মিলাপ 25650 দেখাচ্ছে কিন্তু মিলাপ অনেক টাকা কেটে নেয়, আমি মাত্র 23800 ব্যবহার করতে পারবো।
টাকা গুগল পে নাম্বার 7584078270 অমৃতা বিশ্বাস এর নামে, আমার স্ত্রী।
নয়তো এইচডিএফসি র ডিটেল দিয়ে দেব
ফেসবুকের বন্ধুদের থেকে উঠেছে আর ও প্রায় 16800 টাকার মতন, সেই সব মিলিয়ে ই চলছে।
আজ বানিয়েছিলাম 25কিলো চালের ভাত, 18 কিলো আলু, 7কিলো টমেটো দিয়ে সবজি।
আর 2 ট্রে ডিম সিদ্ধ করে নিয়ে গেছিলাম শুধু বাচ্চাদের জন্য।
আলু টমেটোর ঝোল এ একটু কস্তুরী মেথি ও দিয়েছিলাম। সাথে নুন হলুদ শুকনো লংকা কাঁচা লঙ্কা ধোনে জিরে গরম মসলা আর তেল তো ছিলই।
লোকে খুব খুশি হয়ে খেয়েছে।
বোধি দা, শ্রাবণী দির নাম্বার তোমাকে WA করলাম।
দে, বেশ। হ্যাঁ, আমরা ভালো আছি। এমনি ছত্তিশগড়ের নাম্বার কম কিন্ত এখান থেকে এক ঘন্টার দুরত্বে হটস্পট। লকডাউন ভালোই পালন হচ্ছে।
তোমরাও সাবধানে থেকো। মুনিয়া তোমার কাছে, এটা খুবই ভালো হয়েছে।
আমি আজকাল ফেবু খুব বেশী দেখিনা, মাঝে একেবারেই দেখতাম না। এখানেও দেখলে ভাটের প্রথম পাতাই হয়ত দেখি। তোমার পোস্টটা চোখে পড়েছিল। একজনের সঙ্গে কাল কথা হচ্ছিল দিল্লি নিয়ে, তখন বম্বের কথাও উঠল, তাই আজ লিখলাম। কথা তবে বন্ধ হবে না, কথারা নিজেই ঠিকঠাক কথা বলার লোক খুঁজে নেবে। :)
11:40 মিস করে গিয়েছিলাম । অর্জুন মনের কথা বলে দিয়েছো ভাই।
রেশন কার্ড ছাড়াও কাদের পাওয়ার কথা, কারা পাচ্ছেন, কারা না, কেন না, এখানে বিস্তারিত লেখা আছে।
দে, মুম্বাইয়ে মাইগ্রান্টদের জন্যে কাজ করছে কিছু লোক, তুমি কি যোগাযোগ করতে চাও?
আচ্ছা বেশীরভাগ জায়গায় সরকারী সাহায্য যা দেওয়া হচ্ছে তা মূলত রেশন বা পিডিএস সিস্টেমের মাধ্যমে। মাইগ্রান্ট যারা তাদের বেশীরভাগেরই তো রেশন কার্ড সঙ্গে থাকার কথা নয়!
আমার জানা কেরালায় একমাত্র কার্ড থাকুক আর না থাকুক সবাইকে রেশন দেওয়া হচ্ছে, আমাদের বাড়িতে রেশন কার্ড নেই, তাও দিয়ে গেছে।
বাংলাতেও মমতা যা অ্যাড দিচ্ছেন তাতে কার্ড হোল্ডারদের কথা বলছেন। আমার এখানে ছত্তিশগড়েও তাই। আমার যে কুক সে উড়িষ্যার, ওদের এখানে রেশন কার্ড নেই, কিছুই পায়নি। কম্পানি থেকে সপ্তাহে একটা চাল ডাল আলুর প্যাকেট দিচ্ছে অবশ্য, কিন্ত সরকারী কিছু পাচ্ছেনা। অন্য মেয়েটি এখানকার লোক্যাল, একমাসের রেশন পেয়েছে।
নয়ডার দুটি কাজের লোক বিহারের, ওদের জনধন একাউন্ট আছে, কিন্ত রেশন কার্ড গ্রামে। আরেকজন পুরনো কুক, বাংলার, ওও বলল রেশন কার্ড নয়ডায় নেই,। এরা সরকার থেকে না পাচ্ছে টাকা না পাচ্ছে রেশন। আজই কথা হল।
নয়ডায় আমরা ব্যক্তিগত ভাবে যা করছি তা ছাড়াও হাউসিং সোসাইটি থেকে ফান্ড তুলে কাজের লোকেদের স্টাফেদের মাইনে ছাড়াও সাহায্য করা হচ্ছে।
এদিকে কলকাতার সোসাইটি এবং নয়ডায় কোনো কোনো বাঙালী মহিলাদের বক্তব্য শুনলাম যে মেড দের পয়সা কেন দেব, কাজ সব আমাদের করতে হচ্ছে, তাছাড়া সরকার থেকে ওরা অনেক পাচ্ছে!
এই সরকারের বিলিব্যবস্থায় সত্যিকারের কত লোক বিশেষ করে মাইগ্রান্ট রা উপকৃত হচ্ছে জানিনা। মুশকিল হচ্ছে অবস্থা এক মাস দু মাসে শোধরাবে না বিশেষ। লোকে ইতিমধ্যেই কাজের লোকেদের মাইনে দিতে চাইছেনা, বাড়তি সাহায্য যারা করছে তারাও এক আধবারই করবে। পাকাপোক্ত সরকারী একটা সিস্টেম আগামী বেশ কিছু মাসের সাহায্যের জন্যে শুরু হওয়া খুব দরকার!
@অমিত বাবু, এখুনি আপনাকেও রিপ্লাই করলাম।
আমি অফলাইন হলাম।
@de
ইমেল দেখে নিন। আমি এবার অফ্লাইন হব। আমাকে বেরতে হবে।
আমি আবার বিকেলে চেষ্ট াকরব অনলাইনে আসতে।
আমার মবাইল নং টা রেখে দিন। ওটাতেই ওয়াটসঅ্যাপ আছে।
9748190677
অর্জুন | 172.69.34.105 | ১৯ এপ্রিল ২০২০ ১১:৪০
একমত