Extraction মুভি দেখে কিছু বুঝি আর না বুঝি একটা জিনিস বুঝতে পারছি আমাদের দেশে অনেক দেশ প্রেমিক আছে। তারা দেশকে নিয়ে অনেক চিন্তিত।
তাদের আলোচনার কিছু কমন টপিক নিয়ে আমি আমার মতামত পোষণ করছি
১. অনেকেই বলতেছে ভাষা দেখে বোঝা যাচ্ছে কলকাতার লোক দিয়ে শুটিং করানো,
=আমার কথা হচ্ছে ভাই আমি বুঝলাম আপনি বুঝলেন এটা কলকাতার ভাষা। যাইহোক ভাষা তো বাংলা এখানে তো উর্দু চাইনিজ বলে নাই
আমি আপনি বুঝলাম এটা কলকাতার ভাষা এটাতো হলিউড মুভি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এ মুভি দেখবে ক্রিস হেমসওর্থ এ কোটি কোটি ফ্যান বিশ্বের সবাই কি জানে বাংলা ভাষা ? আমার তো মনে হয় অনেকেই জানেইনা বাংলা ভাষা নামে কোন ভাষা আছে, তাহলে তারা কিভাবে বুঝবে এটা কলকাতার না বাংলাদেশের ভাষা
২.মুভিতে কিছু গালিগালাজ ও ব্যবহার হইছে তা তারা মেনে নিতে পারছে না .
=কেন ভাই বাঙালিরা কি গালিগালাজ করে না, এক ঘন্টার জন্য ওয়াইফাই চলে গেলে ব্রডব্যান্ড অফিসের লোকদের গালিগালাজ করে মা বোন এক করে দেন, এখানে তো টেররিস্ট মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ে করা মুভি, গালিগালাজ না থাকলে এইসব মুভির মজাই পাওয়া যায় না
মাফিয়ারা যদি এতই ভদ্র হত তাহলে তারা মাফিয়া হতো না
এক্সট্রাকশন ভালো লাগেনি। ক্যারেক্টার ডেভেলপ না হলে আর লোকেল না ফুটলে মজা নেহি আতা। কোথায় ঢাকা ? কোথায় বাংলাদেশ? পরে শুনলাম আমেদাবাদ ও থাইল্যান্ডে শুটিং হয়েছে। অভিনয় টেকনিক্যাল মান ইত্যাদিতে 'এস' এর সংগে একমত।
আমার রেকমেন্ডেশন "পঞ্চায়েত" এবং "জামতাড়া"। বেশি করে "জামতাড়া"।
যেজন্যে এক্সট্রাকশন ভালো লাগেনি, সেজন্যেই 'জামতাড়া' ভালো লেগেছে । বাকিটা এখন বলব না ।
@পিটি,
লাস্ট কিংডমের সঙ্গে ভাইকিং দেখুন। ডেনমার্কের যে চরিত্রটি আপনার ফিল্মে গোড়ার দিকে মারা গেল সেই ভাইকিং এর নায়ক। তার পশ্চিমের দেশ ইংল্যান্ড আক্রমণ নিজেদের গোষ্ঠীপতির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে চিফ হওয়া ইত্যাদি "ভাইকিং" এর বিষয়।
আমাজন প্রাইমে সম্প্রতি দেখলাম "আফসোস "। ভারতীয় সিনেমা এবং ওয়েব সিরিজে এই ধারার কাজ আগে দেখিনি। মার্টিন ম্যাকডোনার সিনেমা (ইন ব্রুজেজ, সেভেন সাইকোপ্যাথ, থ্রি বিলবোর্ডস ইত্যাদি) যাঁরা পছন্দ করেন তাঁদের ভালো লাগবে মনে হয়। মূল কাহিনী জনৈক গল্পকার কাল্পনিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটা বাংলা গল্প "গল্পের গরু চাঁদে"। টিভির জন্য লিখেছেন দিব্য চ্যাটার্জি, অনির্বাণ দাশগুপ্ত, সৌরভ ঘোষ। পরিচালনা অনুভূতি কাশ্যপ। একটি ছেলে (গুলশান দেভিয়া) আত্মহত্যা করতে চাইছে এবং প্রতিবারই প্ল্যান গুবলেট হয়ে যাচ্ছে - এই নিয়ে গল্প। একটাই সিজন। আটটা এপিসোড। দেখে ফেলুন।
আমাজন প্রাইমে সম্প্রতি দেখলাম "আফসোস "। ভারতীয় সিনেমা এবং ওয়েব সিরিজে এই ধারার কাজ আগে দেখিনি। মার্টিন ম্যাকডোনার সিনেমা (ইন ব্রুজেজ, সেভেন সাইকোপ্যাথ, থ্রি বিলবোর্ডস ইত্যাদি) যাঁরা পছন্দ করেন তাঁদের ভালো লাগবে মনে হয়। মূল কাহিনী জনৈক গল্পকার কাল্পনিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটা বাংলা গল্প "গল্পের গরু চাঁদে"। টিভির জন্য লিখেছেন দিব্য চ্যাটার্জি, অনির্বাণ দাশগুপ্ত, সৌরভ ঘোষ। পরিচালনা অনুভূতি কাশ্যপ। একটি ছেলে (গুলশান দেভিয়া) আত্মহত্যা করতে চাইছে এবং প্রতিবারই প্ল্যান গুবলেট হয়ে যাচ্ছে - এই নিয়ে গল্প। একটাই সিজন। আটটা এপিসোড। দেখে ফেলুন।
নেটফ্লিক্সে "মালাল" দেখেছি। খুব খুব ভালোলেগেছে। একটা খারাপ ছেলে সির্ফ একটা মেয়ের ভালোবাসায় সে ভালো হয়ে উঠল। দুটো চরিত্রই ভীষণ ভালো ওতে...
দেখেছি "লিফট বয়" খুব ভালো গল্প।
"চপস্টিক" দেখেছি, অভয় দিওল ভালোলাগে তাই দেখে ফেললাম। গল্প মোটামুটি।
"জামতাড়া" ভালোলেগেছে।