এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ফিল্ডার - ১০ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২১ জুলাই ২০২২ | ৭৫০ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • ক্রিকেট খেলায় ব্যাটসম্যানের আনমনা হবার কোন জায়গা নেই। ক্রিকেট হল ব্যাটসম্যানের কাছে স্রেফ এক বলের খেলা। সামান্য একটা ভুলে ইনিংস খতম। সারা ইনিংসে অখন্ড মনোসংযোগ নিয়ে প্রতিটি বলের মোকাবিলা করতে হয় একজন ব্যাটসম্যানকে।

    ভাটিয়া পরের ওভারে একজন পার্ট টাইম সিমারকে নিয়ে এল। উইকেট টু উইকেট বল রাখে মাপা লেংথে, যেটা রানের গতিতে লাগাম পরাবার জন্য দরকার।

    সন্ময়ের স্ট্রাইক। তার মাথায় চিন্তার জট চেপে বসেছে। ইরাবান কেন মাঠে শুয়ে পড়ল ...ওর শরীর ঠিক কি অবস্থায় আছে ... কে বলে দেবে ...

    অফস্টাম্পের সামান্য বাইরে পুরো লেংথের বল। সন্ময় কি করতে চাইল কে জানে, ক্রিজের ভিতর দাঁড়িয়ে ব্যাট বাড়িয়ে দিল। বোধহয় থার্ডম্যানে ঠেলে একটা সিঙ্গল নিতে চাইছিল। পা ক্রিজে আটকে রইল। তাতে যা হবার তাই হল। ফার্স্ট স্লিপে সহজ ক্যাচ। সন্ময় মাথা নীচু করে কিসের চিন্তায় যেন ডুবে গেল। বোধহয় ভাবতে লাগল এটা সে কি করল ! তারপর হাঁটতে শুরু করল ধীর গতিতে। ইরাবান ওর কাছে গিয়ে পিঠে হাত রাখল। মৃদুস্বরে বলল, 'চিন্তা করিস না .... আর উইকেট পড়লে টোপাইকে পাঠাস .... '

    উত্তম সরকার ব্যাট করতে এল। তেইশ বছর বয়স। হাতে রকমারি শট আছে। প্রতিশ্রুতিবান। কিন্তু উইকেটে টিকে থাকার উপাদানের অভাব আছে মানসিক গঠনে।

    আবার অফস্টাম্পের বাইরে একটু ছোট, সিমে পিছলে বেরোন সোজা ডেলিভারি। উত্তম উদভ্রান্তচিত্ত যুবক। প্রথম বলেই অফ থেকে টেনে নিয়ে পুল মারল। একেবারেই টাইমিং হল না। বল যাবার কথা মিড উইকেটে। কোনরকমে ব্যাটের ভিতরের দিকের কানায় লেগে স্কোয়্যার লেগ দিয়ে বল গেল। কোন ফিল্ডার নেই। উত্তম একটা চার পেয়ে গেল। পরের বল আবার অফস্টাম্পের বাইরে। আগের বলটারই পুনরাবৃত্তি। উত্তম বোধহয় ঠিক করেই নেমেছে, তার একমাত্র কর্ত্তব্য হল প্রতি বলে চোখ কান বুজে চালানো। অতএব সে চালাল। স্কোয়্যার কাট মারার জায়গা ছিল না, লেংথও অত ছোট ছিল না, তবু স্কোয়্যার কাট মারতে গেল। স্বাভাবিকভাবেই বড় কানা নিল। উইকেটকিপার সোল্লাসে বল ধরে ওপরে ছুঁড়ে দিল। কুড়ি ওভারে চার উইকেটে ছিয়ানব্বই। ইরাবান আটচল্লিশ ব্যাটিং। সন্ময় ইরাবানের কথা মেনে কিপার প্রদীপ্ত কুন্ডুর জায়গায় ভাস্কর ধর, মানে টোপাইকে ব্যাট করতে পাঠাল।

    বাকি তিনটে বলে কোন রান হল না। দুটো বল অফস্টাম্পের বাইরে, টোপাই খেলল না। শেষ বলে লেগের দিকে হাল্কা ফ্লিক করল। সোজা ফিল্ডারের কাছে। রান হল না।

    লেগ স্পিনারকে বদলে আবার বাঁ হাতি অফস্পিনার রজ্জাককে নিয়ে এল ভাটিয়া। সে মরিয়া হয়ে উঠেছে। যেভাবেই হোক ইরাবান হাফ সেঞ্চুরী পাবার আগেই তুলতে হবে ওকে। ব্যাস ... তারপর উদয়নের ইনিংস মুড়িয়ে দিতে বেশি সময় লাগার কথা নয়। উইকেটের অবস্থা খুব খারাপ, ভাটিয়া বুঝতে পারছে। এদের দেড়শোর মধ্যে নামাতে না পারলে মুশ্কিল হয়ে যাবে।
    ইরাবান আটচল্লিশ। রক্তস্রোতে ক্রিকেট প্রতিভার কণা ছুট লাগিয়েছে দুরন্ত বেগে।

    রজ্জাকের প্রথম বল। লেগ স্টাম্পের বাইরের রাফে পড়ে বিকটভাবে লাফিয়ে উঠে প্রায় এক ফুট টার্ন নিল। ইরাবান ব্যাট তুলে শরীরে নিল বলটা। আবেদনের প্রশ্ন ওঠে না। অনেক ওপরে এবং বাইরে। ভাটিয়া সিলি মিড অফ, সিলি মিড অন আর ফরোয়ার্ড শর্ট লেগ লাগিয়ে দিল। কি চিন্তা করে একটা লেগ স্লিপও দাঁড় করাল। একটা মিড অন আছে। স্কোয়্যার লেগ নেই। অফের দিকে একটা স্লিপ, ডিপ কভার আর লং অফ। ইরাবান ভাবল এভাবে হবে না। ওকে অফে বল ফেলতে বাধ্য করতে হবে। পরের বল ঝোলানো, ওই একই দিশায়। ইরাবান স্টেপ আউট করল একদম সূক্ষ্ম মাপে। বল তখনও হাওয়ায় .... ইরাবান হাঁটু গেড়ে সুইপ মারল একদম ব্যাটের মাঝখান দিয়ে। স্কোয়্যার লেগ আর ফাইন লেগের মাঝখান দিয়ে বল ছুটছে রকেট গতিতে। টোপাই এগিয়ে গেল ইরাবানের দিকে। মাঠের বাইরে উদয়নের জনা কুড়ি মানুষ তুমুল হাততালি দিতে লাগল। ইরাবান ব্যাটটা কয়েক সেকেন্ডের জন্য ওপরে তুলল। সে জানে তার কাজ মোটেই শেষ হয়নি।

    ওদিকের উইকেটেও অফের দিকে গুড লেংথ স্পটের একটু পিছনে মাটি আলগা দেখাচ্ছে। মরণ ফাঁদ পেতে রেখেছে। ইরাবান আর টোপাই উইকেটের দুদিকে অনেকক্ষণ ধরে পিচ ঠোকাঠুকি করতে থাকল ব্যাট দিয়ে।

    রজ্জাক এবার রাউন্ড দা উইকেট বল করতে এল লাইন হেরফের করার জন্য। খুব সম্ভবত অফে ফেলে বেশি টার্ন পাবার চেষ্টা করবে।

    ইরাবান যা ভেবেছিল তাই। অফস্টাম্পের ওপর জোরে ডেলিভারি। লেংথ বড় হয়ে গেল। ইরাবান এক স্টেপ বেরোল। একদম ব্যাটের গোড়ায় পেল বলটা। মাথা সামান্য ঝুঁকিয়ে, বাঁ কনুই এক্স্ট্রাকভারের দিকে করে বলের তলায় চাঁটা মারল। কভার আর এক্স্ট্রাকভারের ওপর দিয়ে ছয়। দীপেনবাবু আবার একটা সিগারেট ধরালেন উত্তেজনা সামলাতে না পেরে। পরের বল কোথায় রাখবে ঠিক করতে পারল না রজ্জাক। আলগা বল বেরিয়ে গেল হাত থেকে। বলটা বোধহয় অফ অ্যন্ড মিডলে রেখে স্পিন করাতে চেয়েছিল। হয়ে গেল রসালো ফুলটস। ইরাবানের হাঁটুর উচ্চতায় এল। ইরাবান কৃতজ্ঞচিত্তে লং অনের ওপর দিয়ে তুলল সাবলীল দক্ষতায়। আবার ছয়।

    ওভারের শেষে জলপানের বিরতি হল। সন্ময়ও মাঠের ভিতরে এল।

    ইরাবানকে জিজ্ঞাসা করল, ' কিরে ... কোন কষ্ট হচ্ছে না তো? প্রবলেম হলে বল .... এখন প্রদীপ্ত নামুক, তুই একটু রেস্ট নিয়ে নয় পরে ...'

    ----- ' না না ... ঠিক আছে ...টেনে দিতে পারব ... এখন বসলে রিদম নষ্ট হয়ে যাবে ... ইনিংস শেষ হলে যা হবার হবে ... সেঞ্চুরীটা অবশ্যই চাই ... তা'লে ক্যালকাটা কাস্টমস থেকে একটা কল আসতে পারে .... বুঝলি তো ... '

    টোপাইকে ইরাবান কেন আগে নামাতে বলেছিল তার বোঝা যাচ্ছে। টোপাই তার সহজাত শারীরিক নমনীয়তা দিয়ে প্রায় নাচানাচি করতে করতে, কখনও সামনের পায়ে, কখনও পিছনের পায়ে গিয়ে বলের বিষাক্ত স্পিন ভেঙে দিতে লাগল।

    এখন স্কোর চার উইকেটে একশ বিয়াল্লিশ তিরিশ ওভারে। ইরাবান উননব্বই নট আউট, টোপাই আঠেরো। সঞ্জীব ভাটিয়ার কপালে চিন্তার ভাঁজ পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। তার বোলাররা এই সাজানো ট্র্যাকের ফায়দা তুলতে পারছে না ভেবে আফশোসে তার হাত কামড়াতে ইচ্ছে করছিল। আসলে, তার বোলারদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। তারা লড়াই করছে এক দুর্মর আকুতি ভরা, এ দুনিয়ায় বেঁচে থাকার মরীয়া যুদ্ধের সম্বল একটা ব্যাটের অস্ত্র হাতে তুলে নেওয়া এক অপরিচিত মহাযোদ্ধার বিরুদ্ধে।

    কোন উপায় নেই। আর কি করতে পারে ভাটিয়া ! আর দশ ওভার বাকি। ইরাবানের সেঞ্চুরীটা আটকানো যাবে কি .... এখনও যদি ওকে সরানো যায় ... কিছুটা আশা থাকলেও থাকতে পারে। ভাটিয়া আর অভিনব কোন উপায় না পেয়ে দুদিকে দুটো স্পিনার লাগিয়ে দিল। ঘূর্ণি ট্র্যাক, ফাটা মাটি, গুড লেংথ স্পটের আগে পিছে মরন ফাঁদ পাতা ... আর কি করার আছে ক্যাপ্টেনের। মোটামুটি আক্রমণাত্মক ফিল্ডিং সাজালো সে। রান বেড়ে যাচ্ছে। তাই বাউন্ডারিও সুরক্ষিত রাখার ব্যবস্থা করতে হল।

    অফস্পিন বোলার সৌরাশিস সেন বল করতে এল। উইকেটের অফস্টাম্পের দিকেও ঘা দেখা যাচ্ছে। ইরাবানের শরীরে হঠাৎ কেমন ঘাম দিতে শুরু করল। পেটের ভিতর কেমন গুলিয়ে উঠছে। ব্যাটের ওপর ভর দিয়ে কুঁজো হয়ে দাঁড়িয়ে জোরে জোরে কবার শ্বাস নিল ইরাবান। পকেট থেকে রুমাল বার করে মুখ ঘাড় মুছল, তারপর স্টান্স নিল পপিং ক্রিজের অন্তত ছ ইঞ্চি বাইরে।

    সৌরাশিসের প্রথম বল। অফস্টাম্পের ওপর আসছিল। শর্ট অফ গুড লেংথ ডেলিভারি। ক্রিজের বাইরে দাঁড়ানো ইরাবান আরো দুপা এগিয়ে গেল। একদম ফুলটস করে নিল। নিখুঁত বডি ব্যালান্সে বোলারের ঠিক মাথার ওপর দিয়ে চামচে তুলল অবহেলাভরে। ইরাবান পঁচানব্বই। প্রথম বলেই ছয় খেয়ে যাওয়ায় সৌরাশিসের ছন্দ কেটে গেল। পরের ডেলিভারি হয়ে গেল এলোমেলো। লেগস্টাম্পে হাফভলি। ইরাবান প্যাডেল সুইপ করল ক্রিজের বাইরে থেকেই। উইকেটকিপারের পাশ দিয়ে বল বেরিয়ে যাচ্ছে। ওখানে কোন ফিল্ডার থাকে না। ইরাবান নিরানব্বই।

    টোপাই হঠাৎ দেখল ইরাবানের হাত থেকে ব্যাটটা খসে পড়ল। তারপর সে মাটিতে পড়ে গেল কাটা গাছের মতো। টোপাই আতঙ্কে দিশাহারা হয়ে ছাউনির দিকে হাত তুলে ইশারা করতে করতে মাটিতে পড়ে থাকা ইরাবানের দিকে ছুটতে লাগল। সঞ্জীব ভাটিয়া উবু হয়ে বসে ইরাবানের বুকে কান পেতে কি শোনার চেষ্টা করছে। টোপাইও গিয়ে উবু হয়ে বসে চোখ বুজে শুয়ে থাকা ইরাবানের মুখের দিকে তাকিয়ে রইল। সঞ্জীব ভাটিয়ার কটা অস্ফূট কথা তার কানে এল --- 'ওহ্ ... হোয়াট আ ব্যাটসম্যান ... স্টিল আনবিটন ... অন নাইন্টি নাইন ....'

    দুজন মেডিক্যাল অ্যটেন্ড্যান্ট তাদের সরঞ্জাম নিয়ে ছুটতে ছুটতে আসছে। তাদের সঙ্গে ছুটছে সন্ময় রক্ষিত। আর তাদের অনেক পিছনে পড়ি কি মরি করে ছুটছে দীপেন্দ্রনারায়ণ মল্লিক।

    (ক্রমশ)

    ************************************************************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Mousumi Banerjee | ২১ জুলাই ২০২২ ১৫:২৯510090
  • লেখাটি ভালো লাগছে।
     
    ক্রিকেট ম্যাচ দেখি অনেকেই। তবে একটু বেশী টেকনিক্যাল হয়ে গিয়েছে বলে আমার মনে হচ্ছে। হয়তো আমার অপারগতা দায়ী এজন্য। তবে অন্যরকম লেখা। 
  • Anjan Banerjee | ২২ জুলাই ২০২২ ১০:৪০510135
  • মতামতের জন্য ধন্যবাদ 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন