এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • টকমিষ্টি 

    Suvasri Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৩ জুন ২০২৪ | ৪৮০ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ভালোবাসা বলি বা প্রেম, একটা মিষ্টি অনুভূতি। নিঃসন্দেহে মিষ্টি তবে পুরোটাই কী মিঠে! একটুও টক নয় কি? তাছাড়া টক সব সময় অসহ্য নয়, অনেকের কাছেই সব সময় স্বাদু। ব্যক্তিগতভাবে অামি টক পছন্দ করি তবে মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে কষ্ট হয় বৈকী।

    ভালোলাগা, ভালোবাসা নিয়ে এখানে এমন কয়েকটা ঘটনার উল্লেখ করব, যেগুলো প্রচলিত চিনি মাথা মধুর ঘটনা নয়। তবে ঘটনাগুলো যথেষ্ট বর্ণময়। প্রচলিত ছকে না অাঁটলেই সেটা খারাপ, আমরা যা দেখিনি শুনিনি সেটাই অপবিত্র এমন ভাবাও তো ভুল। তাছাড়া একটা কথা সব সময় সত্যি। মানুষ কোন পরিস্থিতিতে কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সেটা না জেনে তার সমালোচনা করা উচিত নয়। অনেকে পারিবারিক চাপ থেকেও বিয়ে সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেয় বা বদলায়। পারিবারিক চাপ তো আর বাইরে থেকে দেখা যায় না। এ সব কিছুটা বুঝতে পারি বলেই আমার চোখ সহজে কাউকে খলনায়ক বা খলনায়িকা হিসেবে দেখে না। তবে কাউকে কাউকে স্বার্থপর ও সুযোগসন্ধানী বলে মনে হয়, তা ঠিক।

    একটি ছেলে একটি মেয়েকে উত্যক্ত করত বলে শোনা যাচ্ছিল। ছেলে চাকরিবাকরি করত। সরকারি কর্মচারী সোনার চাঁদ ছেলেরা মেয়েদের উত্যক্ত করে না, এমনো নয় কিন্তু। মেয়েটি রাস্তার মধ্যে ছেলেটিকে জুতো দিয়ে মেরেছিল। তারপর শুনলাম, সেই ছেলের সঙ্গেই মেয়েটির বিয়ে হয়ে গেছে। পাড়ার লোক অনেক মিষ্টি খেয়েছিল। বিয়ের কথাটা শুনে অামার অদ্ভুত লেগেছিল। ছেলের বাড়ির হয়ে প্রস্তাবটা যিনি নিয়ে গিয়েছিলেন, তাঁর নিশ্চয় অসীম সাহস। তাঁর তো অনেক কিছুই খাওয়ার আশঙ্কা ছিল কিন্তু তবু কী করে যেন সে সব না হয়ে এমন ঝাল একটা ঘটনার মিষ্টি পরিণতি হয়ে গিয়েছিল।

    এই পাড়াতেই আরেকটা কান্ড। এ পাড়ায় প্রেম-ভালোবাসা থেকে প্রায়ই অদ্ভুত অদ্ভুত ব্যাপার ঘটত। যাক গে, ঘটনায় ঢোকা যাক মানে আমার মতো বাইরের লোকের পক্ষে যতটা ঢোকা সম্ভব আর কী! এক বাড়িতে দুই ভাই । পাশের দু'চারটে বাড়ি পরে একটি পরিবারের এক কন্যার সঙ্গে বড় ভাইয়ের প্রেম। দুই ভাইয়ের মধ্যে হয়তো বা বছর দশেকের তফাত। কন্যার সঙ্গে বড় ভাইয়ের প্রেম, বিয়ে হবে হবে এমন পরিস্থিতি। এমন সময় শোনা গেল, বড় ভাই নয়, ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কন্যাটির বিয়ে হবে।

    আমরা প্রথমে ভেবেছিলাম, মিথ্যে কথা। এমন কত গুজবই তো রটে। ওমা! দেখা গেল ছোট ভাইয়ের সঙ্গেই কন্যার বিয়ে হল। সে কন্যা নাকি তার বাড়ির লোককে বলেছিল- "ওর চুলে পাক ধরেছে। পাকা চুলকে বিয়ে করতে পারব না। ওর ভাইয়ের সঙ্গে দেখো তোমরা। ওরা রাজি থাকলে আমি রাজি। বেশ বাপের বাড়ির কাছাকাছি থেকে যাব সারা জীবন।" কে জানে কোন প্রাণে ছেলে পক্ষ রাজি হয়েছিল ! সে কন্যাই বা কেমন, তার কোনো মূল্যবোধ ছিল কিনা এই প্রশ্নও জাগে।

    আরেকটা ঘটনা। এক পাত্র কোথাও মেয়ে দেখতে যাবে। বেশি কাউকে না পেয়ে সঙ্গে করে এক বন্ধুকে নিয়ে গিয়েছিল। মেয়ে দেখে পাত্রের পছন্দ হয়নি কিন্তু বন্ধুর ভারি ভালো লেগে যায়। অতএব কিছু দিন পরে হইহই করে সেই মেয়ে "পাত্রের" বন্ধুর বৌ হয়ে গেল। আদি পাত্র নিজেও সেই বিয়েতে অনেক খেটেছিল। অত্যন্ত নির্মল এই ঘটনা স্নিগ্ধ কৌতুকের।

    পরের ঘটনা ৷ বন্ধুর বাড়িতে একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে গিয়ে একটি সুশিক্ষিত ধনী মেয়ের একটি ছেলের সঙ্গে পরিচয় হয়। সে ছেলেও ভারি ভদ্র এবং শিক্ষিত অবশ্য তখনো অবধি চাকরি পায়নি। কিন্তু পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিলই। যাই হোক, অনুষ্ঠান শেষে মেয়েটি বাড়ি ফিরে যায়। পরে বন্ধুকে নিজের মনের কথা জানায়। বন্ধু বলেছিল, "সব শুনে সিদ্ধান্ত নিবি ৷ অমুকদা ভালো ছেলে, লেখাপড়াও জানে সব ঠিক। তবে ও কিন্তু আমাদের এক সময়কার রাঁধুনির ছেলে।"

    মেয়েটির মনখারাপ হয়ে গিয়েছিল ৷ জটিলতা সৃষ্টির ভয়ে এই ভালোলাগা নিয়ে সে আর এগোয়নি। শ্রেণী এমন একটা বিভাজন যেটাকে দেখা যায় না কিন্তু বাস্তবে এটা ভীষণভাবে রয়েছে। সময় সময় মাথা তুলে শ্রেণীচেতনা হৃদয়ঘটিত আদান-প্রদানের মধ্যে অনেক অবাঞ্ছিত মোড় এনে দেয়। শ্রেণীগত ধ্যানধারণার বাইরে বেরিয়ে ভালোবাসাকে প্রতিষ্ঠা দেওয়ার জন্য অনেক সাহস লাগে। সেই সাহস, সেই মনের জোর সবার থাকে না। এই মেয়েটিরও ছিল না।

    এক অদ্ভুত কারণে একটি জুটির সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল। নিঃসন্দেহে কারুর কারুর জীবনের বাদ্যযন্ত্র অনেক উঁচু তারে বাঁধা থাকে যা সবার ধ্যানধারণার বাইরে। ব্যাপার বলি। মেয়েটি এক দিন ছেলেটিকে জিজ্ঞাসা করেছিল- "আচ্ছা পন্ডিত রবিশঙ্করের সেতার শুনতে তোমার কেমন লাগে?" প্রেমিকের জবাব ছিল, "কেমন আবার! প্রথম দু'চার মিনিট ভালো লাগে, তারপর একঘেয়ে মনে হয়।" শুনে মেয়েটি বলে- "আমার তো ভেতরে অাবেগ-অনুভূতির ঢেউ ওঠে, কান্না পায়।" অনুভূতি সংক্রান্ত বৈপরীত্য থেকেই তাদের সম্পর্ক পরিণয়ে পরিণতি পায়নি বলে রটনা। বিয়েটা হলে যৌথ জীবনের সুরযন্ত্র কোন তারে বাজত, কে জানে ! অসীম শক্তিশালী জগৎ হয়তো আগেই কিছু একটা বুঝতে পেরে বিয়েটা হতে দেয়নি।

    হ্যাঁ, জগৎ আমাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করে। কখনো সে আমাদের ইচ্ছাকে পূরণ করে, কখনো বেদনাময় ছোট-বড় শূন্যস্থান রেখে দেয় ৷ কখনো আবার তার রূঢ় রূপও দেখি। সেই সঙ্গে সে নির্মল কৌতুকেও সিদ্ধহস্ত। সম্যক পরিমাণে টক, মিষ্টি, ঝাল, নুন, তেতো দিয়ে এমন অক্লান্ত রাঁধুনি জগৎ ছাড়া আর কেউ নেই।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Rouhin Banerjee | ০৩ জুন ২০২৪ ১৯:২৯532667
  • মানুষে মানুষে সম্পর্ক এক আশ্চর্য জগত। নারী-পুরুষ হোক, নারী-নারী হোক বা পুরুষ-পুরুষ বা যে কোনো অন্য লিঙ্গ - কখন যে কোন সম্পর্ক ভাঙে আর গড়ে, ঠিক কী কারণে, সেটা যাদের হয়, প্রায়ই দেখা যায় তারা নিজেরাও টের পায়নি। এমন কি যে সম্পর্ক দীর্ঘমেয়াদী, তারাও নিজেরা অনেক সময়েই খেয়াল করে না, যে কারণগুলো নিয়ে তাদের সম্পর্কটা তৈরি হয়েছিল, এখন হয়তো সে কারণগুলোও আর নেই। দুজনেই পালটে গেছে, পালটে গেছে সমীকরণও। তবু তারপরেও কেউ কেউ টিকে যায়।
     
    "আমার সে তার বাঁধা কাছের সুরে
    ওই বাঁশী যে বাজে দূরে
    বিশ্বহৃদয় পারাবারে
    রাগরাগিনীর জাল ফেলাতে
    তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে"
  • Suvasri Roy | ০৪ জুন ২০২৪ ০৯:১০532684
  • @Rouhin Banerjee
    বেশ ভালোভাবে মতামত ব্যক্ত করেছেন। ঋদ্ধ হ'লাম।
  • চিত্তরঞ্জন হীরা। | 2409:4060:2eb5:ba12:74df:5024:fee9:***:*** | ০৫ জুন ২০২৪ ১২:০৬532713
  • ঘটনাগুলি কম বেশি আমাদেরও ব্যক্তিগত জীবন জড়িয়ে। কিন্তু তাকে ভাষায় রূপদান একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। লেখক সেটি খুবই দক্ষতার সঙ্গে করে চলেছেন। এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
  • Suvasri Roy | ০৫ জুন ২০২৪ ১৪:১০532716
  • @চিত্তরঞ্জন হীরা
    মতামত পেয়ে ভালো লাগল। 
  • দীপংকর রায় | 2405:201:8003:d162:140:dc28:d8dd:***:*** | ০৬ জুন ২০২৪ ১৯:২৭532794
  • বেশ ভালো লাগলো। এবার আমার একটি অভিজ্ঞতা বা বলা ভালো জানা ঘটনা জানাই। নাটকের পর্দা আমার বাড়ির পরিসর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছিল বলে মনে আছে। আমার এক পরিচিত আত্মীয় সম্পর্কে কাকিমা বলা যায়। তাঁর বিয়ে হয়ে আসার পর আমরা জানতে পারি তাঁর বোন এখন যার সঙ্গে প্রেম করছে সে আসলে কাকিমার আর এক খুড়তুতো বোনের প্রেমিক ছিল। কাকিমার ঐ বোন তাকে হাইজ্যাক করে। সেই ছেলের সঙ্গে এই বোনের বিয়েও হয়। মনের দু:খে দীর্ঘদিন ঐ বোন বিয়ে করতে রাজি হননি। যাই হোক দুই বোন বিয়ে করে সুখী সংসার করেছেন। 
  • Suvasri Roy | ০৭ জুন ২০২৪ ১২:৪৫532834
  • @দীপংকর রায়
    সত্যিই, ভালোবেসে সুখের পাশাপাশি কত কিছু যে কুড়োতে হয়- দুঃখ, যন্ত্রণা, অপমান, বিরহের জ্বালা! মন্তব্য পেয়ে ঋদ্ধ হ'লাম।
  • শিবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় | 2402:3a80:1c8b:f7f4:cc37:b43:a67b:***:*** | ২৩ আগস্ট ২০২৪ ১৫:৩৫536774
  • খুব ভালো বিষয় নির্বাচন করেছেন শুভশ্রী রায়। দারুন দারুন মেটেরিয়ালও আছে।
    লেখাটি আমি দুবার পড়ে ভালো করে বোঝার চেষ্টা করলাম; এই লেখাকে সাহিত্যের কোন শাখায় রাখা যায়, ছোট গল্প? প্রবন্ধ? রম্য রচনা? কিন্তু অনেক ভেবেও এর উত্তর পেলাম না।
     
    এই লেখার সঙ্গে যদি একটু ভালো করে সাহিত্য রস মিশিয়ে দেওয়া যেতো তাহলে সুন্দর একটি ছোটগল্প বা রম্য রচনা হয়ে উঠতে পারতো।
     
    শুভশ্রীর লেখার একটা প্রবণতা আছে, তিনি তাঁর নিজস্ব ব্যাখ্যা, টিকা টিপ্পনী জুড়ে দেন লেখার সঙ্গে।
    এইটা একেবারেই করা উচিত নয় কোন লেখকেরই।
    এই জায়গাটা ছেড়ে রাখতে হয় পাঠকের জন্য। বিভিন্ন মানসিকতার পাঠক বিভিন্নভাবে একটি বিষয়কে দেখবেন, তাঁদের ভাব প্রকাশ করবেন।
    পাঠকের এই সব প্রতিক্রিয়া থেকেও লেখক তাঁর পরের লেখার বিষয় পেয়ে যেতে পারেন।
     
    শুভশ্রীর লেখায় হৃদয়ের অবস্থান মারাত্মক রকমের বেশি।
    শুভাকাঙ্খী পাঠক হিসেবে লেখককে বলতে চাই, হৃদয়ের সঙ্গে মস্তিষ্কের মিশেল দেওয়াটাও ভীষণ জরুরী, সার্থক সাহিত্য সৃষ্টির জন্য।
     
    আন্তরিক শুভকামনা লেখকের জন্য।।
  • Suvasri Roy | ২৩ আগস্ট ২০২৪ ১৬:২৫536775
  • @শিবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়
    মূল্যবান মতামত দিয়েছেন। আপনার পরামর্শ মনে রাখব। শুভেচ্ছা নেবেন। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন