MIT র এই স্টাডি টা নিয়ে কি অলরেডি বড়েস বা অন্য কেউ আলোচনা করেছেন? কত পাতায় জানালে খুঁজে নিয়ে পড়ি। অত্যন্ত জালি স্টাডি বলেই মনে হচ্ছে যার বেসিসে হোয়া/ মেসেনজারে/ টিভি চ্যানেলে ভারতের লোককে নিশ্চিন্ত থাকার ভুয়ো প্রচার মারাত্মক ছড়িয়েছে। আদৌ নির্ভরযোগ্য কিছু এটা?
This is horrific. Two French doctors on live television are discussing how a potential new treatment against #covid19 should be first tested in Africa, "where are no masks, no treatment, no reanimation", "the same way experimental treatment for AIDS was done on prostitutes". https://t.co/ojYb8GnKkI
— Rim-Sarah Alouane (@RimSarah) April 2, 2020
বড়লোকরা যেমন হন। সর্বত্র। কলকাতাও তার বিন্দুমাত্র ব্যতিক্রম নয়। তাঁদের মৃত্যুভয় বড্ড বেশি। আসলে চিরকালের প্রিভিলেজড জনতা তো। তাই এসব কাণ্ড ঘটে এই দুঃসময়ে।
"সর্দি-জ্বরের মতো উপসর্গ দেখা দেওয়ায় বাড়ির পরিচারিকাকে ফ্ল্যাট থেকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল বালিগঞ্জের একটি অভিজাত আবাসনের এক বাসিন্দার বিরুদ্ধে। লকডাউনের সময় ওই পরিচারিকা তাঁদের আশ্রয়েই ছিলেন। সম্প্রতি তাঁর সর্দি-জ্বরের মতো উপসর্গ দেখা দেয় বলে ওই পরিবারের মনে হয়। বৃহস্পতিবার সকালে আচমকা ওই পরিচারিকাকে ফ্ল্যাট ছাড়তে বাধ্য করা হয় বলে অভিযোগ।
অভিজাত ওই আবাসনের পাশেই রয়েছে একটি বস্তি। ফুটপাতে তাঁকে বসে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন বস্তিবাসীরাই। সেখানকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, জ্বর বা সর্দি-কাশি হতেই পারে। কিন্তু ডাক্তার বা পুলিশকে না জানিয়ে, ওই পরিচারিকাকে তাড়িয়ে দেওয়া একেবারেই ঠিক হয়নি। এর পর ঘটনাস্থলে পৌঁছন পুরসভার কর্মীরা। ওই পরিচারিকার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে তাঁরা জানার চেষ্টা করেন।
প্রাথমিক ভাবে পুরকর্মীরা জানতে পেরেছেন, ওই পরিচারিকা দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলির বাসিন্দা। ওই আবাসনে বহু দিন ধরেই তিনি কাজ করছেন। লকডাউনের সময় তাঁকে তাদের কাছে থেকে যেতে বলে ওই পরিবার। তিনি থেকেও যান। ওই পরিচারিকার অভিযোগ, গতকাল থেকে পরিবারের সদস্যদের মনে হয়, তাঁর জ্বর হয়েছে। এর পর এ দিন সকালেই তাঁকে আবাসন থেকে বার করে দেওয়া হয়।"