বিশ্বরূপবাবু, নিকচোর, চাড্ডিট্রোল ইত্যাদিরা ভাট বা গুরুর আলোচনার ধরনধারন, পুরনো লোকজন ইত্যাদির সম্পর্কে খুবই জানকার।
আর আমি ? আমি কেন বাদ ?
অপমানিত হবো কিন্তু (ধোন ও খড় স্টাইল এ )
O | 162.158.158.220 | ১১ মে ২০২০ ১৮:৫৮
এটা আমি নই। জনস্বার্থে প্রচারিত।
যতই চালাকি করে আলোচনার দিক ঘুরিয়ে দেবার চেষ্টা করুন না কেনো , বিশ্বরূপ বাবুর আসল চেহারা আর নামটা এই চাড্ডি কাগজ থেকে ঠিক ই বেরিয়ে এলো
ফেলু গোয়েন্দা র ও বাপ আছে
কি বলেন বিশ্বরূপ বাবু ?
https://jugasankha.in/shiv-senas-request-for-repatriation-of-migrant-bengal-workers/
@ আকা এবং সিএস
আচ্ছা ঠিক আছে , এতো বিষ্লেশনের দরকার নেই . ধরা যখন পড়েই গেছি , স্বীকার করে নেওয়াই ভালো (যদি মার টা কম খাই ektu)
আমি IT সেল নই , আমি স্বয়ং মোদী
আমি আর অমিত বাংলা শিখে গুরুচন্ডালি তে ট্রোল করতে এসেছএকটু)
সবাই খুশী তো ?
সোমবার সকালে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার ভাড়িলা অভিরামপুর গ্রামের ঘটনা। এদিন সকালে স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বে একদল দুষ্কৃতী বুধু ওরাও, চন্ডি ওড়াও নামে এক বিজেপি কর্মীর বাড়িতে চড়াও হয়ে হামলা চালানো হয়। এরপর গাছে বেঁধে রেখে ব্যাপক মারধর করা হয়। ঘটনায় গুরুতর জখম বুধু ওরাও ও চন্ডি ওড়াওকে বালুরঘাট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় তৃণমূলের কয়েকজন লোক বুধু ওড়াও-এর বাড়ির সামনে মদ খাওয়া শুরু করে। তৃণমূলের ওই কর্মীর নামও বুধু ওড়াও। বিজেপির বুধু ওড়াও তৃণমূলের ওই কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানায়। এরপর তারা বিজেপির বুধু ওড়াওকে ধমকিয়ে মদ খাওয়া চালিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পরে তৃণমূলের ওই দুষ্কৃতীরা চলে গেলেও সোমবার সকালে দল বেঁধে এসে বিজেপির বুধু ওড়াওকে ব্যাপক মারধর করে।
গুচ তে চাড্ডি ট্রোল দের উদ্দেশ্যে
অনান্য দেশের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছিলেন আগেই৷ এবার খোদ চাড্ডিদের সরকার পরিচালিত কেন্দ্রীয় গবেষণা সংস্থাও স্বীকার করে নিলো- (১) করোনা ভাইরাস গবেষণাগারে সৃষ্ট নয়, এবং (২) এর পিছনে চীনেরও কোনো হাত নেই। দুঃখ লাগে সেইসব মানুষদের জন্য, যারা এতদিন ধরে ফেসবুক আর হোয়্যাটস অ্যাপের জ্ঞানকে সম্বল করে লম্ফ ঝম্ফ করে এসেছিলেন, চীনকে গাল দিয়ে এসেছিলেন ভাইরাস 'রপ্তানি' করার জন্য। বাধ্য হয়ে নিজের থুতু নিজেকেই গিলতে হবে এবার তাদের।
না চীনের প্রতি আলাদা করে কোনো প্রেম নেই আমার। বরং চীনকে মানবাধিকার হত্যাকারী একটি জঘন্য রাষ্ট্র বলেই মনে করি। আমার বক্তব্য অন্য। ফেসবুক, হোয়্যাটস অ্যাপ বা ভুঁইফোড় বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল বা পাড়ার সবজান্তা কাকুদের মুখনিসৃত বাণীকে অভ্রান্ত মনে করে আগে থেকেই নেচে কুঁদে একশা হবেন না, এটুকুই শুধু বলার৷ পরে আবার পাল্টি খেতে হবে নয়তো। যতক্ষন না পর্যন্ত কোনো প্রথম শ্রেনীর নিরপেক্ষ মিডিয়া কোনো বিষয় নিয়ে খবর করছে, যতক্ষন না বিশেষজ্ঞরা উক্ত বিষয়ে মতামত দিচ্ছেন, ততক্ষন নিজের মুখটা অনুগ্রহ করে একটু বন্ধ রাখুন, নিজের সদ্যপ্রাপ্ত জ্ঞান হোয়্যাটস অ্যাপ ফেসবুকের মাধ্যমে অন্যকে দ্রুত দান করার আকুল আকুতি একটু কষ্ট করে সংবরণ করুন।
তাহলেই গুজবের প্রসার অনেকটা বন্ধ হবে।
@ আকা
'আমি আবার কি করলাম '
হা হা
আপনি একটা বিরাট ভুল করেছেন , এই যে আমাকে ট্রল , চাড্ডি , IT সেল ইত্যাদি না মনে করে আমার সঙ্গে সুস্থ মতামত এর আদানপ্রদান করছেন
যাকগে , যেরকম আগে বলেছিলাম , দাগিয়ে দেবার প্রবণতা চাড্ডি আর চাড্ডি বিরোধী দুটো গ্রুপ এ ই ভীষণ উগ্র হয়ে ওঠে মাঝেমধ্যে
লক্ষ্য করে দেখবেন , মাঝখান থেকে পান্তুয়া টা যে রস বড়া হয়ে গ্যালো তাতে কারো ভ্রুক্ষেপ নেই
তো , যে কথা হচ্ছিলো , এখানে একজন গ বাবুকে দায়ী করেছেন , আপনার কি মনে হয় ?
ভালো থাকবেন
*সিএম ম্যাডাম,* *আপনার এই হঠাৎ করোনা আক্রান্তদের প্রকৃত সংখ্যা এবং মৃতের সংখ্যা লুকিয়ে রাখার পিছনে* কিছু মানুষ আপনার সুবিশাল ইগোর হাত দেখতে পেলেও, আমি তা দেখছি না। আমি জানি, আপনি দক্ষ প্রশাসক হতে না পারলেও, আপনি একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ। আমি জানি আপনি কেন প্রকৃত তথ্য লুকাতে চাইছেন।
আপনি নিশ্চই ভুলে যাননি, আপনার শাসনকালের একদম শুরুর দিকে বিধান রায় শিশু হাসপাতালে ব্যাপক শিশু মৃত্যুর ঘটনার দায়ভার এড়াতে আপনি কি বলেছিলেন? বেশ, আমি মনে করিয়ে দিচ্ছি .. *আপনি বলেছিলেন বামফ্রন্টের আমলে জন্মানো শিশুদের মৃত্যুর দায় আপনার নয়।* মনে পড়ছে? *পোস্তার উড়ালপুল ভেঙে পড়ার পর কি বলেছিলেন? বাম আমলে শুরু হওয়া ব্রিজের প্রোজেক্টের ব্যর্থতার দায় আপনার নয়।* বস্তুতঃ দীর্ঘদিন, আপনার শাসনের প্রথম টার্মটা আপনার কেটেছিল পূর্বতন বাম জামানাকে দোষারোপ করে। কিন্তু আজ? আজ এই দ্বিতীয় টার্মে, দীর্ঘ ন'বছর শাসনের পরে আপনার সেই বহুল ব্যবহৃত মোক্ষম অজুহাতটা ক্রমশঃ ভোঁতা হয়ে গিয়েছে যে! সেটা কি আপনি বোঝেন না, বা জানেন না ? বিলক্ষণ জানেন, এবং বিলক্ষণ বোঝেন। আজ তো প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে! আজ তো লোকে প্রশ্ন করতে শুরু করে দিয়েছে! ২০১৬-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে মাইক হাতে নিয়ে - - - - - -
"সব করে দিয়েছি",
"সব হয়ে গিয়েছে..",
"আমি যা কাজ লাস্ট পাঁচ বছরে করেছি, সিপিএম চৌত্রিশ বছরে করেনি.."
ইত্যাদি গুলো মানুষ মনে রেখেছে! এত কাজ যদি হয়েই গিয়ে থাকে, তাহলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার এই ভগ্নপ্রায় দশা কেন?
আপনার "সব করে দিয়েছি"-র পাশাপাশি ইমাম ভাতা, ক্লাবের ভাতা, ত্রিফলা, র-ফলা, য-ফলা, নীল-সাদায় সবকিছু রাঙিয়ে দেওয়ার বাতিকের পিছনে কোটি-কোটি টাকা খোলামকুচির মতন উড়িয়ে দেওয়াটাও মানুষ মনে রেখেছে। না, ইমাম ভাতা দেওয়া হয়েছে বলে পুরোহিত ভাতা দেওয়ার দাবি জানানোর পোস্ট এটা নয়, বরং এতগুলো টাকা স্রেফ দান-খয়রাতি করে নষ্ট করা আর মুখে বাতেলা মেরে এতদিন চালিয়ে রাজ্যের মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েই এই পোস্ট।
এই আপনার "সুপার স্পেশালিটি" হসপিটালের হাল? এই আপনার এম-আর বাঙ্গুরের সুপার-স্পেশালিটি হসপিটাল? করোনার চিকিৎসা করবে রাজ্যের মানুষের? কটা ভেন্টিলেটর রয়েছে? ওই ১২-১৫ টা হাতে গোনা ভেন্টিলেটর নিয়ে চিকিৎসা হবে? আপনি ইমাম ভাতা দেওয়ার টাকা পান, ফি-বছর ক্লাবগুলোকে ঢালাও টাকা দেওয়ার টাকা আপনার কাছে থাকে, উৎসব-মোচ্ছব, ত্রিফলার টাকা আপনার আছে, শুধু স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ইনফ্রাস্ট্রাকচারে টাকা ঢালার মতন টাকা আপনার সরকারের কাছে থাকে না। তাই সাসপেক্টেড আর কনফার্মড কেসের জন্য বরাদ্দ হয় একটাই ওয়ার্ড, আর সেই ওয়ার্ডের মধ্যে ঘন্টার পর ঘন্টা পড়ে থাকে "করোনায় আক্রান্ত কিন্তু মৃত্যুর কারণ বগলের চুল"-এর মৃতদেহ... পাশের বেডে 'জীবন্ত' মানুষের সাথেই। আজ্ঞে হ্যাঁ এইটা আপনার করোনার জন্য "ডেডিকেটেড", "সুপার স্পেশালিটি" হসপিটালের অবস্থা। আর সেই হসপিটালের ডাক্তারদের সুরক্ষার কথা বাদই দিলাম। পিপিই-মাস্ক-গ্লাভসের অপ্রতুলতা নিয়ে তাঁরা যতটা না চিন্তিত, তার চেয়ে ঢের বেশি চিন্তিত তাঁরা, বেফাঁস কিছু বলে আপনার এবং আপনার প্রশাসনের রোষানলের প্রকোপে পড়ে গেলে তাঁদের কি হবে! জেল হবে? জামিন পাওয়া যাবে? আউটডোরে প্রতিদিন পাঁচশো-ছ'শো পেশেন্ট দেখা 'সরকারি ডাক্তার', কখনো কখনো নিজের পকেটের টাকা দিয়ে রোগীর পথ্য-ওষুধের ব্যবস্থা করা 'সরকারি ডাক্তার', রোগীর মৃত্যুর পর পেশেন্ট পার্টির হাতে মার খেয়ে, নিজের মাথা ফাটিয়ে, সেই মাথায় সেলাই করে আবার পরদিন ডিউটিতে যোগ দেওয়া 'সরকারি ডাক্তার' হওয়া সত্ত্বেও সমাজবিরোধীদের সাথে পুলিশ কাস্টডিতে কাটাতে হবে জামিন না পাওয়া পর্যন্ত? কেন, 'মমতার' প্রশাসনের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিল বলে ?
*আপনি জানেন, মমতা দেবী, আপনি খুব ভালো করেই জানেন যে এই 'অপ্রীতিকর' প্রশ্নগুলো এবার উঠবে। আপনার ফাঁপা বুলি, রাজ্যবাসীকে এতদিন ধরে, "সব ঠিক আছে"-র মিথ্যে আশ্বাস দিয়ে ভোট কুড়ানোর খেলা শেষ! _রাজ্যের কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের ফলাফল ক্রমশঃ ছড়িয়ে পড়া শুরু হচ্ছে... হাওড়ার গৃহবধূ হোক বা হাওড়া জেলা হাসপাতালের সুপার, কান পাতলে ফিসফাস-গুঞ্জনগুলো শুরু হয়ে গিয়েছে যে!_*
আর হ্যাঁ, এই পোস্টে সিপিএম-বিজেপি-তৃণমূল খুঁজতে আসবেন না। আমি জানি, সরকারি দান-খয়রাতির এরকম ভুরিভুরি উদাহরণ সারা দেশ জুড়ে রয়েছে। খোদ উত্তরপ্রদেশে রাম নবমী, কুম্ভ মেলা নিয়ে যথেষ্ট দান খয়রাতি চলে। কিন্তু,
১) সেটা আমার রাজ্য নয়, আমি উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা / ভোটার কোনোটাই নই। তাই উত্তরপ্রদেশ নিয়ে আমার বিন্দুমাত্র মাথাব্যথা নেই।
বরং,
২) যদি তর্কের খাতিরে মেনেও নিই যে, উত্তরপ্রদেশে দান-খয়রাতি পশ্চিমবঙ্গের থেকে বেশি হয়,
*তাহলেও বলি, বাইশ কোটির জনসংখ্যার রাজ্য উত্তরপ্রদেশ আপনাদের থেকে অনেক বেশি প্রস্তুত করোনা মোকাবিলায়। তাঁরা কোনো ট্রাইব্যুনাল / প্যানেল তৈরি করে প্রশাসনিক স্তরে করোনা আক্রান্ত / মৃতের সংখ্যা ম্যানিপুলেট করার চেষ্টা করছে না।* তাঁদের সদিচ্ছাটা রয়েছে, স্বচ্ছভাবে এই পরীক্ষায় বসার। *বস্তুতঃ এইমুহূর্তে ভারতে আপনি এবং আপনার রাজ্য একমাত্র রাজ্য, মমতা দেবী, যাঁদের এরকম প্যানেল তৈরি করে সংখ্যা লুকাতে হচ্ছে।* আজ্ঞে হ্যাঁ আপনি একমাত্র, যে পরীক্ষার হলে পকেটে চোতা নিয়ে ঢুকেছেন, এবং হাবে-ভাবে দাবি জানাচ্ছেন যে, টুকে পাশ করাটা আপনার ''গণতান্ত্রিক অধিকার''।
চাড্ডি দের অক্ষম আস্ফালন এর নমুনা
ফের পেটের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভরতি হলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মুলায়ম সিং যাদব (Mulayam Singh Yadav)। রবিবার লখনউয়ের মেদান্ত (Medanta) হাসপাতালে ভরতি হন তিনি। এর আগের সপ্তাহেও তাঁকে পেটের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভরতি হতে হয়।
আজ থেকে লকডাউন মোটামুটি উঠিয়ে দেওয়া হল এখানে।
কার্ভ বেশ নীচের গিকেই নেমে গেছে যদিও, কা সত্ত্বেও আবার সংক্রমনের ভয় রয়েছে। দ্বিতীয় ঢেউ প্রথমটির চেয়েও উঁচু হতে পারে, কিন্তু আর কতদিন ঘরে বসে থাকবে মানুষ? ব্যবসা বানিজ্যও সচল রাখা দরকার। তবে সাবধানতা নিতে হবেই যতক্ষণ না এ রোগের ওষুধ বা কার্যকরী ভ্যাক্সিন বাজারে আসছে। লকডাউনের টাইমে দিব্যি ছিল ঝলমলে রোদ, তাপমাত্রা কম থাকলেও বাইরে বের হতে ইচ্ছে করত।
আজ ভোর থেকেই আকাশ কালো করে ঘনিয়ে এলো মেঘ; তারপরেই শুরু হয়ে গেছে অঝোরে বৃষ্টি। এমনি বর্ষার দিনে বাইরে বের হওয়াও তো মুশকিল। মাস্ক পরলে তা ভিজে যাবেই।
দিল্লিতে বসবাসকারী মানুষদের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যা হল বাঙ্গালীদের। দিল্লির ৩০টিরও বেশি বিধানসভা আসনে জয়-পরাজয়ের নির্ণায়ক বাংলা ভাষাভাষী মানুষ। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি দিলীপ ঘোষের হাত ধরে যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে এবং লোকসভা ভোটে ১৮টি আসনে জয়লাভ করেছে তাতে আশার আলো দেখছে কেন্দ্রীয় বিজেপি। সদস্য সংগ্রহ অভিযানে সবচেয়েও বেশি বিজেপির সদস্য হয়েছে পশ্চিমবঙ্গেই। সবকিছু মিলিয়ে রীতিমতো পরিকল্পনা করেই পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির উত্থানের প্রধান কারিগর দিলীপ ঘোষকে নির্বাচনের ময়দানে নামিয়েছে কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতৃত্ব। এবং বাঙালিদের মধ্যে দিলীপ ঘোষের তুমুল জনপ্রিয়তাই বঙ্গে বিজেপির উত্থান এর প্রধান কারণ মনে করছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সেই কারণে বাঙালি আবেগকে কাজে লাগিয়ে দিল্লিতেও বাঙালি ভোট যাতে পুরোটাই পদ্মফুলে আসে সেজন্য দিলীপ ঘোষের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতে চাইছে শীর্ষ নেতৃত্ব। দিল্লি ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার বেশ কিছুদিন আগে থেকেই দিল্লির বিভিন্ন বাঙালি অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে ছোট ছোট বৈঠক এবং সভা করেছেন দিলীপ ঘোষ। সেসব জায়গায় তিনি তুলে পশ্চিমবঙ্গে কিভাবে বিজেপি সদস্য এবং কর্মীরা তৃণমূলের সঙ্গে লড়াই করে সংগঠন বাঁচিয়ে ও বাড়িয়ে নিয়ে চলেছে, তা বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছেন। বিজেপির এই লড়াইয়ের গল্পকে হাতিয়ার করেই দিল্লিতেও বাঙালি অধ্যুষিত অঞ্চলগুলিতে বিজেপির সংগঠন আরও মজবুত করে তুলেছেন দিলীপ ঘোষ। এর ফলে দিল্লিতে বসবাসকারী বাঙালিদের মধ্যেও যার ফলে দিলীপ ঘোষের জনপ্রিয়তা ক্রমবর্ধমান।