আচ্ছা ইন্ডিয়া তে কমছে না কেন বলুন তো?মহারাষ্ট্র আর গুজরাটে বেড়েই চলেছে।
এদিকে প্রথম দু মাস পরিযায়ী শ্রমিক দের না ছেড়ে,এখন একসঙ্গে ট্রেনে করে নিয়ে আসছে।কিন্তু দূরত্ব বিধি মানা হচ্ছে না।
বাংলাদেশে কিন্তু সংক্রমণ ও মৃত্যু হার কম।জাপান ,কোরিয়ার সঙ্গে তুলনা নাই বা করলাম।
Ey je TMC naki 75000 chaichhe 5 ta bari er jonye current dite?
And 2500 joler line er jonye?
(dytoi temporary jodio)
Park Circus elakai? Ek porichito ekhuni janalo phone kore. Corporation e gechilo. Bolechhe kobe asbe thik nei, sekhanie party office er lokon bolechhe? :D
বুদ্ধের বানীর অধিকাংশ জুড়েই রয়েছে অনুভূতির পরিবর্তন।অর্থাৎ কি কি পালন করলে, জরা,ব্যাধি,মৃত্যুর ভয়ঙ্কর অনুভূতি কে অতিক্রম করা যাবে।
একটা নতুন চাদর কিনলে,প্রথমে আনন্দ হয়,তারপর দীর্ঘ দিন শীতে আরাম দেয়,তারপর জীর্ণ হয়, ছিঁড়ে যায়।ব্যবহার যোগ্য না হলে,পরিত্যাগ করে,নতুন চাদর কিনতে হয়।
মানুষের জীবনেও জরা,ব্যাধি,মৃত্যু নতুন জন্ম হলো,স্বাভাবিক পরিণতি। মনে করুন বুদ্ধের সেই পুত্র হারা মা কে,গল্প বলা।একমুঠো তন্ডুল আনতে সেই বাড়ি থেকে,যে বাড়িতে কোনদিন মৃত্যু প্রবেশ করে নি।
অর্থাৎ অহিংসা,সত্য ভাষণ ইত্যাদির মাধ্যমে জীবন যাত্রা কে সহজ করে নেওয়া।যাতে ওই ভয়ংকর অনুভূতি গুলো স্বাভাবিক হয়ে আসে।
বুদ্ধ ঈশ্বর এর প্রাপ্তি নিয়ে মুখ খোলেন নি।
কলকাতায় বহু জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয় নি। সি ই এস সি,বেসরকারি সংস্থা।ট্যারিফ দেশের মধ্যে অত্যন্ত বেশি।বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে প্রায় কিছুই দিতে পারে নি,সংস্থা টি।জেনারেটর এর ব্যবস্থা করতে পারে নি। প্ল্যান বি বলে কিছুই নেই। অথচ মনোপলি চলছে।
এদিকে উম্পুন ঝড়ের পর,ফিল্ডে মুখ্য মন্ত্রী,বিদ্যুৎ মন্ত্রী,মেয়র এমন কি পি এম ও রাজ্যপাল এর দেখা মিললেও সঞ্জীব বাবুর দেখা মেলে নি।সামনে থেকে লিড করার কথা বাদ দিলাম।
আলেকবাবুর কথা আর বলবেন না , আক্কেল সেলামি আর কাকে বলে , ঠিক যেন ভূমি সংস্কার গোছের ফোপর দালালি
মিসর এ গিয়ে শুধু সিঙ্গারা নয় , ফারাও এর সঙ্গে নীলনদ এ নৌকো বিহার করতে করতে ডালপুরি কচুরিও সাঁটিয়ে দিতেন বিস্তর
এ সব ই পরে মার্কস সাহেব ক্যাপিটল বইতে লিখে নথিবদ্ধ করে গ্যাছেন তো