হক কথা! তবে মিডিয়ার নিজের ও কিছু দায়িত্ব আছে। সত্যি সংবাদ পেশ করবেন,এটা কাম্য।কিন্তু এমন ভাবে পেশ করতে হবে যাতে সাধারণ মানুষ ও স্বাস্থ্য কর্মীরা মনোবল না হারান।
এটা সব দেশের জন্যই খাটে।
ওদিকে পাকা খেলোয়ার গণ খেলা শুরু করে দিয়েছেন। জুকের বাবু জিওর 10 পার্সেন্ট শেয়ার কিনলেন।
ইন্ডিয়ায় ওয়েলথ ট্যাক্স আবার আনলে ভালো হয়।কর্পোরেট দের আর দান করতে হবে না।
এখানে হুলিয়ে শিলাবৃষ্টি হল । আমি ছোটবেলার মতো 2/4 পিস শিল খেয়ে ফেললাম । অসাম:)))
ডিসি,প্রবলেম টা কোথায়? ছোয়াঁচে বলে?এর মতন আরো রোগ আগে এসেছে।চলেও গেছে।
টিবি,ম্যালেরিয়া,ডেঙ্গি তেও প্রচুর রোগীর মৃত্যু হয়।শিশু থেকে বয়ষ্ক অবধি।এটা ভারতের জন্যই বললাম শুধু।
করোনার ক্ষেত্রে এই প্রতিমিনিটে ডেথ ট্যালি সম্প্রচার করা বেশ ভালরকম মানসিক যন্ত্রণা।
রোগ টা ভয়নক,মারাত্মক লোকজন বুঝে গেছে।
লক ডাউন হয়ে গেছে,সুতরাং ন্যাশনাল লেভেলে গুরুত্ব দে হচ্ছে,এটাও জনতা বুঝে গেছে।
এর পর আর কি বলার থাকে?আরো বেশ কিছুদিন লক ডাউন থাকতে পারে।করোনা আরো ভোগাবে,এই সব!?
একটা লিংক দিলাম।
ইদানিং নতুন একটা কায়দা হয়েছে,ব্রেকিং নিউজ দেওয়া,অমুক হাসপাতালে একটা করোনা পজিটিভ কেস পাওয়া গেছে।
একবার নাম শুনলে,বহু লোক ওই হাসপাতাল গুলোতে যেতেই ভয় পাবে।এসব দিক গুলো,মিডিয়াকে মনে রাখতে হবে তো!
#আশি
করোনা কিলার ডিজিজ।কোন দ্বিমত নেই। এবোলাও ছিল, এইডস ও ছিল,নিপাও ছিল।ডেঙ্গি,ম্যালেরিয়া সব কিছুই কিলার ডিজিজ।
তা,বলে সারাক্ষণ টিভি তে ডেথ কাউন্ট এর স্কোর বোর্ড দেখানো,হাসপাতাল গুলোর খবর,কোথায় কম বয়সি বা শিশু মৃত্যু ঘটলো,কোথায় ভেন্টিলেটর নেই তার নিরীক্ষণ চলছে।
প্রত্যহ নতুন নতুন খপর বেরোচ্ছে। ড্রপ লেট থেকে এরোসল।দু মিটার অবধি ছড়াতে পারে,তার পর এখন বেশ কয়েক ফিট অবধি।
রিলাপস হতে পারে। কতো রি ইনফেশনজন হচ্ছে। কোথায় বৃদ্ধ বাবা ,মা মারা যাচ্ছে,ছেলে মেয়ে আসতে পারছে না।এসব হিম করা নিউজ।
একটু পজিটিভ এপ্রচ থাকলে ভালো হতো।যেমন বহু লোক সেরে উঠছে।ভ্যাকসিন বেরোচ্ছে।ইকোনমির উন্নতি হচ্ছে। এই সব আর কি!
কেউ কি ভেবে দেখেছেন,কোন আসি বা নব্বই বছরের বয়ষ্ক মানুষ যাঁরা একাকী বাস করেন বা রেসিডেনসিয়াল হোমে,তাঁরা কি রকম মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করেন এই টিভির নিউজ আর সংবাদ পত্র দেখতে গিয়ে!
বয়স্ক এবং রিস্কগ্রুপের জন্য এটি পুরোপুরি মারণ রোগ।
যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের জন্যও বিপজ্জনক।
ভ্যাকসিন খুবই দরকার, সঙ্গে চিকিৎসা বের হওয়া অবধি অপেক্ষা।
ইউ কে র লোকজন যেমন এন হেইচ এস কে খুব মান্য করে।কারণ বিনা পয়সায় মোটা মুটি ঠিক ঠা ক চিকিৎসা। আর বিকপ্ল বলেও কিছু নেই।
কিন্তু করোনা যেভাবে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে,এবং মিডিয়া ঘি ঢেলেছে,তাতে বয়স্ক লোকজন হাসপাতালে যেতে চাইবে না ,এটা স্বাভাবিক। এযেন,এক ধরনের প্রয়োপবেশন!
ভারতে তো লোকজন এমনিতেই হাসপাতাল যেতে চায় না। এমতবস্থায় কি হতে পারে ভাবুন!
#দেখতে হবে