এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা  অর্থনীতি

  • ৪ ঘন্টার কাজ

    কল্লোল
    আলোচনা | অর্থনীতি | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ১৬৩৪ বার পঠিত
  • কিছুদিন আগেই এসময় কাগজে দেখলাম দিনে ১২ ঘন্টা কাজের ফরমান আসছে। অজুহাত, এই মহামারীকালে কর্মীদের মধ্যকার দূরত্ব বজায় রাখতে কর্মী সংখ্যা কমাতে হচ্ছে, তাই কাজের সময় বাড়াতে হবে।

    https://www.facebook.com/photo.php?fbid=10222382900578974&set=a.4011517243945&type=3&theater

    আসলে এটা একটা অজুহাত। এই অজুহাতে কর্মী সংখ্যা কমানো হবে ও ব্যাপক যন্ত্রায়ন হবে সমস্ত কায়িক শ্রমের। ফলে সাধারণ মানুষ কাজ হারাবেন – অজুহাত হবে মহামারী।
    আমার দাবী কাজের সময় দিনে ৪ ঘন্টা করা হোক (মজুরী না কমিয়ে)। প্রয়োজনে সমস্ত বাণিজ্যিক সংস্থা ২৪ ঘন্টা খোলা থাক। ৬ শিফটে কাজ হোক।

    যুক্তি -

    ৮০র দশকের প্রথমে সেই আদ্যিকালের কম্পিউটারে, মোটমুটি ১০০জনের পে-রোলের কাজ। প্রাক কম্পিউটার যুগে মাসের ১৫ তারিখ থেকে কাজ শুরু হতো। তবে ১ তারিখ পে-স্লিপ হাতে পেতেন সকলে। ডেটা এন্ট্রি, চেক লিস্ট চেকিং, ডেটা কারেকশন, ফের চেক লিস্ট চেকিং করে প্রসেসিং আর রিপোর্ট প্রিন্টিং নিয়ে ৪ দিন লাগতো। বাকি ১১ দিন - ঐ একটা কাজের নিরিখে বাড়তি শ্রম দিতে হতো কর্মীদের, আরও নানা কাজে। এরকম আরও কাজ যা প্রাক-কম্পিউটার যুগে সারা মাস ধরে প্রায় সারা দিন ধরে হতো একাউন্টিং, মেটিরিয়াল, সেলস-একাউন্টিং এগুলোও খুব বেশী হলে কম্পিটারে ৫/৭দিনের কাজ। মানে কর্মীরা প্রতি বিষয়ের প্রসেসিং-এ গড়ে ২৩ দিন আর পে-রোলে ১১ দিন - মানে মাসে ৪ জন কর্মী, ৮০ শ্রম দিন অতিরিক্ত কাজ করতেন একই টাকায়।

    ৪ ঘন্টার ৬ শিফটের দাবী তুললেই সাংঘাতিক আপত্তি উঠবে - তাহলে ওভারহেড ৫গুন বেড়ে যাবে। ভীষণ ক্ষতি হবে। অথচ, এই যে প্রতি কাজে ৫ জন লোক বেড়ে গেল, এর মানে ক্রেতার সংখ্যা ৫গুন বেড়ে গেলো। তাতে চাহিদা অন্ততঃ ৫ গুন তো বাড়বেই। চাহিদা বাড়লে বিক্রি বাড়বে। বিক্রি বাড়লে উৎপাদন বাড়াতে হবে। উৎপাদন বাড়লে উৎপাদন খরচ কমবে। উৎপাদন করচ কমলে লাভ বাড়বে। তাতে কার লাভ !! আমি অর্থনীতির লোক নই। তাই আমার প্রস্তাবে ভুল থাকতেই পারে। যাঁরা এ বিষয়ে অধিকারী মানুষ তাঁরা মতামত দিন। এটা নিয়ে এখন কথা হবে ?

    উৎপাদন ব্যব্যস্থার যন্ত্রায়ণ শ্রমিকের অবসর ও মার্ক্স ভাবনা

    শ্রমিকের অবসর ও উৎপাদন ব্যবস্থার যন্ত্রায়নের ফলে শ্রম ও শ্রমিকের ভূমিকা নিয়ে খুঁজতে গিয়ে অনেক কিছু পেলাম যেটাও খুব কৌতুহলোদ্দীপক। গ্রুন্ডাইজ নোটবুক-এ মার্ক্স নিজেই লিখছেন যন্ত্রায়নের ফলে কায়িক শ্রম আর কাজ থাকবে না। শ্রমিক হয়ে উঠবে যন্ত্রের সচেতন অংশ মাত্র। তাদের কাজ আর কাজ থাকবে না তা পরিণত হবে “কাজের মতো কিছুতে”।
    নীচে লিংক ও প্রাসঙ্গিক অংশ তুলে দিলাম। উৎসাহীজনে পুরো লেখাটা লিংকে ক্লিক করে পেয়ে যাবে।

    https://www.marxists.org/archive/marx/works/1857/grundrisse/ch13.htm
    Grundrisse: Notebook VI / VII – The Chapter on Capital

    Surplus value. Production time. Circulation time. Turnover time

    The labour process. – Fixed capital. Means of labour. Machine. – Fixed capital. Transposition of powers of labour into powers of capital both in fixed and in circulating capital. – To what extent fixed capital (machine) creates value. – Lauderdale. Machine presupposes a mass of workers.
    But, once adopted into the production process of capital, the means of labour passes through different metamorphoses, whose culmination is the machine, or rather, an automatic system of machinery (system of machinery: the automatic one is merely its most complete, most adequate form, and alone transforms machinery into a system), set in motion by an automaton, a moving power that moves itself; this automaton consisting of numerous mechanical and intellectual organs, so that the workers themselves are cast merely as its conscious linkages.

    Rather, it is the machine which possesses skill and strength in place of the worker, is itself the virtuoso, with a soul of its own in the mechanical laws acting through it; and it consumes coal, oil etc. (matières instrumentales), just as the worker consumes food, to keep up its perpetual motion. The worker’s activity, reduced to a mere abstraction of activity, is determined and regulated on all sides by the movement of the machinery, and not the opposite.

    এই যন্ত্রায়নের ফলে শ্রমিকের অবসরের সময় বাড়বে। অবসর সময় শ্রমিকের কি কাজে লাগে, তা বলতে গিয়ে মার্ক্স বলছেন, ব্যাক্তি মানুষের পূর্ণ বিকাশে সাহায্য করবে।

    The saving of labour time [is] equal to an increase of free time, i.e. time for the full development of the individual, which in turn reacts back upon the productive power of labour as itself the greatest productive power.

    এর পরে মার্ক্স যা বলছেন তার পুরোটার মর্মোদ্ধার আমি করে উঠতে পারিনি। কিন্তু ভাসা ভাসা এটা বুঝেছি যে যন্ত্রায়নের ফলে কায়িক শ্রমের পরিমান ও সময় কমতে কমতে এমন যায়গায় পৌঁছবে যেখানে কায়িক শ্রমের বিশেষ কোন মূল্য থাকবে না। তাহলে কায়িক শ্রম চুরি করা উদ্বৃত্ত মূল্যের অবস্থা কি দাঁড়াবে – এসব নিয়েই ভেবেছেন। সম্পদ তৈরী হওয়ার সাথে শ্রমের সম্পর্ক থাকবে না। ফলে শ্রম সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাবে এবং বিজ্ঞান ও শিল্পকলার ও সেই সাথে ব্যক্তিমানুষের বিকাশ ঘটবে ওই মুক্ত সময়।

    আমার উপরের মন্তব্য নীচের উদ্ধৃতির থেকে জ্ঞানবুদ্ধিমতো যা বুঝেছি, তাই। অধিকারীজনে পড়ে বলুন আমি কি ঠিক বুঝেছি?

    Contradiction between the foundation of bourgeois production (value as measure) and its development. Machines etc.
    As soon as labour in the direct form has ceased to be the great well-spring of wealth, labour time ceases and must cease to be its measure, and hence exchange value [must cease to be the measure] of use value. The surplus labour of the mass has ceased to be the condition for the development of general wealth, just as the non-labour of the few, for the development of the general powers of the human head. With that, production based
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌমিত্র বসু | 2403:8600:c10:529a:99a9:7efa:2040:***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:২৭732606
  • মার্ক্সের সময়ে বসে প্রযুক্তি বনাম শ্রম, বা শ্রম-শক্তির নজরটাই প্রধান হিসেবে সামনে হাজির হওয়ার বেশি এগোনো একটু দুরূহ। শ্রম সম্মন্ধে মার্কস বলেছেন সামাজিক প্রয়োজনে শ্রমশক্তি যা বাজারে বিক্রিযোগ্য, তবেই তা পুঁজি হয় এবং তখনই তা উৎপাদন-বিতরণ-কংসাম্পশন এর চক্রে প্রবেশ করে আর মূল্য উৎপন্ন করে।  তিনি grundrisse তে দেখিয়েছেন কি করে অ্যাবসলিউট শ্রমসময় নিজেই এক দৃষ্টিতে আপেক্ষিক, আর কীভাবে আপেক্ষিক শ্রমসময় নিজেই অ্যাবসলিউট হিসেবে প্রতিপন্ন হয়, কিন্তু প্রযুক্তি উন্নয়নে শ্রমশক্তি নিয়োজনের কথা বোঝাতে গিয়ে যা লিখেছেন তাতে কিছুতেই এরকম ঠাহর হয় না যে শ্রম বা শ্রমশক্তির প্রয়োজন নেই [ডেভিড হার্ভে সাহেবের ১২ টি বক্তৃতা শুনে নেওয়া কাজে দেয়]। শ্রমশক্তির সেখানে এক আপেক্ষিক গুরুত্ব বাড়ে, আর এই বৃদ্ধির পরিমাপে মজুরির দাবি তাই সমাজে শ্রমিকের আপেক্ষিক মূল্য এবং সম্মানের পরিমাপ।

    এক সময়ে পুঁজি মজুরি নির্ধারণ করতো এই নিরিখে যে পরের দিন যেন শ্রমিক ফিরে এসে কাজে যোগ দিতে পারে, মার্কস এই প্রসঙ্গে শ্রমিকের সামগ্রিক মানবিক এবং সামাজিক চাহিদাকে চিহ্নিত করেছেন এবং উল্লেখ করে দেখিয়েছেন যে উন্নত সমাজে শ্রমিক ক্রমশ সামাজিক গুরুত্বহীন হয়ে পড়লে উৎপাদন বা উৎপাদনশীলতা ক্ষুন্ন, রুদ্ধ হয় এবং সমাজ শুকিয়ে মরে বা মরবে। সমাজ প্রযুক্তির দ্বারা উন্নত হলে তার সামগ্রিক, সামূহিক এবং সার্বিক উন্নতির প্রয়োজন হয়।  এই বিষয়টিকে মার্কস grundrisse তে "টোটালিটি" আখ্যা দিয়েছিলেন [ উফফ মার্ক্সের জর্মন আর অনুবাদক এর ইঞ্জিরিতে ফারাকটা এতই প্রকট যে দিন কে রাত করতে বাকি রেখেছে ]।

    সুতরাং বুঝতে হবে যে উৎপাদনশীলতার বৃদ্ধিতে যদি মজুরি একই রাখা হয় তাহলে সমাজে সেই মজুরির "প্রকৃত" পরিমান বা রিয়েল wage আপেক্ষিক ভাবে কমে যায়, তাই মজুরিকে বাড়াতেই হবে, কারণ প্রযুক্তির উন্নতিতে যদি প্রোডাক্ট বা উৎপাদিত দ্রব্য বা পরিষেবার দাম কমে তাহলে কিন্তু গ্রাহক বা ভোক্তার সংখ্যাভিত্তি বাড়ে এবং এই বৃদ্ধি দাম কমানোর সঙ্গে রৈখিক সমানুপাতিক নয়, অনেক বেশি। আর ভিত্তির এই exponential বৃদ্ধি সামগ্রিক পুঁজির পরিমান বা ভলিউমেরও এক্সপোনেনশিয়াল বৃদ্ধি ঘটায়, আর এখানেই আছে মজুরি বৃদ্ধির যৌক্তিকতা এবং যথার্থতা। মজুরি বৃদ্ধির প্রশ্নাতীত যৌক্তিকতার পাশাপাশি শ্রমের কোয়ালিটি বা মূল্য আজকের যুগে খুব জরুরি, শুধুই শ্রমের শারীরিক বা জৈবিক শক্তি নয় [কারণ অশৈল শ্রমশক্তি নয়] বরং সামগ্রিক লেবার-কোয়ালিটি-পাওয়ার বা শ্রমের গুণগত-শক্তির ইঙ্গিত তিনি করেছিলেন, সেখানেই শ্রমিকের সামাজিক প্রয়োজনীয় শিক্ষা এবং প্রশিক্ষার প্রশ্ন সামনে এসে হাজির হয়। এই প্রসঙ্গকে বিস্তারিত করতে গিয়েই শ্রমিকের সার্বিক বিকাশের কথা মার্কস grundrisse তে উত্থাপন  করেছেন। grundrisse তাই কোয়ালিটি-লেবার-পাওয়ার এর উদযাপন বা সেলেব্রেশন।
  • রঞ্জন | 122.162.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৭:৪২732611
  • @সৌমিত্র বসু,

    চমৎকার সংযোজন ও আলোচনা। এই জায়গাটা থেকে কি নিও-লিবেরালদের "মার্জিনালিস্ট অ্যাপ্রোচের" ---- অর্থাৎ শ্রম, পুঁজি সবাইকে সমগ্র উৎপাদনে তাদের মার্জিনাল কন্ট্রিবিউশনের হিসেবে মূল্য দিলে তা ন্যায্য হবে --  ক্রিটিক দাঁড় করানো যায়?

  • | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ২২:৪৬732613
  • ৪ ঘন্টা হাহ!
    wfh এর ঠ্যালায় ১১-১২ তো যাকে বলে নিউ নর্মাল।
  • কল্লোল | 110.225.***.*** | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ ২১:১৩732813
  • দ - নিউ নর্মাল ???? তুই বলহিস এ কথা ??? আইটিতে এটাই তো বহু বহু ওল্ড নর্মাল। 

  • কল্লোল | 122.177.***.*** | ০১ মে ২০২৩ ০৮:৪২740062
  • আজ মে দিবস। তাই এই পুরোনো লেখা তুলে দিলাম আলোচনার জন্য। 

    আজ অবশ্য বাস্তবতা পাল্টেছে অনেকটাই। এ আই এর এই রমরমা ২০২০তে এতোটা অনুধাবন করতে পারি নি। গিগ শ্রমিকদের এই বোলবোলাও ২০২০তে বোঝা যায় নি। আজ শুধু ভারতেই সংগঠিত শিল্পে গিগ শ্রমিকের অনুপাত ৩০.৬% অসংগঠিত ক্ষেত্রে তা ৬৯.৪%। ফলে শ্রম ও পুঁজির দ্বন্দ্বে শ্রম ক্রমশঃ "না" হয়ে আসছে। 

    এরকম একটা সময়ে স্রোতের উল্টো দিকে হাঁটা জরুরী, এ আই-এর জবাবে জীবন্ত শ্রম সময় কমিয়ে জীবন্ত শ্রম সংখ্যায় বাড়ানো। গিগ শ্রমিকদের মূল শ্রমধারায় নিয়ে আসা (বৃটেনের সুপ্রীম কোর্ট উবের ড্রাইভারদের শ্রমিক হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এরা আর "পার্টনার" নয়)। 

    আজকের দুনিয়ায় পুঁজি ও প্রকৃতির দ্বন্দ্ব লাফে লাফে বেড়ে চলেছে। সময় এসেছে প্রকৃতিকে তার পাওনা ফিরিয়ে দেবার। পুঁজি খনির মালিককে টাকা দিচ্ছে, এমনকি খনির শ্রমিকও মজুরী পাচ্ছে (তা সে যতো কমই হোক)। খনিজ দ্রব্য তো প্রাকৃতিক সম্পদ - তাকে কি মূল্য দিচ্ছে পুঁজি? আগুনের ব্যবহার শিল্পে যথেচ্ছ। আগুন জ্বলতে অক্সিজেন লাগে। সে তো প্রকৃতির দান। তাকে তা ফেরৎ দিতে হবে। এই দাবীগুলোও পুঁজি বিরোধী লড়াইয়ের দাবী। 

    কথা হোক। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন