এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • hkg | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:৫৩439657
  • ঈশান লিখেছে

    Ishan | 108.162.216.137 | ২৬ মার্চ ২০২০ ১০:১২439255
    হনুও দেখলাম, টাকাপয়সা সাহায্য চায়। বিষাণও চায়। পাইও বুস্ট চায়। কিন্তু অর্থনীতির আরও একটা বেসিক ব্যাপার আছে। টাকার পরিমান বাড়ালেই লোকের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস চলে আসেনা। যেটা হয়, তা হল মূল্যবৃদ্ধি।

    ধরুন, দেশে ১০০ কেজি চাল দরকার। প্রোডাকশন হয়েছে ৫০ কেজি। এখন চালের দাম ১০ টাকা কেজি। সবাই অ্যাফোর্ড করতে পারছেনা। তাই সরকার থেকে সবাইকে ১০ টাকা করে দেওয়া হল। তার ফল কী হবে? সবাই দরকার মতো চাল পেয়ে যাবে? তা তো সম্ভব না, চাল তো আছে প্রয়োজনের অর্ধেক। ফলে কী হবে? না চালের দাম দ্বিগুণ হয়ে যাবে। লোকের হাতে পয়সা আসবে, কিন্তু এ হল খুড়োর কল, চালের দাম বেড়ে সেই নাগালের বাইরে। বড়লোকের ট্যাক্সো বাড়িয়ে টাকাটা দিলে অবশ্য অন্য ব্যাপার হবে, কিন্তু তাতেও চাল প্রয়োজনের অর্ধেকই থাকবে।

    এটা কেন লিখলাম? না, ইকনমি ধ্বংস করে দিয়ে, প্রোডাকশন তুলে দিয়ে স্টিমুলাস প্যাকেজ দেওয়ার বিশেষ অর্থ থাকবেনা। মূল্যবৃদ্ধি ভয়াবহ পর্যায়ে যেতে পারে। ২১ দিনেই তা হবে, তা নয়, তবে হতেও পারে। কত ক্ষতি হবে তো কেউ জানেনা।"

    "
    আমার পজিশন টা মেনলি এই,
    - যে যা দেওয়া হচ্ছে মানুষহের হাতএ সেটা প্রয়োজনের তুলনায় প্রচণ্ড কম, হেডলাইন নাম্বার ডাজেন্ট ম্যাটার
    আয়াজ মাজ ইট ইজ বিয়িং মেড টু
    -- আমার এই আন্দাজ, বিভিন্ন স্ট্যাণ্ডারড , এক্সপার্ট এনালিসিস কনফার্ম করেছে। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এবং নিউজঃ১৮।
    -- ফুড গ্রেন এর অভাব আমাদের সমস্যা না, তাই উদা তা নিয়ে কি করবো বুঝি নি। পলিটিকালি এটুকু বলা যায়,পিডি এস এ ক্রাইসিস এ ভরসা রাখা হচ্ছে ভালো কথা, কিন্তু যারা রাখছে তারা ক্যাশ ট্রান্সফারের পক্ষে মেন্ লজিক দে যে পিডিএস এ পিলাফায়ারেশন বেশি , ডিস্ট্রিবিউশনের ঝামেলা বেশি। তো হঠাৎ এতো গরীবের পেট সম্পর্কে দেয়া কেন, কেউ চাল গম বেশি শুধু না (সিলেক্টেড গ্রূপ) , ডাল নুন ও দিচ্ছে। মেন্ কারণ হলো রোকরা ছাড়বে না। সরকার মাত্রেই অনেক টাই বাঞ্চোৎ সেটা পুনরায় kliyaar। সেল্ফ হেল্প গ্রূপ কে মাইক ফাইনান্স এ লোন দেবে, কিন্তু মাইক্রো ফাইনান্স এ কস্ট অফ ফাঁদ বেশি বলে হাই পার আয়ানাম ইন্টারেস্ট এ দেবে। ইত্যাদি।
    --অতএব আমি ক্রাইসিস এ শুধু পয়সা বেশি চাইছি না, হেলথ কেয়ারের ক্রাইসিস প্রিপেয়ার্ড নেস আর মানুষহের নিজের প্রিপেয়ার্ড নেস বাড়াতে আরও অনেক খচ্চা লাগবে, শুধু হেডলাইন না।
  • শালিখ | 173.245.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:৪৭439655
  • অর্জুন :-)
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:৪৪439653
  • পাতি কথাটার অর্থ কি? পাতি লেবুতে গন্ধ লেবুর চেয়ে রস বেশী থাকে। 

  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:৪৩439652
  • ন্যাড়া বাবুর ওপর রায় বাবুর প্রভাব বেশ জোরালো। কথায় কথায় সত্যজতীয় কোট। 

    কাল 'যত কাণ্ড কাঠমান্ডু' দেখলাম। অনুপকুমার জটায়ু হিসেবে খুব খারাপ নয় কিন্তু। সন্দীপ রায় ভাল ভাবে ডিরেক্ট করলে আরেকটু ভাল করতেন। বরং রবি ঘোষ একদম বেমানান। 

  • hkg | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:৩০439650
  • thyaamk ইউ শালিখ। 2000 কোটি কি তাইলে সেল্ফ হেল্প গ্রূপ এ যাবে? আপনি যদি কেরালার নাগরিক হন, একটা ফ্যাক্টা চেকিং লিখে দেন না। সাউথের রাজ্য গুলোর প্যাকেজের।
  • hkg | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:২৯439649
  • *- 500 health প্যাকেজ - এটাই মেন্ , কিন্তু এটার মেন্ এমফাসিস এরিয়া কি, সেটা আরও ক্লিয়ার করা উচিত ছিল। এটা হলো মমতার ২০০ কোটির থেকে ডবলর বেশি। এবং এর মধ্যে ফুড গ্রেন ধরা নেই। বাংলা ও ধরে নি, তাই ইকুইভ্যালেন্ট। কিন্তু দুটোতেই কি ধরা আছে, হেলথ কেয়ার প্রফেশনাল ইন্সিওরেন্স না প্রটেকটিভ giয়ার, নাকি সব মেকাশিফট এয়ারেঞ্জমেন্ট, রি-পারাপাসিং , , নতুন ইকুইপমেন্ট এর অর্ডার এটা বলে দিলে শান্তি পেতাম।

    আমি মমতা ভার্সাস কেজরি ভার্সাস পিনারায় ডিবেটে nei। এই তিনটে সরকার সবার আগে কিছুটা ভেবেছে মানুষহের রিলিফের জন্য। বাকিরা পরে বা আদৌ ভাবে নি।

    ঠিক তেমনি এই এশিয়া পেসিফিক , চীন, ইউরোপ , আমেরিকার সমস্ত সরকার ই মানুষহের জীবনের ও স্বাধীনতাৰ সঠিক ব্যালান্স এচিভ করতে পারে নি, বা বেশির ভাগ সময় ব্যর্থ হয়েছে। লম্বা হয়ে লাভ কি হলো, রাইট। কিন্তু অন্যের ব্যর্থতা মানে তো আমার সাফল্য না।
  • শালিখ | 172.68.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:২৫439648
  • http://www.kudumbashree.org/pages/৫

    হখগ, কুদুম্বশ্রী হল কেরালার গরীব মেয়েদের জন্য মাইক্রোফিনান্স প্রোগ্রাম।
  • anandaB | 172.68.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:১৯439647
  • ওই বাদুড় ঝুলছে পড়েই তো বোঝা গেল জয় বাবা ফেলুনাথ এর কথা হচ্ছে
  • hkg | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:০৮439646
  • পাই কে ন্যাশনালিজম এ ধরলো নাকি ? নাকি পজিটিভ খবরের চাপ? নাকি আকার মতো 'নতুন ভাবনা' র ভাইরাস।

    নাকি সাধারণ ভাবে মনে করেছিস কেয়ার প্রফেশনাল আর বৈজ্ঞানিক দের ডিউ ক্রেডিট দেওয়া হচ্ছে না। তৃতীয় টা হলে আই গেট দ্যাট। সমালোচনার মূল তীর তো সরকার নামক বস্তুর উপরে। তাতে আপত্তি কোথায়।

    হেলথ কেয়ার এ আবার এদেশ ও দেশ কি? হেলথ কেয়ারে যে যা ছড়াবে বলতে হবে। এমনকি রাজ্য ছড়ালেও বলতে হবে। এই যে পিনারাই , আগে বড়ো প্যাকেজ ঘোষণা করেছে , ভাল করেছে, তাই বলে কি ধন্য করেছে নাকি। বিশ হাজার কোটি র মধ্যে তো

    এপিডেমিওলোজি তো দেশ রাজ্য দেখে না ডেটা দেখে, আমার তো মনে হয় নাগরিক এর aloচনা সেই আদর্শেই হওয়া উচিত।

    আমি বুঝলাম না, ইন্ডিভিজুয়াল সিটিজেন হিসেবে আলোচনার সময়ে সরকারঃ কে , দেশের এচিভমেন্ট নিয়ে বগল বাজাতে হবে কেন, এটাতো অলিম্পিক না।
    এদেশ ও দেশ , এ রাজ্য ও রাজ্য কোদ্দিয়ে আসছে বুঝলাম না। মানুষঃ কেন সরকারের ভাষায় কথা বলবএ মাইরি?

    সরকারের কাছ থেকে কিসুই না পেতে পেতে লোকের এমন অবস্থা হয়েছে, অল্প কিসু পেলেই, সরকার অল্প কিসু করে উঠতে পারলেই সেটা তে আমরা মনে করি বিরাট ব্যাপার। অন্তত বৈজ্ঞানিক দের এটা থেকে বেরোতে হবে কিন্তু।

    বিটিডাব্লিউ

    পিনারাই এর কুড়ি হাজার কোটির হিসেবে টা এই:

    1320rs 1000 taka per ফ্যামিলি - খুব ই কম, কিন্তু কেরালার ডিসবার্সমেন্ট রেকর্ড ভাল।
    100foodgrain for family in নিড , সকলের ই নিদ্ আছে, বাছবে কি করে।
    50subsized meals at rs টো - ভালো তবে ওই আর কি খুব ই কম, লম্বা লোক ডাউন চললে।
    2000loans through কুদূমবাসরী - এটা জানি না।
    2000employment guarantee স্কিম - এটা ভালো, কতজন কভার হবে এস্টিমেট নাই।
    500health প্যাকেজ - এটাই মেন্ , কিন্তু এটার মেন্ এমফাসিস এরিয়া কি, সেটা আরও ক্লিয়ার করা উচিত ছিল। এটা হলো মমতার ২০০ কোটির
    14000arrear by এপ্রিল - এটা ই মেন্ কম্পোনেন্ট। কেজরি র সঙ্গে মেন্ পার্থক্য হলো, কেজরি কিছু স্যালারি এডভান্স দেবে বলেছে, অন্য রা কিসু বলেই নি, আর কেরালা বলেছে সব এরিয়ার ক্লিয়ার করবো। কিন্তু রিলিফ এর প্যাকেজের ঘোষণায় এটা রাখা জাস্ট বিগ্যাপনের জাগালারী। কমিটমেন্ট টা ভালো, কিন্তু রিলিফ এর ঘোষণায় অবাঞ্চিত। এবং এটা বোঝা দরকার এরিয়ার মানে কি, প্রাপ্য মাইনের টাকা পুরোনো যা বকেয়া , সেটা দেবে তো এতো হৃদয় কিসের।

    সব রাজ্য আসলে এক দেড়শো কোটি দিয়ে কাজ চালিয়ে নিয়ে সেন্ট্রাল এসিস্ট্যান্স অথবা গ্রীষ্মের আশায় :-)))))))))))))))))))))))))))) ধন্য করছে সালা
  • sm | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:০১439644
  • এই ভয়টাই পাচ্ছিলাম।কোনমতে চলা ল্যাগ ব্যাগ করা সিস্টেমে দুম করে লক ডাউন আনলে কি হয়।
    এখন ব্রহ্মাস্ত্র এর তেজ সামলাও।লুঙ্গির খুঁট বাঁধতে গেলে লুঙ্গি ছিঁড়ে যাওয়া কেস!
    http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=56343&boxid=37187
  • b | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১১:০০439643
  • পরের হিন্টঃ প্রথম অক্ষর জয়।
  • অরিন | ২৭ মার্চ ২০২০ ১০:৩২439642
  • "অরিন, এক জন থেকে এই ৮০০ জন কি ১৫ দিনের হিসেবে ?"

    এই ফরমুলা ধরে:

    মৃত্যুর সংখ্যা * কেস ফ্যাটালিটি রেট % * ১০০ * ২ ^ (গড় কতদিন লাগে ইনফেকশন থেকে মৃত্যু হতে / কেস ডবল হতে কতদিন লাগে )

    মৃত্যুর সংখ্যা = ১
    কেস ফ্যাটালিটি রেট = ১% (মানে প্রতি ১০০ জন ইনফেকটেড হলে ১ জন মারা যাবেন)
    ইনফেকশন থেকে মৃত্যু = ১৫ দিন
    কেস ডবল হতে লাগে = ৫ দিন (আজ যদি ১ জন ইনফেকটেড হন, গড়ে পাঁচ দিন পর, ২ জন ইনফেকটেড, এই হিসেবে, তবে ইনফকশন যত ছড়াবে, তত এই সংখ্যাটি কমতে থাকবে; ইনফেকশন যত কন্ট্রোলড হবে, তত এই সংখ্যাটি বাড়তে থাকবে) ।

    ১ * ১ * ১০০ * ২^( ১৫ / ৫) = ৮০০ এই হিসেবে
  • Amit | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ১০:২৫439641
  • অরিন, এক জন থেকে এই ৮০০ জন কি ১৫ দিনের হিসেবে ?
  • অরিন | ২৭ মার্চ ২০২০ ১০:০৪439640
  • "প্রতি ১ টি মৃত্যু দেখায় যে তার ১৫ দিন আগে ৮০০ জন লোক ইনফেকটেড ছিল"

    নানা, প্রতি ১ টি মৃত্যু দেখায় যে ওই দিন যেদিন মৃত্যু রেজিস্টার্ড, সেদিন প্রায় ৮০০ মত লোক ইনফেকটেড ।
  • অরিন | ২৭ মার্চ ২০২০ ১০:০০439639
  • "ক্লাস্টার খুজে বের করা কেন দরকার? (অরিণ বললেন, উনি তো এই নিয়েই কাজ করেন), সাধার্ণ বুদ্ধিতেও বোঝাই যায় ১৪০ কোটিকে টেস্ট করানো সম্ভব নয়।"

    আপনার কথাগুলো একদম ঠিক। ক্লাস্টার আছেই, সেইগুলো কন্ট্রোল করলে তবে ভাইরাসের স্প্রেড থামবে। ভারতে নিশ্চয়ই এই নিয়ে কাজ হচ্ছে।
  • o | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৫৫439638
  • ও হো হো, সিনেমা। আমি বই ভাবছিলুম।
  • অরিন | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৫৫439637
  • @পাই:"তর্ক হল, ২০ দিন আগেই ইন্ডিয়ায় রামানন বর্ণিত ট্রান্সমিশন চলে মড়ক লেগে গেছিল কিনা।

    আর কোন হিস্ট্রি বা রিসকে না থাকা লোককেও শুধু সর্দি কাশি জ্বর হলেই করোনা টেস্ট প্রথম থেকেই করানোর দরকার ছিল কিনা।

    এই যে কন্টাক্ট আসিম্পটোমেটিক, আর হেলথকেয়ারের লোকেদের টেস্টিংটা এখন ঢুকিয়েছে, এটা প্রথম থেকে ঢোকানো উচিত ছিল।"

    পাই, তোমার প্রশ্নের উত্তর তোমাদের ডাটার ভেতরে লুকিয়ে আছে। দেখ:

    ১) এই গ্রাফটা ভারতের পাঠানো ডাটা (https://ourworldindata.org/coronavirus) প্রতিদিন নতুন মৃত্যুর ডাটা থেকে প্লট করা (কেউ যদি  কোড চান বা স্প্রেডশিট চান, দিতে পারি)। 

    ২) ভারতে প্রথম মৃত্যু রিপোরটেড হয় মারচের মাঝামাঝি, ১ টি কেস, তার মানে ফেব্রুয়ারীর শেষের দিকে  অন্তত ১০০ টি  ইনফেকশন ভারতে ছিল, ও মারচের মাঝামাঝি প্রায় ৮০০ টি কেস ছিল ভারতে তার কতগুলো ধরা পড়েছিল? গতকাল পর্যন্ত ভারতে ৬৫০ মত কেস দেখাচ্ছে, আজকে জানি না কতগুলো কেস। (মৃত্যুর সংখ্যা * কেস ফ্যাটালিটি রেট % * ১০০ * ২ ^ (গড় কতদিন লাগে ইনফেকশন থেকে মৃত্যু হতে / কেস ডবল হতে কতদিন লাগে ), যদি কেস ফ্যাটালিটি রেট = ১%, (এটা  খুব সম্ভবত আর ১ নেই), গড় কতদিন লাগে যদি ধর ১৫ দিন (বেশীও হতে পারে), আর ডবল হবার টাইম যদি ধর প্রতি পাঁচ দিন, তাহলে প্রতি ১ টি মৃত্যু দেখায় যে তার ১৫ দিন আগে  ৮০০ জন লোক ইনফেকটেড ছিল। 

    সংখ্যাটা ক্রমশ বড় আকার ধারণ করবে। কাজেই আগে শুরু করলে ভাল হত। 

    india-new-deaths

  • ন্যাড়া | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৫১439636
  • হিন্টঃ আখতারীর গান, শশীবাবুর শিং আর আফ্রিকার রাজা।
  • aka | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৫১439635
  • আর পাই কোনটা ভুলভাল তথ্য?
  • aka | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৫০439634
  • কবে বললাম ভারতে রোগের অবস্থা আমেরিকার মতন?

    শুধু বলছি লো-নাম্বার হ্যাজ নো সিগনিফিকেন্স। কতটা হয়েছে, কি হয়েছে কেউ জানে না।

    যাক এ অদ্ভূত তক্কের কি মানে বুঝি না। আম্রিগা খারাপ করলেই ভারত খুশী সে করোনায় মরলেও।
  • o | 108.162.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৪৮439633
  • যাঃ! :-(
  • aka | 162.158.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৪৭439632
  • ইনফ্লুয়েন্সিয়াল লোকজন পারলে সরকার ও আইসিএমারকে বোঝানঃ

    ক্লাস্টার খুজে বের করা কেন দরকার? (অরিণ বললেন, উনি তো এই নিয়েই কাজ করেন), সাধার্ণ বুদ্ধিতেও বোঝাই যায় ১৪০ কোটিকে টেস্ট করানো সম্ভব নয়।

    কেন টেস্ট ভ্যলুম এখনই বাড়ানো দরকার ইত্যাদি।

    আর ভারত পোলিও ইরাডিকেট করেছে নিশ্চয়ই জানে এসব।

    তারওপরে এই লক্ডাউন। বাপরে।

    পুলিশের ক্যালানি, অর্ধভূক্ত জাতির কথা বাদই দিলাম।
  • π | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৪৪439631
  • আমিও জানিনা তুমি কী বুঝে কী বলছ। খালি বুঝেছি প্রায় সবক''টা ডেফিনিশন ভুলভাল ধরে উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে গেছ।

    যা যা সমস্যা বলাই হচ্ছে, কিন্তু ভুলভাল তথ্য দিলেও বলতেই হবে।

    ইন্ডিয়ায় আন্ডার টেস্টিং হলেও ইন্ডিয়ায় রোগের অবস্থা এখন আমেরিকার মতন বা আরো খারাপ, এটার পিছনে যুক্তি পাচ্ছিনা।
  • aka | 108.162.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৪১439630
  • প্রথম কথা যুদ্ধটা রামাননের সাথে নয়, রামানন নিজের আখের গোছানোর জন্য বাড়িয়ে বলতেই পারে।

    দ্বিতীয় হল, রামানন বলে নি এখনই মড়ক লাগবে বলেছে জুলাইয়ের মধ্যে এত লোকের হবে যে সেটা তখন সোশ্যালি ভিজিবল হবে।

    তৃতীয় হল বলেছে, খারাপ সময়ের জন্য প্রস্তুত হওয়া উচিত।

    সেদিন এখানে মিডিয়ামে ভ্রমর-দিদের অ্যানালিসিস দেখেছি সেখানেও বিরাট সন্খ্যার কথাই বলা হয়েছে। রামাননের সাথে নাম্বারে পার্থক্য আছে কিন্তু সুনামির ঢেউয়ের উচ্চতা কয়েক মিটার কমল আর বাড়ল।

    এই সহজ কঘাগুলো
    মমতা বুঝেছে সামহাউ আর নিজের মতন চেষ্টা করছে। ক্ষী ক্ষাণ্ড আজ খানুও বুইল। ঃ)

    কেন্দ্র এবঙ্গ আইসিএমার কিছুই প্রায় করছে না, যেখানে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতে কাজ করা উচিত।
  • ন্যাড়া | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৩৬439629
  • "হত্যাপুরী? :-)"

    - হয়নি, হয়নি, ফেল।
  • একলহমা | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৯:৩৩439628
  • aka | 108.162.237.111 | ২৭ মার্চ ২০২০ ০৭:৫৩

    অভিনন্দন স্বাধীন আকা! :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত