কর্ট ভোনেগাটের কিছু কন্সপিরেসি থিওরি
উনি যে একটা কথা বলেছে নিজে নিজে একটা কবিতা লিখে ছিড়ে ফেলা - যেটা ভালো হয়েছে কিন্তু কেউ পড়েনি - নিজে নিজে জানা ভালো হয়েছে।
ইমেজ রিসাইজ করতে হয় কিভাবে ? ইমেজ তো সব স্পেস নিয়ে নিলো।
স্কুলে থাকতে এমন কাজ করেছিলাম - বেশির ভাগই কয়েকজনকে পড়িয়ে ছিড়েছি, কয়েকটা একদম যে পাশে ছিলো তাকে শুধু একটু দেখতে দিয়ে - ছিড়ে ফেলেছিলাম - ও বেশ হতভম্ব হয়েছিলো - তার অন্যতম কারণ যেটুক সে পড়তে পেরেছিলো সেটুক বেশ চিৎকার ছিলো - মানুষ চিৎকার দেখলেই রিয়েল মনে করে, এগুলো আসলে সত্তর আর আশির টেকনিক - সত্তর থেকে পৃথিবী কোথাও একটা বোকাবোকা গা-জোয়ারি মোনোপলি রিপিটেশন গেমে আটকে গেছে। সিস্টেম ফেলিওর। তাই সত্তরের দশকের টেকনিক মানুষের উপর কাজ করে কারণ মানুষ সিস্টেম ফেলিউরে আটকে গেছে।
ও আমাকে ওভাবে ভাবেনি -আমিও তখন এত ভাবিনি - আমি চিন্তা করেছি কাজ হবে কিসে - কি সে কাজ হয় কে জানে - কিন্তু এসব ব্যাপার না - ভোনেগার্ট বলছে কাউকে না দেখানোতে আত্মার শক্তি বাড়বে, - কিভাবে?
ভোনেগার্ট মারপ্যাচ করে না বেশি , কিন্তু এখন মাথার উপর এত এত প্রভু রেখে আত্মা কি করবে।
সে তো জানতো।
মনে করেন ইরাক দেশটা এমন হলো কেনো , এটা নিয়ে মিম বের করে কারা? উনার দেশের লোকেরা।
এই গত মাসে কমেডিয়ান বলছে, সৌদি তেল আক্রমণ করেছে কে? হুতিরা, দায় স্বীকার কে করেছে হুথিরা, তাহলে আমরা এখন কোন দেশ আক্রমণ করবো? ইরান।।। তাও কি কোথাও কারো কোনো লজ্জা হয়েছে।
আপনার দেশের লোকেরা চেষ্টা তো করছে, দিনরাত করছে, ট্রাম্প বললো যুদ্ধ করবো না, তাই তো তারা ভোট দিলো। ইরাক যুদ্ধের বিরুদ্ধে কি বিশাল মিছিল হলো ভোনেগার্ট আপনার দেশেই মনে হয় যেন সবচে বেশি, তারা সত্তরের পর আর এমন প্রতিবাদ করতে ইচ্ছুক হবেই এটাই কি হিসাবে ছিলো, কিন্তু কে জানে কেনো কিছুতে কিছু হলো না। চেক এন্ড ব্যালান্স কিভাবে কাজ করার কথা ছিলো?
আপনি নিজেই বলেছেন আবিস্কার সব যুদ্ধমুখি হয়ে গেছে, সব কিছুর যুদ্ধমূল্য বিবেচনায় আবিস্কারের ফান্ডিং বিলিতন হচ্ছে, তাহলে আবিস্কার কিভাবে সেখানে পৌছাবে যেখানে অন্য কোনো লক্ষ্য নিয়ে আগালে পৌছানো যেত। নির্বাচন টেম্পারিং এর সবচে নতুন সব কলাকৌশল আপনাদের সাই-অপ্স এর মধ্যে আছে। আপনারা জানেন যে অন্যের জন্য অস্ত্র বানালেও তা নিজের উপর প্রয়োগের সম্ভাবনা থাকে। এবং সেটাই আপনাদের শর্ট টার্ম প্রফিট চায় কিন্তু লংটার্ম মনোপলিও হতে চায় - এমন গ্রুপ সম্ভবত আপনাদের নিজেদের সাই-অপ চালিয়েছে। কিন্তু এতে সব যুদ্ধ আরো সামনে এসে গেছে।
বাংলাটা এমন বিশ্রি কেন? উনি'র সাথে বলেছেন লিখতে হয় বলেছে নয়। কেটে দেওয়া অংশটা বাদ না দিয়ে রেখে দেওয়া বোধহয় আঁতলামি।
হিহিহিহিহি হিহিহিহিহি
অর্ধেক ইমেজ হারিয়ে গেলো।
লেখাটার মূল সমস্যা হলো - আগে দেখতে হবে গেছোদাদা এখন কোথায় আছে - এই জিনিস্টাই গুব্লেট হয়ে গেছে।
যে লেকচারের বিপরীতে এই লেখা শুরু হয়েছিলো সেটা মনে পড়ছে না। কন্টেট নেই বলে ভাষা কানে লাগছে।
কন্টেট থাকলে অত লাগবে না।
ধন্যবাদ ধৈর্য্য ধরার জন্য :)
এখানে ইমেজ i button imgr দিয়ে আপ্লোড করা ছিলো আর অন্যটায় সরাসরি ওয়ার্ড ফাইল থেকে কপি করা ছিলো। দুই যাত্রায় এডিটে একই ফল হলো।