A paper published in the December 2004 issue of the SIGCSE Bulletin, "Cryptanalysis of some encryption/cipher schemes using related key attack," by Khawaja Amer Hayat, Umar Waqar Anis, and S. Tauseef-ur-Rehman, is the same as a paper that John Kelsey, David Wagner, and I published in 1997.
It's clearly plagiarism. Sentences have been reworded or summarized a bit and many typos have been introduced, but otherwise it's the same paper. It's copied, with the same section, paragraph, and sentence structure -- right down to the same mathematical variable names. It has the same quirks in the way references are cited. And so on.
We wrote two papers on the topic; this is the second. They don't list either of our papers in their bibliography. They do have a lurking reference to "[KSW96]" in the body of their introduction and design principles, presumably copied from our text; but a full citation for "[KSW96]" isn't in their bibliography. Perhaps they were worried that one of the referees would read the papers listed in their bibliography, and notice the plagiarism.
The three authors are from the International Islamic University in Islamabad, Pakistan. The third author, S. Tauseef-Ur-Rehman, is a department head (and faculty member) in the Telecommunications Engineering Department at this Pakistani institution. If you believe his story -- which is probably correct -- he had nothing to do with the research, but just appended his name to a paper by two of his students. (This is not unusual; it happens all the time in universities all over the world.) But that doesn't get him off the hook. He's still responsible for anything he puts his name on.
And we're not the only ones. The same three authors plagiarized a paper by French cryptographer Serge Vaudenay and others. And one of my blog readers found a third plagiarized paper, and potentially a fourth.
I wrote to the editor of the SIGCSE Bulletin, who removed the paper from their website and demanded official letters of admission and apology. They said that they would ban them from submitting again, but have since backpedaled. Mark Mandelbaum, Director of the Office of Publications at ACM, now says that ACM has no policy on plagiarism and that nothing additional will be done. I've also written to Springer-Verlag, the publisher of my original paper.
I don't blame the journals for letting these papers through. I've refereed papers, and it's pretty much impossible to verify that a piece of research is original. We're largely self-policing.
Mostly, the system works. These three have been found out, and should be fired and/or expelled. Certainly ACM should ban them from submitting anything, and I am very surprised at their claim that they have no policy with regards to plagiarism. Academic plagiarism is serious enough to warrant that level of response. I don't know if the system works in Pakistan, though. I hope it does. These people knew the risks when they did it. And then they did it again.
If I sound angry, I'm not. I'm more amused. I've heard of researchers from developing countries resorting to plagiarism to pad their CVs, but I'm surprised to see it happen to me. I mean, really; if they were going to do this, wouldn't it have been smarter to pick a more obscure author?
And it's nice to know that our work is still considered relevant eight years later.
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন