একটা হাত কাটা একটা হাত ছোটোজম্পেস ঘুড়ি উড়েনাটাই ছাড়ে সুতো ।নানা রঙের ঘুড়ি হাত পা মিলে সাঁটেপেটকাটা,বগ্গা শানায়হাওয়ায় প্যাঁচ কাটে ।নীল আকাশে প্রকাশ পাড়ি ,মন উড়ি উড়ি ভাসায়,একটা তার, পঁচিশ বেচেমায়ের ,অন্ন সেবায়। ... ...
-------------------------------- ঠোঙায় ভরে চপ ,ফুলুরি , পেঁয়াজি কিংবা বেগুনি কে না খেয়েছেন ? তেল মাখা মসলা মুড়ি ,ভেল পুরি , মুখরোচক ঠোঙা ভরতি ঝাল মুড়ি বিশেষ করে ট্রেনে সকলে খেয়ে থাকবেন।পুরোনো খবরের কাগজ পুনর্ব্যবহার করার অন্যতম জনপ্রিয় উপায় ছিল - ঠোঙা বানানো । স্বল্প পুঁজিতে কাগজের ঠোঙা তৈরীর ব্যবসা করা যেত কলকাতায় । ঘরোয়াভাবে কাজ করে কিছুটা স্বাবলম্বী হওয়ার মতো উদ্যোগ ছিল ঠোঙা ব্যবসা । বাড়ির পরিবারের কিছু সব বয়সের সদস্য মহিলা সমেত ঠোঙা বানাতে দেখা যেত ।আজ ঠোঙার বিকল্প প্লাসটিক ব্যাগ যা পরিবেশ বান্ধব নয়।ঝালমুড়ি থেকে চিনে বাদাম, খবরের কাগজের ব্যবাহর সর্বত্র। এবার সেই ঠোঙা ব্যবহার বন্ধ ... ...
আজ যোগাযোগ ব্যবস্থার অন্যতম হাতিয়ার হল মোবাইল ফোন । আজকের দিনে কোনো আত্মীয় পরিজন, বন্ধু-বান্ধব বা অন্য কাউকে চিঠি লিখে তার উত্তরের প্রতীক্ষায় ডাক-পিয়নের পথ চেয়ে বসে থাকতে হয় না । এক সময় ডাকবিভাগের স্লোগান ছিল হাতে লেখা চিঠির জন্য, "চিঠি লিখুন কারণ ইহা স্থায়ী" । হাতে লেখা চিঠি আজ আর নেই,সময়ও নাই । সেই সময়ের চালচিত্র পেয়েছি আমরা কবি সুকান্তের কবিতায়, "কত চিঠি লেখে লোকে, কত সুখে, প্রেমে আবেগে স্মৃতিতে কত দুঃখ ও শোকে।" কিংবা গানের কলিতে "বলেছিলে তাই চিঠি লিখে যাই, কথা আর সুরে, মনবলে তুমি রয়েছো যে কাছে আঁখি বলে কত দূরে।" পৃথিবীর বহু ভাষায় “চিঠি” সাহিত্যের একটা বিশেষ স্থান দখল ... ...
----------------------আশিস বন্দোপাধ্যায়-------------------------------অন্তু কহে আনন্দিরে,- 'অন্ত হল আজ অন্তে ।রইলো তোর ইচ্ছামতী স্পর্শ তালুর সঙ্গে । অন্তু কহে----- চৌরাতে এলেম হেথায়, র্শীর্ণ মন আরদিশা।ভিন্ন সুরে সেই গান , ছিন্ন তালে যেমেশা । অন্তু কহে---- ভাবনা সেই নদীর ধারায় আজ না স্বপ্ন শ্রোত ।বাদাম চিনা আর স্পর্শ মুঠির ভ্রূকুটি ,সংকোচ । অন্তু কহে--- তোর আকাশে কৃষ্ণচূড়া রামধনু ,চাঁদ বাঁকা।আমার মেঘলা, একটি রঙ বুকে থাকুক আঁকা ।' আনন্দি কহে --- আনন্দে থাকে সে ছোট্ট আশা টুটি ,আসে রোদ্দুর-আকাশ তলে,যত্নে বাঁধে সে মুঠি। @ দূরের ওই ধ্রুব তারা আমি দেখি,দেখে সে ,ধারায় হারায়, সে না হারায়,জীবন-খেয়া ধেয়ে । ছিন্ন কি প্রেম ভিন্ন পথে, জীর্ন ইচ্ছে ,তরণী ?অরুপরতন সেযে ব্যথায় বাঁধা, প্রেম বিজয়ী আপনি ।' ... ...
চাকরিতে অবসরের পর রতনবাবু সম্প্রতি ফিরলেন কলকাতায় একটি নতুন জায়গায়। চাকরি জীবন তার বেশি সময় প্রবাসেই অতিবাহিত হয়েছে। হাতে একটি ব্যাগ নিয়ে মাছ সবজি কিনতে বেরিয়েছেন। রতনবাবুর তার বাল্য বন্ধু বিষন্নবাবুকে দেখতে পেয়ে যারপরনাই খুশি। কিন্তু বিষন্নবাবু বড় বিষন্ন বদনে বাজারে দাঁড়িয়ে আছেন কেন? রতনবাবু একটু এগিয়ে গিয়ে আস্তে আস্তে বিষন্নবাবুর পিছন ... ...
------ আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ----- সূর্য কর তপ্ত করেভাবনা আমার উদাসী রোদ্দুরের একটা কবিতা লিখতে, রোদ্দুরেতে আসি ,@ দৈন্য বিরস উধাও হলো আজকৃষ্ণচূড়ায় আগুন আবির, ফাগুন মাতন সাজ। শাল পিয়ালের পাতায় পাতায় প্রজাপতির পাখায় পাখায় চলে অনেক দূর আমার রোদ্দুর।@ হঠাৎ মেঘের ছায়া, গুরুম গুরুম ডাক, রোদ্দুর হয়না উধাও, নিবিড়, প্রাণের শ্বাস। প্রাণঝরনার তাপে করি স্নান, মাখি আলো, তপ্ত উচ্ছ্বাস, রোদ্দুর আরো নিবিড় দেখি কবিতা গেছে লেখি। ... ...
আশিস বন্দোপাধ্যায় আমরা সকলেই পঞ্চাশ বা পঞ্চাশের উর্দ্ধে । জীবনের অনেক চড়াই উতরাই ,ঝড় ঝাপটা অতিক্রম করেছি । তবে বন্ধু,অনেক কম বা বেশী পাওয়া নিয়ে আর না ভাবাই ভালো । এখন মনে হয় এখন ভাবছি না -অনেক তো পেলাম এই সব পেয়েছিল দেশে -একটি রবি ঠাকুরের গান মনে আসে -কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজি। আজ হৃদয়ের ছায়াতে আলোতে বাঁশরি উঠেছে বাজি॥স্মৃতি সততই সুখের।বন্ধু ভাবতে ইচ্ছা করে ছোটবেলার সেই কথা। ইন্টারনেট তখন আসেন নি । ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ছিল না কিন্তু হেপিন্যাস ছিল ।সেই সময় ছোটবেলার ভাবনা আমাদের মনকে অন্য স্তরে উত্তরণ করে ।ছোটবেলা হারিয়ে যায় বড়বেলার ফা৺কেবিকেল ... ...
Happy World Earth DayOur Power Our Planetসকালে হাঁটতে ভালো বাসি,মাঝে মাঝে জুতা খুলে শুধু পায়ে, ঘাসের পরশ ,ঠান্ডা জলজ অনুভব দু পায়ে।রাতে দু ফোঁটা বৃষ্টি হয়েছিল ,পাখির ডাক শোনা যাচ্ছিল কাছে এসে বলে গেল চোখ গেল , চোখ গেল ,কখনো বা মনোরোম কুহু ,কুহু গান শুনিয়ে গেল ।সকালে শুদ্ধ অল্প শীতল বাতাসে মন প্রাণ ভরে গেল ,মনে মনে গাইছিলাম রবি ঠাকুরের গান -ঘাসে ঘাসে পা ফেলেছি বনের পথে যেতে,. ফুলের গন্ধে চমক লেগে উঠেছে মন মেতে,. ছড়িয়ে আছে আনন্দেরই দান,- -যাই হোকআজ 22 এপ্রিল আজ পৃথিবী দিবসপ্রতিদিন একজন মানুষ ৩২৯৭ টাকার অক্সিজেন ব্যবহার করেন। বছরে তার পরিমান দাঁড়ায় ১২ লক্ষ ৩ হাজার ... ...