
অপারেশন কাগারের ফলে যে আদিবাসীরা সংঘর্ষ এলাকায় বসবাস করেন তাঁদের জীবন মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বর্তমানে তাঁরা কোথাও নিরাপদ নন। মাওবাদীদের সাথে সম্পর্ক আছে শুধুমাত্র এই সন্দেহের ভিত্তিতে তাঁদের যখন তখন গ্রেপ্তার করা হতে পারে, ইউএপিএ এর মতো দানবীয় আইনের অধীনে ভুয়ো অভিযোগে কারাবন্দী করা হতে পারে, দিনের পর দিন পুলিশি হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে, এমনকি বলপ্রয়োগ করে তাঁকে ‘আত্মসমর্পণ’ করতে বাধ্য করা হতে পারে। অনেক আদিবাসী বনে মহুয়া এবং অন্যান্য ফলমূল সংগ্রহ করতে গিয়ে ভুয়ো সংঘর্ষে মারা গেছেন। ১০ই মে, ২০২৪ বিজাপুর জেলায় পিড়িয়া এবং ইতাভার গ্রামে ঘরের কাছে তেন্দু পাতা কুড়ানর সময় দশজনকে গুলি করে মারা হয় এবং আরও ছয়জন গুলিবিদ্ধ হন। পুলিশের মতে এরা সব মাওবাদী যারা সংঘর্ষে মারা গেছে কিন্তু গ্রামবাসীরা বলছেন সেদিন কোনও সংঘর্ষই হয়নি। ... ...

"কারও জন্য কোনো উপদেশ বা পরামর্শ দেবার নেই আমার। তবু যদি একান্তই জোর করেন এইটুকু বলব যে একটা বড় বোধের জায়গা থেকে সরে এসে কিন্তু কবিতা লেখা যায় না। সেই বড় বোধ কী, সেটাও একটা প্রশ্ন। আমাদের প্রকৃত অবস্থান এক অন্তহীন সময়, কালোত্তীর্ণ স্থান-কালের মধ্যে, এই বৃহৎ প্রেক্ষাপটটিকে বোধের মধ্যে রাখতে হবে। সেখান থেকে সরে গিয়ে কেবল চমকপ্রদের দিকে ঝুঁকে পড়লে সে চমক টেঁকে না।” ... ...