছাই হয়ে যাবে।
ভদ্রলোক যদি এটা ক্লেম করে থাকেন তবে তাঁকে প্রমাণ দিতে হবে,নতুবা জিনিসটা ২০০০ টাকায় চিপ থাকার মতন গুজব হয়ে যাবে।
আসলে হয়েছে কি লেখাটা ই পেপার থেকে কপি পেস্ট , ভাবলাম এরকম উদ্যোগ সবাই জানলে দেশের ও দশের কল্যাণ হবে
গরম জল বানানো কথা টা ওখানে ওভাবেই ছিল
আবার ওই লিটারারি ক্র্যাফট আর সাহিত্য তত্ব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে দেখে মনে বাসনা জাগলো আমিও কিচু যোশীলা সাহিত্য টাহিত্য বানিয়ে লাগিয়ে ফেলি , তাই ওই ট্যাঙ্ক নিয়ে লাস্ট লাইন টা দিলাম জুড়ে
অবাক কান্ড , সমালোচনায় কিন্তু ওই আমার লেখা লাইন টাই সব ইস্পটলাইট নিয়ে নিলো , প্রথম সাহিত্য প্রচেষ্টা হিসাবে খারাপ নয় , কি বলেন বাবুমশাইরা ?
কা গজব হইল বা
রোদের আঁচে মাংস রেঁধে তাক লাগালেন বাঁকুড়ার এই শিক্ষক
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আগুন নেই৷ ইন্ডাকশন কুকার নেই৷ হিটার নেই৷ শুধু একটা বাতিল ডিশ অ্যাণ্টেনা৷ তার উপরে রাখা প্রেশার কুকারে টগবগ করে ফুটছে মুরগির মাংস৷ খোলতাই সুবাসে চারদিক ম ম৷
৪৫ মিনিটে রান্না শেষ৷ একটু আগেই খিচুড়ি নেমেছে৷ সময় লেগেছে প্রায় ৫০ মিনিট৷ তাতেও আগুনের জ্বাল লাগেনি৷ লেগেছে শুধু রোদ৷
হ্যাঁ, জ্যৈষ্ঠের কাঠফাটা রোদে খিচুড়ি-মাংস রেধে ১৫ জন খেলেন৷ গোটা গ্রাম অবাক হয়ে দাঁড়িয়ে দেখল৷ সেই বার্তা রটি গেল ক্রমে৷ দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ দেখতে এলেন সেই ‘সোলার কুকার’৷
বাঁকুড়ার রাধানগর গ্রাম৷ এই গ্রামেরই কয়েকজন যুবক-যুবতী এই অভিনব রোদ-উনুন বানিয়েছেন৷ প্রথমে ডিম ভেজেছেন৷ তারপর খিচুড়ি-মাংস৷ গোটা কর্মকাণ্ডের নেতৃত্বে পদার্থবিদ্যার শিক্ষক সৌম্য সেনগুপ্ত৷ ইউটিউব ভিডিও দেখে সৌম্য এই সৌর উনুন তৈরির চেষ্টা করেন৷ সৌম্য জানালেন, বাজারে এখন যে সব সোলার-কুকার পাওয়া যায়, তাতে শুধু সেদ্ধ করা যায়৷ গরম জল বানানো যায়৷ ডিমের পোচ করা যায়৷ কিন্তু কোনও কিছু ভাজা যায় না৷ মাংস রান্না তো অনেক দূরের কথা৷
.
এখান থেকেই ‘প্যারাবোলিক’ সোলার কুকারের চিন্তাভাবনার শুরু৷ সৌম্য জানালেন, প্রথমে আমি আমাদের মাস্টারমশাই মানিকলাল সিংহের বাড়ি থেকে একটি বাতিল ডিশ অ্যাণ্টেনা জোগাড় করি৷ তাতে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল লাগাই৷ তারপর লোহার কাঠামো বানিয়ে ফোকাল পয়েণ্টে প্রেশার কুকার বসানোর জায়গা তৈরি করা হয়৷ তাতেই কেল্লা ফতে৷ স্রেফ সূর্যের আঁচে পৌনে এক ঘণ্টায় তৈরি দেড় কেজি মাংস সুস্বাদু, মশলাদার৷ এই আবিষ্কারে সৌম্যকে সহায়তা করেছেন তাঁর স্ত্রী রেখা ঝারিমুন্যা, জয়দেব কর্মকার ও শ্রীকৃষ্ণ সিনহা৷ এখন সেই ‘সোলার কুকার’ স্কুলে স্কুলে ঘুরছে৷ সৌম্যর নিজের স্কুল রাধানগর বোর্ড প্রাথমিক স্কুলে ওয়ার্কশপ হয়েছে ওই কুকারকে সামনে রেখে৷ কুকারে পঁচিশ-তিরিশটা ডিম সেদ্ধ করে রোদের তেজ বুঝিয়েছেন সৌম্য৷ খবর পেয়ে কয়েকজন সরকারি আধিকারিকও দেখে গিয়েছেন৷ এবং ম্যাজিক কুকার তৈরির খরচ শুনে রীতিমতো চমকে উঠেছেন৷ সৌম্য জানিয়েছেন, এই কুকার বানাতে তাঁর হাজার টাকাও লাগেনি৷ লোহার কাঠামোর জন্য সাড়ে আটশো টাকা৷ অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলের জন্য একশো টাকা৷ সাড়ে ন’শো টাকার কুকারেই ৯৫ মিনিটে খিচুড়ি-মাংস রেঁধে পনেরোজনকে খাইয়েছেন সৌম্যরা৷
.
সৌম্য জানিয়েছেন, তাঁর কারিগরির মূল ব্যাপারটা অনেকটা আতসকাচে রোদ ফেলে কাগজ পোড়ানোর মতো৷ ডিশ অ্যাণ্টেনা অবতল দর্পণের কাজ করেছে৷ সূর্যের আলোকরশ্মি সমান্তরাল ভাবে এই দর্পণের গায়ে পড়ে একটি বিন্দুতে (ফোকাল পয়েণ্ট) মিলিত হয়৷ ওই পয়েণ্টেই কুকার রাখা হয়৷ সৌম্যর মত, তাঁদের কুকার ১৩০ ডিগ্রির উপর তাপমাত্রা তৈরি করেছে৷ তাই মুরগির মাংস সেদ্ধ হয়েছে৷ তাঁর দাবি, নিখুঁতভাবে প্যারাবোলিক সোলার কুকারে হাজার ডিগ্রির বেশি তাপমাত্রা তৈরি করা যায়৷ তখন রোদে লোহাও গলানো যাবে! সেক্ষেত্রে শত্রু দেশ চীন হোক বা আমেরিকা , মুহূর্তে গলিয়ে দেওয়া যাবে ট্যাঙ্ক বা মিসাইল
দোদোমা টাইপ , দুবার ফাটে
একবার গুরু তে দ্বিতীয়বার জালিমুদ্দিন বা যাদবগাছি তে