Aka,ধরাযাক,আপনি যেদিন অসুস্থ হয়েছিলেন,সেটি ছিল কোভিড এর দরুন। এই এপিসোডের7 দিনের মধ্যে আপনার শরীরে প্রাথমিক এন্টিবডি igM ও 14 দিন পরে igG তৈরি হবে।
আপনি মোটামুটি 14 দিন (2-3সপ্তাহ) পর করোনা মুক্ত।এবং ইম্যুন্ড।অর্থাৎ ভবিষ্যতে করোনা আক্রান্ত হবার চান্স খুব কম এবং হলেও সংক্রমণ আশা করা যায় মারাত্মক কিছু হবে না।
আপনি 14 দিন পর কাজ করুন,অফিস যান,স্থানীয় হাসপাতালে দৈনিক ঘণ্টা দুএক স্বেচ্ছা শ্রম দিন। ব্যাপার টি ভালোই তো!
lcm,যাদের সিম্পটম নেই কিন্তু ভয়ে টেস্ট করিয়ে দেখতে চান;তাদের ফিরিয়ে দেওয়া মূর্খামি।অন্তত আমেরিকার মতন দেশে।
আমি ইউ এস এ থাকলে এবং সুযোগ থাকলে নিজের টেস্ট করিয়ে নিতাম।মাত্র পনের মিনিটের ব্যাপার।জেনে যেতাম নিজে করোনা আক্রান্ত কিনা অথবা ইম্যুন্ড কি না। ইম্যুন্ড হলে চাঁদ পেতাম হাতে
যদি আমার মতো 20 মিলিয়ন লোক কেও আমেরিকায় টেস্ট করতে হয়, সরকারের সাকুল্যে খরচ পড়বে ম্যাক্সিমাম আধ বিলিয়ন ডলার।
যে দেশ 2 ট্রিলিয়ন খরচ করছে,তার তুলনায় এটা তো নস্যি!
Aka,আপনি তো যারা igG পজিটিভ অর্থাৎ করোনা মুক্ত,ইম্যুনিটি ডেভেলপ করে যাওয়া জনতা কে মুক্ত গগনে ছেড়ে দিচ্ছেন। এঁরা তো সব ফুরফুরে হয়ে ঘুরে বেড়াবে,কাজকর্ম করবে।
lcm, আমার মতে গণ হারে সেরোলোজি টেস্ট আমেরিকার মতো বেশি রকম আক্রান্ত দেশের পক্ষে খালি জরুরী ই নয়,গেম চেঞ্জার হবে।
এটা জার্মানি,ইতালীয় স্পেন এর জন্যও প্রযোজ্য।
যদি কোভিড কয়েক মাস বিশ্বে বিরাজ করেন,তাহলে আরো কিছু দেশ এই লিস্টে নাম লেখাবে।
একটা লেখায় পড়লাম, 30 শতাংশ আক্রান্ত জনতা,এসিম্পটম্যাটিক থাকে। মানে বুঝতেই পারে না কিছু হয়েছে।অথবা নিজেকে খুব বেশি প্রো এক্টিভ হতে হবে টেস্ট করানোর জন্য।
এটাই সেরোলোজি টেষ্ট করানোর পিছনে বড় যুক্তি।ধনী দেশ।গনহারে টেস্ট করিয়ে নাও। ইম্যুন্ড জনতা কে সার্টিফিকেট দিয়ে নাগপাশ থেকে মুক্ত করে দাও।জলদি ইকোনমি চালু করে দাও।মানুষের হৃত বিশ্বাস ফিরে আসুক।
কারণ এই প্যাণ্ডেমিক একটা বিরাট সাইকোলজিক্যাল ট্রমা সকলের মনে উপস্থিত করেছে।
আমার দ্বিতীয় পোস্ট টি ছিল ইন্ডিয়া ও চায়নার বাৎসরিক মৃত্যু সংখ্যা ও কারণ গুলি।বোধ হয় 2017 সালের হিসাব।
তা, টিবি,ডায়ারিয়া,ইনফ্লুএঞ্জা প্লাস নিউমোনিয়া এগুলোতে 5 -6 লাখ লোক গড়ে মারা যায়।
রোড ট্র্যাফিক এক্সিডেন্ট এ প্রায় পৌনে দুলাখ!
ভাবুন অবস্থা!!
টিবি,ডায়ারিয়া,নিউমোনিয়া সব কিছু রই কিন্তু চিকিৎসা আছে। রোড ট্র্যাফিক এক্সিডেন্ট প্রিভেন্টেবল।
তাহলে এতো ওষুধ,বিশুধ,হাসপাতাল থাকলেও মৃত্যু সংখ্যা এতো বেশি!হেলথ এর এক্সপেন্ডিচার সাকুল্যে এক শতাংশ!
ওদিকে করোনা একাই 2 শতাংশ জিডিপি গ্রোথ কমিয়ে দেবে বলছে। তুলনা তো আসবেই।
দে ,
আমার সাজেশন এনডিটিভি খুলে এনডিটিভি-ডেটল-অক্সফ্যাম এর দানের জন্যে সাইটটি দেখুন। ওরা কি কি কাজ করছে কোথায় করছে সব জানতে পারবেন। দিল্লিতে মেইনলি মাইগ্র্যান্ট লেবারদের খাওয়ানো ওষূধ ইত্যাদি করছে। ওদের কান্ট্রি চিফ অমিতাভ বেহার আমার পরিচিত। আজিম প্রেমজী ইউনি (লুরুর) ভিসি অনুরাগ বেহারের ছোট ভাই । এছাড়া আমি ছত্তিসগড়ের যে এনজিও'র বোর্ডে আছি তার এগজিকিউটিভ ডায়রেক্টর রানু ভোগলও এর সঙ্গে যুক্ত। আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন যে পয়সার সদুপযোগ হচ্ছে, পারদর্শী হিসেব কিতেব। আর অনলাইনে ডোনেশন যাবে, কোন সমস্যা নেই ।
কত টেস্টে কত পজিটিভ দিয়ে সারা দেশে কত আক্রান্ত এ আবার বোঝা যায় নাকি? গোড়ায় গলদ না? টেসট মূলত সিম্পটম থাকলে, দিম্পটমেটিক কেস, আসিম্পটোমেটিক কেস তাদের রেশিও দেখে তবে পপুলেশনে মোট ইনফেক্টেড দেখতে হয়না?
আচ্ছা, এটা দেখলেন? আপনারা একমত?
এমন কেন দেশে দেশে হয়না!
lcm,এর পোস্ট অনুযায়ী ইউ এস এ তে 31 লাখ টেস্ট হয়েছে,6 লাখ পজিটিভ।অর্থাৎ একটু সরল হিসাব করলে 20 পার্সেন্ট জনতার মধ্যে সংক্রমণ হয়ে গেছে।সারা দেশে সরল রৈখিক ভাবে হিসাব করলে 6 কোটি পজিটিভ বেরোবে।
অবশ্যই সংখ্যার হেরফের ঘটবে।কারণ মূলত সিম্পটম্যাটিক বা ক্লাস্টার ধরে টেস্ট করা হয়েছে।
একজন ডাক্তারবাবু লিখছেন, (1) Seasonal flu doesn't kill doctors and nurses looking after patients (2) there's a vaccine (3) the deaths stretch out over months, not days
ফ্লু র মতই বললে এনিয়ে কিমত?