আয় রাষ্ট্র, কবিতা শোনাই(১)ফিঙে পাখি দেখলেই, অচিন্ত্য'র কথা মনে পড়ে। কারণ ও কবিতায় বলেছিলো - 'কবিরা মরে গেলে ফিঙে হয়ে যায়।'কিন্তু কবিতা লেখা মরে গেলে কি হয়, ও সেটা বলেনি ;আর আমিও জানি না। আমি এটা জানি, যে কবিরা মরে গেলে ফিঙে হয়ে যায় না।অথবা ফিঙে পাখিও মরে গেলে, কবি হয়ে জন্মায় না। হয়তো অচিন্ত্য ফিঙে পাখি হতে চেয়েছিলো।কিন্তু বড়ো বড়ো গাছ দেখলেই আমার ভানুর কথা মনে পড়ে। কারণ সে জন্মদিনে প্রেমের প্রতীক হিসেবে বাড়ির পুকুরপাড়ে গাছ রোপন করেছিলো। এখন আর ভানুর কথা মনে পড়ে না, কারণ বড়ো বড়ো গাছ দেখি না। যেই বিশাল বিশাল গাছে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি আসতো; সরকার উন্নতি প্রকল্পে দায়িত্ব নিয়ে গাছগুলো ... ...
স্বভাব ও প্রতিফলন একজনের সাথে দেখা হ'লো হঠাৎ ;জানালো - তার মাথা গরম। সে কথায় কথায়, উঠলো তেরে। মাথা গরমের প্রভাব বুঝতে পারলাম কিন্তু তাকে বোঝানো গেলো না, সে হিংসা করছে, প্রচন্ড হিংসা করছে। তারপর থেকে যখন দেখা হয়। আগে জিজ্ঞেস করে নিই তার মাথা গরম কিনা। সে একদিন উল্টে জানতে চাইলো, মাথা গরম জানতে চাইছি কেনও? সেই মূহুর্তে তার গালে চড় কষিয়ে বললাম, মাথা গরম হচ্ছে, এবার কার ওপর এই মাথা গরমের প্রতিশোধ নেবে, সেখানে যান আরেকটা চড় না খাওয়ার আগে। ভাবলাম হয়তো কিছু পাল্টাবে। উল্টে উনি এখন কথাতেই তেড়ে ওঠে না, গায়েও হাত তোলে। ~। শুভঙ্কর বৃক্ষ ... ...
"আমি এখন সেইখানেই আছি ;যেখান থেকে নিজেরই খবর আর, পাই না। 'লালন' তুই জানিস, এই বৃক্ষ'কে!সে বীজ'ই, খুঁজে, পায় না..."~। শুভঙ্কর বৃক্ষ ... ...
টাওয়ার অফ সাইলেন্সরতন টাটা মারা যাওয়ার পর তাঁকে আগুনে দহন করা হয়েছে। কিন্তু এখন ইন্ডিতে বি.জে.পি. সরকার চলছে। হিন্দু ধর্মের পুনরুত্থান চলছে। তাই জন্যও হতে পারে। কিন্তু আগুন দাহ করা হিন্দু নামক ধর্মের একটা রীতি। কিন্তু রতন টাটা পারসি ছিলেন। সেই অনুযায়ী ওই শরীর শকুনকে খাওয়ানো হবে। কিন্তু মিডিয়ার গবেষকরা বলছে দেশে শকুন কমে গেছে তাই আগুনে দাহ করা হয়েছে। কিন্তু এটা বলছে না যে প্রকৃতি ভারসাম্যহীন হয়ে পরছে। অথচ নুনের দাম কমেনি। শকুন কমে গেছে, নুনের দাম বেড়ে গেছে। বিট্রিশদের সময় গান্ধীজি নুনের ওপর থেকে ট্যাক্স হাটিয়েছিলো। আর টাটা গোষ্ঠী নুনের ওপর ট্যাক্স লাগিয়েছিলো একচেটিয়া ব্যাবসা দখল করেছিলো। সাইলেন্স অফ টাওয়ার এখন কোলাহলপূর্ণ। কিন্তু গান্ধীজি মরার পর থেকেই। সাইলেন্স অফ টাওয়ার কোলাহলপূর্ণ হয়ে গেছে। গান্ধীজি মরার পর ... ...
উৎসর্গ : বেঁচে থাকা সমস্ত তিলোত্তমা'কে নদীরা কখনো আত্মহত্যা করে না নদীরা খুন হয়, সভ্যতার হাতে। ঠিক তেমনই, নারীরা কখনো আত্মহত্যা করেনি। তারা খুন হয়েছে.. !~। শুভঙ্কর বৃক্ষ ... ...
এমন একটা ঝর ওঠাও গাছগুলো আরো জীবিত লাগে, হাওয়াতে নড়লে। আর হাওয়া না থাকলেও, যখন ট্রেন যায় তার হাওয়াতে বস্তির গাছগুলোকে বিদ্রোহীর মতো চঞ্চল মনে হয়। আর এখন এই মফস্বল-শহরকে'ও বিদ্রোহীর মতো চঞ্চল মনে হচ্ছে। বেকারত্বের প্রতি আর শোষণের প্রতি এতটা বিতৃষ্ণা; যে আর ভালোই লাগছে না..! এই জীবনের বাসস্থান। বাস্তবে কিছুই ভালো নেই..! কিন্তু Big boss এর নেটওয়ার্কে, টিভিতে ; সব ঠিক। তখন আমার গণতন্ত্রকে, হাওয়াহীন স্তব্ধ ... ...
প্যালেস্টাইনের শিশুআল্লা তোমায় দোয়ায়পাঠাচ্ছি আমি -আমাদের খেলার মাঠের একটা ছবি।যেখানে আমরা ঘুড়ি ওড়াতাম। তারপর থেকে অন্যরকম ঘুড়ি আসলো আকাশে, মানচিত্র অন্ধকার করে..!আর ভোকাট্টা ঘুড়ির মতোন আমরাও শব লাশ হয়ে গেলাম..!আমাদের নিয়ে ভোকাট্টা খেলা হচ্ছে। আর এখনো লাশই হয়ে আছি..!এতো সব লাশ দিয়ে কি করে মানচিত্র? আমি তা জানতে পারিনি! আমাকে জানিও,শব কিছু ??? ~। শুভঙ্কর বৃক্ষ ... ...
যদি ভালোবাসা আর বেদনা বিক্রি করা যেতো, তাহলে আমিই সবচেয়ে ধনী হতাম। কিন্তু বিক্রি সম্ভব নয় বলে ;আমি আরো ধনী হয়ে গেছি। যেমন করে গণতন্ত্র বিক্রি হয়!..আমরা সে'ভাবে বিক্রিত পণ্য না... কিন্তু সেই আমি ছাড়া ; সেটা আর কেউ ... ...
(১) সবাই মদ এনে রেডি রেখেছে ঝড়ের সাথে মাতাল হবে। আমি শুধু মৃত্যুর নেশা করি আমি ঝড়ের মতোই মাতাল।। ... ...
কোনো কুকুর-বিড়াল কিন্তু হিন্দু মুসলিম হয় না কিন্তু সব হনুমানই নাকি হিন্দু। এই তো আমাদের ম্যা'ও সেতুঙ নামের বিড়াল আছে। মা'ও-বাদী, বাবা'ও-বাদি নামে খবরের চ্যানেল। কুকুর বেরেছে আগের থেকে, একটা থেকে দুটো ; দুটো থেকে চারটে, একটার নাম কুদ্রিস, একটার নাম ভারতের হিটলার, আর মুদ্রিস।আর হনুমান আমাদের পাড়ায় ছোটোবেলা থেকে দেখে আসছি। ওরা কেন আসে গাছপালা ছেরে এই সময়ের হিন্দুরা জানে না। অথচ ... ...