আচ্ছা পরিযায়ী শ্রমিক দের সঙ্গে সুইস ব্যাঙ্ক এর টাকায় স্যালারি ড্র করা মানুষদের আত্মিক সম্পর্ক কিরকম কেউ জানেন ?
না এমনি ই
@বোদাগু
একদম ঠিক কথা
ইতিহাস এর এই সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আজ আমাদের সামনে এই চ্যালেঞ্জ
পথ একটাই , রক্তঝরানো বিপ্লব এর মাধ্যমে শ্রেণীশত্রু আর পুঁজিবাদ এর শেষ যে পথে আসবে
@সে
বোদাগু তার নিজের লেখা নিজে বুঝুন কি না বুঝুন , এখানে অনেকেই বোঝেন ও তার আলোচনা সমালোচনা করেন
আপনি আপনার নিজের লেখা কত টা বোঝেন ?
এখানে তো অনেকেই বুঝতে পারছেনা আপনার মূল বক্তব্য টা কি
একটু সেনসিবল লেখা র চেষ্টা করুন না
লাল পতাকার জন্ম বৃত্তান্ত ও ইতিহাস :-
বঞ্চনার বিরুদ্ধে শ্রমজীবী মানুষের লড়াইয়ের প্রতীক হচ্ছে লাল পতাকা । সেই 1789 থেকে মেহনতি মানুষ লাল পতাকা হাতে নিয়ে লড়াই করছেন । তখন শুধু শ্রমিকরাই নয় সমস্ত ক্ষেত্রের লড়াকু সংগ্রামী মানুষেরাই লাল পতাকা হাতে তুলে নিয়েছেন ।
ইতিহাস থেকে আমরা জানতে পারি যে Red Flag বা লাল পতাকা 1789 সালে ফরাসী বিপ্লবের পূর্বে ব্যবহৃত হোত কোন বিপদ সঙ্কেতের প্রতীক হিসাবে ।সম্রাটরা কোন বিষয়ে প্রজাদের বিপদ সঙ্কেত জানাতে হলে রাস্তায়, বড় বাড়িতে বা শহরের পার্কে লাল পতাকা টাঙ্গিয়ে দিতেন । যা দেখে প্রজারা সাবধান হয়ে যেত ।
জনগনের লড়াই সংগ্রামের প্রতীক হিসাবে লাল পতাকা প্রথম ব্যবহৃত হয় 1789 সালের সংগঠিত ফরাসী বিপ্লবে । বিপ্লবের মাধ্যমে রাজতন্ত্রের উচ্ছেদ ও জাতীয় এসেম্বলি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে জনগন প্রকাশ্যে লাল পতাকা নিজেদের পতাকা হিসাবে ব্যবহার করতে থাকে ।
এরপরে 1831 সালে ইংল্যান্ডের সাউথ ওয়েলসের Merthyr তে প্রায় দশ হাজার শ্রমিক তাদের বিভিন্ন দাবিতে লাল পতাকা নিয়ে মিছিল করে ।মিছিলে শাসকেরা আক্রমন করে । বহু শ্রমিক শহীদের মৃত্যু বরণ করেন । 1832 সালের জুন মাসে প্যারিসে লাল পতাকা নিয়ে শ্রমিকেরা লুই ফিলিপ সরকারের সশস্ত্র পুলিশের সাথে ব্যারিকেড লড়াই করে । কার্ল মার্ক্সের The Class Struggle in France বইতে এর উল্লেখ আছে । 1834 সালের 9 ই এপ্রিল ফ্রান্সের লিওনে শ্রমিক ও বুদ্ধিজীবীদের যৌথ মঞ্চ Human Rights প্রজাতন্ত্র অথবা মৃত্যু এই স্লোগান তুলে বিক্ষোভ শুরু করে । এই বিক্ষোভে শ্রমিকেরা পুলিশের সাথে লাল পতাকা হাতে নিয়ে ব্যারিকেড ফাইট করে । 1838 সাল থেকে ইংল্যান্ডএ Chartist আন্দোলন শুরু হয়ে ব্যাপকতা লাভ করে । এই সময়ে ইংল্যান্ডে ব্যাপক ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনও শুরু হয় । দাবিপত্রে 12 লক্ষ শ্রমজীবী মানুষ স্বাক্ষরও করেন । দাবিপত্র নিয়ে পার্লামেন্ট অভিযানে শ্রমিকেরা লাল পতাকা নিয়ে সামিল হন । 1830 এর দশকে লাল পতাকা ফ্রান্স ও ইংল্যান্ডে শ্রমিশ্রেণীর লড়াই সংগ্রামের প্রতীকে পরিণত হয়।
তাই মহান কার্ল মার্ক্স বলেছিলেন - The old world writhed Convulsion of rage at the sight of the Red Flag. ( পুরো দুনিয়া লাল পতাকা দেখেই প্রবল ক্রোধে আতঙ্কে ফেটে পড়েছিল ) ।
ভারতে লাল পতাকা হাতে প্রথম মিছিল হয় কলকাতায় 1886 সালের 29 শে জুলাই । ইন্ডিয়ান এসোসিয়েশনের দশমবর্ষ পূর্তি উপলক্ষে সভা ও মিছিল হয় । ইন্ডিয়ান এসোসিয়েশনের সম্পাদক সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জির নেতৃত্বে মিছিল সরকারি ভবন , এসপ্লেনেড , ধর্মতলা স্ট্রীট , ওয়েলিংটন স্কোয়ার হয়ে কলেজ স্কোয়ারে শেষ হয় । মিছিলকারীদের হাতে ছিল লাল পতাকা । ( সংবাদ সূত্র - 30 শে জুলাই 1886 , স্টেটসম্যান পত্রিকা ) যতদূর জানা যায় 1920 সালে লালা লাজপত রাইয়ের সভাপতিত্বে দলমত নির্বিশেষে সকলকে নিয়ে গঠিত হয় কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠন AITUC , তাদের প্রতীক ছিল লাল পতাকা । বামপন্থী ও সাম্যবাদী আদর্শে গঠিত সকল শ্রমিক সংগঠন ও দলের পতাকাও ছিল লাল।
ঠিক আছে ঠিক আছে
একটু মিস আন্ডার স্ট্যান্ড হয়ে গ্যাছে
আপাতত অ্যাকশন ক্যানসেল , কবি তো বলেইছেন , ইউনাইটেড ওই স্ট্যান্ড devided we মিস আন্ডার স্ট্যান্ড
পার্টি অফিসে একটা মিউচুয়াল করার জন্য মিটিং হয়ে যাক
কোন্নো ব্যাপার না , শ্যামল দা কে বলে টেম্পোর রোড পারমিট করিয়ে পৌঁছে যাবো
অরে বালক বোম্মচাৰী র বডি র ঠিকানা লাগিয়ে দিলাম , আর সুইট্জঅর্ল্যান্ড তো বাচ্চা
আলিমুদ্দিন কা হাত কানুন সে ভি লম্বা হ্যায়
জেনেভা র কোন গলি ?
শিবমন্দির পেরিয়ে চা এর দোকানের পাশের বাড়ি তো ?
লোকাল কমিটির পেসিডেন্ট পঞ্চু দা কে শুধুআমার নাম বলবেন
ওসব শান্তির বাণী তে কাজ হবেনা
কাল সন্ধ্যেবেলা মেশিন ফেসিন নিয়ে ফুল এটাক হয়ে যাক
কত ছেলে লাগবে ?
আমি টেম্পো ভাড়া করে নিয়ে পৌঁছে যাবো অ্যাকশন সাইট এ
আমি পোস্ট লিখতে ব্যস্ত ছিলাম।তাই গত দশ মিনিট ,সে ও বোদাগুর অনাকাঙ্খিত পোস্ট গুলো সম্পর্কে জানতে পারিনি।
আপনারা শান্ত হোন।এটি একটিমায়া পাতা বই তো কিছু নয়।
।
@ সে
জ্জিও গুরু
হেব্বি দিয়েছো ছদ্ম মাকু আর retired কমি গুলোকে
৭ পার্সেন্ট সিট পাওয়া মাল গুলো এখানে হেভি লপচপানি মাড়াচ্ছিলো
আমি সে এর সঙ্গে একমত। বোদাগুর একবারে বিপরীতে।কারণ কোন জিনিস ই একদম বাজে বা খারাপ এরকম মত পোষণ করে তর্ক করা উচিত লাগে না।
ভারতীয় আর্মির বছর প্রতি রিক্রুটমেন্ট কতো?নিশ্চয় দশ লাখ এর বেশি নয়।বর্তমানে রিক্রুটমেন্ট হয় শর্ট সার্ভিসের।
আমি একটি পোস্টে সিলেক্ট হয়ে ছিলাম ,সেখানে দুটো অপশন ছিলো পাঁচ ও পনেরো বছর।
অর্থাৎ ম্যাক্সিমাম পনেরো বছর পর, রীটায়ারমেন্ট ।।এই কম বয়েসে অবসর নিয়ে (মধ্য ত্রিশ বা বড়জোর চল্লিশ),আপনি মোটা পেনশন পাবেন। বর্তমান সরকার এই পেনশনটি বা অবসরকালীন সুবিধা গুলো দিতে চায় না।কারণ কোষাগারে মোটা টাকা বাঁচবে।
আগে স্কুলে এন সি সি ট্রেনিং হতো।কেন আমাদের সময় বন্ধ হলো জানিনা।দাদারা নিয়েছিল।ওদের কিন্তু খুব খুশি দেখেছিলাম।অনেক কিছু শিখিয়ে ছিলো, ট্রেনাররা।
আমরা বাম আমলে দেখেছিলাম,সরকার চাইলে দপ্তরে অনুগত দলদাস শ্রেণী তৈরী করতে পারে। এখন তো বিজেপির দোর্দণ্ড প্রতাপ।সুতরাং চাইলে সব ই করা যায়।ওটা করা বিরাট ব্যাপার নয়।
সরকার যদি লাখ দশেক,এমনি আল্ট্রা শর্ট সার্ভিস (শুনছি তিন বছরের জন্য)প্রতি বছর নিয়োগ ও করে;ভারতের মতন দেশে আরো নব্বই লাখ যুবক /যুবতী সেই ট্রেনিং নেবার সুযোগ ই পাবে না। অর্থাৎ সরকার চাইলেও নব্বই শতাংশ যুবক/যুবতী এই ট্রেনিং নেবার সুযোগ পাবে না।
সুতরাং মিথ্যে ভয় পাবার কিছু নেই।সাধু উদ্যোগ।বেশ কিছু যুবক /যুবতী আর্মির কলাকৌশল শিখতে পারবে। সহজেই নেশা ভাং করে হতাশাগ্রস্ত হবে না। সমাজে ফিরে এসে মাথা উঁচু করে চলতে পারবে।ভয়ে কাঁপা যুবক বা যুবতী তৈরী হবে না।
এখন যেমন একটা প্রোমোটার ঝুর ঝুর করা বিল্ডিং বানালেও,ওই আবাসনের একশ বাসিন্দা কোন প্রতিবাদ করতে পারে না।কারণ ওই বিল্ডার দের সঙ্গে নাকি গুন্ডা ও রাজনৈতিক নেতাদের যোগ থাকে।এই ভয় একটু কম হলেই যথেষ্ঠ।
আমাকে খিস্তি দিলে আবার মারব।
@সে
তাহলে সামনা সামনি ফয়সালা হয়ে যাক, দেখা যাবে কে কাকে ঠাসিয়ে চড় মারে আর কার মুখ বন্ধ হয়ে যায়