সিপিএম নেতা তন্ময় ভট্টাচার্যের পর এবার কাটমানি ইস্যুতে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন প্রাক্তন মন্ত্রী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি প্রকাশ্যেই দাবি করলেন, “বাম আমলেই পঞ্চায়েত স্তরে বাসা বেঁধেছিল কাটমানি রোগ। আর এই দুর্নীতি রুখতে ব্যর্থ হয়েছিল দল।” একের পর এক সিপিএম নেতার এহেন বিতর্কিত মন্তব্যে স্বাভাবিকভাবে অস্বস্তিতে বাম শিবির।
Francis Stevens সিআইএ র এক্স ডিরেক্টর . Deepfake নিয়ে ওনার খুব ইন্টারেস্টিং একটা ইন্টারভিউ
উৎসাহী রা দেখতে পারেন
ফেইসবুক হোয়াটস্যাপ তো বটেই , গণশক্তি আর গুরুচন্ডালী বাদ দিয়ে বাকি ওয়েব প্লাটফর্ম নিষিদ্ধ করা উচিত অবিলম্বে
ওই দুটো থাক , ঠাকুর বলেছেন ওতে লোকশিক্ষে হয়
সমাধান তো সোজা।ফেসবুক আর হোয়াটস অ্যাপ বন্ধ করে দিক।এই বাজারে জুকারবার্গ ত্রিশ বিলিয়ন ডলার লাভ করেছে। পৃথিবীর বড় বড় বদমায়েশি গুলো সোশ্যাল মিডিয়া দিয়েই হচ্ছে,ইদানিং।
21.27 er post
এটা একটু
আ আ আমি কিন্তু ওই পোস্ট গুলো করিনি .....
আ আ আমাকে বিশ্বাস করুন .....আ আ আমি সত্যি ই পোস্ট গুলো করিনি
পোসেনজিৎ গোছের ডায়ালগ হল না কি?
আজকাল পত্রিকা
গালওয়ান উপত্যকা নিয়ে চাপানউতোরের মধ্যেই বরাবরের মতোই চিনের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতের বিরুদ্ধে তোপ দাগল পাকিস্তান। যদিও ভারত কড়া অবস্থান নিতেই বুধবার থেকেই সুর নরম করতে শুরু করেছে বেজিং। নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত চিনা রাষ্ট্রদূত সুন ওয়েডং সমঝোতার বার্তা দিয়ে বলেছেন, ভারত-চিন একে অন্যের পক্ষে বিপজ্জনক নয়। দুই দেশের মধ্যে মতবিরোধ কখনওই এমন পর্যায়ে যাবে না যে, তা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে।
কিছু লোকের ক্ষণস্থায়ী অর্গ্যাসমিক আনন্দ আবার মিলিয়ে গ্যালো . মোদীজি কে কোথায় নাক খত দেওয়াবে ডোকলাম বর্ডার এ এসব আবার কি?
নাঃ চীন টা ভারী দুষ্টু , পাড়া র বৌদি র মতো , দুপুরে ফাঁকা ফ্ল্যাট এ ডেকে বলে কিনা ঠাকুরপো ফ্যান টা সারিয়ে দেবে ? মাঝখান থেকে প্রটেকশন বেলুন এর পয়সাটা নষ্ট হলো
"আজ মঙ্গলবার। পাড়ার জঙ্গল সাফ করবার দিন। সব ছেলেরা দঙ্গল বেঁধে যাবে। রঙ্গলালবাবুও এখনি আসবেন। আর আসবেন তাঁর দাদা বঙ্গবাবু। সিঙ্গি, তুমি দৌড়ে যাও তো। অনঙ্গদাদাকে ধরো, মোটরগাড়িতে তাঁদের আনবেন। সঙ্গে নিতে হবে কুড়ুল, কোদাল, ঝাঁটা, ঝুড়ি। আর নেব ভিঙ্গি মেথরকে। এবার পঙ্গপাল এসে বড়ো ক্ষতি করেছে। ক্ষিতিবাবুর ক্ষেতে একটি ঘাস নেই। অক্ষয়বাবুর বাগানে কপির পাতাগুলো খেয়ে সাঙ্গ ক’রে দিয়েছে। পঙ্গপাল না তাড়াতে পারলে এবার কাজে ভঙ্গ দিতে হবে। ঈশানবাবু ইঙ্গিতে বলেছেন, তিনি কিছু দান করবেন।"
অনেক দিন পর একজন সুস্থ, খাইয়ে লোকের খবর পেয়ে খুব ভালো লাগলো।মনটা খুশিতে ভরে উঠলো।
আমাদের হোস্টেল এর কথা মনে পড়ে গেলো।দুটো ছেলে রাত্রে ৩৫টা থেকে৪০টা রুটি খেতো রোজ, পাশা পাশি বসে।ওদের খাওয়া কমানোর জন্য; জন প্রতি দু বাটি পাতলা ডাল ও এক বড় হাতার বেশি তরকারী দেওয়া হতো না।
ডাল আর তরকারী তে কি এসে যায়!খাওয়া কমে নি কখনো।-- ))
ভিনরাজ্যে থেকে ফেরত আসা পরিযায়ী শ্রমিকদের কোয়ারেন্টাইন করতে হিমশিম বিহার সরকার। বাংলার পড়শি এই রাজ্যের কাটিহার, পূর্ণিয়া, দারভাঙ্গার মতো এলাকা থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য তৈরি করা কোয়ারেন্টাইন সেন্টার গুলির দুর্দশার খবর মিলছে। মিলছে না পর্যাপ্ত খাবার, পাওয়া যাচ্ছে না সাধারণ পরিষেবাও। এরমধ্যেই নজর কারছে এক যুবকের খবর। তাঁর নাম অমুপ ওঝা। রাজস্থান থেকে ফেরা এই যুবক এখন বক্সারের এক কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে রয়েছেন। মূলত তাঁর জন্যই মাঞ্জওয়ারীর সরকারী বেসিক মিডল স্কুলের কোয়ারান্টাইন সেন্টারটি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। কারণ অনুপ ওঝা দুপুরের খাবারে একাই ৪০টি রুটি ও ১০ থেকে ২০ প্লেট ভাত খান প্রতিদিন। তাঁর খোরাক জোগাতেই হিমশিম খাচ্ছেন এই সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের কর্মকর্তারা।
পাশাপাশি তাঁরা বিরক্ত এই যুবকের খাওয়া দেখে। কারণ এই সেন্টারে তিনটি খাবারের জায়গা রয়েছে। এখানকার অভিবাসীরা নিয়ম মেনেই প্রতিদিন দু-বেলা খাবার খান। কিন্তু অনুপ একাই প্রায় ৪-৫ জনের খাবার একা খেয়ে নিচ্ছেন। একবার ওই কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে বিহারীদের প্রিয় লিট্টি-চোখা হয়েছিল। অনুপ একাই ৮৫টি লিট্টি খেয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই সেন্টারের কর্মকর্তারা। তবে অনুপের দাবি, তিনি বরাবরই এরকম খাবার খেয়ে থাকেন। বাড়িতে থাকলেও তিনি ৪০-৪৫টি রুটি খান। তাঁর দাবি, একবারে ১০০টি সিঙ্গারা (সামোসা) খেতে পারেন তিনি। তাঁর এই অস্বাভাবিক খাওয়া দেখে অবাক এই কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের ডাক্তার ও নার্সরাও। কারণ অনুপের উচ্চতা খুব একটা বেশি নয়। ওজন ৭০ কেজি। তবুও এই যুবক এতটা খান কি করে সেটা ভেবেই অবাক হচ্ছেন তাঁরা। তবে জানা গিয়েছে, অনুপ যেমন খেতে পারে, তেমনই অনেকটাই কাজ করতে পারেন। একাই দু-তিন জনের কাজ করে দিতে পারেন অনায়াসে। অনুপের খাবারের বহর শুনে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন বক্সারের ম্যাজিস্ট্রেট সয়ং। তিনি এই কাণ্ড দেখে ও অনুপের সঙ্গে কথা বলার পর জানিয়ে দেন তাঁকে যেন ওই পরিমান খাবারই দেওয়া হয়। ফলে খুশি অনুপ।
একটি স্বরচিত খনার বচন..
মরিচঝাঁপি,বিজন সেতু আর সাঁইবাড়ি,
অনাসৃষ্টি রাজ্যকাল বাম দুরাচারী।
রাজা যদি শালিবাহণ স্কচ রসিক হয়
রাজপাপে ধন,জ্ঞান নাহি সেথা রয়।
দীর্ঘকাল যেই রাজ্যে থাকে বামফোনী
খনা বলে সেই রাজ্য না হয় কভু ধনী।
বনধ,লকআউট,আর ছাপ্পা ভোটে,
ব্যবসা,বানিজ্য, সেই রাজ্যে জেনো লাটেওঠে।
পরিষ্কার করে দিই। সোমরাজ কোনো অভিসন্ধি নিয়ে কিছু করেছে বলে মনে হয় না। ওর স্পিরিট একেবারেই সৎ। ও জাস্ট না বুঝেই লিখেছে। কিন্তু ওকে এটা বুঝতে হবে কোন ধরণের উদ্যোগগুলো গুরুর কাজকর্মের সাথে কনফ্লিক্টিং, কোনগুলো নয়। এই বোঝাপড়া শুধু ও কেন, অনেকেরই নেই। কিন্তু অর্গানাইজার্স পার্স্পেক্টিভ বলেও একটা ব্যাপার আছে। সেটা সবসময় এন্ড ইউজারের জুতোয় পা গলিয়ে বোঝা যায় না। সেজন্য কথাবার্তা আদানপ্রদান ইত্যাদি লাগে। এবং প্রেফারেবলি একটা প্ল্যান লঞ্চ করে দেওয়ার আগে।